![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ডাল মে কুছ কালা মালুম হোতা হ্যায়। তিনি বদ্ধ উ্ন্মাদ নন অথবা দুধে ধোয়া নিণ্কলুশ কোন রাজনৈতিক নেতাও ছিলেন না। তিনি তের বছর জেলখাটা আসামী এরশাদ ভারের অনৈতিক কৃপায় সাধারন ক্ষমায় বেড়িয়ে আসতে পেরেছিলেন যাবতজীবন জেলের ঘানি টানা থেকে। সুযোগ্য পিতার উপযুক্ত উত্তরাধীকার তিনি। তাদের ভারারে ছিল শুধুমাত্র কাদের সিদ্দিকীর মুক্তিযুদ্ধে অংশ নেয়ার দুর্লভ সুনাম। যার বদৌলতে অহংকারী কাদের সিদ্দিকী বিভিন্নভাবে বঙ্গবন্ধুর কাছ থেকে এতোটাই নিয়েছিলেন যে, বঙ্গবন্ধু নিহত হওয়ার পেছনে তার ঐ সকল বান্দ্রামিও কম ছিল না। মুরাদ ও আজাদ সিদ্দিকীও যে জবর যা তে জবর তা।এক বিছনে পৃথক ফলনের সম্ভাবনাই থাকে না।
আবদুল লতিফ সিদ্দিকী বেশ ভালোই চালিয়ে যাচ্ছিলেন। দল, মন্ত্রীত্ব সবকিছু। কোন কিছুরই তার অভাব ছিল না। হঠাৎ এমন করে বেকে বসলেন কেন? দল, মন্ত্রীত্ব, সম্মান তার চাইতেও বড় কোন সুযোগ তিনি হাতে পেয়ে গিয়েছিলেন। যে বা যারা তাকে দিয়ে এই আবাল মার্কা কাজটি করিয়ে নিয়ে ছিল। তাদের উদ্দেশ্য হয়েতো ছিল আওয়ামী লীগ সরকারকে ঘোলা জলে ধাক্কা মেরে ফেলে দিয়ে বিপাকে ফেলে দেশকে অশান্তির আগুনে নিক্ষেপ করে ক্ষমতাচ্যুত করা। ধর্ম ও জয়ের বিরুদ্ধে এমন কিছু বলিয় নেয় যা সত্য সত্যই দেশের ধর্মপ্রান মানুষকে আঘাত করতে সক্ষম হয়। কিন্তু জননেত্রী শেখ হাসিনার ত্বরিত সিদ্ধান্ত গ্রহনের কারনে এবার বাল বাল বেচে গেল সরকার। মৌলবাদী জনগোষ্ঠি কি চাইল না চাইল সেদিকে দৃষ্টিপাত না করে লতিফ সিদ্দিকী কেন এমন কাজটি করলেন তার মুল শেকড়সুদ্ধ তার ভেতর থেকেই টেনে বের করে আনতে হবে। শুধু এই জন্যই লতিফ সিদ্দিকীকে আইনের আওতায় আনতে হবে। এর বিকল্প সরকারের হাতে আছে বলে মনে হয় না।
জনগনের উচিত শেখ হাসিনার কাছে এই সব নিয়োগের পিছনে তার কি ধরনের মানসিক বৈকল্য কাজ করেছিল তা জানতে চাওয়া। শেখ হাসিনা নিজেই বলেছিলেন একমাত্র তিনি ছাড়া তার দলের যে কেউ, যে কোন মুর্হুতে বিক্রি হয়ে যেতে পারেন। এটা তার উৎকৃষ্ট উদাহরন। তার নেত্রিত্বে আওয়ামী ঘারানার সবাই নিশ্চিন্ত হলেও মুক্তিযুদ্ধের পক্ষের শক্তিগুলির অধপতন ঠেকাতে পারছে কি? প্রকৃত অর্থে সে চেষ্টা করা তো হচ্ছেই না বরঞ্চ তা ভাঙ্গার সুগভীর চক্রান্ত একের পর এক ষরযন্ত্রের গাড়ী পর্দার আড়াল থেকে বেড়িয়ে আসছে।
২| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:১৪
শাহ আজিজ বলেছেন: হটাত করেই নয় বেশ গুছিয়ে লতিফ সিদ্দিকি এই কাজটি করেছেন। ধর্মান্ধ দলগুলোকে উস্কে দেওয়া এবং একটি সংঘাতমুলক পরিস্থিতি সৃষ্টির চেষ্টা এখানে কাজ করছে। যাহোক তাকে দুটি পদ থেকে বাদ দিলেও ৩য় টির ট্রাম্প কার্ড লতিফ সিদ্দিকির হাতে। তিনি পদত্যাগ করলে আসন শুন্য হবে এবং ওই আসনে পুননিরবাচনে স্বাভাবিক ভাবেই লীগ পরাজিত হবে । লীগের জন্য এটি একটি এসিড টেস্ট । আপনারা কি মনে করেন?
৩| ১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ রাত ১১:৩২
তিক্তভাষী বলেছেন: "ধর্ম ও জয়ের বিরুদ্ধে এমন কিছু বলিয়ে নেয়া যা সত্য সত্যই দেশের ধর্মপ্রান মানুষকে আঘাত করতে সক্ষম হয়। "
জয়ের বিরুদ্ধাচারণ করলেও ধর্মপ্রান মানুষ আঘাতপ্রাপ্ত হবে বলছেন? তিনিও কি পয়গম্বরের পর্যায়ে উন্নীত হয়েছেন নাকি? @লেখক।
মূলতঃ কোন কারণে লতিফ সিদ্দিককে বাদ দেয়া হলো? ধর্ম নাকি জয়?@ শাহ আজিজ।
৪| ১৪ ই অক্টোবর, ২০১৪ দুপুর ১:৪৪
শাহ আজিজ বলেছেন: @@তিক্তভাষী # আনুষ্ঠানিকভাবে ১ম এবং অনানুষ্ঠানিকভাবে ২য় ও ঝোপ বুঝে কোপ সামগ্রিকভাবে।
©somewhere in net ltd.
১|
১৩ ই অক্টোবর, ২০১৪ সকাল ১০:১৮
নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: কোন যোগ্যতা নয়, বরং হাসিনার ক্ষমতা আঁকড়ে থাকার জন্য লতিফের মত ত্যাড়া, শামীম ওসমানের মত বদমাইশ, কামরুলের মত বর্বর আর আশরাফুলের মত মাতাল পাবলিকের সাহায্য প্রয়োজন হয়। কিন্তু বোঝা মনে করলে ঝেড়ে লাথি মারতেও হাসিনা এক মুহূর্ত দেরি করেন না।