![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
রুষ মানুষ মাত্র নারীতে বিলিন হতে চায়। এটা তো দোষের কিছু নয়। নারীর সমস্যাও ঐ একই। তবে এখানে একটি ছোট্ট অনুসঙ্গ ক্রিয়াশীল থাকে সবসময়। সেটাকে রুচি নামক এইটি সুন্দর শব্দ দিয়ে বেধে দেয়া হয়েছে। যাতে হুট হাট করে কেউ কারো শরীরের উপর আছরে পড়তে না পাড়ে। তবে পুরুষ মানুষের রুচিবোধটা একটু ঠুনকো বা কমজোরী। রানী পাওয়া না গেলে চুৎমারানী দিয়েও তারা তাদের কাজটা চালিয়ে নিতে পারেন। কিন্তু নারীর ক্ষেত্রে এই প্রথাটি খুব একটা চালু নেই তাই সমস্যাগুলি এতোটা প্রকোট হয়ে সমাজের আতে ঘা দেয়।তাই এই বিষয়গুলি নিয়ে যতটা সম্ভব আলোচনা না করাই ভাল। হেনরি মিলারের নিষিদ্ধ উপন্যাসটি যারা পড়েছেন তারা বিষয়টি একটু ভালো বুঝবেন। অনেক সময় লজ্জাস্থানই শুধু বুঝতে পারে সেখানে তার কিছু একটা হচ্ছে ভাল লাগার বা উপভোগ্য সেই করনে কেউ চিৎকার বা চেচামেচি করে উঠতে পারছে না।
একবার রিডার ডাইজেষ্টে পড়েছিলাম। ইংলেন্ডের মধ্যে সব চাইতে ভাগ্যবান পুরুষ গুলি হচ্ছে ইংলেন্ডের ফেরিওয়ালারা স্বামীরা কাজে বেরুলেই তাদের কাজ শুরু হয়। ইদানিং দেশেও নাকি এর প্রচলনটি শুরু হয়েছে। তবে একটু ভিন্ন আঙ্গিকে। দেবর বা তার বযসের সর্ম্পকের ভাগ্নে বা ভাতিজারা চুটিয়ে চালিয়ে যাচ্ছে ডিজিটাল যুগের ডিজিটাল উপাদেয় অপকর্ম গুলি। তা চলুক। চলার নামই গাড়ী। গাড়ী গ্যারেজে ঢুকবে বেরুবে এটাই তো নিয়ম।
ইয়াসমিনকে হত্যা করে মেরে ফেলার বিষয়টা জানা থাকলেও ইদানিং নাকি গাইবান্দায় পুলিশ কর্তৃক একজন অবলা নারী ধর্ষিত হয়েছে তার কথা ভাবতে ভাবতে একটি গল্প মনে পড়ে গেল। বাদীনি থানায় এসে বড়বাবুকে বললরন বাবু আমাকে অমক অমকরা বিভিন্নভাবে হেনস্তা করেছে। তখন বড়বাবু বরলেন তুমি যাও ঐ ছোট বাবুকে বিষয়টা বুজিয়ে বল অগত্যা মহিলা গেলেন ও বিয়য়টি যে যে ভাবে ঘটেছে সেই সেই ভাবে করে দেখিয়েছেনও। তখন ছোটবাবু বললেন এটাতো বিরাট বড় ব্যাপার আমাকে একা করে দেখালেতো হবে না ওদেরকেও দেখাতে হবে তারপর তোমার রিপোট বরবাবুর কাছে জমা দেয়া হবে। এই ভাবে মহিলা সাত আটা জনকে পার করে অবশেষে বললো বাবু আমার আর বির্পোটের দরকার নেই । আমার রির্পোটই ফুলে ঢোল হয়ে গেছে। তাই আমি এখন বাড়ী যাব।
কি বুঝলেন?
©somewhere in net ltd.