নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

তারেক জিয়ার কপালে প্রধানমন্ত্রীর ছিকেটা বিশ বছরেও আর ছিড়ছে না।

২১ শে এপ্রিল, ২০১৪ রাত ১:০৪

ভারতে র্নিবাচন চলছে। বাংলাদেশকে ব্যাবহার করে বিজেপি জামাতবিএনপির ভুমিকায় নেমেছে। এর জন্য আদৌ আমাদের মাথা ব্যাথার কোন করন নেই। ১৬ মে পর্যন্ত এই রকম প্রপাকান্ডা আমরা মাঝে মাঝেই শুনতে পাব। এর জন্য ভয় পেয়ে কেউ যদি ভারত আক্রমন করতে যায় সে সেটা তার নিজ দায়িত্বেই করবে বা করুক তাতে আমাদের কিছু আসে যায় না। আমার আসে যায় তখনই যখন বেগম জিয়া ফেনী পর্যন্ত ভারতের বলে প্রচার করেন। ভারতে গিয়ে পানি চুক্তির বিষয়টি বেমালুম ভুলে যান।



বড়ই পরিতাপের বিষয় ঝড় ঝঞ্জার মাস বৈশাখেও এখন পযর্ন্ত সেই রকম কোন কালবৈশাখির ছোবল নে্‌ই, কারন কি? মমতার ক্ষমতায় ভারত তিস্তার পানি থেকে আমাদের বঞ্চিত করছে আর এদিকে শেখ হাসিনা ওয়াজেদ আমাদের রুপালী সোনা ইলিশ দিয়ে মমতাকে ডুবিয়ে দিচ্ছেন। এখন আবার শুরু হয়েছে বাতাস রফতানির মতো নোংরা ব্যাবসা। সম্ভবত দরবেশ এই প্রকল্পের প্রধান পুরুষ হয়ে ভারতের দিকে বাংলাদেশের যাবতীয় বাতাসের প্রবাহ রফতানি করে যাচ্ছেন। আর এদিকে বাংলার আপামর জনসাধারন ফ্রাই প্যানে ভাজা ভাজা হচ্ছে। আওয়ামী যুক্তি ভারত তো আমাদের ৫০০ মেগাওয়াট বিদ্যুৎ দিয়েছে। তা দিয়ে বৈদ্যুতিক পাখা চালিয়ে হলেও কিছুটা স্বস্তিতে আছি। বামেরা হয়তো বলা শুরু করবে আমাদের তো ঘরই নেই আমরা পাখা চালাব কি দিয়ে। এখানেই ধর্মের ব্যাবহার অতীব প্রয়োজন, আল্লাহ বলেছেন তিনিই মানুষকে সম্মানজনক স্থানে বসান ও প্রয়োজনে কেরে নেন। এখানে মানুষের তৈরী দুর্বল সরকারের কিইবা করার থাকতে পারে আমি তা ঠিক বুঝে পাই না।।



এইভাবে চলতে থাকলে অচিরেই আমরা মরুভুমির দেশে পরিনত হব। আল্লাহ উপর থেকে তেল রফতানি করে বাংলাদেশকে তেলে তেলে ভাসিয়ে দেবে। আমরা পৃখিবীর এক নম্বর তেল উৎপাদনকারী দেশ হিসাবে আর্বিভুত হবো। তখন ভারতকে আমরা এক বিন্দু তেলও রফতানি করবো না। আর জামাতশিবির যেভাবে আওয়ামী লীগের সাথে যুক্ত হচ্ছে তাতে করে আওয়ামীলীগকে আর খুজে পাওয়া যাবে কি না সেটাই এথন ভাববার বিষয়। ভারত তখন এমনিতেই দৌড়ের উপর থাকবে।



এদিকে তারেক জিয়ার কপালে গরদিস লেগেছে। ছাগল পাগলের মতো কি যাতা সব বলছেন। তা তিনিই জানেন। আগামী বিশ বছর সংগ্রাম করলেও তার কপলে প্রধানমন্ত্রীর ছিকেটা আর ছিড়ছে না। এটা বলতে গেলে প্রায় পাকা পাকি হয়েই গেছে। আবুল মাল মুহিত এমন কথাই একটু ঘুড়িয়ে বলেছেন। যুদ্ধাপরাধীর বিচার প্রক্রিয়া শেষ হতে নাকি আরো বিশ বছর লাগবে। অতএব দ্বায়ীত্ব নিয়েই আওয়ামী লীগকে এই কাজটি শেষ করতে হবে। বিএনপিকে দিয়ে তো আর যুদ্ধাপরাধীর বিচার সম্ভব নয় এটা বাংলাদেশের আবাল বৃদ্ধ বনিতা সবাই বেশ ভাল করেই জানে।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.