![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সিটি করপোরোশনের র্নিবাচনের পর আমার এক বন্ধু বিএনপির বর্তমান দশা সবিস্তারিত বলতে গিয়ে একটি খাসা চুটকি শোনাল। তা আজ আমি আপনাদের সাথে সেয়ার করব।
মেয়ের বাবা মসজিদের হুজুর। বাবার ধর্মকথা শুনতে শুনতেই সে আজ বিবাহ উপযুক্ত হয়ে উঠেছে। দ্বায়িত্ববান বাবাও পাশের গ্রামের বন্ধুর ছেলের সাথে মেয়েটিকে বিয়ে দিয়ে দেয়। ফিরউল্টিতে মেয়ে আর মেয়ের জামাই বাড়ীতে এলে, জামাইকে দেখে শ্বশুরের সন্দহ হয় কিছু একটা গোলমাল আছে। তখন তিনি জামাইকে কাছে ডেকে শরীর ও মনের খবর জানতে চাইলেন। জামাই খুব বিনয়ের সাথে স্বশুর বাবাকে বললো বাবা শরীর বা মনের কিছুই হয় নাই আমি সম্ভবত আপনার মেয়েকে নিয়ে আর সংশার করতে পারবো না। বাবা উৎকুন্ঠিত হযে বললো কেন বাবা. কি হয়েছে! আমাকে একটু বুঝিয়ে বলো। অগত্যা জামাই বেচারা লজ্জার মাথা খেয়ে রেখে ঢেকে যা বললো তা হলো আপনার মেয়ে সহবাসকে পাপের কাজ মনে করে তাই সে এই কাজ করতে পারবে না। আপনার ওয়াজ শুনতে শুনতে তার মনে এই ধারনাটা বদ্ধমুল হয়ে গেছে। শ্বশুর বললো তাতে কি হয়েছে এর ঔষধও তো আমার কাছে আছে। তুমি মাগরেবের নামাজের পর মসজিদে এসো আমি তোমাকে যা যা বলবো তুমি তোমার বউকে ঠিক তাই তাই বলবে। আশা করি তারপর আর কোন সমস্যা থাকবে না। শ্বশুর বাবার কথা মতো জামাই বউকে বললো বড়হুজুরের সাথে আজ রাস্তায় দেখা হয়েছিল তিনি তোমার খবর নিলেন। আমাদের সংশার কেমন চলছে তারও খবর জানতে চাইলেন। আমি বিস্তারিত তাকে সবই বললাম তিনি আমাকে বললেন তুমি আমার নাতনীকে গিয়ে বলবে বাবা যা ওয়াজ করেছে তা সব ঠিকিই আছে কিন্তু কলেমা পড়ে সহবাস করলে একহাজার কাফের মারার ছোয়াব হাছিল হয়ে যায়। এটা শুনে বউতো মহা খুশি সেই রাতে কাফের মারতে মারতে বউ এর তো আনন্দ আর ধরে না। ঘন্টা তিনেকের মধ্যে প্রায় একলক্ষ কাফির মারার ছোয়াব সে হাছিল করে ফেলেছে। এদিকে জামাই বাবাজির অবস্থা তো যায় যায়। আজানের একটু আগে উঠে বউ বলল নামাজ পড়তে হবে এসো তার আগে আরো একবার হাজার কাফের মেরে নেই। তখন জামাই বেচারা রাগে দু:খে বলে উঠলো তোর কাফের মারতে গিয়ে যে মুসলমানটার প্রান যায়। বিএনপির নাকি এখন এই অবস্থা।
©somewhere in net ltd.
১|
০৪ ঠা মে, ২০১৫ রাত ১০:৫৬
ডিজ৪০৩ বলেছেন: মজা পাইলাম