![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেবাক মিছা কথা। ৫মে রাইতে আম্বারা যা করছে তা নিজের চক্ষে না দেখলে বিশ্বাস করতে কষ্ট হতো। নান্নাছে, মুন্নাছে বাচ্চা বাচ্চা পোলাপান গিনি কি অন্যায় করছিল। কিছুই করে নাই। একদম হাছা কথা। আকামগুলি জামাতবিএনপির পোলাপাইনেরা চামে চামে করছিল। কিন্তু নাম হচ্ছিল হেফাজতের।
পুলিশ বিজিবি কাগো লগে যুদ্ধ করলো নিরপরাধ মাদ্রাসার বেকুব এতিম গুলানের লগে। যাগো জ্ঞান হুজুরের বয়ান পর্যন্ত। এর বাইরে ওরা কিছুই জানে না। ওরা জানে হুজুর কখনো মিথ্যা বলতে পারেন না। সেটা বিশ্বাস করেই ওদের উপর নেমে এসেছিল এই গরদিশ। সাউন্ড গ্রেনেড, টিয়ার গ্যাস, রাবার বুলেট হলেও এর বিভৎষতা যারা প্রত্যক্ষ করেছে তারাই শুধু বলতে পারে এটা কতটুকু র্দুবিসহ। যুদ্ধাপরাধীদের বাচাতে জামাত বিএনপি যেভাবে একের পর এক ষরযন্ত্র করে চলছে, তাতে ভবিষ্যতে বিএনপি আর বাংলাদেশের ক্ষমতায় আসতে পারবে বলে মনে হয় না। একে তো বেগম জিয়ার গুনের শেষ নেই তার উপর জামাতের সাথে বেধেছেন গাটছড়া। রাজাকার মাতার বদনাম এই জীবনে আর ঘুচবে বলে মনে হয় না। তারপরও বেগম জিয়া ফন্দি ফিকির করে করে নিজের সাড়াশরীরে বিষ্ঠা মিশ্রীত কাদা মাখিয়েই চলেছেন। রাজাকার, গুন্ডা বদমাইশের আর চোরচোট্টার সম্মিলিত যোগফল হল জামাতবিএনপি। জামাতবিএনপির দুদু ফিডার খেয়ে ৫মের ঘটনা সর্ম্পকে বলতে গিয়ে বলেছেন দেশে এখন খুনিদের শাসন চলছে। ভাগ্যিস আল্লাহ দুদুরে ২১ আগষ্ট গ্রেনেড আক্রমন নিয়ে তাকে কিছু বলতে হয়নি। বলতে হলে তিনি কি বলতেন। নরঘাতক বেগম জিয়া গ্রেনেড আক্রমন করে বিরোধী দলকে নিশ্চিহ্ন করে দিতে চেয়েছিলেন। নারকিয় কান্ড যদি বলতেই হয় সেটা ছিল ২১ আগষ্টের গ্রেনেড হামলা। আর ৫মের ঘটনাটি সরকারকে ঘটাতে বাধ্য করা হয়। সরকার শেষ পর্যন্ত হেফজতকে তাদের ওয়াদা রক্ষা করতে বলেছিলেন কিন্তু ১৮দলের উস্কানিতে তারা সব কিছু ভুলে গিয়ে ধরাকে সরা জ্ঞান করেছিল। হেফজতের কর্মিরা মনে করেছিল বেগম জিয়া তাদের এসে রক্ষা করবেন। সাড়াদেশবাসী সরাসরি সম্প্রচারে দেখলো হেফাজত জ্ঞান শুন্য হয়ে পবিত্র কোরান শরিফ পোড়াতেও দ্বীধা করছে না। জামাতবিএনপি ও হেফাজত কোরান শরীফ পুড়িয়ে বাংলাদেশের সাধারন মানুষের মন থেকে মুছে যাচ্ছে। বাবুনগরীর কান্নায় ডিবি অফিস ভারী হয়ে উঠেছে। তিনি শুধু কাদছেন আর জামাতবিএনপির গুষ্টিউদ্ধার করছেন।
©somewhere in net ltd.