![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গিয়ানের সাগরে আমি হাবুডুবু খাইতেছি। কতই না মুর্খ ছিলাম। মহা বিজ্ঞানময় গ্রন্থ হাতের কাছে থাকিতেও র্মুখের মতো কতশত দিন রাত্রী অতীত হইয়া গেল। জ্বীন এবং ইনসান সৃষ্টিকর্তর দুইটি অনাবদ্য সৃষ্টি। জ্বীন সর্ম্পকে আমাদের গিয়ান এতোই অল্প যে তা বলাই বাহুল্য। আজ ফেসবুকের বদান্যতায় জ্বীন জাতী সর্ম্পকে জানবার একটি সুযোগ আমার হস্তগত হইয়াছে। সেখান থেকেই আমি আজ মহাগিয়ানিতে রুপান্তরিত হইয়াছি। জ্বীনের জীবন প্রবাহ, জীবিকা, খাদ্য গ্রহন ও চালাচলের বিসদ বিবরণ সম্বলিত ভিডিওঅদৃশ জ্বীন জাতী এখন আমার কবজায়।
জ্বীন আকাশে উড়িতে পারে মুহুর্তের মধ্যে একস্থান হইতে অন্যস্থানে গমন করতি পারে। জ্বীন ইচ্ছা করিলেই যে কারো রুপ ধারন করিতে পারে এমন কি জ্বীন মানুষের শিরা বা ধমনিতে চরাচল করিতেও পারে। এবং ইহাই নাকি হার্ট এ্যটাকের একমাত্র প্রধানতম কারন। খামাখাই ডাক্তারী পড়াইয়া ছেলেমেয়েদের মাথার উপর পাহার প্রমান মুসিবত জর করিতেছি অন্যদিবে হাসপাতাল বানাইয়া পৃথিবীটাকে ক্রমে ছোট করিয়া ফেলিতেছি।
মাদ্রাসা শিক্ষা ব্যাবস্থার উন্নতি করিতে পারিলেই বাঙ্গালী জাতী অচিরেই পৃথিবীর এক নম্বর জাতীতে উন্নিত হইবে। এর জন্য এই মহা বিজ্ঞান ময় গ্রন্থ সবার কাছে রাখা, পড়া ও চর্চা করা উচিত। হুদাই পদ্মাসেতুর জন্য কোটিকোটি টাকা ব্যায় করিতে যাওয়ার কোন মানেই হয় না। কতিপয় জ্বীনের সাহায্য নিতে পারিলেই শেখ হাসিনা পদ্মা সেতু আগামী মাসের মধ্যেই র্নিমাণ করিয়া ফেলিতে পারিবেন। হযরত মুছা (আ জ্বীনদের সাহায্যে অনেক কাজ করিয়ে নিতেন। এই সব ঐশিগ্রন্থ সমুহে লিপিবদ্ধ আছে। দেশ রক্ষায় সেনাবাহিনীর স্থলে আমরা জ্বীন বাহিনী গঠন করিয়ে দেশের সার্বভৌমত্ব নিশ্চিত করিতে পারি। তিনি অর্খাৎ হযরত মুছা (আ
পারলে আমরা কেন পারবো না। আমরা প্রয়ষেই শুনিযা থাকি হুজররা জ্বীনদের কয়েদ করেন শাস্তি দেন ও তাদে প্রতিপালনও করেন। ঐ হুজুরদের সমন্ময়ে একটি কমিটি করিয়া দিলেই দেশ তরতর করিয়া আগাইতে থাকিবে। ভিডিওটি দেখুন ও আমার মতো গিয়ানি হয়ে উঠুন।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে মার্চ, ২০১৫ রাত ৩:০৯
বিলোয় বলেছেন: সম্ভবত পোস্টদাতা একজন নাস্তিক , আল্লাহ ভালো জানেন