নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

চীফহুইপ ফারুক মনের দু:খে শিঙ্গাপুরে।।

০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৫

আগে মানুষ মনের দু:খে বনে যেত। মানুষের লোভের কারণে আজ বন উজার। তাই বন নেই বললেই চলে। যাও একটা আছে নাম সুন্দরবন। এই খুদ্র ও বিপদজনক বদ্ধীপের রক্ষা কবজ। প্রকৃতির যাবতীয় নির্জাতন থেকে শতাব্দির পর শতাব্দী ধরে টিকিয়ে রেখেছে এই বদ্ধীপটিকে। কিন্তু মানুষ তার লোভের কাছে বিক্রি করে দিয়েছে এই সুন্দরবনের বেচে থাকবার অধিকার। সুন্দরবনের কাছেই রামপালে বসছে কয়লাভিত্তিক বিদ্যুৎকেন্দ্র যা সুন্দরবনকে উজার করে দিতে যথেষ্ট। এটা আমার কথা নয়, বিশেষজ্ঞদের কথা। গণমানুষের দল বলে পরিচিত আওয়ামী লীগ এই পরিকল্পনাটি বাস্তবায়ন করছে। জামাতবিএনপি করলে এতোটা কষ্টের কারণ হতো না। ওরা সব পারে শীতাকুন্ড থেকে বাক্সবন্দি মাটি দিয়ে জিয়ার মাজার স্থা্পন করে সংসদ ভবনের পাশে, কেউ কিচ্ছুটি বলতে পারে না কারণ সবাই জানে ওরা গবেট মুসলমান মৌলবাদি কি করতে আবার কি করে বসবে, থাক বাবা একটু জায়গা নিয়ে বাক্সপীরের মাজার বানিয়ে যদি শান্তি পায় তো পাক। সেখানে জিযাকে নিয়ে যে মচ্ছব চলছে চলুক। শহীদ জিয়াই ছিলেন বাংলাদেশের একমাত্র মচ্ছব সম্রাট যিনি জীবিত অবস্থায় ধরাকে শরা জ্ঞান করতেন। যা খুশি তাই করে একটি শিশু জাতীর বারোটা বাজিয়ে দিয়েছিলেন। তার বদৌলতেই আমরা আজ তেরোটার কাটায় ঝুলছি। আমাদের কোন জাতীয় পরিচয় নেই। কেউ বাঙ্গালী তো কেউ বাংলাদেশী উদ্ভট একটি সংবিধান আমরা রচনা করেছি যা পৃথিবীর ইতিহাসে বিরল। এই একটি সংবিধান দিয়ে পৃথিবী শাসন করা যায়। এই সংবাধানে সব আছে। আমি আমার মুল বিষয় থেকে অনেক দুরে চলে এসেছি বিধায় ফিরে যাচ্ছি যা আসলে বলতে চাইছিলাম।



এখন আর মনের দু:থে কেউ বনে যায় না। এখন সবাই চিকিৎসার কথা বলে শিঙ্গাপুর যায়। বিএনপির চীফহুইপ পদ হারিয়ে গত শুক্রবার স্ত্রী ও কন্যাদের নিয়ে শিঙ্গাপুর গিয়েছেন। শহীদউদ্দিন এ্যানি তার শুন্য পদটি সামলাবেন। পরকীয়ার পচা সামুকে পা কেটে জয়নাল আবেদিন ফারুকী এখন প্রবাসী। তিনি প্রমান করতে পেরেছেন যে তিনি সাঈদী হুজুরের মতোই সাচ্ছা মুসলমান। মুসলমানদের চরিত্র বলে কোন জিনিস থাকতে নেই। অরব্য রজনী পড়লেই মুসলমানদের ঐতিহ্য আপনার মানসচক্ষে ভেসে উঠবে। তবে আমাদের এই ফরুকি আরো বেশী সরস তিনি আল্লাহ ও রসুলের পর তার পরকীয়ার স্থান দেন। এটা তার ফোনালাপ থেকে জানা গেছে। তবে শিক্ষিত মানুষের ধার যে কতোটা প্রবল তা এই ফোনালাপ শুনলেই বোঝা যায়। তিনি কিন্তু ফোনে একটি অশ্লিল শব্দও ব্যাবহার করেননি। তিনি সরাসরি সহবাসের কথা না বললেও তার প্রেমিকার পরবর্তী সন্তানের পিতা হতে চেয়েছেন। আর সন্তানের পিতা হতে গেলে কি কি প্রক্রিয়ায় অংশ গ্রহন করতে হয় তা আজকের সহজ সরল বালকটাও জানে।



আজকের ইখার বড়ই বিপদজনক। মানুষের ব্যাক্তি স্বাধীনতা এখন ধীরে যন্ত্রের ষরযন্ত্রে পড়ে খাবি খাচ্ছে। বাচ্চা বাচ্চা ইতর পোলাপাইন গুলি বিভিন্ন মোবাইল কোম্পানিতে কাজ করছে। ওদের ইতরামির ফসল ছাইদি হুজুর, জায়নাল আবেদীন ফারুক আর বাদবাকীরা সাবধানে পা ফেলুন কথা বলুন কম। প্রয়োজন যতটুকু ততটুকুই। প্রকৃতি বড়ই র্নিমম সীমারেখা অতিক্রমকারীকে ক্ষমা করেন না।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৩:৪০

চলতি নিয়ম বলেছেন: =p~ =p~

২| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:১৮

মুহাম্মদ ফয়সল বলেছেন: কবে হইল এই কাহিনি, কিছুই জানতে পারামনা! :!>

৩| ০৮ ই জুন, ২০১৩ বিকাল ৪:৩৩

যোগী বলেছেন:
মানের দুঃখ্যে গেছে না সমর্থকদের মধ্যে বাচ্চা কাচ্চা বিলাইতে গেছে?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.