![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পারলৌকিক জীবনকে চুড়ান্ত সফলতার পথে পরিচালনার জন্য নিঃস্বার্থ পরিশ্রম চালিয়ে যাচ্ছে-কাউসি মাদ্রাসাগুলি বলেছেন খলীফায়ে মাদানী, আল্লামা, মুফতি ও মাশায়েখ এইসব উদভট বিজাতীয় ভাষার উপাধীধারিরা হঠাৎ কেন জানি বকর বকর শুরু করে দিয়েছে তাদের ভায়ায় কাউমি মাদ্রাসাগুলি বিপদজনক নয় কারণ সেখানে সুচলো শিং যুক্ত ষাঢ় তৈরী করা হয়। এই ষাঢ়গুলির অস্তিত্ব না থাকলে ধর্ম রক্ষা করা মুশলমানদের জন্য কঠিন হয়ে পড়তো। মানুষের অসহনীয় অসংযমি আচরনের কারনে বিশ্বাসের ভাইরাশ ও আধুনিক জীবনযাত্রার নামে ধর্মকে আঘাত করার প্রবনতা দিনকে দিন বেড়েই চলছে। এর জন্যেও তো মুসরমানদের প্রস্তুত থাকতে হবে। ওলেমা লীগের হিসাব মতো দেশে এখন দুই শতাংস বির্ধমির বাস তাহলে ইসলাম নিয়ে তাদের এত মাথা ব্যাথা কেন।
পেছন থেকে চাপতির এক কোপে মানুষর ধর থেকে মাথা আলাদা করে দিতে পারলে সব চাইতে বেশী ছোয়াব হয়। এই কনপেপ্ট নিয়ে যারা পড়াশোনা করছে তারা শান্তির ধর্ম ইসলামকে কেমনতরো শান্তি উপহার দেবে তা বলাই বাহুল্য। তাদের হঠাৎ করে এত চিৎকার চেচামেচির মানেটা কি? এটা আরো একটি হেফাজতি আন্দলনের আলামত নয়তো, না মাদ্রাসাগুলির যাবতীয় কলংঙ্ক ঢাকার কৌশল। তারা সরাসরি অর্থমন্ত্রী আবুল মাল মুহিতকে কটাক্ষ করার সাহস কোথা থেকে পায়। এদের পেছেনের ইন্দনদাতা শক্তিটা কে বা কারা, সেটা সারকারকেই খুজে বেড় করতে হবে। এবার সময় এসেছে শেখ হাসিনার ইসলামি জিকিরটা বন্ধ করার। প্রায়সই তারা শেখ হাসিনার ইসলামপ্রীতির কথা সবাইকে মনে করিয়ে দেন আর কত মানুষকে মৃত্যুপুরীতে পাঠনো গেলে তিনি(শেখ হাসিনা) বিদায় হজ্জের বাণী শোনানো বন্ধ করবেন।
©somewhere in net ltd.