![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আমি সরল মনের সুখি একজন মানুষ। আমি সবাই কে বিস্বাশ করি।
রাতে গাড়ি চালিয়ে ফিরছিলেন এক ভদ্রলোক। গাড়ি জ্যামে আটকে গেলে এক ভিক্ষুক এসে হাত পাতল।
: দয়া করে কিছু দিন স্যার !
: তুমি মদ খাও ?
: না স্যার।
: তুমি ধূমপান কর ?
: না।
: জুয়া খেল ?
: না।
: তুমি শিগগির আমার গাড়িতে উঠ।
: যা দেবার এখানেই দিন, স্যার।
: না, তোমাকে বাড়ি নিয়ে আমার স্ত্রীকে দেখাতে চাই যে, মদ, জুয়া, ধূমপান এ সবের সাথে না থাকলে মানুষের জীবনের কি ভয়াবহ অবস্থা হয়।
প্রথম দিন ডেট সেরে বান্ধবীকে রাতের বেলা বাড়ি পৌঁছে দিতে এসেছে বাবু। দরজার পাশে দেয়ালে ভর দিয়ে দাঁড়িয়ে বললো সে, ‘সোনা, একটা চুমো খেতে দাও আমাকে।’
‘কী? তুমি পাগল হলে? এখানে দাঁড়িয়ে না না না!’
‘আরে কেউ দেখবে না। এসো, একটা চুমো।’
‘না না, খুব ঝামেলা হবে কেউ দেখে ফেললে।’
‘আরে জলদি করে খাবো, কে দেখবে?’
‘না না, কক্ষণো এভাবে আমি চুমো খেতে পারবো না।’
‘আরে এসো তো, আমি জানি তুমিও চাইছো --- খামোকা এমন করে না লক্ষ্মী!’
এমন সময় দরজা খুলে গেলো, বান্ধবীর ছোট বোন ঘুম ঘুম চোখে দাঁড়িয়ে। চোখ ডলতে ডলতে সে বললো, ‘আপু, বাবা বলেছে, হয় তুমি চুমো খাও, নয়তো আমি চুমো খাই, নয়তো বাবা নিজেই নিচে নেমে এসে লোকটাকে চুমো খাবে --- কিন্তু তোমার বন্ধু যাতে আল্লার ওয়াস্তে ইন্টারকম থেকে হাতটা সরায়।’
লিটন গেছে রেস্টুরেন্টে খেতে। কালকেও ও এই রেস্টুরেন্টেই খেতে বসেছিলো। আর কাল দুপুরে ওরা ভাত-তরকারিও দিয়েছিলো অনেক। কিন্তু আজকে দেখে ওকে কালকের অর্ধেক খাবারও দেয়নি। দেখে তো ওর মেজাজটাই গেলো বিগড়ে। হম্বিতম্বি করে ডাকলো ওয়েটারকে- ‘কি ব্যাপার! একদিনে তোমাদের দুপুরের খাবার অর্ধেক হয়ে গেলো কিভাবে? কালকে তো আমাকে এর দ্বিগুণ খাবার দিয়েছিলে।’
শুনে ওয়েটার জিজ্ঞেস করলো, ‘কালকে কি আপনি ঐ জানালার পাশে বসেছিলেন?’
লিটন বললো, ‘হ্যা। তাতে কি?’
এবার ওয়েটার মুচকি হেসে বললো, ‘ও! তাহলে আপনি কাল বিজ্ঞাপন বাবদ বেশি খাবার পেয়েছিলেন। ঐ জানালায় খেতে বসলে বাইরে থেকে দেখা যায় তো, তাই আমরা ওখানে যে বসে তাকে বেশি বেশি করে খাবার দেই। তাহলে বাইরে থেকে দেখে লোকজন ভাববে, এই হোটেলে তো অনেক খাবার দেয়!
একবার এক রোগী হাসপাতালে গিয়ে দেখে যে, তার মতো আরেক রোগী বসে বসে ফুপিয়ে ফুপিয়ে কাঁদছে।
দেখে তো সে অবাক, তাকে জিজ্ঞেস করল কি হইছে তোমার কান্দ ক্যান?
১ম জন কাঁদতে কাঁদতে জবাব দিল, আমি আইছিলাম রক্ত পরীক্ষা করাইতে, হেরা জোর কইরা আমার আঙ্গুল ফুটা কইরা দিছে।
শুনে তো ২য় জন জোরে জোরে কাঁদতে আরম্ভ করল।
১ম জন অবাক!! আরে ভাই আঙ্গুল কাটছেতো আমার, তুমি কান্দ ক্যান??
২য় জন ভয়ে ভয়ে: আমি তো পরছাব পরীক্ষা করাইতে আইছি, তাইলে কি হেরা আমার .......
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:৩৩
শরতের আকাশ বলেছেন:
২| ১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১২:০৫
তারছেড়া লিমন বলেছেন: সেইরাম হইচে............
১৫ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সকাল ১১:৪০
শরতের আকাশ বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১১:২৮
সমুদ্রচারী বলেছেন: পুরান তবে ভালৈচে +