নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ধর্মগ্রন্থ, মানুষ ও প্রকৃতি।।

০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১০:১৯

ধর্মগ্রন্থ সমুহ স্বরচিত কাব্যগ্রন্থ ছাড়া আর কিছুই নয়। কবি তার মনের মাধুরি মিশিয়ে যতটুকি ভাবতে পেরেছেন ততটুকুই তিনি লিপিবদ্ধ করেছিলেন। সে কালে, সাধারন মানুষ থেকে তাদের এই উৎকর্ষতার জন্য তারা নিজেদের আল্লাহতালার প্রতিনিধি দাবি করে বসতেন। সাধারন মানুষ এত কিছু না বুঝেই তাদের যুক্তি ও তর্কের ফাদে আটকে গিয়ে বিলিন হয়ে যেতেন। আল্লাহ আছেন কি নেই সেই বির্তকে যেতে আমি অক্ষম। আমার জ্ঞানের সীমাবদ্ধতাই এর জন্য দায়ী। তবে প্রকৃতি আমাদের শিখিয়েছে অনেক। প্রকৃতির এই শিক্ষার মধ্যেই নিহিত আছে, মানুষের কি করনীয়, আর কি করনীয় নয়। সহজাত প্রবৃত্তির বশেই মানুষ পরিচালিত হয়। মানুষ একদিনে আজকের এই জীবন রপ্ত করতে পারেনি তাকে অপেক্ষা করতে হয়েছিল বিস্তর সময়। বজ্রপাত যেমন মানুষের মৃত্যুর কারন ঘটায় ঠিক তেমনি বজ্রপাতের মাধ্যমেই পুর্নগঠিত হয় ওজনের স্তর। ঝড়, বৃষ্টি, রোদ, জলচ্ছাস, সুনামি বা ভুমিকম্প সব কিছুর পেছনেই রয়েছে পারস্পরিক সর্ম্পকের একটি অদেখা সুতো যা দিয়েই গড়ে উঠেছে এই সৌর জগতের বিনে সুতার মালা। ঐ অদেখা সুতোটাতে আমাদের যত ভয়। যদি হটাৎ করে ছিরে যায় ঐ সুতোটি, তাহলেই ঘটে যাবে মহা প্রলয়, যা থেকে কিছুই নিস্তার পাবে না। তাই আমরা প্রকৃতির অংশ বা আর্শিবাদ।



আমরা সবাই ধর্ম মানি কিন্তু ধর্মের আদেশ নিষেধের কোন তোয়াক্কা করি না। কারন মৃত্যুতো এখনি আমাকে তার আয়েত্তে নিয়ে নিচ্ছে না। জন্মিলে মরিতে হবে তা আমরা সবাই জানি ও বিশ্বাস করি। কিন্তু নিজের জীবনে এটা উপলোদ্ধি করতে চেষ্টা করি না। তা যদি করতে পারতাম তাহলে ধর্মের ভয় না হলেও নিজেকে সংযত করতে স্বচেষ্ট হতাম। আমাদের দেশের ষোল কোটি মানুষ সবাই একটি না একটি ধর্মের সাথে যুক্ত। তা সত্তেও কেন মানুষে মানুষে এতোটা প্রভেদ। রক্ত মাংশের মানুষগুলির মাঝে এতোটা ফারাক কেন? কারন ধর্ম বা প্রকৃতি থেকে আমরা যা কিছুই শিখি তা কার্যে পরিনত করতে আমরা রাজী নই। শুধু তালগাছটা আমার কি না সেটা নিশ্চিত করতে জীবন লড়িয়ে দেই। এভাবেই চলতে থাকে আমাদের জীবনের চাকা। সহজ সরল জীবন ধারনের ইচ্ছা থাকলেও লোভের কাছে প্রতিনিয়ত নিজেকে বির্ষজন দিয়ে। একে অন্যকে ঠকাতে তৎপর হয়ে উঠি। যারা সত্যসত্যই র্ধামিক তারা আর যারা আল্রার অস্তিত্ব স্বীকার করেন না। এই দুই দলের মানুষকেই সাধারনত সৎ জীবনযাপন করতে দেখা যায়। বাকীরা এতোটাই চালাক যে তারা সবার মাথার উপর কাঠাল ভেঙ্গে খেতে অভ্যস্ত হয়ে উঠেন। এদের সংখ্যাই বাংলাদেশে বেশী হওয়ায়, মুসলমান আর মসজিদ মাদ্রাসায় দেশ ভরে গেলেও মানুষ বা মানবতার স্ফুরন ঘটেনি সেই ভাবে।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৭

হতাশার কথন বলেছেন: সত্য বলেছেন ।
+++++++++.....


২| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১০:৫৯

েমাহাম্মদ িমজানুর রহমান বলেছেন: ধর্মগ্রন্থ সম্পর্কে আপনি যে ধারণা পোষণ করেন তা নিতান্তই আপনার জ্ঞান-বুদ্ধির সীমাবদ্ধতা। আপনাকে এই বিষয়ে আরও যথেষ্ট পড়াশোনা করিয়া এ ধরনের মন্তব্য করিতে হইবে বৈকি।
আরবের কিছু কিছু কবি কুরআন সম্পর্কে আপনার মত মন্তব্য করিয়াছিল। কিন্তু তারা অনেক পরীক্ষা-নিরীক্ষা করিবার বলিয়াছিল: ‌‌‍"এ কিতাব কোন মানুষের কথা হইতে পারেনা"
"নাস্তিকের আবার নৈতিকতা!"

একজন আস্তিক একজন স্রষ্টার নিকট দায়ী, ভূল করিলেও আবার ফিরিয়া আসিতে সচেষ্ট থাকে। কিন্তু নাস্তিকের নৈতিকতা কেবলই "ভদ্রতা"। সুযোগ পেলেই নাস্তিক অনৈতিক হইয়া যাইতে পারে। কিন্তু আস্তিক বিশ্বাস করে, কেউ না জািনলেও অন্তর্যামী স্রষ্টা তো আমাকে জানেন!
আপনি প্রকৃতির পূঁজারী কিন্তু প্রকৃতির স্রষ্টা কে? বিশ্বভ্রম্মান্ডের এই অসীম লীলা-খেলা কি হাওয়া থেকে এমনি এমনিই হইয়া গিয়াছে?

একটু ভাবুন। আরও চিন্তা করুন। নিশ্চিত হইয়া তবেই লিখুন।
কারণ, পৃথিবীতে মানুষ কিন্তু দুইবার জন্ম নেয় না। এই জীবনটার নিশ্চয় দাম আছে।

স্রষ্টা যদি নাই থাকে তাহা হইলে আপনার এই পৃথিবীতে আসাটা অনর্থক। আপনার ও অন্য সৃষ্টিকুলের মধ্যে পার্থক্য কোথায়?

ধন্যবাদ

আপনার ধারণাপ্রসূত মন্তব্য

৩| ০১ লা জুন, ২০১৩ রাত ১১:৪৮

যোবায়ের বলেছেন: প্লেনে বসে এক নাস্তিকের
সাথে এক ছোট মেয়ের
কথোপকথন। নাস্তিক এসে মেয়েটির
পাসে বসলো।বললো আমি তোমার
সাথে কথা বলে সময় পার
করতে চাই।
মেয়ে বললো কি ব্যপারে কথা বলবে
নাস্তিকটা চিন্তা করে বললো আ আল্লাহ
নেই,কোন জান্নাত
জাহান্নাম নেই,মরণের পর
কোন জীবন নাই এসব
ব্যপারে কথা বললে কেমন হয় ?
মেয়েটি বললো হ্যা এসব
ব্যপারে কথা বলা যায় কিন্তু
তার আগে তোমাকে কিছু প্রশ্ন
করতে চাই।মেয়েটি জিগেশ
করলো যে-ঘোড়া,গরু এবং হরিণ
একি জিনিসই খায় সেতা হলো ঘাশ।কিন্তু
তার পরও
হরিণের গু/পায়খানা হয় ক্ষুদ্র
বড়ির মতো,যেখানে গরুর গু হয়
প্যটিসের মতো আর ঘোড়ার গু হয়
ঝাড় আকৃতির মতো।
তুমি কে আমাকে বলতে পারবা এ কেনো হয় ?
নাস্তিকটা মেয়েটির
মেধা দেখে অবাক
হয়ে গেলো এবং বললো"হুম আমার
কোন জ্ঞান নাই এই ব্যপারে"।
মেয়েটি জবাবে বললো তোমার
যেখানে গুএর ব্যপারে কথা বলারই
যোগ্যতা নেই
তুমি সেখানে নিজেকে আল্লাহর
ব্যপারে কথা বলার জন্য যোগ্য
মনে করো কিভাবে ?


আমাদের আরো জানা উচিৎ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.