![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
তৌহিদুল ইসলাম আমার কেউ নয়। একজন মানুষ হিসাবে তার প্রতি আমার এই সহমর্মিতা। তৌহিদ ছাত্রদল করত। সে বাস্তব জীবনে কি ছিল তাও আমি জানি না। শুধু এইটুকু জানি ছাত্রলীগের চাদাবাজীর বলী সে। ছাত্রগুলি এখন আর ছাত্র নেই, খুনি ডাকাতে রুপ নিয়েছে। পচাত্তরের পর ছাত্রলীগ করার মতো ছাত্র এই দেশে খুজে পাওয়া যায়নি। তখন আমরা শক্তি আমরা বল আমরা ছাত্রদল। ছাত্রদলের দৌদান্ড প্রতাপে ছাত্রলীগ কোথায় যেন হারিয়ে গিয়েছিল। হিজবুল বাহারে শহীদ জিয়ার জঠরেই ছাত্রদল জন্ম নিয়েছিল। আজকাল আর ছাত্রদল দেখা যায় না। ছাত্রলীগ ক্ষমতার ক্ষীপ্ত ঘোড়ায় সোয়ার হয়ে দেশময় দাপিয়ে বেড়াচ্ছে। এতকিছুর পরও আশার আলো কিন্তু নিভে যায়নি। হত্যাকান্ডে অংশ নেয়া সবাই এখন পুলিশের হেফাজতে। আই ওয়াশ হলেও ভালো উদ্যোগ। দেশটা খুনে ডাকাতদের অভয়অরন্য নয় এই ম্যাশেজটা অন্তত পাওয়া গেল। রাষ্ট্রপতির সাধারন ক্ষমা তো আছেই। সেটা অনেক পরের ব্যাপার। আপাতত জনগন খুশি সোমেনদের বিচার হচ্ছে। ছাত্ররা ক্যারিয়ার গড়া ছাড়া হত্যাকান্ডে অংশ নেয় কেন? ছাত্ররা আসলে নেতাদের লেঠেলের ভুমিকায় তাদের ছাত্রজীবনটা দান করে। নেতারা ধরা ছোয়ার বাইরে থাকলেও ছাত্ররা কিছুটা হলেও হেনস্তা হয়। আজকের দৃশ্যপট সেটাই ইংগিত করে। তাহলে মোদ্দাকথা যা দাড়াল তা হলো নেতারা ভাল হলেই ছাত্ররা ভাল হতে বাধ্য। কিন্তু এই নেতাদের গলায় ঘন্টা বাধবে কে?
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৪ বিকাল ৩:২৭
রাহাত লতিফ তৌসিফ বলেছেন: ছাত্রলীগ গুণ্ডামি করে বেড়ায়, কেউ কিছু বলে না কেন? সবাই কি বোবা হয়ে গেল? স্বাধীনতার চেতনা কি কেবল যুদ্ধাপরাধীদের জন্যই সীমাবদ্ধ ??? লীগের অপকর্ম কেউ কি দেখে না? আমার বয়স বেশী না, তারপরেও মানুষের কাজ কর্ম দেখে তাজ্জব হয়ে যাই !!!