নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বকবক আমার স্বভাব।\n

কবঠ

মোস্তাক খসরু

শয়তানের সংখ্যা তিন ছয় বাইবেলে আছে।

মোস্তাক খসরু › বিস্তারিত পোস্টঃ

বেগম জিয়া আরো কঠোর আন্দলনের দিকে যাচ্ছেন।

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:১৬

আরো কঠোর আন্দলনের দিকে যাচ্ছে বিশ দলিও জোট। গনতান্ত্রীক আন্দোলন কাহাকে বলে। এর সঙ্গা কি? যে সংগঠন গুলির এগুলি অজানা। ঘরে বসে ভাড়াটে সন্ত্রাষকারী নিয়োগ দিয়ে যারা সন্ত্রষে অভ্যস্ত তাদের কাছে সবতন্ত্রই অর্থহীন। আন্দোলনে অতি সাধারনের সতর্স্ফুত অংশ গ্রহন নিশ্চিত করতে হলে প্রথমে তাদের কাছে যেতে হবে তাদের বোঝাতে হবে বর্তমান সরকারের ভুল ভ্রান্তি গুলি কোথায় এবং কেন এই সরকারের ক্ষমতায় খাকার কোন অধিকার নেই। সেনাশাসকের পকেট থেকে গজিয়ে উঠা দল এসব বোঝে না। তারা শুধু বোজে আদেশ পালন কর মন্ডা মিঠাই খাও নইলে মানে মানে কেটে পড়। দেশের সকল শ্রেনী পেশার মানুষ যখন সচ্ছল একটি জীবন প্রবাহের সাথে সুখে শান্তিতে এগিয়ে যাচ্ছিল ঠিক তখনি সেই মানুষ গুলির উপরেই নেমে এলো বেগম জিয়ার বিষ নি:শ্বাস। যা থেকে জাতি মুক্তি চায়।

গনতান্ত্রিক ধারায় সরকার পরিবর্তনের একমাত্র বৈধ পথ সুষ্ঠ র্নিবাচন। আন্দলনের প্রয়োজনে অবরোধ হরতাল যুক্ত হতেই পারে কিন্তু পেট্রোল বোমা ও গান পাউডার দিয়ে মানুষ হত্যার অধিকার কাউকেই দেয়া হয়নি। তা সত্তেও জামাতবিএনপি তা র্নিদিধায় চালিয়ে যাচ্ছে।এর ফলে সাধারন মানুষের কাছে যে সাধারন ম্যাসেজটা পৌছাচ্ছে তা বেশ পরিস্কার বেগম জিয়ার তর সইছে না যেন তেন প্রকারে ক্ষমতায় যাওয়ার একটি সহজ সরল পথ র্নিমাণ করা নয়তো শেখ হাসিনা সরকারের পতন ঘটিয়ে সেনাশাসন ইনিষ্টল করা। তবে হা রাজনীতির নামে সান্ত্রাষ বাড়লে ক্রশ ফায়ার বাড়বে। এতে ক্ষতিগ্রস্থ হবে নিরিহ জনসাধারন ও জামাত বিএনপির ভাড়াটে সান্ত্রাষীরা। সরকারের কেশাগ্রও ছোয়া যাবে না। মানুষ এর মাঝে চলতে চলতে অভ্যস্ত হয়ে উঠছে। শুধু একটা অস্বস্তিতে মানুষ ভুগছে আর পরিত্রানের রাস্তা খুজছে। মানুষ বুঝে গেছে এই দেশে নিরাপদ মৃত্যুর গ্যারান্টি নেই। আল্লার হুকুম য়খন হবে পেট্রোলবোমার আঘাতে যদি মৃত্যু লেখা থকে তো মানুষ কি করে তা থেকে নিজেকে রক্ষা করবে। তীক্ষ্ণ চাপাতির আঘাতেও মৃত্যু আসতে পারে জঙ্গি কশাইদের অপ তৎপরতা এখন ডালভাত।

শেখ হাসিনা সাফ জানিয়ে দিয়েছেন কোন বিদেশীর কথায় বা সন্ত্রাষের কাছে মাথা নত করবেন না। এখন বিএনপির হাতে একটি রাস্তাই খোলা আছে এই সরকারের সাথে সরাসরি শক্তি পরীক্ষায় অংশ নেয়া। উভয় দলের মধ্যে যুদ্ধ যেন অনির্বায হয়ে উঠেছে। এদিকে ছালাউদ্দিন বিএনপির কর্মিদের বলেছেন অন্দোলনে অংশ নিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ হলে তাদের মুক্তিযুদ্ধের সনদ দেয়া হবে। আসুন ২০১৫সালের মুক্তিযোদ্ধাদের সাথে আবার নতুন করে পরিচিত হই।

আসছে দেশে নতুন দিন
চে এর বিচি ছালাউদ্দিন
বেগম জিয়া দিচ্ছে ডাক
মানুষ পুড়ুক হাসি যাক।।

মন্তব্য ৫ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৫) মন্তব্য লিখুন

১| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৩৬

যোগী বলেছেন:
বেগম জিয়া এখন পাগলা কুকুর ছেলে মারা যাওয়াতেও তার হুস পিরছেনা ।

২| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ দুপুর ২:৫৫

নীল আকাশ ২০১৪ বলেছেন: কঠোর আন্দোলন কারে কয়, এইটা কি খালেদা জিয়া জানে? অবরোধ আর হরতালের পর এখন কি কার্ফু ডাকতে চান উনি?

০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৩:৩৪

মোস্তাক খসরু বলেছেন: হা কার্ফু ডাকতে পারেন উনি তো আবার সোয়াদুই বারের প্রধানমন্ত্রী।

৩| ০৩ রা মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৪:২৮

দ্যা আহমেদ মামুন বলেছেন: নাস্তিগ আর মূর্তাদদের শিয়াল কুকুরের মত হত্যা করা বন্ধ কর?
বি,এন,পি এলে এই সব শিয়াল কুকুরকে আইনের আওতায় এনে তাদেরকে মানুষের মত জেলে ভরে রাখতে হবে। তাদেরকে মানুবিক অধীকার ফিরিয়ে দেওয়া হবে।

৪| ০৫ ই মার্চ, ২০১৫ সন্ধ্যা ৬:২২

শাহ আজিজ বলেছেন: কঠোর আন্দোলন এইরকম হতে পারে যে খালেদা একটানা অফিসে কাটিয়েছে , একদম বের হয়নি, এবার টয়লেটে সেধোবে আর বিপ্লব করবে একাকী, এরকম কঠোর মনে হচ্ছে। বলতে পারেন খালেদা অফিস থেকে বেরুচ্ছেন না কেন?

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.