নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফেসবুক থেকে লেখাটি সংগ্রহ করা ......
ধর্ষণ একটি অপরাধ। এই অপরাধের এক মাত্র শাস্তি থাকা উচিৎ মৃত্যুদন্ড .. এবং এই শাস্তি কার্যকর করা উচিৎ অপরাধী ধরা পড়ার এক সপ্তাহ বা তারও কম সময়ের মধ্যে।
একটি বিষয় প্রায়ই উত্থাপিত হয় যে, ধর্ষন এর ক্ষেত্রে নারীর পোশাক কতটা দায়ী। যারা ধর্ষনে উদ্ধুদ্ধ হয়, মূলত তারাই এই বিষয়ে সঠিক কথা বলতে পারবে। তবে এই বিষয়টি অনস্বিকার্য যে, নারীর দৈহিক সৌন্দর্য পুরুষকে শারীরিক ও মানসিক ভাবে উত্তেজিত হতে সহায়তা করে। পুরুষের মনের ভেতরে কাম ভাবকে জাগ্রত করে তোলে। সেই বিচারে বলা যায় নারীর পোশাক যদি হয় সংক্ষিপ্ত বা শরীরকে আকর্ষনীয় করে প্রদর্শন করে তোলার মতো, তবে অবশ্যই সেই পোশাক পুরুষের মধ্যে কামভাব জাগাবে ..... অর্থাৎ ঐ পোশাক অবশ্যই দায়ী এবং সেই সাথে দায়ী ঐ পুরুষের দৃষ্টিভঙ্গি। কারণ কে কি পোশাক পরলো, সেটা দেখার কি দরকার? তুমি তোমার সোজা পথে চলো .... এই নীতি অবলম্বন করতে পারলে কারো পোশকই নিজেকে কোন অপরাধে আকৃষ্ট করতে পারে না।
এবার আসি উপরের প্রশ্নের উত্তরে। যাকে দেখে কেউ উত্তেজিত হয়, তার উপরেই যে উত্তেজনা প্রশমন করতে হবে তা কিন্তু নয়। যেমন কেউ যদি সানি লিওনকে দেখে উত্তেজিত হয়, সেই ক্ষেত্রে তার সেই উত্তেজনা বা কামনা বাসনা চারিতার্থ করার জন্য কিন্তু সানি লিওনকেই প্রয়োজন - এমনটা কিন্তু নয় ...। তার প্রয়োজন সানি লিওনের সাথে সাদৃশ্য পূর্ন একটি উপাদান অর্থাৎ একটি নারী দেহ .... যার উপরে সে তার ক্ষোভ বা কামনাকে নিবারণ করতে পারে .... সে যেমনই হোক অর্থাৎ ছোটই হোক বা বড়ই হোক বা বোরখা পরুক বা নিরপরাধ হোক।
বিভিন্ন গবেষনায় দেখা যায় পর্নো মুভি দেখে বা বিভিন্ন গল্প পড়ে উত্তেজিত হয়ে অনেকেই ধর্ষনের মতো অপরাধে নিজেকে জড়িয়ে ফেলেন। এর কারণাটা কি? কারণ ঐ একটাই। সে যা পড়ে বা দেখে উত্তেজিত হয়েছে, তার উত্তেজনা প্রশমনের জন্য ঠিক সেই জিনিষটার প্রয়োজন নেই, প্রয়োজন সেই রকম কিছু একটা। যেমন অনেকেই এডভেঞ্চার ম্যুভি দেখে ঘর পালায়। চুরির ঘটনা দেখে চুরি করে। অর্থাৎ তার চার পাশে ঘটে যাওয়া ঘটনা গুলো তার মনের ভেতরে যে প্রভাব বিস্তার করে, তার বহিঃপ্রকাশ ঘটে থাকে এই আচরণের মাধ্যমে।
নারী ও পুরুষ - উভয়েরই উভয়ের প্রতি সম্মান শ্রদ্ধা পারস্পরিক সহমর্মিতা বজায়ে রেখে চলা উচিৎ .. ... ... .....
২| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৪০
জহিরুল ইসলাম কক্স বলেছেন: যারা খারাপ তারা অবশ্যই খারাপ। তারা যে কাউকে রেপ করবে।বোরখা পড়া থাকলেও করবে। তবে পরদানশিন থাকাটা প্রাথমিক বাচার চেষ্টা।
৩| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:১১
রানার ব্লগ বলেছেন: মনের পর্দা জরুরি, জিহাদের মধ্যে সবথেকে বড় জিহাদ হল মনের বিরুদ্ধে যুদ্ধ করা।
২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৪৩
আহলান বলেছেন: শত ভাগ সঠিক কথা ....!
৪| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
রানার ব্লগ বলেছেন: সায়ীদ @ কে বলছি আপনি সানি লিওনি কে কিভাবে এবং কতো দিন থেকে চিনেন (আশা করি উত্তর দিবেন)
যদি আপনি সত্যি ধার্মিক বা ইসলামের সকল হুকুম মেনে চলতেন আপনার সানি লিওনি কে চেনার কথাই না।
চোখের যত্ন নিন ।
©somewhere in net ltd.
১| ২৭ শে মে, ২০১৫ বিকাল ৩:৩১
সায়ীদ বলেছেন: মেয়েদের সক্ষিপ্ত পুশাক (সনি লিওন এর মত যারা ) সমাজে উত্তেজনা বারাচচে । আর কেউ কেউ উত্তেজনা দমনের জন্য সনি লিওন কে না পেয়ে শিশু আর বুরখা োপার হামলা করতেসে । বেপার তা সত্য