নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

জেনারেল চিতা

খেলতে ভালোবাসি ..... খেলাতেও

খেলারু

জীবনটা একটা খেলা, খালি জয় আর পরাজয়। আপনি জিততে পারেন নাই মানে আপনি পরাজিত হইছেন

খেলারু › বিস্তারিত পোস্টঃ

ডকুমেন্টারিঃ A Hundred Orgasms A Day (প্রাপ্তবয়স্কদের জন্য)

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ বিকাল ৪:০৫



[ইউটিউব লিংকসহ]



A Hundred Orgasms A Day ডকুমেন্টারিটি নির্মিত হয়েছে তিনজন নারীকে কেন্দ্র করে যারা Persistent Sexual Arousal Syndrome রোগে আক্রান্ত। PSAS চিকিৎসাবিজ্ঞানে প্রায় অপরিচিত এক ধরনের Neurological disorder যেখানে এই রোগে আক্রান্ত নারীরা সার্বক্ষণিক অনিয়ন্ত্রিত যৌন উত্তেজনা অনুভব করেন। যদিও এই অবস্থার সাথে যৌন মিলনের আকাঙ্ক্ষার কোন সম্পর্ক নাই।



রোগটি সম্পর্কে প্রথম দৃষ্টি আকর্ষণ করেন চিকিৎসক Sandra Leiblum। ২০০১ সালে আবিস্কৃত রোগটি সম্প্রতি চিকিৎসাবিজ্ঞানে স্বীকৃতি পায় এবং যদিও পুরুষদের ক্ষেত্রে এই রোগটি অনেক আগে থেকেই স্বীকৃত। চিকিৎসকরা নারীদের ক্ষেত্রে রোগটিকে Persistent Sexual Arousal Syndrome নামকরন করেন। প্রাপ্তবয়স্ক পুরুষদের ক্ষেত্রে Priapism পরিচিত রোগটি প্রায় একই ধরনের লক্ষন বহন করে।



গুরুত্বপূর্ণ বিষয় হচ্ছে এই রোগটির সাথে হাইপার সেক্সুয়ালিটির কোন সম্পর্ক নেই। PSAS রোগে আক্রান্ত রোগীর সংখ্যা পৃথিবীতে বিরল; যারাও বা এই রোগে আক্রান্ত হয়, লোকলজ্জার ভয়ে এর কথা মুখ ফুটে বলতে পারে না, ফলে এই রোগের চিকিৎসা করাটাও কঠিন হয়ে যায়। যৌন রোগের প্রতি সামাজিক ও ধর্মীয় দৃষ্টিভঙ্গীর কারনেও অনেক সময় চিকিৎসা করা সম্ভব হয় না।



এই রোগটির কোন নির্দিষ্ট ভোগৌলিক অবস্থান নেই। সারা বিশ্বেই এই রোগে আক্রান্তদের দেখা পাওয়া যায়। ডকুমেন্টারিতে যে তিনজন নারীর কেস উপস্থাপন করা হয়েছে তাদের একজন বিয়ের কিছুদিন পরে এই রোগে আক্রান্ত হন, একজন সন্তান জন্মদানের পর আরেকজন যখন তার স্বাভাবিক শারীরবৃত্তীয় প্রক্রিয়ায় মেনোপেজ শুরু হয় তখন। কাজেই এটি কোন নির্দিষ্ট বয়সের নারীদের ক্ষেত্রে হচ্ছে এমনটা বলা যায় না।



সম্পূর্ণ ভিডিওটি দেখতে পারেন এখানে



মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৮

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: :)

দিলাম লোড

১৫ ই আগস্ট, ২০১৩ রাত ১১:৫৭

খেলারু বলেছেন: রোগটার ব্যপারে প্রথম জানলাম। রোগটা হয়ত ক্যান্সার, ডায়াবেটিস, এইডসের মত সচরাচর দেখা যায় না, তবে এই রোগটিও দূরারোগ্য এবং পরিবারের সহযোগীতা ছাড়া এই রোগে আক্রান্তদের পক্ষে বেঁচে থাকাটা সহজ না। যদিও আকুপাংচারের মত একটা চিকিৎসার কথা ডকুমেন্টারিটির শেষ অংশে দেখানো হয়েছে তবে সেটা সাময়িক সমাধান। আর যে ব্যয়বহুল চিকিৎসার কথা এখানে উল্লেখ আছে সেটা বহন করা সবা পক্ষে সম্ভব না এবং রোগমুক্তির কোন নিশ্চয়তা দেয়া যায় না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.