![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
আর কি সবাই নিশ্চিন্ত হয়ে যার যার বাড়ী ফিরে যান। হুদাই আওয়ামী সরকারকে বিগাকে ফেলার জন্য জঙ্গি ও জামাতবিএনপির সুক্ষ কারসাজি ছিল এটি। বাংলা নববর্ষকে হেয় প্রতিপন্ন করার জন্যেই ছিল সমন্ত আয়োজন। সিসি ক্যামেরার ফুটেজে এমন কিছুই পাওয়া যায়নি যাতে প্রমানিত হয় ১লা বৈশাখের অনুষ্ঠানে কোন নারীকে বিবস্ত্র করা হয়েছে। এটা একটি সাজানো নাটক। আল্লামা শফি হুজুরের মুখে নারী সমাজের বেলাল্লাপনার এমন একটি গল্প তুলে দিতেই এই নাটকটি মঞ্চায়ন করা হয়েছিল। এটা আজকের কাগজ খুললেই বোঝা যাবে। মন থেকে সমস্ত দ্বীধা, আশংকা ও দুশ্চিন্তা দুর করে যে যার কাজে লেগে পরুন। র্নিবাচনের হাওয়ায় ভাসিয়ে দিন পাখা। সয়ং ঢাকা মহানগর গোয়েন্দা পুলিশের (ডিবি) যুগ্ম কমিনশার মনিরুল ইসলাম বলেছেন, ‘পহেলা বৈশাখের দিন সোহরাওয়ার্দী উদ্যানের গেটে বিবস্ত্রের কোনো ঘটনা ঘটেনি। এখন থেকে আমরা সবাই রাজা আমাদের এই পুলিশি রাজ্যে। ছাত্রলীগ, ছাত্রদল ও শিবিরের সোনার ছেলেরা রাতারাতি সবাই লাম্পট্য ছেড়ে দিয়ে শেখ হাসিনার পুলিশি মাদ্রাসায় ভর্তি হয়ে বিদায় হজ্বের বানী শুনছে। দেশে আর কোন সমস্যা নেই। সাংস্কৃতিক কর্মিরাই যতসব নষ্টের গোড়া। ওদের পেছনে কারা ইন্দন যোগাচ্ছে সেটাই এখন খুজে দেখা দরকার আর লিটন সরকারের হাতটা কিভাবে ভাঙ্গলো সেটাও এতটু খতিয়ে দেখা উচিত। বাংলাদেশ শান্তিতে থাকুক এটা কারা যেন চাইছে না।
©somewhere in net ltd.