![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
মাহাফুজুর রহমান ও ফরহাদ মাজহার বিএনপি ঘারানার দুই কুবুদ্ধির ফ্যাক্টরী। তার মধ্যে মাহাচুদুবুদুর রহমান সরকারী মেহমান খানায়। লুঙ্গি মাজহার তার ষরযন্ত্রের সমস্ত জাল বুনে চলছেন নিজের ঐকান্তিক প্রচেষ্টায়, একেই বলে কমিটমেন্ট। রানা প্লাজা দুর্ঘটনাকে বিএনপি ইতিমধ্যেই হত্যাকান্ড বলে অবিহিত করেছে। বিরোধী দলে থাকলে আম্বারাও হয়তো এই কথাই বলত। মখা আলমগীর বিল্ডিং ধসের জন্য ধাক্কাধাক্কিকে দায়ী করেছেন। ঠিক সেই একই মাত্রায় হান্নান শাহ বেকুবটাও একই রকম অভিব্যাক্তি প্রকাশ করেছেন, তিনি বলেছেন এই র্গামেন্টস কর্মিদের দিয়ে সরকার হিফাজতের অবরোধে ব্যাবহার করতে চেয়েছিল। আল্লাহর তার কারিশমা দেখিয়ে দিয়েছেন। বেনি মাজহারের লুঙ্গিটা খুলে দেয়ার সময় এসেছে। তার আশংকা ছিল সরকার সোহেল রানাকে ইতিমধ্যেই বিদেশে পাঠিয়ে দিয়েছেন। কিন্তু শয়তান লুঙ্গি মাজহারের আশংকাটা সত্য প্রমানিত হয়নি। হাসিনার বেধে দেয়া সময়ের মধ্যেই সোহেল রানাকে গ্রেফতার করে আইনের আওতায় নিয়েছে।
কিন্তু ডনের কি হবে। যারা এই সব বিপথগামী তরুণদের ব্যাবহার করে নিজের আখের গুটাতে গিয়ে সমাজজীবনে ডেকে আনেন অনাঙ্খাকিত কিছু কিছু র্দুঘটনা যা পুরো জাতীকে ঝাকিয়ে দিয়ে যায়। হা আমি
এই তৌহিদ জং মুরাদ এর কথাই বলছি। তার কি কিছুই হবে না। সেটা জানতে খুব ইচ্ছা করছে। মুলত এই লোকটাই এই সমস্ত কিছুর জন্য দায়ী পরোক্ষ ভাবে, তার আদর ও আহ্লাদ পেয়েই সোহেল আজ হুকুমের আসামী। নেপথ্যের এই কুশিলব গুলির কি কোন দিনই কিছুই হবে না। অন্তত আওয়ামী লীগের ব্যানার ব্যাবহারের সনদপত্র দেয়ার অভিযোগে তাকে তো দোষী সাব্যস্ত করা যায়। সোহেল রানাকে সেই গত চার বছর বিভিন্ন ভাবে ব্যাবহার করেছে। এই ব্যাবহারের ফলে তিনি কি কি ভাবে লাভবান হয়েছিলেন তারই প্রমান তিনি রেখেছিলেন সোহেল রানাকে উদ্ধার করে। তারই কু মন্ত্রনায় সোহেল রানা পালাবার মতলব করেছিল।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে এপ্রিল, ২০১৩ রাত ১০:৪৬
এনোমালী বলেছেন: বাল পোস্ট, আবালীয় ভাষা

পোস্টে মাইনাস