নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বঙ্গবন্ধুর বাকশাল শেখ হাসিনার ডিজিটাল।

২৪ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৪৩

বঙ্গবন্ধু করতে চেয়েছিলেন 'বাকশাল"। যা বাস্তবের মুখ দেখেনি। কিন্তু সেটাকেই পুজি করে বিএনপি প্রায় পনারো বছর বাঙ্গালীদের বাঙ্গাল বানিয়ে রেখেছিলো। তাই শেখ হাসিনা আর সে দিকে না গিয়ে তিনি আনলেন ডিজিটাল। যুগের চাহিদা, সময়ের চাহিদা। এখানে বাকশাল বা এনালগের কোন কারবার নেই। গুম, খুন, অপহরন, ব্যাবসা, বানিজ্য, প্রশ্নপত্র ফাস, পরিক্ষায় পাশের হার সবখানেই ডিজিটালের ছোয়া। বাবা যেখানে বাকশাল বাস্তবাযন করতে গিয়ে জীবন দিয়ে ব্যার্থ হয়ে পরপারে পাড়ি জমিয়েছিলেন।



শেখ হাসিনা সেখানে জীবন নিয়ে বহাল তবিয়তে দেশ শাসন করে যাচ্ছেন র্নিদ্বিধায়। কোথাও কোন আসন্তোষ নেই। অসন্তোষ যা আছে তা দলের মধ্যে। সেটাও স্বভাবিক। দলিও পদমর্যাদা সংগৃহিত চাদার বখরা ও দখলদারিত্ব বারাতে গিয়েই বারছে যত ডিজিটাল ইরোর। সরকারী স্কেনার গুলিও ভাইরাস আক্রান্ত হয়ে ব্যাবহারের অনউপযুক্ত হয়ে পরেছে। এখন মোদীর "র" কিংবা ওবামার সিআইএ দিয়ে সরকারী স্কেনারগুলিকে একটু যদি স্কেন করে নেয়া যেতো তবে হযতো এযাত্রায় শেখ হাসিনা টিকে গেলেও টিকে যেতে পারতেন। বিশ্বের বাবামা ওবামাই ভরসা।



ফুলগাজীর একরামুল আমার কেউ নয়। দলিও সন্ত্রাসীদের হাতে জীবন দিলেন দিনে দুপুরে। সবাই দেখলো বুঝলো কেউ কিছুই বললো না। এই না বালার পেছনেও হয়তো একরামুলের পুরানো পাপের খতিয়ানটা একটু খুলে দেখতে হবে। তবুও এই করুন খুনের ফ্লিমি কায়দাটা মেনে নেয়া যায় না। সরকারী গোয়েন্দা অধিদপ্তর গুলিকে অতি সত্তর বন্ধ করে দেয়া উচিত। এরা সম্ভবত ভুলেই গেছেন গোয়েন্দাদের কি কাজ। দেশে এত কিছু হচ্ছে তারা কিছুই আচ করতে পারছেন না। তাদের জরুরী ভিত্তিতে মজুমা(মদ,জুয়া ও মাগি) সোসাইটিতে পাঠিয়ে দিয়ে, বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাংঘাতিক গুলিরে প্রেষনে নিয়োগ দিলে সম্ভবত এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে সরকার রেরিয়ে আসতে পারত। ফেনীর দৈনিক হাজারিকা একরামুলের হত্যার একদিন আগেই রিপোট ছেপেছিল যা কিনা সত্যসত্যই ঘটে গেল পরদিন।



অতএব আইন শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে প্রেষনে সাংঘাতিকদের নিয়োগদানের আবেদন করছি।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৪ শে মে, ২০১৪ বিকাল ৫:৫২

মদন বলেছেন: জয়বাংলা

২| ২৪ শে মে, ২০১৪ সন্ধ্যা ৭:০৭

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: সরকারী গোয়েন্দা অধিদপ্তর গুলিকে অতি সত্তর বন্ধ করে দেয়া উচিত। এরা সম্ভবত ভুলেই গেছেন গোয়েন্দাদের কি কাজ। দেশে এত কিছু হচ্ছে তারা কিছুই আচ করতে পারছেন না। তাদের জরুরী ভিত্তিতে মজুমা(মদ,জুয়া ও মাগি) সোসাইটিতে পাঠিয়ে দিয়ে, বিভিন্ন পত্রপত্রিকার সাংঘাতিক গুলিরে প্রেষনে নিয়োগ দিলে সম্ভবত এই অস্থিতিশীল পরিস্থিতি থেকে সরকার রেরিয়ে আসতে পারত। ফেনীর দৈনিক হাজারিকা একরামুলের হত্যার একদিন আগেই রিপোট ছেপেছিল যা কিনা সত্যসত্যই ঘটে গেল পরদিন।

অতএব আইন শৃঙ্খলা রক্ষার ক্ষেত্রে প্রেষনে সাংঘাতিকদের নিয়োগদানের আবেদন করছি।

সহমত :)

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.