নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি একজন বাঙ্গালী কিন্তু বাঙ্গালী জাতীয়তাবাদের সীকৃত পাইনি। সীকৃতি চাই বাঙ্গালী হয়ে বেচে থাকার।

বঙ্গমিত্র সিএইচটি

বঙ্গমিত্র সিএইচটি › বিস্তারিত পোস্টঃ

রাঙামাটিতে ১৪৪ ধারা ভঙ্গ করে উপজাতীয় সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক নিরীহ বাঙালীদের উপর বর্বররোচিত হামলা।

১৩ ই জানুয়ারি, ২০১৫ রাত ১০:৪৫

প্রেস
বিজ্ঞপ্তি :
গত
১১
জানুয়ারি রাঙামাটিতে ১৪৪
ধারা ভঙ্গ
করে উপজাতীয়
সশস্ত্র সন্ত্রাসী কর্তৃক
নিরীহ বাঙালীদের উপর
বর্বররোচিত হামলা,
বাড়িঘর-দোকান
পাটে অগ্নিসংযোগ ও
ক্ষতিপূরণের
দাবিতে মানববন্ধন ও
বিক্ষোভ মিছিল
করেছে পার্বত্য
বাঙালী ছাত্র পরিষদ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
এবং চট্টগ্রাম
মহানগরী শাখা।
মঙ্গলবার (১৩ জানুয়ারি)
চট্রগ্রাম প্রেসক্লাবের
সামনে পার্বত্য
বাঙালী ছাত্র পরিষদ
চট্টগ্রাম বিশ্ববিদ্যালয়
এবং চট্টগ্রাম
মহানগরী শাখার যৌথ
উদ্যোগে এ মানববন্ধন ও
বিক্ষোভ মিছিল অনুষ্ঠিত
হয়।
মানববন্ধনে প্রধান
অতিথি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন কেন্দ্রীয়
উপদেষ্টা কমিটির সদস্য মো.
আতিকুর রহমান। তিনি তার
বক্তব্যে,
রাঙামাটিতে মেডিকেল
কলেজ উদ্বোধনকে কেন্দ্র
করে উপজাতীয় সশস্ত্র
সন্ত্রাসীরা প্রধানমন্ত্রীকে
বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে যে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ড
চালিয়েছে তার
দৃষ্টান্তমূলক শাস্তির
দাবি জানান।
এতে প্রধান
বক্তা হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন কেন্দ্রীয় আহবায়ক
কমিটির সদস্য ও সাবেক
বিশ্ববিদ্যালয়ের
সভাপতি মো: সারোয়ার
জাহান খান।
তিনি অভিযোগ
করে বলেন,
‘‘রাঙামাটিতে সন্ত্রাসী কর্মকাণ্ডের
প্রত্যক্ষ ও পরোক্ষ ইন্ধন
দাতা খুনী সন্তু
লারমা এবং উষাতন
তালুকদারকে গ্রেফতার
করে দৃষ্টান্তমূলক
শাস্তি প্রদান
এবং ক্ষতিগ্রস্ত
বাঙালীদেরকে যথাযত
ক্ষতিপূরণের
ব্যাবস্থা করতে হবে।
অন্যথায় পার্বত্য
বাঙালী ছাত্র পরিষদ
পার্বত্য এলাকার সর্বস্তরের
শান্তি প্রিয়
মানুষদেরকে নিয়ে তুমুল
আন্দোলন গড়ে তুলবে।
চট্টগ্রাম মহানগরীর
সভাপতি মনির হোসেনের
সঞ্চালনায় অনুষ্ঠানের
সভাপতিত্ব করেন চট্টগ্রাম
বিশ্ববিদ্যালয় শাখার
সভাপতি মো: মনির হোসেন
এবং বিশেষ
অতিথি হিসেবে উপস্থিত
ছিলেন, চবি শাখার
সিনিয়র সহ-সভাপতি মো:
আবদুল আল মামুন, সাধারণ
সম্পাদক খোরশেদ আলম
ফিরোজ, অর্থ সম্পাদক মো:
কাউছার উল্লাহ, প্রচার
সম্পাদক মো: আতাউর রহমান,
বাঘাইছড়ির আহ্বায়ক মো:
আফসার উদ্দীন প্রমুখ।
মানববন্ধন শেষে বিক্ষোভ
মিছিলটি চট্টগ্রাম
প্রেসক্লাব থেকে শুরু হয়ে,
চেরাগী পাহাড় মোড়
ঘুরে আবার প্রেস
ক্লাবে এসে মিলিত হয়।
উল্লেখ্য,
রাঙামাটিতে মেডিকেল
কলেজ উদ্বোধনকে কেন্দ্র
করে গত ১০
জানুয়ারি রাঙামাটিতে অবরোধের
ডাক দেয় সন্তু
লারমা পরিচালিত
পাহাড়ী ছাত্র পরিষদ। এই
অবরোধকে বাস্তবায়নে নামে উপজাতীয়
সন্ত্রাসীরা নিরীহ
বাঙালীদের উপর হামলা ও
গুলি বর্ষণসহ
বিভিন্নভাবে বাঙালী নিধনে ঝাপিয়ে পড়ে।
এতে পুলিশসহ ১৭ জন
বাঙালী মারাত্বকভাবে আহত
হন। পরিস্থিতি নিয়ন্ত্রণের
বাহিরে চলে গেলে প্রশাসন
১৪৪ ধারা জারি করেন। গত
১১ জানুয়ারি সন্ধ্যায় এই
১৪৪ ধারা ভঙ্গ
করে প্রশাসনকে বৃদ্ধাঙ্গুলি দেখিয়ে বনরূপা,
ভেদভেদি,
তবলছড়ি এলাকার নিরীহ,
নিরোপরাধ
বাঙালী ব্যবসায়ীদের
উপর গুলি বর্ষণ করে অন্তত ২০
জন বাঙালীকে আহত
করে উপজাতীয় সশস্ত্র
সন্ত্রাসীরা।
এ সময় উপজাতীয় সশস্ত্র
সন্ত্রাসীরা বনরূপা,
ভেদভেদি ও
তবলছড়ি এলাকায় অন্তত
১০টি বাঙালী বসতবাড়ি ও
দোকানপাটে অগ্নিসংযোগ
এবং লুটপাট করে,
ফলে বাঙালীদের ব্যাপক
আর্থিক ক্ষয়-ক্ষতি হয়।

মন্তব্য ০ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (০) মন্তব্য লিখুন

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.