![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
দেশে এখন ঈদের আমেজ। মানুষ ঘুষ খাচ্ছে আর গরুগুলি ভুসি ও ঘাস খাচ্ছে। তা খাক। আমার কি আমি তো কোন কাজের সাথে যুক্ত নই। আমি নিরামিষ খাচ্ছি। বয়স বলেও তো একটা কথা আছে। আন্দুলন নাই। ফখরুল ইসলাম আলমগীরের ফালাফালী আছে। থাউক। ঐটা করতেই হইব। নাইলে নীচে নামায়া দেওনের রেওয়াজ আছে। বান কি মুন না, মুন কি বান তার সাথে আলাপ করে হাসিনা আর গোলাপজান। ক্ষমতায় যাওনের সহজ রাস্তা সব্বাই খুজতাছে। বেগম জিয়ার আবার গোদের উপর দুই দুইডা ফোরা। পোলা দুইটাই বাইরে। জন্মের পরেরতেই চোর। জিয়ারে সব সামলাইয়া এতদুর আনছে। ওহন পিছে লাগছে এফ বি আই খালেদায় কয় আমি ওখন কই যাই।
পিয়াজের ঝাজ এখনো কমে নাই। তাই পেপের বিক্রি বাইড়া গেছে। এটাই নিয়ম। আমি কোরবানি দেই না। কোরবানি দেখি। মানুষ কতটা নিশংস হইতে পারে। লক্ষ লক্ষ টাকার পশুর পিঠে চইরা র্সগে যাবার দৃশ্য সত্যই বেশ সনোহর। আরেক দল ছুটছে হজ্বে। দুন্নিনার পাপ ধুইয়া মুইচ্ছা এক্কেবারে সাফসুতরো হইয়া বেক টু দি প্যাভিলিয়ন। আল্লাই জানে কোন ক্রাইচেরিয়ায় সেই পাপগুলি মোচন হইব। ঘুষ খাও, মাতাল হও, বগলে ডানাকাটা পরী লইয়া চিকনী চামেলি গাইতে গাইতে যৌবন যব্দ কর, তারপর তিনলক্ষ টাকার বিনিময়ে একটা হজ্ব সব মাপ কি অদ্বুত চিন্তাশক্তি। পাপ কি? পুন্য কি? পাপপুন্যের এককই বা কি কিছুই জানে না হুদাই বড় হুজুরের কথা মত নামাজ পড়লেই গুনা খাতা ফর্শা। এতো সস্তাই যদি সব হইত তবে তেতুলকাকা ঢাকা না আইসাই শেথ হাসিনার মনে তেরদফা হান্তদাইয়া দিত আর আমরাও হইয়া যাইতাম এক একটা মর্দে মুমিন মুসলমান। হিজাবের ঠেলায় তখন মাইয়া মানুষ না দেইখা, গরু ছাগল কিচ্ছু বাদ রাখতাম না। ধর্ষনও চলত আর ঈদের এই মৌশুমে কোরবানিও চলত। জয় বাবা তেতুলবাবার জয়।
©somewhere in net ltd.