![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কোনো একটা ঘটনা ঘটলে আমাদের দেশে দায়িত্বহীন কথা বলে থাকে রাজনৈতিক নেতা নেত্রীরা। সুশীলরা আবার এর ওপর নানা ছবক দেন । পশ্চিমা দেশের নেতারাও যে আমাদের চেয়ে কম নয়। তার প্রমাণ মালয়েশিয়ার বিমান দুর্ঘটনায় তার প্রমাণ। ৩০০ যাত্রী নিয়ে ইউক্রেন সীমান্তে বিধ্বস্ত বিমাটি রাশিয়া অস্ত্র সাহায্য দিয়ে ভূপাতিত করিয়েছে। কোনো তথ্য প্রমাণ ছাড়াই মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র সহ ইউক্রেন এই বক্তব্য বলেই যাচ্ছে। ইউক্রেন অবশ্য এক ধাপ এগিয়ে বলছে, তাদের দাবির পক্ষে তথ্য প্রমাণ আছে। তারা রুশ বিদ্রোহীদের একটি ফোনালাপ হাজির করে। যেখানে বিমান বিধ্বস্তের কথা হচ্ছে। রাশিয়া একে পুরানো দিনের ফোনালাপ বলে জাতিসংঘে উল্লেখ করেছে। উল্লেখ্য এর আগে ইউক্রেন এক সামরিক মহড়ায় আকাশে উড়ন্ত রাশিয়ান আন্তানব বিমানকে গুলি করে ভূপাতিত করেছিল। এতে ওই বিমানের ৯৫ জন যাত্রী নিহত হয়। ইউক্রেন এ ঘটনাকে প্রথমে অস্বীকার করে। পরে মার্কিন যুক্তরাষ্ট্র তাদের উপগ্রহে ধারণ করা ছবিতে সে ঘটনার প্রমাণ হাজির করে। ইউক্রেন পরে স্বীকার করে বিবৃতি দেয়। এখন বিমান ধ্বংসের ক্ষমতা ও অভিজ্ঞতা ইউক্রেনেরই রয়েছে রাশিয়ার নয়। ইউক্রেন নিজের দেশের বিদ্রোহীদের দমন করতে পারছেনা। এ কারণে তারা এই ঘটনা ঘটিয়ে সেখানে ন্যাটোকে দিয়ে অভিযান পরিচালনা করতে চায়। বিদ্রোহ দমন করে নিজ দেশের আধিপত্য বজার রাখতে চায়। অন্যাদিকে রুশপন্থিরা এটা হতে দিতে চায় না। তারা ক্রিমিয়ার মত রাশিয়ার সাথে যোগ দিতে চায়। এখন ন্যাটো যদি রুশ বিদ্রোহীদের সাথে যুদ্ধে নেমে পড়ে তবে সেখানকার পরিস্থিতি যে ভয়াবহ হবে সেটা কল্পনাতীত। তৃতীয় বিশ্বযুদ্ধ মনে হয় খুব কাছে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৪ শে জুলাই, ২০১৪ ভোর ৫:৪০
জাম্মাম খাঁ বলেছেন: মহা ভাবনা বইটি পড়তে পারেন।বইটি সবাই বোঝেনা