নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমি সাংবাদকি ও কলামিস্ট খোরশেদ মাহমুদ , জন্ম:- রাজধানী ঢাকা উপকন্ঠে কেরানীগঞ্জে। বড় হয়েছি ঢাকায় । পড়াশোনা করেছি ঢাকা ও চট্টগ্রামে। ভাল লাগে ঘুরে বেড়াতে , কবিতা , গল্প , গান, উপসম্পাদকীয় লিখতে পড়তে অজানাকে জানতে । আমি এখানে www.kalerrakhal.com

খোরশেদ মাহমুদ

আমার ভেতরে প্রবেশ করার জন্য ধন্যবাদ যদিও দেখার মত কিছু নেই

খোরশেদ মাহমুদ › বিস্তারিত পোস্টঃ

আধুনিক ও ডিজিটাল কাউন্দিয়া ইউনিয়ন গড়ার লক্ষ্যে প্রত্যাশি -আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন

২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:০৬

খোরশেদ মাহমুদ: ঢাকা জেলার সাভার উপজেলার কাউন্দিয়া ইউনিয়নকে আগামীদিনে উন্নয়নের মাধ্যমে আধুনিক ও জিজিটাল হিসাবে গড়ে, জনগণের উন্নত নাগরিক সেবা নিশ্চিত করার মাধ্যমে জাতির জনক বঙ্গবন্ধু শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন পূরণে জননেত্রী শেখ হাসিনার হাতকে শক্তি শালী করার রূপকল্প নিয়ে দলীয় মনোনয়নে চেয়ারম্যান প্রার্থী হিসেবে মানুষের সেবায় পাশে থাকতে চান আধুনিক কাউন্দিয়ার রূপকার বহু পরিক্ষিত চেয়ারম্যান শান্তির অগ্রদূত, কাউন্দিয়ার মাটি ও মানুষের প্রাণ পুরুষ এবং ইউনিয়নের বিশিষ্ট সমাজ সেবক রাজনীতিবিদ, জনধরদী জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁনতারই ধারাবাহিকতায় আসন্ন ইউপি নির্বাচনে তিনি আ.লীগের নেতা হিসেবে দীর্ঘদিন ধরে সাধারণ মানুষের সাথে কৌশল বিনিয়য়ের মাধ্যমে মাঠচুষে বেড়াচ্ছেন তিনি। দীর্ঘদিন ধরে তিনি নেতৃত্বের মাধ্যমে আ.লীগের রাজনীতিকে কাউন্দিয়া ইউনিয়নে তরান্বিত করাই তার প্রার্থীতায় আ.লীগ ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের রাজনৈতিক নেতা কর্মীরা তার মনোনয়ন ও বিজয় ধরে রাখতে রয়েছেন পয়েন্ট অব্ নো রিটার্ণে। সমাজ সেবক হিসাবে দীর্ঘ দিন ধরে তিনি মানুষের বিভিন্ন সমস্যায় নিজেকে উৎসর্গ করার কারণে ইউনিয়নের সাধারণ ভোটারদের মাঝে ইতি মধ্যে তাকে ঘিরে শুরু হয়েছে আলোচনার ঝড়। জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন তার যোগ্যতায় কাউন্দিয়াবাসীর মাঝেই গড়ে তুলেছেন নিজ পরিবারের বাইরে আরেক বৃহৎ পরিবার। কাউন্দিয়া বাসীর সুখ, দুঃখ, বেদনাকে করে নিয়েছেন একান্তই নিজের। এলাকাবাসীর পাশে থেকে তাদের সেবা করার ইচ্ছা পোষন করতেন সবসময়। আর তাইতো খুব অল্প বয়েসেই তাকে হতে হল ইউনিয়নবাসীর অভিবাবক। বসতে হল ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে। তিনি সবসময় গরীব-দুঃখী মানুষের পাশে ছিলেন। এবং জরাজীর্ণ সমাজ নিয়ে ভাবতেন। গরীব-দুঃখী মানুষের সেবা ও সমাজ উন্নয়নের মানষে মাত্র ২৭ বছর বয়সে ১৯৯২ সালে ইউনিয়ন পরিষদ নির্বাচনে কাউন্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান পদে প্রার্থী হন। বিপুল ভোটে বিজয়ী হয়ে কাউন্দিয়া ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণ করেন। জনপ্রতিনিধি হিসেবে দায়িত্ব গ্রহণের পর থেকেই তিনি এলাকার উন্নয়ন কর্মকান্ডে ব্যাপক ভূমিকা রেখে চলেছেন। তার ঐকান্তিক প্রচেষ্টায় এলাকার গ্রামীন অবকাঠামো উন্নয়ন এবং চলাচল অনুপোযোগী রাস্তাঘাটের উন্নয়ন এখন চোখে পড়ারমতো। এলাকা ও এলাকাবাসীর জন্য তার উন্নয়ন কর্মকান্ড ভূয়ষী প্রশংসার দাবীদার। জনগনের ভালোবাসায় সিক্ত হয়ে তিনি আজো ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যান হিসেবে জনসাধারনের সেবা করে যাচ্ছেন। কাউন্দিয়ার মানুষ তার মতো যোগ্য আভিবাবককে হারাতে চায়না বলেই চার চার বার তাকে ইউনিয়ন পরিষদের চেয়ারম্যন নির্বাচিত করেন।এবারের নির্বাচনেও আলোচিত ও জনপ্রিয় প্রার্থী হিসাবে তিনি রয়েছেন টপ অব দ্য ইউনিয়ন কাউন্সিলে তার পক্ষে মাঠে নেমেছেন আ.লীগের ও সহযোগী অঙ্গ সংগঠনের সিংহভাগ রাজনৈতিক নেতা কর্মীরা। প্রার্থী হিসেবে জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন -এর গ্রহন যোগ্যতা তুলে ধরেছেন সাধারণ মানুষের মাঝে। ইউনিয়ন কাউন্দিয়ার আসন্ন ইউ.পি নিবার্চন দলীয় ভাবে হওয়ায় দলের মনোয়ন দলীয় প্রতিক নৌকার সচ্ছ দাবীদার হিসেবে জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁনকে উল্লেখ করে ইউনিয়নের বাসিন্ধা নাম প্রকাশের অনিচ্ছুক বলেন, জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন ব্যতীত কোন নেতা নেই যে আ.লীগের নৌকার দাবিদার হবে । যার ফলে ইউনিয়ন আ.লীগের রাজনৈতিক নেতা কর্মীদের সিধান্তক্রমে তারা জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁনকে নিয়ে মাঠে নেমেছেন। কাউন্দিয়া ইউনিয়নকে আ.লীগের দখলে রাখতে জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন ব্যতীত কোন দলীয় কোন ইমেজধারী প্রার্থী নেই। এ প্রসঙ্গে স্বাক্ষাতকারে কাউন্দিয়ার ইউনিয়নের নৌকার প্রার্থী নেতা জনাব আলহাজ্ব সাইফুল আলম খাঁন তার বক্তব্যে জানান, আগামী দিনে জননেত্রী শেখ হাসিনার উন্নয়ন প্রকল্প গুলোকে সফল ভাবে বাস্তবায়নের মাধ্যমে কাউন্দিয়া ইউনিয়নকে আধুনিক ও ডিজিটাল হিসাবে গড়ে ইউনিয়নকে পরিস্কার-পরিচ্ছন্ন, দূর্নিতীমুক্ত করে জনকল্যণে এগিয়ে যাওয়ার লক্ষে ইউনিয়নের অসহায় মানুষের পাশে দাড়িয়ে তাদের ন্যায্য নাগরিক সেবার মাধ্যমে শেখ হাসিনার হাতকে শক্তিশালী করে জাতির জনক শেখ মুজিবুর রহমানের স্বপ্ন বাস্তবায়ন করার লক্ষ্য নিয়ে তিনি আ.লীগের প্রার্থী হিসাবে আজীবন মানুষের পাশে থাকতে চান এবং তার বিশ্বাস দীর্ঘ্য দিনের একজন দক্ষ্য ও ত্যাগীনেতা হিসাবে দলকে মূল্যায়ণ করে আসন্ন ইউপি নির্বাচনে কাউন্দিয়া ইউনিয়নে দলীয় প্রতীক নৌকার মাধ্যমে তাকে নিবাচনী প্রতিদ্বন্দিতা বিজয় সু-নিশ্চিত করার সুযোগ দিবেন বলে তিনি আশাবাদী।

মন্তব্য ২ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (২) মন্তব্য লিখুন

১| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৬

চাঁদগাজী বলেছেন:


উনি তো নির্বাচিত হয়ে গেছেন; ভোটের দরকার আছে?

২| ২৩ শে এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:২৮

চাঁদগাজী বলেছেন:


ইউনিয়ন কাউন্সিলের মাফিয়াদের ঠেকাতে সেখানে সরকারী এডমিনিস্ট্রেটর দরকার।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.