![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
নরেন্ত্র মোদি ভারতের প্রধানমন্ত্রী। ধর্মরাষ্ট্রের দেশ বাংলাদেশে খুশির বান ডেকেছে। শুভেচ্ছা বানী প্রেরনের প্রতিযোগিতায় বেগম জিয়া প্রথম হয়েছেন। মৌলবাদ জিন্দাবাদ পৃথিবী জুরে হোক আবাদ। বিএনপি হিসাব নিকাশে সবসময় কাচা। ফখরুল তো ইতিমধ্যেই ২৪ঘন্টার মধ্যে হাসিনাকে পদত্যাগ করার পরামর্শ দিয়েছেন। ভাবনাটা এমন যেন নরেন্দ্র মোদি ক্ষমতাশীন হয়েই শেখ হাসিনাকে ঝেটিয়ে বিদায় করবেন। নরেন্দ্র মোদী যদি পাক্কা ধর্মান্ধ হন তো শেখ হাসিনা কে? ধর্ম রক্ষার ক্ষেত্রে শেখ হাসিনা নরেন্দ্র মোদীর মা। মৌলবাদ মৌলবাদে বন্ধুত্ব হয়, যুদ্ধ হয় না। বেগম জিয়াকে আপনি যত মন্দ অভিদায় অভিসিক্ত করেন না কেন তবুও তার মধ্যে একটি সচ্ছতা আছে তিনি মৌলবাদের চাষ করেন। এখানে শেখ হাসিনার কিন্তু এই সচ্ছতা টুকুও নেই। তিনি সবার পক্ষেই আছেন। সবার জন্য তার সমান স্পেস। কাউকে তিনি চটাতে পারেন না। জামাত বহাল তবিয়তে রাজনীতি করছে তারই হাতের ইশারায়। আল্লামা শফি তো শেখ হাসিনার ধর্মিও চামচে পরিনত হয়েছেন। মাদ্রাসা গুলিকে স্বীকুতি দেয়ায় তার মাদ্রাসা গুলিও জাতে উঠেছে। নরেস্দ্র মোদীই আসুক আর মমতাই আসুক বেগম জিয়ার সামনে এখন শুধু অন্ধকার আর অন্ধকার ২০২১ সাল পযর্ন্ত মাঠেই থাকতে হবে তাকে ক্ষমতায় যাওয়ার নীল নকশাটা ঠিক সেই ভাবেই সাজানো হয়েছে। অবস্থাদৃষ্টে এমনটিই মনে হচ্ছে। মায়ার লুকাব্রাসি মার্কা ইমেজ সংকটটাও খুব সত্তর কাটিয়ে উঠবে আওয়ামী লীগ। দুগ্ধপোষ্য শুরঞ্জিত, প্রভুভক্ত এরশাদ কেমন যেন বকলেশ লাগানো লাইসেন্সপ্রাপ্ক কুকুরের মতো আচরন করতেই পছন্দ করছেন।
অতএব, বেগম জিয়া তার দুই ছেলে ও চল্লিশ চোরের ইমেজ সংকট কাটতে কাটতে মানুষ হয়তে তাদের ভুলেই যাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৬:৩১
ঢাকাবাসী বলেছেন: ঠিক বলেছেন।