নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

খুব সহজে বাংলার রাজনৈতিক নেতাদের ক্রমবিকাশ।

২১ শে মে, ২০১৩ দুপুর ১:১৫

ইদানিং আর লিখতে ইচ্ছা করে না। কি লিখব। কেন লিখব। কার জন্য লিখব। দেশ প্রেমের আড়ালে দেখি হিংশ্র শ্বাপদের ভীর। অর্থের কাছে দেশপ্রেম অর্থহীন। র্ভাচুয়াল বিশ্বেও বাঙ্গালীর বাঙ্গালীত্বের স্ফুরন দেখে বিষ্মিত হই। শেরে বাংলা এ, কে ফজলুল হক বড় স্বাধ করে যে বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের উন্মেষ ঘটিয়েছিলেন। বঙ্গবন্ধু সেই বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদকে বাঙ্গালীর সমাজজীবনে প্রতিষ্ঠা করতে তার সাড়াটি জীবন ব্যায় করে যে চারা গাছটি লাগিয়েছিলেন। আজ তার ছিটে ফোটাও অবশিষ্ট নেই।



বাংলা ও বাঙ্গালীর ইতিহাস জানতে হলে সর্ব প্রথম জানতে হবে শেরেবাংলা ও সরোয়র্দিকে তাদের জন্ম না হলে সম্ভবত শেখ মুজিবর রহমানেরও জন্ম হতো না। বাঙ্গালীর ঘড়ে নেতা বলতে নেতাজী সুভাষ চন্দ্র বসুর নামটাই সবার আগে জ্বল জ্বল করে ভেসে উঠবে। অবিভক্ত বাংলায় এপাড় বাংলার মানুষ শেরে বাংলা এ, কে ফজলুল হকই সর্ব প্রথম নেতার গুনাবলি নিয় আত্মপ্রকাশ করেছিলেন। তারই ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় জমিদার প্রথার বিলুপ্তি ঘটে। তিনি হয়ে উঠেন গনমানুষের নয়নের মনি।তাকে ঘিড়েই বাংলার রাজনীতি বিকশিত হতে থাকে। সরোয়ার্দি যদিও বাঙ্গালী ছিলেন না তা স্বত্তেও জীবনের শেষ দিন পর্যন্ত বাঙ্গালীর জন্যই কাজ করে গেছেন।



বঙ্গবন্ধু এই দুই মহাপুরুষের হাত ধরেই ধীরে ধীরে নেতা হয়ে উঠেছিলেন। বাংলাদেশের আলোকে নেতা পরিক্রমার ছকটা যদি সাজাতে চাই তাহলে তার রুপটি হবে অনেকটা এই রকমের যা একান্ত আমার ভাবনা দ্বীমত থাকতেই পারে সেটা মেনে নিয়েই বলছি। শেরে বাংলা-সরোওয়ার্দি-ভাসানী-বঙ্গবন্ধু ও তার পরবর্তী চার নেতা। এর পর র্দুভাগ্য বাংলাদেশের। তারপর নেতা পদবাচ্যে প্রকৃতঅর্থেই কোন নেতার জন্ম হয়নি, এই মরার দেশে। শেখ হাসিনার বর্তমান কার্যকলাপ কেমন যেন ধোয়াশা পরিপুর্ন। তিনি বা বলেন তা করেন না। আবার যা করেন তা কখনো বলেন না। নারী অধিকার নিয়ে তিনি সোচ্চার হলেও কার্যক্ষেত্রে স্থবির। ধর্ম ব্যাবসায় তিনিও সমান পারঙ্গম। তবে এবার জামাতবিএনপির সাথে রাজনৈতিক খেলায় তিনি দেখিয়ে দিয়েছেন কিভাবে গনতন্ত্র অব্যাহত রেখে বিরোধী দলীয় সমস্ত কার্যকলাপ ব্যার্থ করে দিতে হয়। বঙ্গবন্ধুর কন্যা শেখ হাসিনার মাথার উপর থেকে এক্সট্রা ভ্যালুগুলি ছেটে ফেলে দিলে দেখা যেত তার আসল কারিশমা। তিনি ঐ ভ্যালুগুনি কেন ধারন করলেন তা একমাত্র তিনিই জানেন। এতে করে তার স্বভাব সুলভ সহজাত প্রবৃত্তি বাধাগ্রস্থ হচ্ছে মাত্র। লাভের ভাড়ায় যুক্ত হয়েছে শুন্য আর শুন্য।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.