নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

।আই কেন্ট ডেস্ক্রাইব মি ইন এ ফিউ ওয়ার্ডস।

আমি যাকে চাই সে কেন আমার হয় না,যে আমাকে চায় আমি কেন তার হই না।

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক

আমি এত ক্ষুদ্র পরিসরে আমার কথা লিখতে পারবনা, সরি। আমার ফেইসবুক লিংক www.facebook.com/KmcTarek

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক › বিস্তারিত পোস্টঃ

বাস্তব বড় কঠিন ভাই, আল্লাহর উপর ভরশা রাখেন, দুনিয়াতে না পেলেও আখেরাতে ফল পাবেন

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ বিকাল ৫:৫৫



গত রমজান মাস, আমরা ২ বন্ধু ১ সাথে গেলাম সিলেটের ১ মসজিদে তাব্লিগে। আমরা শাবিপ্রবিতে বিবিএ পড়ি। সাথে ছিল আমাদের ভার্সিটির ( শা০বি০প্র০বি) জামাত। আমার বন্ধু আমার তুলনায় অনেক বেশি বড়লোক, তাই বলে আমি আবার ছোটলোক নয় , বলতে পারেন আমি মধ্যবিত্ত পরিবারের ছেলে। অনেকে মনে করেন তাবলিগে গেলে মানুষ টিক মত খাওয়া দাওয়া করতে পারেনা, আসলে আমার মতে কথাটা ভুল। তাবলিগে গেলে আমার খাওয়ার রুচি নরমাল বাসা থেকে বেড়ে যায়, কারন আল্লাহ তা'আলার রহমত আছে । আমার বন্ধুটার খাওয়া দাওয়ার মাঝে এই জন্য কোনো অসুবিধা হয় নি। সে খুব ভাল ভাবেই তার ৪ দিনের সফর কাটিয়েছিল। রীতিমত আমিও বাসায় বেক করলাম সে ও করলো। মাত্র কয়েকদিন পর দিলো মেডিকেল এডমিশন এর রিজাল্ট । আমি তো চান্স পাইনি , আমার বন্ধু টাও চান্স পায় নি, পরে ভারসিটি ভর্তি পরিক্ষা (সাভজেক্ট চেঞ্জ করার জন্য) আবার দিয়ে ও চান্স পায় নি। আমি আমার দিল্কে ফিটিং করেছি এই ভাবে যে "আল্লাহ যা করেন ভালোর জন্য করেন" । কিন্তু বন্ধুটা এখন চান্স না পাওয়ার দুঃখ মিটায় আল্লাহর সাথে।এতো ইবাদাত করার পর ও কেন আল্লাহ মেডিকেল এ চান্স দিলো না। সে প্রচুর পড়ালেখা করেছিল এবং শেষে তাব্লিগে সময় লাগানোর ফলে ওর কনফিডেন্স ছিলো চান্স পাওয়ার। কিন্তু ভর্তি পরিক্ষায় লাক জিনিস্টার ও দরকার আছে। তার লাক ও ফেভার করে নি , তাই এখন সে নাস্তিকতার চরম পর্যায়ে চলে গেছে। কি সব আজে বাজে বলে আল্লাহর নামে, ( নাউজুবিল্লাহ) আমার অই সকল ওয়ারড গুলা মুখে আনতে গাঁ শিউরে উঠছে। আমি তাকে বুজালাম , দেখ , তর এবাদাতের মাঝে ত্রুটি থাকতে পারে। এই জন্য আল্লাহর সাথে বেয়াদবি কথা বার্তা কইস না !!! নাউজুবিল্লাহ।আমি ইছা করলে ফেইসবুকে তার লেখা লিঙ্ক গুলা এখানে দিতে পারতাম ,কিন্তু দিবোনা। আমার এখন কাজ হলো তাকে দ্বিনের রাস্তায় ফিরিয়ে নিয়ে আসা। আমি ১ চিল্লা অর্থাৎ ৪০ দিনের তাবলিগের সাথী হয়ে কি তাকে ফিরিয়ে আনতে পারবনা?? আমি ওকে ফিরিয়ে আনবো ইনশাল্লাহ,

ইট হেজ বিকাম এ চেলেঞ্জ ফর মি! আপনারা আমার বন্ধুর হেদায়াতের জন্য আল্লাহর কাছে দুয়া করবেন এবং আমার জন্য ও দুয়া করবেন যাতে করে আমি তাকে আবার আল্লাহর রাস্থায় ফিরিয়ে নিয়ে আসতে পারি।



আর সব সময় একটা কথা মনে রাখবেন, সব চেয়ে ক্লোজেস্ট জিনিস হলো "মৃত্যু"

মৃত্যুর ভয় আপনার দিলের মধ্যে রাখেন, আখেরাতে বিশ্বাস করেন, পাপ আপনার থেকে দূরে থাকবে।











মন্তব্য ২৫ টি রেটিং +১৬/-১

মন্তব্য (২৫) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০১

কবুতর সন্ধানী বলেছেন: লিংকগুলা দেন না, একটু পড়ে দেখি!!

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৭

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: না ভাই, ও আমার খুব ক্লোজ হওইয়াতে নাম পর্যন্ত উল্লেখ করি নি, লিঙ্ক দিবোনা। ঘটনা বিশ্বাস করেন ,এর থেকে কিছু শিক্ষা নিতে চাইলে নেন। ধন্যবাদ

২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:০৮

মৃধা জুয়েল বলেছেন: আল্লাহ তাকে হেদায়েত দান করুক। আসলে ভাই তাবলীগ জিনিসটা খুব বড় মাপের এটা অনুধাবন করার জন্য নিজেকে আগে সংশোধন করে নিতে হয়। নতুবা এর স্বাদ বোঝা যায় না। এর জন্য নিজেকে তৈরি করে নিতে হয়। তাবলীগ থেকে আমার জীবনে অনেক কিছু পেয়েছি। দোয়া করি তাবলীগ জামাতের উছিলায় আল্লাহ পাক আপনার বন্ধুকে হেদায়েত দান করুন। আমার এক ছাত্রও এস,এস,সি পরীক্ষার পর জামাতে গিয়ে পরীক্ষায় ফেল করে একই দশা। দোয়া করি আল্লাহ পাক তাদের সবাইকে হেদায়েত দান করুক।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:১৪

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: আমীন, আমীন

৩| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২১

জাহাজী পোলা বলেছেন: চাওয়া এবং পাওয়া- এই দুইটার মাঝে যখন যোজন যোজন পার্থক্য হয়ে যায় তখনি মানুষ আল্লাহর উপরে আস্থা হারিয়ে ফেলে ।

আমি যখন কিছু চাইব তখন আমার মনে রাখতে হবে সেটা আমার এবিলিটির মাঝে আছে কিনা...
আর যখন এবিলিটির মাঝে থাকা সত্তেও যদি না পাই তবে ভেবে নিতে হবে যে আমার প্রস্তুতি ভালো ছিল না কিনবা আমার ভাগ্য সহায় ছিল না ।

আপনার এবং আপনার বন্ধুর জন্য শুভ কামনা...

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৭

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: আমার মনের কথা কইছেন ভাই, অসংখ্য ধন্যবাদ। আল্লাহ তাকে হেদায়েত নসিব করুন। আমীন

৪| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:২৮

মোজাম্মেল মাহমুদ বলেছেন: দোয়া করি আপনি যেন সফল হন ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৩

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: আমীন আমীন

৫| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩০

রেদোয়ান রিয়াদ বলেছেন: আপনার বন্ধুকে আল্লাহ হেদায়েত দান করুন।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৪

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: আল্লাহুম্মা আমিন।

৬| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৩৯

নীল_পদ্ম বলেছেন: ওর ধারণা ভুল। ইবাদত পরকালের জন্য, ইহকালের জন্য নয়। যে যেমন পরিশ্রম করবে সে সেরকম ফল পাবে এবং অবশ্যই তার ক্ষমতানুসারে।

এমন না যে নামাজ পড়ার পর জায়নামাজ উঠাবে আর কাঁড়ি কাঁড়ি টাকা পাবে। ইবাদত করে সব পাওয়া গেলে তাইলে হিন্দু/খৃষ্টান/জেইন/ইহুদিরা পঁচে মরত, কিন্তু তারাই সবচেয়ে ভাল এবং ক্ষমতাধর। তাকে আগে ইবাদতের লক্ষ্য বুঝান।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৬:৪৫

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: সে সব জানে, অথচ এখন কথায় কথায় আল্লাহর নাফরমানি করে। বলে আল্লায় ত ইহুদি, হিন্দুদের কে বেশী ই সাহায্য করন, তাহলে এবাদাত কইরা লাভ কি? এই সব বলে।
আমি তাকে ফিরিয়ে আনবো এবং আপনার কথা গুলা আবার বলে বুঝাবো। ধন্যবাদ

৭| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:২২

টুনা বলেছেন: জাহাজী পোলা বলেছেন: চাওয়া এবং পাওয়া- এই দুইটার মাঝে যখন যোজন যোজন পার্থক্য হয়ে যায় তখনি মানুষ আল্লাহর উপরে আস্থা হারিয়ে ফেলে ।

আমি যখন কিছু চাইব তখন আমার মনে রাখতে হবে সেটা আমার এবিলিটির মাঝে আছে কিনা...
আর যখন এবিলিটির মাঝে থাকা সত্তেও যদি না পাই তবে ভেবে নিতে হবে যে আমার প্রস্তুতি ভালো ছিল না কিনবা আমার ভাগ্য সহায় ছিল না ।

আপনার এবং আপনার বন্ধুর জন্য শুভ কামনা...
স হ ম ত ।

আল্লাহ আপনাকে কামিয়াবী দান করুন । আমীন ।

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫২

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: থ্যাঙ্কস ভাই

৮| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৩৯

লেসার বলেছেন: -------------------------

১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ সন্ধ্যা ৭:৫৪

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: ----------- ফর হোয়াট?

৯| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ৮:৪৭

লেসার বলেছেন: ভাই আপনেতো কামেল মানুষ মনে হয়। আমার কিছু প্রশ্ন আছে আশা করি নিরাশ করবেন না।

সৃষ্টিকর্তাকে আমরা ইবাদত করব কেন? বেহেসতের লোভে নাকি জাহান্নামের ভয়? এ প্রশ্নের উত্তরে আনেকেই বলে সৃষ্টিকর্তাকে ইবাদত করব কারন তিনি মহান,দয়ালু তিনি আমাদের সৃষ্টি করেছেন তাই।

আমার এই উত্তরের বিপরীতে কিছু প্রশ্ন আছে।

প্রথমে আসা যাক তার মহত্ত ও দয়ালুতার প্রসঙ্গে, তিনি প্রথমে মানুষ সৃষ্টি করেছেন তার পর আদমকে সামান্য অপরাধে বেহেশত থেকে বের করে দিয়েছেন (আমাদের তো তিনি এরকম সামান্য দোসে, এতবড় কোন শাস্থি দেন না এটা কি একধরনের বৈশম্য নয়?) এবং মৃত্যু নামক একটি কষ্টদায়ক শাস্তি প্রবর্তন করেন, সে যদি ভাল কাজ ও ইবাদত করে তাহলেই শুধু তাকে (কষ্টদায়ক শাস্তি মৃত্যর পর)বেহেশতে নেয়া হবে এবং এ শাস্তি শুধু তাকেই নয় তার বরং তার সকল অনাগত বংশধরের উপরও এ শাস্তি বর্তত হয়!!!
( আচ্ছ পিতার ভুলের শাস্তি কি পিতার পাওয়ার পরও তার অনাগত বংশধরের উপর চাপানো মহানুভবতা? মহত্ত? কোন মহান বিচারক কি একজন খুনির বিচারের সময় খুনিকে এবং খুনির অনাগত সকল বংশধরকে ফাসির আদেশ দিবে? )
তারপর তিনি আদম এর পাপের শাস্তি সকল বংশধরকে দিলেন কিনাতু তার পূন্যের জন্য সকল বংশধরকে পূন্যবান করলেন না!!
এতকিছুর পর তাকে আমি কিভাবে মহান সুবিচারক বলবে? হয়ত শাস্তির ভয়ে বলব যেমন মাস্তান বা ক্যডারেদের ভয়ে তাদের বলি, কিন্তু মন থেকে কোন দিন বলতে পারব না।

সৃষ্টিকর্ত আমাদের সৃষ্টি করেছেন, তাহলে সে সৃষ্টি হলো কিভবে? তার যদি সৃষ্টার প্রযোজন না থাকে তাহলে আমাদের লাগবে কেন?

চলবে…………….

১০| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:২৩

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: Kiyamot r beshi dure noy .
Allah manush sristir shomoy bolechen, ''Oma khalaktul Jinna ol insa illa liabudun'' i mean, '' ami jin abnong insan jatike sristi korechi shudu matro amar ebadater jonno''
Ai nirdisto uddeshsho nia manush re pataisen allah.

R mrittur somoy kosto hoy apnare ke koise? Nastikder morte kosto tho hobei....allah'r upor bishshash stapon koren, namaz kalam poren, shoytani charen, tarporew jodi mrittur somoy kosto hoy tahole kal kiyamoter moydane ami apnake uttor dibo.

Apatoto apni kitaber upor biswash, 1 allah te biswash, nobi , rasul gone biswash koren.
Shanti paben inshallah.

Allah ke biswash na korle apni Musolman noy ....u will b an atheist....

La ilaha Illallah, Muhammadur Rasulullah. Ai kalima biswash koren....

pore kotha hobe, amar kalke porikka ase.@ lesar.

১১| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১০:৫৯

লেসার বলেছেন: বাংলায় লিখেন।

১২| ১৮ ই ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১১:০৮

মোসারাফ বলেছেন: আপনার একই পোস্ট কপি করে আরেকজন দিয়েছে।

আমাদের ইবাদত করা উচিত আসলে আল্লাহর সন্তুষ্টির জন্য। পার্থিব সুখের জন্য না।

১৩| ১৯ শে ডিসেম্বর, ২০১০ রাত ১২:৪৭

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: @Musharrof vai : ai kothata shob manush jodi bujto...
Hafiza namer 1 apa dekhsi copy korse...r kew ki korese?

১৪| ০৮ ই ফেব্রুয়ারি, ২০১১ বিকাল ৪:৪৪

সিনডেরেলা বলেছেন: বিশ্বাসের পরীক্ষায় অবতীর্ন হতে পারাটা একটা কঠিন যুদ্ধ।

২১ শে মার্চ, ২০১১ বিকাল ৫:০৫

কাওসার মাহমুদ চৌধুরী তারেক বলেছেন: আমাদেরকে যে করেই হউক এই যুদ্ধে সফল হতে হবে

১৫| ১৩ ই মে, ২০১১ রাত ১:৫৬

জেবাল বলেছেন: কিছু সমস্যা আছে, সেটা হল সেই বন্ধুরে আমি চিনি, সে মেডিকেল না হওয়ায় এমন করে নাই, বরং তার গার্লফ্রেন্ড (আমাগো ভাবি) কে তার বাবা মা রা জোর করে অন্যত্র ভর্তি করায়া দিয়েছিল বলেই সে এমনটি করেছিল।
দুনিয়া বড়ই তাজ্জব

১৬| ১৩ ই মে, ২০১১ রাত ২:১২

শেলী বলেছেন: @ লেসার,

আল্লাহ আদমকে অপরাধের জন্য পৃথিবীতে পাঠাননাই। আপনি সুরা বাকারায় ফেরেশতার সাথে আল্লাহর কথোপকোথন শুনলে বুঝবেন। যেখানে আল্লাহ বলছেন, আমি পৃথিবীতে খলিফা পাঠাতে চাচ্ছি। তার মানে উনাকে পৃথিবীর জন্যই তৈরী করা হয়েছিল। উনাকে যেখানে রাখা হয়েছিল এনিয়েও আলেমদের মতামত ভিন্ন। কেউ কেউ বলেন, উনি পৃথিবীতে স হজ ভাবে থাকছিলেন, ফল খাওয়ার ঘটনার পর উনার লাইফ কঠিন হয়ে গিয়েছিল। আবার জামা আল বাদাবী বলেন, উনাকে বেহেশতে রাখা হয়েছিল আর এই ঘটনা ঘটেছিল শয়তানের ওয়াসওয়াসা বুঝানোর জন্য। উনাকে শয়তানের সাথে সংগ্রাম করতে হবে সেজন্য উনাকে টেষ্ট করা হল। আর উনাকে যেহেতু পৃথিবীর জন্য বানানো হয়েছিল,সেহেতু উনি টেষ্টে জিতলেও পাঠানো হত। এটা কোনো শাস্তি না।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.