![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ভারতের বিখ্যাত নারীবাদি। বাংলাদেশের দৈনিক প্রথম আলোর আইকন একি বললেন অরুন্ধতি। বিখ্যাত অনুসন্ধানী সাংবাদিক, ভারতীয় সেনা পরিবারে জন্ম নেয়া তেজপালের জন্য বুক ভরা ক্রদন করতে গিয়ে ধর্ষিতাকে এক হাত নিলেন অরুন্ধতি। তেজপাল দ্বারা মহিলা ধর্ষিত হোননি। তিনি ফ্যাসিস্টদের প্রতিনিধি হয়ে এ কাজ করেছেন। খবর এনডিটিভির। এর পেছনে ভারতীয় হিন্দুত্ববাদীদের ষড়যন্ত্র রয়েছে। তেজপাল অরুন্ধতির বুকার প্রাপ্ত বই ভারতে প্রকাশ করেছিলেন। এই কৃতজ্ঞতা স্বরুপ নগ্ন হয়ে তেজপালের পক্ষ নিলেন চ্যাম্পিয়ান সেকুলার এই মহিলা। তেজপাল যেখানে চিঠি দিয়ে মহিলার কাছে মাফ চাইছেন সেখানে এই সেকুলার মহিলা ধর্ষিত মহিলাকে নানা ভঙ্গিতে অভিযুক্ত করছেন। তবে অরুন্ধতির ভাগ্য ভালো । এ মহিলার বিরুদ্ধে ভারত সরকার কোনো পদক্ষেপ নেয় না। দেশ বিরোধি হাজারো কর্মকাণ্ড করেও তিনি থাকেন বহাল তবিয়তে। কয়েকদিন আগে তিনি ভারতের নিষিদ্ধ মাওবাদীদের পক্ষ নিলেন। ভারত সরকার হাততালি দিলো। এরও আগে তিনি কাশ্মীরে গিয়ে উগ্রপন্থীদের প্রকাশ্যে সমর্থন দিয়ে ভারতের সেনাদের যাচ্ছে তাই বলে সমালোচনা করলেন। ভারত সরকার হাত তালি দিলো।
অন্যদিকে বাংলাদেশের তাসলিমা পুরুষ ও মহিলার একখান বিবাহের ফর্মুলা দিলে ভারতের চ্যাম্পিয়ান সেক্যুলার দল মার্কসবাদী ও কংগ্রেসীরা তাকে দেশ ছাড়া করে। এটা যারা বুঝতে পারবে তারা ভারতে ভণ্ড রাজনীতির চেহারা জানতে পারবে।
যে রাজনীতির জন্ম দিয়ে গেছে গান্ধী নেহেরুর মত ভণ্ডরা। এই ভন্ডদের মুখোশ খুলতে গিয়েই নেতাজী সুভাষ বোস অন্তর্ধান হোন। যে কারণে নেতাজির অর্ন্তধান রহস্য প্রকাশ করতে চায় না কংগ্রেস সরকার। কয়েকদিন আগেও এটি নিয়ে ভারতের সংসদে আলোচনা হয় । অনেক গোপন ফাইল নাকি রয়েছে। ওসব প্রকাশ করলে অনেক বন্ধু রাষ্ট্রের সাথে সম্পর্ক খারপ হবে। সত্যি কথা বলতে কি এটা ভারতের কংগ্রেস সরকাররে একটি খোড়া যুক্তি। এসব গোপন রাখে বলেই আজ ভারত ও ভারতের কংগ্রেস শাসন করছে ফ্যাস্টিদের জন্ম দাতা ইটালির সোনিয়া। আর এই সুযোগে অরুন্ধতির মত তথাকথিত নারীবাদিরা যাকে তাকে ফ্যাসিস্টি বলার সাহস পায়।
এবার আসি তেজপালের ধর্ষণ ঘটনায় বিজেপির মন্তব্য প্রসংঙ্গে। কিছুদিন আগে ভারতের এক আধ্যাত্মিক গুরু আশারাম বাবা কে ধষর্ণের অভিযোগে অভিযুক্ত করে ১৬ বছর বয়সী এক কিশোরী। অভিযোগের সাথে সাথে আশারাম বাবা নামক ওই গুরুকে গ্রেফতার করে জেলে পুরে ভারতের মহান সেকুলার সরকার। একই ঘটনা তেজপালের ক্ষেত্রে ঘটলে তিনি থেকে যান ধরাছোয়ার বাইরে।
আশারাম বাবাদের বৈশিষ্ট অনেকটা আমাদের দেশের খুতবা পড়া মৌলবিদের মত। যিনি খুতবার আড়ালে রাজনৈতিক বক্তব্য দিয়ে থাকেন। আশারামরা কংগ্রেস বিরোধি বক্তব্য দেয়ায় এই দশা। বাংলাদেশে কিন্তু প্রতি শুক্রবার ওই ধরনরে খুতবা এখনো চলছে। শুক্রবার টিভি খুললেই ওসব দেখা যায়।
২| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: যে রাজনীতির জন্ম দিয়ে গেছে গান্ধী নেহেরুর মত ভণ্ডরা। এই ভন্ডদের মুখোশ খুলতে গিয়েই নেতাজী সুভাষ বোস অন্তর্ধান হোন।
অসাধারণ লিখসেন ।
আর সেই থেকে শুরু হয় নেহেরুয়ান সোসালিস্ট ক্যাম্প ।
৩| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: গাধী কে পুরোপুরি ভন্ড বলা যায় না ,কারণ শেষ দিকে নেহেরু তাকে নিস্ক্রিয় করে রেখেছিল |
+++
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৩
লোডশেডিং বলেছেন: কেউ কাউকে নিস্ক্রিয় করতে পারে না। সবাই স্বতন্ত্র। গান্ধির প্রিয় ছিলো নেহেরু। প্রিয় সেই হতে পারে যে গুরুর প্রিয় কাজ করে। একজন কাশ্মীরি রিফিউজিকে এতটা গুরুত্ব দেবার কোনো প্রয়োজন ছিলো গান্ধির। কৌপিন পড়ে গান্ধি নামক ভণ্ডটা যা করেছে তার খেসারত দিয়েছে উপমহাদেশের হিন্দু মুসলিমরা। যা এখনো চলছে। বিভিন্ন নামে।
৪| ২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ রাত ১১:২১
ঢাকাবাসী বলেছেন: বিতর্কের অবকাশ আছে।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৮:১৭
লোডশেডিং বলেছেন: বিতর্ক করবে কে? ব্লগের বেশিরা ভাগ হাসিনা-খালেদার সস্তা ঝগড়া নিয়ে পড়ে রয়েছে।
৫| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: আপনার এই ব্যাপারে একমত হতে পারলাম না ।
প্রত্যেক মানুষ সারা জীবন এক রকম থাকে না ।নেহেরু প্রথম জীবনে অবশ্যই উদারতান্ত্রিক ছিলেন ।
এই বার খেয়াল করুন ,১৯৪৬ -৪৭ সালের হিন্দু মুসলিম দাঙ্গা ।
জিন্নাহ কে ?কেউ না ।
নেহেরু কে ? কেউ না ।
সেই সময় অবিভক্ত ভারতে নেতা বলতে একজনই ছিল -গান্ধী ।
যে গান্ধীর এক ডাকে সারা দেশ সারা দিত তাকে দাঙ্গা দমন করতে নোয়াখালী তে ঘুরতে হবে কেন ?কেনই বা রাজাবাজার এর সামনে খাটিয়া পেতে শুয়ে থাকতে হবে ?
এর কারণ একটাই -ততদিনে জিন্নাহ ,নেহেরু তাকে একজন পুতুল নেতা বানিয়ে ফেলেছে ।
আর মশাই "কেউ কাউকে নিস্ক্রিয় করতে পারে না।"
তাই যদি হত তবে কংগ্রেসের বিপুল ভোটে জেতার পরও নেতাজি কে পার্টি ছাড়তে হত না ।কিম্বা ভারত থেকে পালিয়ে নাত্সী দের সাপোর্ট ও নিতে হত না
বলা যেতে পারে যে পলিটিক্স করে নেতাজী গান্ধী দেশ ছাড়া করে ছিলেন ঠিক সেই পলিটিক্স এর স্বীকার তিনি নিজেই হয়েছিলেন।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৪২
লোডশেডিং বলেছেন: ভারতের স্বদেশি আন্দোলন শুধু গান্ধির নেতৃত্বে হয়েছে এটা একটা ভুয়া প্রচার। আমাদের দেশে হাম্বালীগরা যেমন বলে শেখ মুজিবের নেতৃত্বে হয়েছে। আর সব বোগাস।
এমন একটা থিয়রি।
সহিংস ও অহিংস আন্দোলনের মধ্যে দিয়ে ভারতের স্বাধীনতা এসেছে। এটাই সত্য।
কিন্তু সাম্রাজ্যবাদীরা গান্ধির আন্দোলনকে স্বীকৃতি দিয়েছে কারণ তারা হিটলার প্রেমিকদের ঘৃণা করতো। সে কারণে তারা নেতাজি, সূর্যসেন,প্রীতিলতা, তীতুমিরদের অবদানের কথা কোনো দিন বলবে না। কারণ সেখানে তাদের সমস্যা।
ব্রিটিশ আমেরিকানরা কি কোনো দিন বলবে তারা ভারতের গেরিলা আক্রমণে পরাজিত হয়েছিলো। ভারতে কংগ্রেস পার্টি অনেক নেতার জন্ম দিয়েছে। সে নেতাদের মধ্যে কেউ নায়ক কেউ খলনায়ক। নেতাজিরা নায়ক। আর জিন্নাহ নেহেরু এরা খল নায়ক।
আর একটা কথা নেতাজি বলশেভিকদের সাহায্যে পায়নি দেখে জার্মান নাৎিসিদের সহায়তা নিয়েছিলো। এটা আজকাল পশ্চিম বঙ্গীয় ইতিহাস গবেষককে এখন বলতে শুনি। কারণ নেতাজির দল যে পশ্চিম বঙ্গের ভুয়া মার্কসিস্টিদের বিটিম হয়ে গেছে। এই ভন্ডামীটা দিকে একটু দৃষ্টি দিতে চাই। গান্ধি যদি নিস্ক্রিয় হতো তবে কোন মন্ত্র বলে উত্তর প্রদেশে কেনো হিন্দু-মুসলিম দাঙ্গলা লাগলো না। লাগলো পশ্চিম বঙ্গে ও নোয়াখালীতে। আবার দাঙ্গায় কলকাতার দাঙ্গায় শুনি অংশ গ্রহণ করে বাংলাদেশের চ্যাম্পিয়ান সেকুলার নেতা শেখ মুজিব। এই ইতিহাসটা কেউ জানেকি ?
৬| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ৯:৪৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: বলা যেতে পারে যে পলিটিক্স করে গান্ধী নেতাজিকে দেশ ছাড়া করে ছিলেন ঠিক সেই পলিটিক্স এর স্বীকার তিনি নিজেই হয়েছিলেন***
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫১
লোডশেডিং বলেছেন: গান্ধি যে চরম ভাবে ভন্ড ছিলেন তার পরিবারে ইতিহাস ঘাটলেই জেনে যাবেন। যিনি আজীবন স্বদেশি আন্দোলন করলেন তার সন্তানরা বিদেশি বউ আর বিদেশি নাগরিকত্ব নিয়ে মহান সুখে বাইরে থেকে ইটালিয় সোনিয়ার সেবা দিয়ে যাচ্ছেন। এ খবর যদি না জানেন তবে কিছুই জানা হবে না। যে ব্রিটিশ আমেরিকানদের গোলামী থেকে গান্ধির আন্দোলন তার সন্তানরা সেই ব্রিটিশ আমেরিকানদের গোলামী করছে। এর চেয়ে বড় ভণ্ডামি আর কি হতে পারে। জীবন ভর যিনি কৌপিন পড়ে গেলেন তার সন্তানরা সুটেট বুটেড। আর আমাদের বাংলাদেশে সৈয়দ আবুল মকসুদ শীত গ্রীষ্ম সারা বছর সাদা কৌপিন পড়ে থাকেন।
৭| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:১৪
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: এই দেখুন আমাদের মহান সেকুলার দেশের মহান নেতা দিগ্বিজয় সিং(কনগ্রেসের জেনারেল সেক্রেটারি ,দুই বারের মধ্য প্রদেশের মুখ্য মন্ত্রী ) ।ছবিটা একটু ভালো করে দেখুন আমাদের দেশের মানে ভারতের ভন্ডামি টা সামনে চলে আসবে ।এরা ভারতেরই মাটিতে থাকে এই কিট গুলো
৮| ২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সকাল ১০:৪৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: কিছু থট প্রভোকিং পিক -
মাঝে তেজপাল দা রেপিস্ট ,পাশে তার দীর্ঘ দিনের বন্ধু জাভেদ আখতার দা লুইচ্চা ,আর দুই পাশে দুই রক্ষিতা বরখা দত্ত (এন ডি টি ভি ),বা পাশে সোমা চৌধুরী (তাহেলকা )।
এরাই হলো দিল্লির কোসি ক্লাবের তথা আমেরিকার মুখ ।যারা উপমহাদেশের রাজনীতির উপর খবরদারি করে |
এবার সেই সোমা চৌধুরী মাঝে একপাশে তালিবান লিডার আরেক পাশে সি আই অফিসার ।ভারতের মাটিতে!!!থিঙ্ক ফেস্ট গয়ায় ।তাহেলকার এই অনুষ্ঠানে তালিবান লিডার ছিলেন প্রধান অথিতি ।
এর পরেও যারা চোখ বন্ধ করে রাখেন ,তাদের চোখ আর কোনো দিনও খুলবে না ।আপনাকে আবার ধন্যবাদ এরকম একটা হুইসেল ব্লোয়িং পোস্ট দেবার জন্য ।
২৭ শে নভেম্বর, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৮
লোডশেডিং বলেছেন: বরখা দত্ত সম্পর্কে কি আর বলবো। হলুদ সাংবাদিকতা অপর নাম বরখা দত্ত। যিনি সাংবাদিকতা আড়ালো ভারতের কপোরএরট সংস্কৃতির দালালি করেন। ভারতের টুজি কেলেংকারির নীরা রাধিয়া টেপ এ যার নাম আসে। ধিক্কার এসব সাংবাদিকদের। জাভেদ আকতার লুইচ্চা দা গ্রেট। নতুন করে বলার দরকার নাই। উনার বউ করে তালেবান সাপোর্ট আর উনি করেন কংগ্রেস বিজেপি । হিসাব মিলাতে পারিনা। বলতে পারেন আদর্শ ভণ্ড দম্পত্তি।
৯| ০৩ রা ডিসেম্বর, ২০১৩ সকাল ৭:১৪
ঠগী বলেছেন: সিদ্ধার্থ মনে হয় অনেক কিছু জানেন। আপনার কাছ থেকে এ সংক্রান্ত একটি পোস্ট চাই। এসব ভণ্ডদের মুখোশ খুলে দিন সিদ্ধার্থ। আপনার তথ্যবহুর কমেন্ট পড়ে ভালো লাগলো।
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে নভেম্বর, ২০১৩ দুপুর ১২:১৩
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: দিল্লির কোসি ক্লাবের অন্যতম চিফ ফেসে গেছে ...এই বার দেখেন জাভেদ আখতার ,অরুন্ধুতী রয় ,বরখা দত্ত ,চিদাম্বরম ,সোমা চৌধুরী ,প্রশান্ত ভূষণ এদের চিল্লা মিল্লি ।সবকটা সোসালিস্ট (নেহেরুয়ান ) গ্রুপের ।এদের কমন চরিত্র -বুদ্ধিজীবী ,দুর্নীতিবাজ ।
দিল্লি আর ঢাকার এই কোসি ক্লাব গুলার সদস্য কারা ,তাদের কি দায়িত্ব সেই নিয়ে বিস্তারিত লিখবার ইচ্ছা আছে ,কিন্তু তাতে ব্লগে আরেক প্রস্থ গালাগালি খেতে পারি ।