নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালী কিন্তু বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের সীকৃত পাইনি। সীকৃতি চাই বাঙ্গালী হয়ে বেচে থাকার।

বঙ্গমিত্র সিএইচটি

বঙ্গমিত্র সিএইচটি › বিস্তারিত পোস্টঃ

পার্বত্যঞ্চলে সন্ত্রাস নির্মুলে সেনাক্যাম্প বৃদ্ধি ও র্যাপ মোতায়েনের বিকল্প নেই।

১০ ই ডিসেম্বর, ২০১৪ সকাল ১০:২৩

পার্বত্যঞ্চলে সন্ত্রাস নির্মুলে সেনাক্যাম্প বৃদ্ধি ও র্যাপ মোতায়েনের বিকল্প নেই।
পার্বত্যঞ্চলে অব্যাহত সন্ত্রাসী কার্যক্রম চাদাবাজি,অপহরণ বানিজ্য,খুন, নিরিহ বাঙ্গালী ও পাহারিদের উপর অত্যাচার বন্ধে সেনাক্যাম্প বৃদ্ধি ও র্যাব বাহীনির বিকল্প নেই। সরকারের গুয়েন্দা বাহীনির মাধ্যমে সরকার নিয়মিত অবহিত হচ্ছে তারপরও এর বিরুদ্ধে কোন ব্যাবস্থা গ্রহণ কিংবা কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যাচ্ছেনা।
তাই পার্বত্য বাঙ্গালী ছাত্রপরিষদের পক্ষ থেকে আমরা এর তিব্র নিন্দা জানাচ্ছি।
সরকার সন্তু লারমার সাথে শান্তি চুক্তির আগে ৩০ হাজারের অধিক বাঙ্গালী ও প্রশাসনিক কর্মকর্তা নিহত হয়েছেন যা অস্বীকার করা সম্ভব নয়।
চুক্তির পরও ১৫০০ এর অধিক বাঙ্গালীদের নির্মম ভাবে হত্যা করে। ৭০ অধিক বাঙ্গালী শারীরিক ভাবে পঙ্গু করে দিয়ে স্বশস্ত্র সংগঠনগুলো।
আমরা সরকারকে অবহিত করতে চাই চুক্তির পর সন্তু লারমা রাজধানিতে বসে বাংলাদেশের দেশের সার্ভভৌমত্বকে হুমকি প্রদান করছে । এতে কারো কোন প্রতিক্রিয়া দেখা যায়নি।
আরো অবহিত করতে চাই আমাদের বাংলার গর্বিত সন্তান ও পিতৃপুরুষরা এখনো জীবিত আছে তারা আমাদের শিখিয়েছে কিভাবে অধিকার আদায় করতে হয়। প্রয়োজনে আমরাও অস্ত্র ধরতে বাধ্য হব। link http://www.chttimes24.com/archives/1167 more http://www.chttimes24.com/archives/1384 more http://www.chttimes24.com/archives/1464 more http://www.chttimes24.com/archives/1373 like my page ভারতের সশস্ত্র
বাহিনীর
প্রশিক্ষন
কেন্দ্রে শান্তিবাহিনীকে প্রশিক্ষন
দিয়ে তাদেরকে অস্ত্রসহ
ছোট ছোট
দলে বাংলাদেশে অনুপ্রবেশ
করানো হয়।
ভারতীয়
সীমান্তরক্ষী বাহিনী বিএসএফ-
এর ক্যাম্প সংলগ্ন
এলাকাতেই
স্থাপিত হয় কয়েক
ডজন
শান্তিবাহিনী ক্যাম্প।
ভারতীয় লেখক
অশোক রায়নার
‘ইন্সাইড র’
বইতে এর
বিস্তারিত বিবরণ
বর্ণিত হয়েছে।
উল্লেক্ষ্য, ভারতের
ভূমিতে স্থাপিত
শান্তিবাহিনীর
সদর
দপ্তরে সংঘটিত এক
অভ্যন্তরীণ
দ্বন্দে ১৯৮৩
সালের ১০ নভেম্বর
তারিখে শান্তিবাহিনীর
প্রতিষ্ঠাতা এবং জনসংহতি সমিতির
প্রধান মানবেন্দ্র
নারায়ন
লারমা বিক্ষুব্ধ
প্রীতি গ্রুপের
হাতে নিহত হয়।
তারপর দলের
প্রধান
হিসেবে দায়িত্ব
নেয় - মানবেন্দ্র
লারমার ছোট ভাই
সন্তু লারমা।
মানবেন্দ্র
নারায়ন
লারমা সন্তু লারমা
জেএসএস কর্তৃক
সশস্ত্র আন্দোলনের
কারণ ও
উদ্দেশ্যাবলী
যেসব
বিষয়কে সশস্ত্র
আন্দোলনের প্রধান
কারণ
হিসেবে জেএসএস
প্রচার করেছিল-
তা’ হলো- কাপ্তাই
বাঁধের
ফলে ক্ষতিগ্রস্থ
উপজাতিদের
যথাযথ পূণর্বাসন
না করা,
উপজাতিদের
সংস্কৃতি রক্ষা করা,
অর্থনৈতিক উন্নয়ন
ইত্যাদি।
তবে জেএসএস-এর মূল
উদ্দেশ্য ছিলঃ
(ক) পার্বত্য
চট্টগ্রামে স্বায়ত্ব-
শাসন
প্রতিষ্ঠা করা,
(খ) পার্বত্য
চট্টগ্রামকে বিচ্ছিন্ন
করতে সক্ষম
না হলেও
সেখানে বাংলাদেশ
সরকারের
সার্বভৌম
ক্ষমতা বিলোপ করা,
(গ) পার্বত্য
চট্টগ্রাম
থেকে বাংলাভাষা-
ভাষী নাগরিকদেরকে অস্ত্রের
মুখে উৎখাত
করে পার্বত্য
চট্টগ্রামকে একমাত্র
উপজাতিদের আবাস
‘উপজাতীয়
এলাকা’
বা ‘জুম্মল্যান্ড’
হিসেবে পরিণত
করা।
এসব বাংলাদেশ
বিরোধী উদ্দেশ্য
বাস্তবায়নে জেএসএস
পরিচালনা করে বাংলাদেশের
ইতিহাসে বর্বরতম
জাতিগত নির্মূল
অভিযান।
জেএসএস কর্তৃক
সংঘটিত
সন্ত্রাসের ধরন
জেএসএস ভারত
থেকে প্রাপ্ত
প্রশিক্ষন, অস্ত্র,
গোলাবারূদ ও আশ্রয়
ব্যবহার
করে গোটা পার্বত্য
৩ জেলায়
বাংগালী নিধন শুরু
করে। নিরস্ত্র ও
নিরীহ
বাংগালীদের
বিভিন্ন পাড়ায়
আক্রমন
করে গ্রামের সব
বাড়ি-ঘরে আগুন
ধরিয়ে দেয়,
নির্বিচারে হত্যা করে গ্রামের
আবাল-বৃদ্ধ-বনিত
াকে,
গর্ভবতী মায়েদের
পেটে বেয়োনেট
দিয়ে আঘাত
করে সন্তানসহ
মাকে হত্যা করা হয়,
ধর্ষনের শিকার হয়
অসংখ্য পার্বত্য
বাঙ্গালী নারী,
গুলি করে ও
কুপিয়ে হত্যা করে প্রায়
৩৫০০০ (পয়ত্রিশ
হাজার)-এরও
বেশি মানুষ, আহত
করে কয়েক হাজার।
অস্ত্রের মুখে শত-শত
বাংগালী কৃষক,
কাঠুরিয়া, জেলে ও
ব্যবসায়ীকে কিডন্যাপ
করে মুক্তিপণ আদায়
করে, এসব
ভিকটিমদের
অনেককেই
নির্যাতন করে ও
কুপিয়ে হত্যা করে।
পার্বত্য
চট্টগ্রামের প্রায়
সকল দোকান মালিক,
কৃষক, জেলে, অফিস-
আদালতের
কর্মচারী এবং ঠিকাদারদের
কাছ থেকে আদায়
করে চাঁদা ও
মুক্তিপণ
হিসেবে শত-সহস্র
কোটি টাকা।
সন্ত্রাস-বিরোধী
কয়েকশত
উপজাতি নাগরিকও
জেএসএস কর্তৃক
হত্যা ও
নির্যাতনের
শিকার হয়।
অস্ত্রের মুখে ত্রাস
সৃষ্টি করে তারা লক্ষাধিক
পার্বত্য
বাংগালীকে ভিটা-
মাটি ছেড়ে গুচ্ছ
গ্রামে আশ্রয়
নিতে বাধ্য করে,
লক্ষাধিক
বাঙ্গালী পার্বত্য
চট্টগ্রাম
ছেড়ে সমতলে এসে আশ্রয়
নিতে বাধ্য হয়।
এছাড়া প্রায় বিশ
হাজার
উপজাতিকে বাধ্য
করে ভারতে শরণার্থী হিসেবে আশ্রয়
নিতে।
নিরাপত্তা বাহিনীর
টহল দলের উপর
এ্যাম্বুশ করে কয়েক
শত
সেনা সদস্যকে হতাহত
করে, বিডিআর-
পুলিশ-আনসার ও
ভিডিপি (গ্রাম
প্রতিরক্ষা দল)
ইত্যাদি দূর্বল
লক্ষ্যবস্তুর উপর
পরিচালনা করে অতর্কিতে হামলা বা এ্যাম্বুশ
– যাতে বহু সদস্য
হতাহত হয়।
এভাবে ভারতীয়
সেনাবাহিনীর
প্রত্যক্ষ
তত্বাবধানে প্রশিক্ষিত
শান্তিবাহিনী নামধারী সন্ত্রাসীরা তাদের
প্রশিক্ষনের
পুরো দক্ষতা প্রয়োগ
করে বাংলাদেশের
হাজার হাজার
নারী-পুরুষ-শিশু ও
নিরাপত্তা বাহিনীর
সদস্যদের হত্যায়।
স্বাধীন
বাংলাদেশে সশস্ত্র
উপজাতীয়
সন্ত্রাসীরা বাংলাদেশের
কয়েক হাজার
নাগরিককে নিজ
ভূমি থেকে উৎখাত
করার ঘৃন্য
উদ্দেশ্যে পাড়া ঘেড়াও
করে নির্বিচারে গুলি চালিয়ে,
বেধরক
কুপিয়ে এবং খড়ের
ঘরগুলোতে আগুন
ধরিয়ে দিয়ে জলন্ত
ঘরের মধ্যে শত-শত
মা ও শিশুকে জ্যান্ত
পুড়িয়ে অংগার
করে মানবতার
বিরুদ্ধে যে অপরাধ
করেছে- তার নজির
১৯৭১ সালেও
দেখা যায়নি।
http://m.facebook.com/profile.php?id=747988535213603

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.