![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাংলা চটি উইকপিডিয়া হতে শহীদ জিয়ার শেষ ভাষনের অংশ বিশেষ উদ্ধার করা গেছে। যা সম্ভবত মাহামুদুর রহমান বা আদেলুর রহমানের হাত হয়ে বেগম জিয়ার হস্তগত হয়েছে। বেগম জিয়া তার ভরসাতেই আবারো বলেছেন দাবি না মানলে ২৫ অক্টবর বাংলাদেশের বুকে কেয়ামত নেমে আসবে যা বর্তমান সরকার বুঝতে পারছে না। শহীদ জিয়া তার বিদায় ভাষনে এই কেয়ামত সর্ম্পকে পরিস্কার একটি ধারনা দিয়ে গিয়েছিলেন।
ঢাকা তখন উড়াল রাস্তায় ঢাকা পরে যাবে। শেখ মুজিবের কন্যা শেখ হাসিনা বিএনপির কর্তৃক গৃহিত পরিকল্পনা সমুহ বেশ বিশস্বতার সাথে কার্যে পরিনত করে জাতীকে তাক লাগিয়ে দেবেন। শহীদ জিয়া যিনি ডিজিটাল স্বপ্নে এতোটাই বিভোর থাকতেন যে, যে কারনে তাকে রাতেও কালো চশমা পরিধান করে চলতে হতো। শেখ হাসিনা তারই ধারনা সম্ভবত “র” এর মাধ্যমে জানতে পেরে তার পরিত্যাক্ত বিবির বিরুদ্ধে ব্যাবহার করে ২০০৮ এর নির্বাচনে ভোটযুদ্ধে জিতে গিয়েছিলো। হাওয়ায় ভেসে বেড়ানো গুজব হাওয়া ভবন না হাউয়া ভাবন তা ভেবে ভেবে আমি দিশাহারা আর গবেষনা করে করে আমি আজ ক্লান্ত। আস্তিক, নাস্তিক, পরিত্যাক্ত যাই হোক না কেন বেগম জিয়া তো আমার জীবনের এই মহিমান্নিত সময় এর সাথী হিসাবে আমার সাথেই কাটিয়ে ছিলেন। বিদায় ভাষন দেয়ার সময়, তিনি কেয়ামতের আগে পিয়াজের ঝাজের বর্ননা দিতে গিয়ে পেপের ব্যাবহার কি করে করতে হবে তারও বিশদ বিবরন তিনি তার ভাষনে তুলে ধরেছিলেন। তিনি এও স্বীকার করেছেন যে, মৃত্যুর পুর্বে তিনি ডাক্তার বদের বদামিটা আমি একটি বারের জন্যেও অনুধাবন করতে পারি নাই। আসলে ভাষার মহিমা বুঝতে বুঝতেই আমার মেলা সময় নষ্ট হয়ে যায়। বাংলা মাতৃভাষা হওয়া সত্বেও জাতে উঠার অভিনব তত্বে বিভোর হয়ে, পাকিস্তানের প্রবাস জীবনে বাংলা চর্চা করার কোন সুযোগই আমার জীবনে আমি করে উঠতে পারিনি। তবুও বাঙ্গালী পিতামাতার সন্তান হওয়ার কারনে আমাকে জোর করে মুজিবের দিকে ঠেলে দেয়া হয়। তাই হিজবুল বাহার, ঈবনে শিনা, ইসলামী ব্যাংক, আল আরাফা ব্যাংক, কত জাতের আরবী ভাষাতে যে আমি নিজেকে জরিয়ে ফেলেছিলাম তার হিসাব আজ আমার মনে নাই। তিনি আরো বলেছিলেন দেশ খাদ্যে সয়ংসম্পুর্ন হবে। তাই তার খাল কাটার কর্মসূচীকে অনেকে ব্যাঙ্গকরে খাল কেটে কুমির আনার কথাও বলতেন। দেশে অভাব থাকবে না, টাকা কোন সমস্যা নয়। আজ একজন কামলা, টেম্পু চালক বা রিক্সাওয়ালা যা কামায় তা একজন সরকারী কমকর্তা ঘুষ খেয়েও অর্জন করতে পারে না। এর জন্য তাকে দিনরাত পরিশ্রম করতে হয়েছে। প্রায় সিংহভাগ কাজই তিনি পুকুর চুরি করিয়ে জাতীকে অনেক আগে থেকেই এগিয়ে রাখার মানসে গারমেন্টস শিল্পের সাথে দেশটিকে যুক্ত করে দিয়েছিলেন।
আওয়ামী লীগের কতিপয় কুরুচিপুর্ন বুদ্ধিজীবিবৃন্দ বা সুশীলগুলি জাতীকে বিভ্রান্ত করে দিয়ে দেশকে নিয়ে যাবে একটি অজানা ধ্বংশযজ্ঞের কাছাকাছি। যা আমার অনুসরকারীরা প্রয়োজনে জীবন দিয়ে আসন্ন কেয়ামত থেকে দেশকে বাচাতে দা, বঠি, কাস্তে, শাবল, গাইতি, কোদাল হাতে নিয়ে রাস্তায় নেমে আসবে। যা আমি আব্বাস ও গালকাটা খোকাকে স্বপ্নের মাধ্যমে আগেই জানিযে দিয়েছি। আব্বাস বা খোকা যত লো গ্রেডের গুন্ডাই হোক না কেন, সেটা আজ অতীত। তারা এখন এক একজন ডন। খোকা যদি দক্ষিনের ডন হন তো আব্বাস উত্তরের ডন। আর আমার দলে তো লালু, ভুলু, ফালু আর আলুর কমতি নাই। কেয়ামতের পুর্বশর্ত হিসাবে ইসলামী চিন্তাবীদ যাদের নামে মিথ্যা মামলা দিয়ে জেলে পাঠানো হয়েছে তাদের আশু মুক্তি না করা গেলে কেয়ামত আটকানোর ক্ষমতা খোদ ওবামারও নাই।
আইডিয়া চুরি আজকের বিষয় নয়, এটা বার বার হয়ে আসছে তা আমরা জানি, শেখ হাসিনা হয়তো এশিয়া এশিয়া পুরুস্কার লাভ করেছেন যার প্রধান উপজীব্যই ছিল আমার গ্রাম সরকার পদ্ধতি।ড. ইউনুস গ্রাম সরকার পদ্ধতি থেকেই উদ্ভুদ্য হয়েই আমার মৃত্যুর পর হাসিনার দয়ায় গ্রামীন ব্যাংক চালু করে নবেল অর্জন করেন যা মুলত আমারই পাওয়ার কথা ছিল। ঢোল আর ঢাকের আওয়াজে পুজাটা যেমনভাবে সম্পন্ন হয় তেমনি আমার ঢাক বাজানোর লোকেরও অভাব আজ বাংলাদেশে নেই। তারা আমার ঢাক বাজাচ্ছে আমি বাক্সপীরের মাজারে শুয়ে ডিজিটালের মহিমায় চট্টগ্রামে বসে বসে মজা নিচ্ছি। জয় শেখ হাসিনার ডিজিটাল ভাবনা চুরি। জয় শেখ মুজিবের শীনা জুরি।
©somewhere in net ltd.
১|
১৮ ই অক্টোবর, ২০১৩ রাত ১২:১৩
আলাপচারী বলেছেন: ভারী মজার প্যারানরমাল বয়ান। লেখক বারে বারে শিফট্ করেছেন ব্যক্তি থেকে ব্যক্তিতে ।
ব্যতিক্রমি !
ভালো লাগলো।