![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জঘন্য জঘন্য বিজ্ঞদের জঘন্যতম বিশ্বাস আমাকে স্তম্ভিত করে। উদাহরন তারা বলছেন আল্লাহ সব জানেন আমিও মানি তিনি অন্তরযামী। এখানে একটি বিষয় সবাই কেন যেন এড়িয়ে যেতে খুব ভালবাসেন। আল্লাহ তো সবই জানেন তবুও কেন তার মানুষকে পরীক্ষার প্রয়োজন পড়ে। আল্লাহ তায়ালার আচরনটা মানুষের মতো হোক এটা মোটেও কাম্য নয়। আল্লাহর বিভিন্ন সৃষ্ট্রির পেছনে উপাদানের ভিন্নতা লক্ষলীয়। মানুষ যদি মাটির তৈরী হয় তো জ্বিন আগুনের ফেরেস্তার উপাদান আবার সম্পুর্ন ভিন্ন। আবার সবার জীবন ধারনের পদ্ধতিও একদম আলাদা। আল্লাহর যদি মানুষের পরিক্ষা নিতেই হয় তাহলে তিনি অন্তরযামী হবেন কিভাবে। তিনি তো সবই জানেন। আসলে এগুলি সব বোকাদের বোকামি ছাড়া আর কিছুই নয়। নিজেদের চিন্তা চেতনা গুলি আল্লার উপর চাপিয়ে দিয়ে তারা সবাইকে বোকা বানাচ্ছেন। বিভিন্ন ধর্মিও গল্পগাথা গুলো মানুষের তৈরী এখানে সৃষ্ট্রিকর্তার কোন ভুমিকা নেই। বাংলায় একটা প্রবাদ আছে পাপ বাবাকেও ছাড়ে না। সবার অলক্ষ্যে অন্যায় করে মানুষ কাকের মতো ভাবে কেউ যখন দেখেনি তো কেল্লাফতে কিন্তু প্রকৃতি বলুন আর আল্লাই বলুন। কোন না কোন উছিলায় ঐ গুপ্তপাপের সাজা ঠিকি নিশ্চিত করেন তার জন্য আখেরাত লাগে না। মানুষ তার ভালো ও মন্দের জন্য নিজেই দায়ী কিন্তু সহজাত স্বভাবের দোষে অন্যের কাধে দায়টা চাপাতে চায়। আমি বর্তমানে যা যা অসুবিধার মধ্যে আছি সেটাও আমার নিজের তৈরী করা। এর পেছনে অন্য কারো বিন্দুমাত্র ভুমিকা নেই। বিশ্বাসের ব্রেকেটে বন্দি হয়ে প্রজন্ম পরিভ্রমনের অর্থ হলো মুর্খতাকে উৎসাহিত করা।
©somewhere in net ltd.