![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আল্লাহ'র ব্যাখ্যা সেটা কতটা বিশ্বাস যোগ্য তা একমাত্র তিনিই বলতে পারবেন। বিভক্ত আলেম ওলেমাদের তর্ক বির্তকেই সব পেয়ে যাবেন। কোনটার সাথে কোনটার মিল নেই। যে যার মনের মাধুরি মিশিয়ে উপস্থাপন করেছেন। সেটাই স্বাভাবিক। মানুষের ব্যাক্তি সাতন্ত্রবোধ এর জন্য দায়ী। আমরা সবাই যে যার সুবিধা মত বুঝতেই অভ্যস্ত। এভাবেই সৃষ্ট্রিকর্তা আমাদের সৃষ্ট্রি করেছেন। তাই মানুষকে দোষ দিয়ে লাভ নেই।
শেখ হাসিনা ওয়াজেদ সেদিন পদত্যাগকারী মন্ত্রীদের বর্তমান অবস্থা সর্ম্পকে বিস্তারিত দেশবাসীকে জানিয়ে দিয়েছেন। টকশো গুলোতে যারা সাড়াদিন বকর বকর করে আমাদের মাথা খাচ্ছে তারা কতটুকু জানেন বা বোঝেন তাই এখনো আস্থায় আনতে পারছিনা। তারা বলছেন মন্ত্রীত্ব কোন সরকারী চাকুরী নয়, সাংবিধানিক পদ ডেট বিহীন হোক চাই ডেট সহ হোক তা প্রধান মন্ত্রীর হাতে দেয়া মাত্র তারা আম জনতায় পরিনত হবেন। প্রধানমন্ত্রীও তার ব্যাখ্যায় বুঝিয়ে দিয়েছেন তারা আসলেই কবঠ। জনগন যেমন বেগম জিয়ার উর্দু আর অংকের বিশাল জ্ঞানভান্ডার সর্ম্পকে ওয়াকিবহাল ছিলেন না। শেখ হাসিনার কল্যাণে আজ তাও জানতে পারছেন। তিনি আজ পর্যন্ত তেরটি বিষয়ের উপর ডক্টরেট ডিগ্রি নিয়েছেন। বিশ্বমানের পুরস্কারের সংখ্যাও কম নয়। তিনি পরিস্কার করে বলে দিয়েছেন এই মন্ত্রীপরিষদের মধ্যে যার যারটি তিনি রাষ্ট্রপতির কাছে দেবেন রাষ্ট্রপতি সাক্ষর করা মাত্র তিনি মন্ত্রীত্ব হাড়াবেন। অর্থাৎ কেউ কেউ মন্ত্রী থেকে যাচ্ছেন। এইবার প্রধানমন্ত্রীর চালটা পরিস্কার হল। তিনি নির্বাচন কালেও প্রধান হিসাবেই থাকবেন যা বিরোধী জোট চাচ্ছে না। মন্ত্রীত্বের লোভে বিরোধী জোট এই চারাটি গিলে ফেললে ভাল না গিললেও অসুবিধা নেই। ছোট একটি মন্ত্রীসভা রেখে বাকীদের নির্বাচন করতে পাঠিয়ে দেবেন। বেগম জিয়াও কম নয় উর্দু ও অংক জানা আক্ষা মুসলিম জাহানের একমাত্র মহিলানেত্রী। তিনি চারা গিলবেন না। প্রয়োজনে সেনাশাসন ইনিষ্টল করে হলেও হাসিনার করতল থেকে জাতীকে রক্ষা করবেন। শেখ হাসিনা মন্ত্রীত্ব চান না মানুষের পাশে থাকতে চান। লাশের বিকৃত রাজনীতি তিনি ঘেন্না করেন। বেগম জিয়ার বয়ান প্রায় কাছাকাছি তিনি শুধু হাসিনার প্রধানমন্ত্রীত্বের ভেতরে থেকে নির্বাচনে অংশ নিতে চাচ্ছেন না। এই অল্প দুরত্ব অতিক্রম করতে পারলেই দেশে নির্বাচনের সুবাতাস বইতে পারে। বর্তমান অর্ন্তবতী কালীন সরকারটিতে হাসিনা থাকলেন না। রাষ্ট্রপতি সেই দ্বায়ীত্ব নিয়ে নিলেই তো সব সমাধান হয়ে যায়। এই খেলাটা চলবে হয়তো ২০১৪এর ২৪ জানুয়ারী পর্যন্ত। তারপর কি?
২| ১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:২৯
আয়রন ম্যান বলেছেন: আপনার লেখাটা পড়লাম। ভাবছি ভবিষ্যতে আমাদের কি হবে?
আমরা হরতাল চাই না, কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন চাই। কিন্তু সুষ্ঠু নির্বাচন কিভাবে হবে?
সেটা কি হাসিনার অধিনেই হওয়া ঠিক হবে না নির্দলীয় তত্ত্বাবধায়ক সরকারের অধীনে ঠিক হবে?
আমার ব্যক্তিগত অভিমত হচ্ছে বাংলাদেশের পরিস্থিতিতে কোন দলীয় সরকারের অধীনে নির্বাচন করে এখনো সুষ্ঠু নির্বাচন আশা করা যায়।
তাই দেশের স্বার্থে আমাদের অবশ্যই হরতালকে না বলতে হবে এবং সরকারকে তত্ত্বাবধায়ক সরকার পুণঃবহালের জন্য চাপ প্রয়োগ করতে হবে।
তাতে দেশও রক্ষা পাবে এবং একটি সুষ্ঠু নির্বাচনের পথেও দেশ অনেকটা এগিয়ে যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:০১
শাহ আজিজ বলেছেন: আপনার বিষয়ের টাইটেল দেখে পড়লাম ।
কিন্তু আপনার এজেনডা কি ?