![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
অজ্ঞাত পরিচয় নাম বুকে নিয়ে সমাধিস্থ হব, অজ্ঞাতনামা কোন এক সমাধিস্থলে শতাব্দী হতে সহস্রাব্দের কোলে অনন্ত ঘুম হবে নিস্তব্ধ নিরালায় আলো হতে শত যোজন দূরে, আমার চিরাচরিত আঁধার বুকে নিয়ে আমি তো শুধুই একটা নাম ওটা মুছে গেলে কি এমন লাভ-ক্ষতি বল!
উত্তেজক ওষুধটা ছাড়া সাবিনার ডেরায় যাবেনা জহুর কিন্তু জিনিসটা কিনতে পারলেতো শালার দোকানিকে কিছুতেই একলা পাওয়া যাচ্ছে না। দোকান ঘিরে দশ চক্কর দিয়েও ব্যর্থ জহুর টেনশনে সিগারেটে লম্বা টান দিয়ে...
ছোট ব্যবসা মূলধন ২ লক্ষ বিপরীতে ঋণ ৩.৫ লক্ষ! ভাবছ ক্যামনে?
-হু ক্যামনে!
-ছোট ব্যবসা আরো ছোট লোন, ডেলি কিস্তি জুম্মাবার বাদে। একটা লোনের টাকা শোধ দিতে হিমশিম খাইয়া আরো একটা...
এক শিশি রক্ত ঢেলে দিয়ে এলাম তোমার বারান্দায়
ক্ষনিকের ভাল লাগার প্রতিদান প্রত্যহ দেয়ার চেয়ে
ঢের ভাল দিয়ে এলাম প্রাণের জলাঞ্জলী
একেবারে একবারই।।
আপন শিরায় প্রবাহমান তাজা রক্ত
কোন বিনিময় আশা না করে নয়
মুক্তি...
ততদিনে বয়ে গেছে অলীক নদী খ্যাপাটে স্বপ্ন
ফিকে হয়ে গেছে প্রবল বিপ্লব হৃদয়ের দহন
অগুনতি পূর্নিমা রাত অজস্র জোনাকি
খরস্রোতা নদী হয়েছে চাষবাসের জমি।
ততদিনে ভরাট যুবতী শরীরে বাসা বেধেছে জরা
ভেতরের গরম লাভা...
জীবন পদ্য
মো. মিজানুর রহমান
দুটো ফুলের মাঝে ডালটি সমেত
শেকড়ের টান ভোলা ফুলদানিতে ফুল
যেন দুটো হৃদয়ের মাঝে...
০১।
উপরের ছবিটি স্বাস্থ্য সচেতন ব্লগারের জন্য। ডাক্তার আপনাকে ডিমের কুসুম খেতে পুরা নিষেধ করে দিয়েছে, কুসুম হতে সাদা অংশ আলাদা করতে পারছেন না? উপরের ছবিতে কুসুম হতে ডিমের সাদা...
বাঁচ্চার বায়না ভুতের কেচ্ছা শোনাও নিত্য নতুন
আমিও পুরনো গল্পকে রং চড়িয়ে বলে যাই অবলীলায়।
আমার বাবুটার হা করে গল্প গেলার ধরনে আমি মুগ্ধ প্রতিদিন
অক্লান্ত শুনিয়ে চলেছি গল্প বিরামহীন।
রাজনীতিকদের নিকটে আমাদের বায়নাও...
বলে রাখা ভাল
এ কবিতার লেখক নাকি আমি নই
লেখকের নাম অজ্ঞাত কুশিলব
বিরাট লেখক উনি, লিখেছেন বস্তা বস্তা বই
ব্যপক নাম ডাক একনামে চেনেন সবাই।
লেখার কিছুই আর বাকী রাখেন নাই
অনু হতে সিন্ধু সবই...
০১। ০২। ০৩। ০৪। ০৫। ০৬। ০৭। ০৮। ০৯। ১০।
১১।
১১। ১২।...
ছবিসুত্রঃ গুগল
আয়নাটা আজকাল মিথ্যে বলা শিখে গেছে
কতকাল আমাকে দেখি না আয়নায়...
প্রথম দর্শনে ভাল লাগা সেই মানুষটি আমিই ছিলাম
জীনব যুদ্ধের সাপলুডু খেলায় সব ভাল নেই হয়ে গেছে
কুৎসিত কদাকার এই আমাকে দিন শেষে চিনবে না তুমি
গানিতিক হিসেবে ভুল ছিল না...
কতটা ভালবাসা পেলে কবিতারা উঠে আসে
রক্ত মাংশের অয়বয়ে
আমি কবিতাকে তুলিতে আঁকতে চেয়েছি
ভালবাসার রংয়ে
রাঙ্গাতে চেয়েছি ভূবন কবিতার ছকে।
তুমি কেন্দ্রিক কবিতাগুলো
বুকের ভেতর বন্দী রাজপুত্তুর
দিন মাস বছর পেরিয়ে
ভুলের গর্ভে বিলীন।
স্বযতনে সাজিয়ে...
কোন এক বর্ষস্নাত রাতে মুখোমুখি দুজনে
একটি ভীরু ছেলের সাহসী হয়ে ওঠা
ক্ষনিকের তরে, লিখেছিল যুগান্তরের
ইতিহাস নতুন করে।
ভালবাসা একেছিল পথ প্রবল বিক্রমে
ক্ষনিকের নায়ক ছিল স্বপ্নঘোরে
এমনি করেই হয় নবধারা সুচনা
নতুনের আগমনে ধরিত্রি সুজলা...
©somewhere in net ltd.