![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে ফিরেই জরুরি বৈঠকে বসেছিলন খালেদা জিয়া। দেশে শুরু হয়েছে নাশকতা। বেগম সাহেবার সাথে নাশকতার একটি সুন্দর সর্ম্পক যে, আছে তা আমাদের সকলের জানা। গৃহ পালিত মৌলবাদিরা তার কথায় ওঠে ও বসে তিনি মারতে বললে মারেন ছাড়তে বললে ছাড়েন। তা তার শাসনকালে আমরা লক্ষ করেছি। সরকারে থেকে তিনি নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিলেন স্বাধীনতা পক্ষের সমস্ত শক্তি। শেষ করে দিতে গ্রেনেড হামলা চালিয়ে ছিলেন। এ পর্যন্ত ২৪জনের নাকি ৫০জনের মৃত্যু হয়েছে একটি নিকৃষ্টি নরকের কিট ছাইদির মৃত্যুদন্ডের রায় শোনার পর। এর মধ্যে ছয় জন পুলিশও আছে। উনি ক্ষমতা ফিরে আসার জন্য অস্থিতিশীল অবস্থা চান। এটা আমাদের বুঝতে হবে। যে কোন মুল্যে হোক এ যুদ্ধে আমাদের জিততেই হবে। আজ শাহাবাগে মহা সমাবেশ প্রয়োজনে কাফনের কাপড় পড়ে আসুন। জামাতবিএনপির হরতাল আমরা হতে দেব না পিকেটার দেথা মাত্র যার যার অবস্থান থেকে এদের পতিহত করব। সরকারের দিকে তাকিয়ে থাকার দিন আজ শেষ। শেখ হাসিনা ভোটের রাজনীতি করেন। তাকে দিয়ে জামাতের কোন ক্ষতি হবে না। জামাতকে টিকিয়ে রাখতেই তিনি রাষ্ট্রধর্ম ও ধর্মরাজনীতির মত শহিদ জিয়া ও এরশাদের মতো আপোষ করতে দ্বীধা করেন নি। ধর্মরাজনীতি নিষিদ্ধ হলে দেশে আগুন জ্বলবে, এই সব কথা যেই কুত্তার বাচ্চা গুলি বলে তাদের কাছে আমার প্রশ্ন করতে ইচ্ছা করে তোর সামনে রাম, হুইস্কি ও ইসলাম রাখলে কোনটা তুই তুলে নিবি। কারিশমা. কারিনা অথবা শারিকাকে পেলে তুই কি মসজিদে যাবি না ওদের পেছন পেছন ঘুরবি।
ছাইদি ছাবের জন্য যে ২৪জন মতান্তরে ৫০ জন মানুষ মৃত্যুবরন করল তারা কারা বা তাদের কিইবা দোষ ছিল। হয় তার ধর্মের আফিং খেয়ে মাঠে নেমেছিল সস্তায় বেহেস্ত লাভের আশায় নয়তো হাসিনাকে সুখি করতে জীবন বাজি ধরেছিল। মাঝখান থেকে ঐ পঞ্চাশটা পরিবার হয়তো নি:শ্ব হয়ে গেল।
রবিবার, সোমবার হরতাল। ছাইদি ছাবের মৃত্যুদন্ড কার্যকরী করতে নয় এর প্রতিবাদে। বিএনপির জামাত মহিলা শাখার আমীর দেশে ফিরেই লুফে নিয়েছেন অস্থিতিশীল পরিস্থির সমস্ত দায়ভার এর থেকে তাকে লুটে নিতে হবে ক্ষমতার চাবি কাঠি। তিনি ভালো করেই জানেন মানুষ জামাত কিংবা কমিউনিষ্টদের রাষ্ট্রক্ষমতায় দেখতে চায় না। যুদ্ধ করুক ওরা ক্ষমতা আমার নয়তো হাসিনার।
পরিশেষে বলতে ইচ্ছা করছে, বুকের ভিতর কিছু যেন লরেচরে তাই না দেখে সবার যেন লালা ঝরে। ক্ষমতা লুটে লে।
©somewhere in net ltd.