![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বেগম খালেদা জিয়ার কান্ডজ্ঞান নিয়ে প্রশ্ন তুলেছেন সয়ং প্রধানমন্ত্রী। ৮১ দিনের টানা অবরোধেও তিনি যখন একজন মানুষকেও অবরোধের পক্ষে আনতে পারেননি। তাকে খামাখা এই অবান্তর কথা বলে কি লাভ। তবে তিনি কাজের কাজটি ঠিকি করেছেন। একশতর উপর জীবন তো কেড়ে নিয়েছেনই পঙ্গুত্ব উন্নয়নে সরকারী বার্নইউনিট গুলি ভরে দিয়েছেন। তাদের অমানুষিক চিৎকারে তিনি ঐশীসুখ লাভ করেন।
লালু, ফালু, মিলন, আব্বাস, ভুট্টা, মটর আর খোকা যার ভরষা স্থল তিনি এর চাইতে আর কিইবা জাতীকে উপহার দিতে পারবেন। উর্দু আর অংকের বিশারদ হয়ে তিনি কিভাবে কান্ডজ্ঞানের অর্থ বুঝবেন সেটাই বা প্রধানমন্ত্রীকে কে বোঝাতে যাবে। কান্ডজ্ঞান থাকলে তিনি প্রথম দিনই বার্নইউনিটে গিয়ে ক্ষতিগ্রস্থ মানুষের র্দুরাবস্থা দেখে অশ্রুসিক্ত হয়ে অবরোধ হরতাল তুলে নিতেন। যাদের শেকড় থাকে তাদের কান্ডও থাকে। উনার কোন শেকড় নেই তাই কান্ডজ্ঞান থাকার প্রশ্নই উঠে না। যেন তেন উপায়ে বেগম জিয়া ক্ষমতার দোর গোড়ায় পৌছাতে চান। তাতে লক্ষ জীবন গেলেও তার কিছু যায় আসে না।
বেগম খালেদা জিয়া স্বাধীনতা বিরোধীদের মাতা তাকে ভুল করে দেশপ্রেমিক ভাবলে জাতী তার নিজস্ব সত্বা হাড়াবে। পাগলকে কেন শুধু শুধু নৌকা নাড়ানোর কথা মনে করিয়ে দেন এই পাগলী ক্ষেপে উঠলে অবরোধের সাথে আবার অসহযোগ যুক্ত করে মুজিব হতে চাইবেন। মুজিবের জন্ম যে আর বাংলাতে হবে না, তা তাকে কে বোঝাবে বলুন।
বাংলাদেশে বসবাসকারী বর্ণচোর মুসলিম লীগাররাই তাকে সিড়ি বানিয়ে এগিয়ে আসছে খুব ধীরে ধীরে তিনি তার বিন্দু বির্সগও বুঝতে পারছেন না। তারা যা যা বলছেন তিনি কায়মনোবাক্যে তাই তাই করছেন। এটা তার শেখ হাসিনাকে গদিচ্যুত করার চ্যালেঞ্জ তিনি কিভাবে পিছু হটবেন। সুতরাং তার শিকড়হীন অবস্থানে কান্ডজ্ঞানের প্রশ্নই উঠে না। বাবা ছিলেন ইহুদি মাতা হিন্দু আর তিনি একজন কট্টর মুসলমান। আর বাংলার মুসলমান গুলিও মৃত্যুর পর তার মতো হুরের স্বপ্ন দ্যাখে। যাহার নামে খালেদায় নির্মজ্জিত হতেও তাদের জাত যায় না।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে মার্চ, ২০১৫ বিকাল ৫:০৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
শেখ হাসিনা বাচছাল বলে বেড়াচ্ছে, কিন্তু খালেদার বিচার করছে না।