![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
শাহবাগ আন্দোলন নিয়ে পশ্চিমবঙ্গে দেখি এখন বেশ একটা শোরগোল চলছে। সব খবরের কাগজ আর টিভি চ্যানেলগুলোকে দেখি হঠাৎ করেই আন্দোলনকে সমর্থন করতে শশব্যস্ত হয়ে পড়েছে, যেন বেশ একখানা গরম খবর পাওয়া গেছে! খবরের কাগজ পরে আর দুই-চারদিন ইন্টারনেট ঘেঁটে নতুন নতুন আবিষ্কার করা ‘রাজাকার’, ‘জামাত’ ইত্যাদি শব্দগুলো সাধারন মানুষ, বিশেশত ছাত্র ও যুবসমাজের মুখে মুখে ফিরছে। বিভিন্ন কলেজ আর বিশ্ববিদ্যালয়ের ছাত্র সংগঠনগুলো দেখি শাহবাগ আন্দোলনকে সমর্থন করতে উঠে পড়ে লেগেছে, খানিকটা ফ্যাশনের মতো।
মনে হতে পারে, এ নিয়ে আমি ব্যঙ্গ করছি কেন? করার সঙ্গত কারণ আছে। যাদের কাছে বাংলাদেশ মানে শুধু ঢাকা ইলিশ আর হাসিনা, যারা জানেই না বাংলাদেশের পরিস্থিতি কি, যারা চেনে না বাংলাদেশের এই নতুন প্রজন্মকে, তারা আচমকা এমন রাস্তায় দাঁড়িয়ে টিভি ক্যামেরার সামনে ‘জয় বাংলা’ আর ‘রাজাকার হটাও’ ব্যানার নিয়ে চিল্লাচ্ছে -- ব্যঙ্গ না করে থাকা যায়!
যারা এসব করছেন তাদেরকে কিছু প্রশ্ন করতে চাই। আপনারা জানেন, বাংলাদেশি তরুণ তরুণীরা কাদের নিষিদ্ধ করতে এইভাবে জীবনের ঝুঁকি নিয়ে পথে নেমেছে? সারা রাত জেগে আন্দোলনকারীদের সচেতন করেছে কাদের নতুন নতুন ষড়যন্ত্র সম্পর্কে? কারা এই জামাতী? ঠিক জানেন না, তাই তো! না জানাটাই স্বাভাবিক। কেননা খবরের কাগজের রিপোর্টারগুলোর এখনো পর্যন্ত সময় হয়ে ওঠেনি তলিয়ে দেখার জন্য একটু খোঁজাখুঁজি করার। তবে যেহেতু এই আন্দোলনের প্রথম থেকে আমি প্রতিটি ঘটনার সাক্ষী, তাই কিছুটা বলার অধিকার তো থাকেই, বলাটা কর্তব্যও।
জামাত বলতে বাংলাদেশে বোঝায় ‘জামাআত ই ইসলামী’ নামে একটি আন্তর্জাতিক গোঁড়াপন্থি সুন্নি মুসলিম ধর্মিয় সংগঠনের বাংলাদেশ-শাখাকে, যার জন্ম ১৯৪১ সালে, ভারতবর্ষের স্বাধীনতার আগে লাহোরে (বর্তমানে পাকিস্তানে) এবং জন্মদাতা সৈয়দ আবুল আলা মউদুদী।
এই সংগঠনটির সম্পর্কে কয়েকটি তথ্য—
১) ভারতের স্বাধীনতা সংগ্রামে এদের ভূমিকা শূন্য, কিন্তু ভারত ভাগ এবং পাকিস্তান সৃষ্টিতে এদের বিশাল ভূমিকা।
২) এই সংগঠনটি তৈরি করা হয় পলিটিক্যাল ইসলামের প্রচার করতে। পলিটিক্যাল ইসলামের উদ্দেশ্য রাষ্ট্রের ইসলামী-করন। অর্থাৎ এরা যে রাষ্ট্রেই থাক না কেন এদের উদ্দেশ্য একটাই রাষ্ট্রটিকে মধ্যযুগীয় আদর্শ ইসলামী রাষ্ট্রে পরিণত করা।
৩) বর্তমানে (পাকিস্তান ছাড়া) ভারত এবং বাংলাদেশে সক্রিয় থাকলেও এই সংগঠন কালও পাকিস্তানী ছিল আজও পাকিস্তানী এবং ভবিষ্যতেও পাকিস্তানীই থাকবে।
৪) যারা মনে করেন যে ইসলাম সন্ত্রাসবাদকে সমর্থন করে না, তাদের জানিয়ে রাখি এরা কিন্তু সন্ত্রাসবাদীদের শিরোমণি ওসামা বিন লাদেনকে প্রকৃত মুসলিম এবং জেহাদকারী শহীদ বলে মনে করেছেন এবং সর্বত্রই ভারতবর্ষ পাকিস্তান ও বাংলাদেশে এরা লাদেনের প্রতীকী জানাযার অনুষ্ঠান করেছে। এই তিনটি দেশে সন্ত্রাসবাদীদের সমর্থনে এরা কথা বলে এসেছে এবং ধারাবাহিকভাবে হিন্দু বৌদ্ধ খ্রিস্টানদের উপর সন্ত্রাসী আক্রমণ চলিয়েছে।
৫) ইসলামের সমালচনা এরা সহ্য করে না, কিন্তু অন্যধর্মের সমালচনা করার কোনও সুযোগ হাতছাড়া করে না।কেউ ইসলামের বিরোধিতা করলে কিম্বা মুসলিম হওয়া সত্ত্বেও ইসলামী জীবনযাপন না করলে এরা তাদের শত্রু গণ্য করে।
বাংলাদেশে নিত্যদিন জামাতিরা অশান্তি সৃষ্টি করে চলেছে। অমুসলিম হিন্দু বৌদ্ধ ও খ্রিস্টানদের বাড়িতে কোনও কারণ ছাড়াই আচমকা আক্র্মন ধর্ষণ হত্যা করে তাদের মধ্যে স্থায়ী সন্ত্রাস সৃষ্টি করে রাখতে এরা বদ্ধপরিকর। এরা পয়লা বৈশাখ পালনের বিরুদ্ধে, একুশে ফেব্রুয়ারির বিপক্ষে, বসন্তোৎসবের বিপক্ষে, রবীন্দ্রনাথের বিপক্ষে, বাংলাদেশের স্বাধীনতারও বিপক্ষে। বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধে এরা পাকিস্তানকে সমর্থন করেছিল এবং বঙ্গবন্ধু হত্যা ও তার পরবর্তি সময়ে এদের ইসলামীকরনের চোটে দেশের অমুসলিমরা তো বটেই এমনকি শিক্ষিত মুসলিম সমাজও শশব্যস্ত। দেশের একাধিক বুদ্ধিজীবীকে খুন বা খুনের চেষ্টা এরা করেছে এবং করে চলেছে।
তাই দীর্ঘদিন পরে হলেও স্বাধীনচেতা আধুনিক মনস্ক সমাজ তার বিরুদ্ধে বাংলাদেশে গন আন্দোলন শুরু করেছে। কিন্তু যতই আন্দোলন তারা করুক না কেন, জামাত কে নিষিদ্ধ করা সহজ হবে না। কেন না এরা আজ বাংলাদেশের সমাজের প্রতিটি রন্ধ্রে জায়গা করে নিয়েছে। তবু সেলাম বাংলাদেশের নতুন প্রজন্মকে তারা অন্তত লড়াইটা শুরু করতে পেরেছে।
এ তো গেল বাংলাদেশের কথা। আজ আমার কলম ধরার কারণ অন্য। এই জামাত এ ইসলামীর ভারতীয় সংগঠন কিছুদিন ধরে আস্তে আস্তে ভারতে সক্রিয় হয়ে উঠছে। অনুকূল পরিবেশে পশ্চিমবঙ্গে তো ইদানীং অতি সক্রিয় হয়ে উঠেছে। পশ্চিমবঙ্গে তারা ছোট বড় ইসলামী দল গুলোকে একত্রিত করছে। তাদের মূল লক্ষ্য সারা ভারতে মুসলিম দলগুলোকে এক ছাতার তলায় নিয়ে আসা। এই ব্যাপারে তাদের সর্বাত্মক সহযোগিতা করেছে বাংলাদেশের জামাত শাখা। গত জানুয়ারির শেষ পনেরদিন ধরে সারা পশ্চিমবঙ্গের প্রতিটি শহরে তারা প্রচার চালিয়েছে। অমুসলিমদের এবং মুসলিমদের মধ্যে পুস্তিকা বিলি করেছে। ভারতের ইসলামীকরন জরুরি এমন কিছু বিশয়ের পুস্তিকাও বিলি করেছে। অবশ্য পুস্তক বিলির সময় নাম জিজ্ঞাসা করা হচ্ছিল। কেননা অমুসলিমদের জন্য বই আলাদা, মুসলিমদের জন্য আলাদা।
এরা পশ্চিমবঙ্গে ইতিমধ্যেই অনেকগুলি মুসলিম দলকে একত্রিত করে ফেলেছে। বাংলাদেশে আন্দোলনের বিপক্ষে প্রচার করছে পশ্চিমবঙ্গে। আন্দোলনকারীদেরকে কাফির আর ইসলামবিরোধী বিদেশি মদদপুষ্ট বলেও প্রচার করছে। এই বাংলার মুসলিমরা কেবলমাত্র এদের জন্য বাংলাদেশের গনআন্দোলনকে সমর্থন করছে না। ভারতবর্ষের মাননীয় রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশ সফরের আগে তাকে হুমকির স্বরে বার বার আর্জি জানিয়েছে, যাতে করে তিনি কোনও ভাবেই ‘ইসলাম বিরোধী’ বাংলাদেশের সরকারের সাথে কোনও যোগাযোগ না রাখেন। বাংলাদেশে ভারতবর্শের রাষ্ট্রপতি যাওয়ার পর তার অতিথিশালার বাইরের বোমা বিস্ফোরণের সাথে এর সম্পর্ক নির্ণয়ের জন্য কোনও বিশেষজ্ঞের প্রয়োজন হয় না। (তবু মাননীয় রাষ্ট্রপতি বাংলাদেশের বর্তমান সরকারের হাত শক্ত করেছেন বলে অন্তত স্বস্তি বোধ করছি একজন ভারতবাসী হিসাবে। যে জামাতরা ভারত সরকারকে ভিলেন তৈরির চেষ্টা সর্বান্তকরণে করে থাকে, সেখানে তাদের গালে ভারত সপাটে চড়টা মারতে পেরেছে।) আজ সমস্যা পশ্চিমবঙ্গ। পশ্চিমবঙ্গের বর্তমান সরকার ভোটের জন্য যে মুসলিম-তোষণ শুরু করেছিল সেটা এখন ভয়ঙ্কর হয়ে দাঁড়িয়েছে। গত এক বছরে হাফ ডজন মুসলিম পত্রিকা, মুখ্যমন্ত্রীর যত্রতত্র হিজাবী বেশে নিজেকে উপস্থাপন কলকাতার বুকে শরিয়তি স্টাইলে অনার কিলিং, পুলিশকে দিনে দুপুরে সর্বসমক্ষে হত্যা, একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ান এবং মহিলা ধর্ষণ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে পরিচালনা করছে কারা!
পশ্চিমবঙ্গের মানুষ এইসব বিষয়ে একেবারেই যে সচেতন নয়, তা আর বলার অপেক্ষা রাখে না। নয়ত তিস্তা জলবন্টন চুক্তি নিয়ে ভারত সরকারের সাথে পশ্চিমবঙ্গের মুখ্যমন্ত্রীর মতবিরোধ এবং শেষ মুহুর্তে মুখ্যমন্ত্রীর বাংলাদেশকে প্রতিশ্রুত পরিমাণ জল দিতে না চাওয়া যে কেবলমাত্র বাংলাদেশের ধর্মনিরপেক্ষ হাসিনা সরকার কে বিপদে ফেলা ছাড়া আর কিছু নয়, তা খুব সহজেই এই দেশের মানুষ বুঝতে পারতো। পশ্চিমবঙ্গ সরকার কাদের কথায় চলছে আর কাদের হাত শক্ত করছে তা জলের মতো পরিষ্কার হলেও পশ্চিমবঙ্গের মানুশজন এসব বুঝতে পারছে না বা বোঝার প্রয়োজন বোধ করছে না।
যাইহোক, এইসব বলে সময় নষ্ট করতে চাই না। আমি বলতে চাই পশ্চিমবঙ্গ একটি ভয়ানক পরিস্থিতির মধ্য দিয়ে চলেছে, ভবিষ্যতে কিন্তু এর পরিণতি আরও ভয়ঙ্কর হতে বাধ্য। বাংলাদেশের মানুষেরাও প্রথমে বুঝতে পারেনি যে জামাতদের ইসলামের নামে সমর্থন করার ফল কি হতে পারে, আজ তারা তার খেসারত দিচ্ছে কিন্তু পশ্চিমবঙ্গও আজ সেই একই ভুল করছে। যা এখনি ফল দিতে শুরু করেছে। মিডিয়া এই সাম্প্রদায়িক হিংসার খবর গুলোকে চেপে দিয়ে আরও সর্বনাশ করছে। এভাবে পেইন কিলার দিয়ে রোগ সারানো যে অসম্ভব তা কেউ বুঝতে চাইছে না (কিম্বা হয়ত সরকারী চাপ আছে)। তবে সামনের দিনগুলো আরও ভয়ঙ্কর হতে চলেছে এই বিষয়ে নিশ্চিত থাকতে পারেন, যে বুদ্ধিজীবীরা এখন চুপ আছেন, নীরবে থেকে এড়িয়ে চলছেন, কাল যখন সহ্য করতে না পেরে মুখ খুলবেন তখন হয়ত বাংলাদেশের হুমায়ুন আজাদ আর আহমেদ রাজীব দের অবস্থা হবে।
মাননীয় রাষ্ট্রপতির বাংলাদেশ সফরের বিরোধিতায় বড়সড় সাংবাদিক সম্মেলন করে জামাতে ইসলামী (এবং তাদের ছত্রছায়ায় ঐক্যবদ্ধ মুসলিম দলগুলি সম্মিলিত ভাবে) যা দাবী করেছে, তার সারমর্ম এরকমঃ
১) বাংলদেশ নাকি আন্দলনে উত্তাল হয়ে উঠেছে দেলোয়ার হোসেন সাইদীকে ফাঁসীর নির্দেশের পর থেকে।
২) কোনও সাক্ষ্যপ্রমাণ ছাড়াই বাংলাদেশে মুসলিম ধর্মগুরুদের বিরুদ্ধে বিচারের নামে প্রহসন চালিয়ে ফাঁসি দেওয়া হচ্ছে।
৩) পশ্চিমবঙ্গের সাধারণ মানুষজন উদ্বিগ্ন হয়ে উঠেছে বাংলাদেশে এমনতর ইসলাম বিরোধিতা দেখে।
৪) বাংলাদেশের আন্দোলন আদতে নাকি সরকার বিরোধী আন্দোলন, সরকার এই আন্দোলনে গনহত্যা চালাচ্ছে।
এই দাবীগুলি যে সর্বৈব মিথ্যা তা বলাই বাহুল্য। মজার কথা হল, এত বড় একটা সাংবাদিক সম্মেলন ডেকে এত কথা বলা হলেও কোনও সাংবাদিককে একটিও প্রশ্ন করার সুযোগ দেওয়া হয়নি। এইজন্য সাংবাদিকরা ক্ষোভে ফেটে পরেন সম্মেলন শেষে। এবং প্রশ্ন করার অধিকারের কথা বললে মুসলিম নেতারা একজন সাংবাদিককে বেশ মারধর করেন বলেও অভিযোগ করা হয়েছে সাংবাদিকদের পক্ষ থেকে।
আমি পশ্চিমবঙ্গের এই ছাত্র ও যুবসমাজকে জানাতে চাই, এখন আমাদের বাংলাদেশের কথা পরে ভাবলেও চলবে। বাংলাদেশে যা পরিস্থিতি, তাতে জামাত এ ইসলামী ও তার সহযোগীদের পক্ষে খুব একটা সুবিধা হবে না সেখানে থাকা। তারা যেন-তেন প্রকারে পশ্চিমবঙ্গে ঢুকতে চাইছে (এবং ঢুকছে), কেননা এটাই তাদের নিরাপদ আশ্রয়স্থল। এখানে একবার চলে এলে তাদের আশ্রয় দেবে এখানকার জামাত সংগঠন এবং রাজ্যসরকার। তখন এরা দুই বাংলায় তাদের ক্রিয়াকলাপ চালাতে পারবে নিরাপদে। ফলে দুই বাংলার ধর্মনিরপেক্ষতা কঠিন চ্যালেঞ্জের সামনে পড়বে। চানক্যের একটি কথা মনে পরে গেল। তিনি বলছেন, “অন্যের ভুল থেকে শিক্ষা নাও কেননা, সব ভুল নিজে করে শেখার মতো যথেষ্ট দিন তুমি একটা জীবনে পাবে না”। আমাদের অবিলম্বে উচিত বাংলাদেশের অতীত ভুল থেকে শিক্ষা নেওয়া।
আগামী ২৬ শে মার্চ শহিদ মিনার ময়দানে জামাতে ইসলামী (হিন্দ) এবং তাদের সহযোগীদের বিরাট সমাবেশ করা হবে। আমি পশ্চিমবঙ্গের সচেতন ছাত্র ও যুবসমাজকে আহ্বান জানাই, বাংলাদেশের আন্দোলনকে সমর্থনের পাশাপাশি পশ্চিমবঙ্গ তথা সারা ভারতে এদের কার্যকলাপের বিরুদ্ধে সরব হন, প্রতিবাদ জানান। বাংলাদেশের মানুষ যেমন এদের বিরুদ্ধে রুখে দাঁড়িয়েছে আপনারাও রুখে দাঁড়ান।
২| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৮
আহসান২২ বলেছেন: etai sei id jeta fb te kafer mohsina name likhe.
Se ekjon hindu kintu ekhane muslim nike.
Allah toder donso koruk!
Ar koto desher manus bivrantto korbi.
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৮
মহসিনা খাতুন বলেছেন: এ আবার নতুন তথ্য নাকি? তোমাদের মতো কয়েকজন তো আমার আগের নিজের নামের (মহসিনা খাতুন) প্রোফাইল টা বন্ধ করেছিলে। আমিই মহসিনা খাতুন আমিই কাফির মহসিনা, এই নিয়ে আমার একটা লেখা আছে। প্রায় সকলেই জানে।
৩| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:০৯
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৯
মহসিনা খাতুন বলেছেন: এটাই তো! তাতে কি প্রমাণ হল ?
৪| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৩
আহসান২২ বলেছেন: tar profile pic e debir chobi.
Kintu se ekhane muslim nam e.
Se kottor islam birodhi.
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২৬
মহসিনা খাতুন বলেছেন: আপনার মতো জামাতি ছাগু কি জানবে, আর্ট কি জিনিস! আপনাদের নবী সা বলে গেছেন না, ছবি আঁকা নিষেধ! তাই এসবের খবর আপনারা রাখএন না। একবার সার্চ করেও দেখলেন না, ছবিটা কিসের, এতো মাথামোটা?? এটা বিখ্যাত একটা ছবি, বিশ্বখ্যাত বাংগালী শিল্পী যামিনী রায় এর। ছবিটা দেবীর নয়। সেখানে বাঙ্গালী নারী কে রিপ্রেজেন্ট করা হয়েছে।
৫| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৪
আহসান২২ বলেছেন: tar profile pic e debir chobi. Se hindu.
Kintu se ekhane muslim nam e.
Banglar manush ek hoa eder rukhe dao
Se kottor islam birodhi.
Tar onek ager post gula islam k gali deoa.
৬| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৩
গোলাম দস্তগীর লিসানি বলেছেন: আগামী ২৬ শে মার্চ শহিদ মিনার ময়দানে জামাতে ইসলামী (হিন্দ) এবং তাদের সহযোগীদের বিরাট সমাবেশ করা হবে।
সব বাদ দিয়ে ২৬ মার্চ, আমাদের স্বাধীনতা দিবসকে বেছে নিয়েছে বিকৃতগুলো।
কী বলব?
আপনার পোস্টের মূলকথা পুরোপুরি সঠিক,
কিন্তু পুরনো ইসলামোফোবিয়া আপনাকে কতক্ষণ সত্যিকার সঠিক কথাটা বলতে দেয় সেটা বলতে পারি না।
মুসলিমদের পক্ষ থেকে একটা বিষয় ক্লিয়ার রাখা জরুরি, তা হল, জামাত মুসলিমদের কাছেই অলরেডি রিজেক্টেড জাস্ট লাইক আল কায়দা।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৩:৫৩
মহসিনা খাতুন বলেছেন: আপনার মন্তব্যের উত্তর আমার নতুন লেখ। আসা করি নজরে রাখবে্ন। খুব দ্রুত পাবেন আমার উত্তর টা। তখনই বোঝা যাবে রিজেক্টেড কিনা ? আর আমার কাফির মহসিনা ফেসবুক আই ডি তে আপডেট পাবেন। আজ কালের মধ্যেই দেবো লেখাটা! ধন্যবাদ
৭| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৫:১৯
নাজ_সাদাত বলেছেন: আপনার লেখাটি পড়ে মনে হল সম্পূর্ণভাবে লেখাটি অন্ধের হস্তী দর্শনের দোষে দুষ্ট। শুধু সকলে লিখছে তাই কিছু লিখতে হবে যদি দর্শনটা এই হয় তা হলে কিছু বলার নেই আর যদি লেখাটির মধ্যে বাস্তব চিত্র তুলে ধরার মানসিকতা বিন্দু মাত্র থাকে তা হবে অবশ্যই লেখার বিষয়ে স্টাডি করার অবকাশ থাকে। যেটা এই লেখার মধ্যে অনুপস্থিত। আপনি নিজে সংবাদমাধ্যম ও হিন্দুত্ববাদীদের প্রচারের স্বীকার কিম্বা নির্ভেজাল মিথ্যাচার হয়ত সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্বতোষণের মাধ্যমে কিছু পাওয়ার আশা যাই হোক না কেন আপনি বেশ কিছু আপবাদ দিচ্ছেন যার বাস্তব ভিত্তি নেই। আপনি আপনার লেখায় এক জায়গায় লিখেছেন “কলকাতার বুকে শরিয়তি স্টাইলে অনার কিলিং, পুলিশকে দিনে দুপুরে সর্বসমক্ষে হত্যা, একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ান এবং মহিলা ধর্ষণ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে পরিচালনা করছে কারা”! অনার কিলিং এর সঙ্গে শরিয়ত জুড়ে দিয়ে প্রমান করতে চাইছেন এটা মুসলিমদের কাজ। আমি আপনাকে পরিসংখ্যান দিয়ে প্রমান করে দিতে পারি এটা ভারতীয় সমাজের একটা অপসংস্কৃতি হিন্দু-মুসলিম সবাই এই দোষে দোষী। বরং হিন্দু ধর্মের মানুষের মধ্যে অনার কিলিং এর প্রবনতা বেশি। প্রতিদিন সংবাদমাধ্যমে এমন ঘটনা অনেক উঠে আসে। এটার সঙ্গে ধর্মকে জুড়ে দিয়ে আসলে আপনি সত্যকে ঢাকতে চাইছেন। কিন্তু শাক দিয়ে কি আর মাছ ঢাকা যায়? পুলিশকে দিনে দুপুরে সর্বসমক্ষে হত্যা কি শুধু মুসলিমরাই করছে নাকি? কটা উদাহরন দিতে পারেন?? রাজনৈতিক উদ্দেশ্যপ্রণোদিত একটা হত্যা কাণ্ডকে মুসলিমদের কাজ বলে চালিয়ে যখন দিয়েছেন তখন আমি ও বলতে পারি ওটা হিন্দুদের কাজ। এই ঘটনার মূলহোতা ববি হাকিম জানেন কি চেতলার দুর্গাপূজাটা করে। মুসলিম হওয়ার প্রধান শর্তই হল একেশ্বরবাদে বিশ্বাসী হওয়া ফলে বলে দেওয়া যায় ববি এখন আর মুসলিম নন। ববির মা ও স্ত্রী মুসলিম পরিবারের নন। হিন্দু পরিবারের সন্তান ওনারা। ওনার বোন এক হিন্দু ক্রিকেটারের স্ত্রী। অই পরিবারটিকে শুধু মুসলিম নামের সঙ্গে কিছুটা সাযুজ্য থাকার সুবাধে মুসলিমদের নামে মিথ্যাচার করেছেন আপনি। একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ান এবং মহিলা ধর্ষণ হয়েছে বলে লিখেছেন আপনি যা মিথ্যাচারের চূড়ান্ত। এই ঘটনা সম্পর্কে কতটা জানেন আপনি?? প্রথমত একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ানোর কোন নজির নেই। ধর্ষণ টা আপনার কল্পনায় সৃষ্টি। কিছুদিন আগে সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদীরা খুন করেন মসজিদের এক ইমামকে যখন উনি রাতে বাড়ি ফিরছিলেন। সেই ঘটনার প্রতিবাদে ও খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবীতে রাস্তা অবরোধ করেন ওখানকার কিছু যুবক, এই দাবী ন্যায়সঙ্গত। কিন্তু খুনিরা আবার তাঁদের উপর চড়াও হন, ব্যাপক মারধোর করেন, এখনও তিনজনের খোঁজ নেই। পরে উত্তেজিত জনতা খুনিদের বাড়ি ভাংচুর করে। যেহেতু খুনিরা সকলেই হিন্দু সংহতি ও আর এস এসের সদস্য তারা ওঁদের দলের বাকিদের সমর্থন পায় ও ঘটনাটি হিন্দু মুসলিমের দাঙ্গায় মোড় নেয়। এই ঘটনায় ২০টি হিন্দু বাড়ি পুড়েছে, ২০০র উপর মুসলিম বাড়ি পুড়েছে। একটা গ্রামে এখন ও মুসলিমরা বাড়ি ফিরতে পারছে না। সব দখল হয়ে গেছে। মসজিদ গুড়িয়ে দিয়ে মন্দির করা হয়েছে। কবরখানা হয়েছে খেলার মাঠ। এই গুল আপনার চোখে পড়ল না, চোখে পড়ল শুধু হিন্দু বাড়ি পোড়ানোর ঘটনাটাই। আসলে অন্ধ হলে যা হয়। আপনি দেখতে পাচ্ছেন না নাদিয়ার তেহট্টে এখন ও চলা মুসলিমদের উপর হিন্দুদের আক্রমণ। হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের ফিরিস্তি দিতে বসলে সারাদিন কেটে যাবে। এই সেদিনের ঘটনা আসামের মুসলিমদের উপর আক্রমণ হল, তিনটি জেলা মুসলিমশূন্য করে দেওয়া হল নেপথ্যে যিনি তাকেই নিয়ে আপনার সুখ্যাতি প্রমান করে দিচ্ছে আপনার আসল রূপ। আপনি যে হিন্দুত্ববাদীদের দালাল সেটা ফুটে বেরুচ্ছে।
এর পর আসি আপনার শেষ প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গে জামাত কোন শক্তি নয়। এখানে মুসলিমরা মূলত সুফিজমে বিশ্বাস করেন। ৯০ শতাংশ মুসলিম ফুরফুরা শরীফের পীর দাদা হুজুরের অনুগামী। ৯% মুসলিম তাবলীগ জামাত ও দেওবন্দের অনুসারী বাকি এক শতাংশে আছে নাস্তিক ও জামাতিরা। এখানে এখন জামাত নয় মানবতার শত্রু হল হিন্দু সংহতি, বিশ্ব হিন্দু পরিষদ ও আর এস এস। ঐক্যবদ্ধ ভাবে এদের প্রতিহত করতে হবে এই সব স্বাধীনতার শত্রু ও গণখুনীদের।
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:১৫
মহসিনা খাতুন বলেছেন: হা হা আমার কথা কে মিথ্যা প্রমাণ করার জন্য এতো কিছু লিখতে হল কোন প্রমাণ ছাড়াই? আপনার ববি হাকিম পার্ত এর জন্য আমার পরবর্তি লেখা। যদি মস্তিস্কে ঢোকে। অনার কিলিং লেখাটা ভুল হয়েছে, বলতে হত 'শরিয়তি স্টাইলে জবেহ করে অনার কিলিং' !
///আপনি দেখতে পাচ্ছেন না নাদিয়ার তেহট্টে এখন ও চলা মুসলিমদের উপর হিন্দুদের আক্রমণ। হিন্দুত্ববাদীদের আক্রমণের ফিরিস্তি দিতে বসলে সারাদিন কেটে যাবে।//// কই দেখি কোন প্রমাণ দিন।
///প্রথমত একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ানোর কোন নজির নেই। ধর্ষণ টা আপনার কল্পনায় সৃষ্টি।/// আমার ফেসবুক আইডি তে আসুন সকল লিঙ্ক পাবেন। কোনটাই হিন্দুত্ববাদী দের লেখা নয়।
///কিছুদিন আগে সাম্প্রদায়িক হিন্দুত্ববাদীরা খুন করেন মসজিদের এক ইমামকে যখন উনি রাতে বাড়ি ফিরছিলেন।/// বাংলাদেশের বা ভারতের একটি পত্রিকাও এই কথা লেখে নি, তবে জামাতি কোন পত্রিকা আছে কিনা জানা নেই। অন্তত আমার চোখে পরে নি। যদি লিঙ্ক দেন। তারা কিন্তু ঘটনার স্পষ্ট বিবরন দেন। এবং সকলের বিবরন পড়লে ঘটনা জলের মতোই পরিস্কার হয়।
সেই ঘটনার প্রতিবাদে ও খুনিদের গ্রেপ্তারের দাবীতে রাস্তা অবরোধ করেন ওখানকার কিছু যুবক, এই দাবী ন্যায়সঙ্গত। কিন্তু খুনিরা আবার তাঁদের উপর চড়াও হন, ব্যাপক মারধোর করেন, এখনও তিনজনের খোঁজ নেই। পরে উত্তেজিত জনতা খুনিদের বাড়ি ভাংচুর করে। যেহেতু খুনিরা সকলেই হিন্দু সংহতি ও আর এস এসের সদস্য তারা ওঁদের দলের বাকিদের সমর্থন পায় ও ঘটনাটি হিন্দু মুসলিমের দাঙ্গায় মোড় নেয়। এই ঘটনায় ২০টি হিন্দু বাড়ি পুড়েছে, ২০০র উপর মুসলিম বাড়ি পুড়েছে। একটা গ্রামে এখন ও মুসলিমরা বাড়ি ফিরতে পারছে না। সব দখল হয়ে গেছে। মসজিদ গুড়িয়ে দিয়ে মন্দির করা হয়েছে। কবরখানা হয়েছে খেলার মাঠ। এই গুল আপনার চোখে পড়ল না, //// আবার প্রমাণ চাইব। আপনি যে প্রতিটি কথা মিথ্যা বলছেন , বাংলাদেশের সব খবরের কাগজ গুলয়র অন লাইন সংস্করন তার প্রমাণ।
//এর পর আসি আপনার শেষ প্রসঙ্গে পশ্চিমবঙ্গে জামাত কোন শক্তি নয়। এখানে মুসলিমরা মূলত সুফিজমে বিশ্বাস করেন। ৯০ শতাংশ মুসলিম ফুরফুরা শরীফের পীর দাদা হুজুরের অনুগামী। ৯% মুসলিম তাবলীগ জামাত ও দেওবন্দের অনুসারী বাকি এক শতাংশে আছে নাস্তিক ও জামাতিরা।/// সুফিজম নিয়ে আমার লেখা আছে। আদতে সুফীজম কি বুঝতে সাহায্য হবে।
আপনারা ছাগুরা শুনে রাখুন, আপনাদের মতো ফালতু ইসলামী সাহিত্য আমি পড়ি না যারা বলে প্রিথিবী স্থির সুর্য ঘুরছে.।। আগে প্রমাণ দিন। আর আমার বক্তব্যের প্রমাণ চাইলে আমার ফেসবুক আই ডি তে চলে আসবেন। পেয়ে যাবেন
৮| ০৮ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:৩৬
আহসান২২ বলেছেন: upore ekjon blogger nam sirddattho tara kon dormer tara nij dormo smpork kicu likhar sot sahos ace.
Erai samprodayik danggä chorai.
Tura toder ondho support kros, kintu amra ek muslim arek muslim support kori na jar karone aj eto somossa, tora tar sujog nes.
০৯ ই মার্চ, ২০১৩ ভোর ৪:২১
মহসিনা খাতুন বলেছেন: kintu amra ek muslim arek muslim support kori na তুমি আর আমি তার প্রমাণ
৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৩৮
নাজ_সাদাত বলেছেন: হিন্দুত্ববাদীদের এই এক মুশকিল তারা কিছুতেই সত্যতা স্বীকার করে না। আপনি স্বীকার করবেন না সেটাই স্বাভাবিক। ভারতের বহুলপ্রচারিত সব কটা দৈনিকে এই হত্যার খবর লিখেছিল কিন্তু ছোট করে। যেটা সব সময় তারা করে থাকে। হিন্দুদের কেউ একটা চড় মারলে তা প্রথম পাতায় আসে, কিন্তু হাজার মুসলিম খুন হলেও তা নিয়ে সংবাদ করতে এদের বাধে কারন তারাও হিন্দু।
আপনি আসলে কোথায় থাকেন সেটা আগে পরিষ্কার করুন। আপনি ফেবুতে বলেছেন আপনি ঢাকা থাকেন, এখানে যে লেখা লিখেছেন তাতে বলেছেন আপনি পশ্চিমবঙ্গে থাকেন। যাই হোক পশ্চিমবঙ্গে যদি থাকেন আসুন আপনাকে ক্যানিং থেকে তেহট্ট ঘুরিয়ে আনি সব পরিস্কার দেখতে পাবেন। চোখ থেকে হিন্দুত্ববাদী চশমাটা শুধু খুলে আসবেন।
অবশ্য সারা ভারত হল মুসলিমদের জন্য কসাইখানা প্রতিদিন খুন হন মুসলিমরা হিন্দুদের হাতে শুধু মুসলিম হওয়ার আপরাধে। আপনার চোখের যা দৃষ্টি শক্তি এর পর বলবেন গুজরাটে মুসলিম হত্যা যজ্ঞ হয়নি, আসাম এ মুসলিম হত্যার উৎসব হচ্ছে না। কত আর মিথ্যার আশ্রয় নেবেন।
শরিয়তি আনার কিলিং বলে যা বোঝাতে চাইছেন তাতো ডাহা মিথ্যা কথা। এ গুল হিন্দি বলয়ে হিন্দুদের মধ্যে প্রচলিত। আপনাদের অপরাধ মুসলিমদের অপরাধ বলে চালাতে চাইছেন। এর পর হয়ত বলবেন দেবদাসী প্রথা মুসলিমদের। অবশ্য হিন্দুত্ববাদীরা এমন ই হয়।
১০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫২
নাজ_সাদাত বলেছেন: Click This Link
এটা আপনার জন্য দেখুন কেমন ভাবে তিন বছরের বাচ্চা ও রেহাই পাইনি ঝন্টু রানা র কাছ থেকে
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৭
মহসিনা খাতুন বলেছেন: ঝন্তু রানা হিন্দু ???? ভাল করে পরে দেখুন অন্য সাইট গুলো থেকে। রানা টাইটেল এর বেশিরভাগ ই মুসলিম এখানে!
১১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ২:৫৫
নাজ_সাদাত বলেছেন: Click This Link
এই দেখুন অনার কিনিং করছে বিশ্বজিৎ মাঝি
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৫
মহসিনা খাতুন বলেছেন: এই কাজটা আপনার মা করলে আপনি ক্ষমা করতে পারতেন তো ? ইসলাম কিন্তু ক্ষমার কথা বলে না!
১২| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:০৬
রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: এটা সত্যি যে আমাদের এদিকে কিছু কিছু কাগজ শাহবাগকে প্রায় বিগ বসের মত বানিয়ে ফেলেছে; (নিত্যনতুন উ্ত্তেজনা, খবর, খোরাক পাওয়া যায় বলে)।
তবে তাই বলে এটা মনে করার কোনো কারণ নেই যে আমরা জামাতীদের সম্পর্কে জানি না। মুক্তিযুদ্ধের সময় এপারে বহু উদ্বাস্তু চলে এসেছিলেন যাদের অনেকেই আজ আমাদের প্রতিবেশী, তাঁরা ভালভাবেই জানেন রাজাকার কি চিজ। তাদের লোক দেখানোর দরকার হয় না।
আর নাজ_সাদাত ভাইকে বলছি- আপনার কথার কিছুটা অবশ্যই সত্যি কিন্তু খণ্ডদর্শন ভাল নয়। যারা দাঙ্গা মারামারি বাধায় তাদের নতুন প্রজন্মের কেউই সাপোর্ট করেন না; মোদীকে সমর্থনের ব্যাপারে যারা একমত তাদের মধ্যে অনেক মুসলমানও আছেন (আবার আমাকে ওর মধ্যে ধরবেন না যেন, মোদিকে আমি এমন একটা কিছু জাঁ ভ্যালজাঁ মনে করি না যে তার গণহত্যার পাপ সে কোনদিন স্খালন করতে পারবে)।
১৩| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২০
নাজ_সাদাত বলেছেন: আপনি তো অন্ধ তাই ইমাম খুনের ঘটনা চোখে পড়েনা আপনার। আর এস এস আর বিশ্বহিন্দু পরিষদের বাইরে বেরিয়ে পৃথিবীটা দেখুন। যাই হোক এমন নিউজ আপনি দেখেননি তাই সেটা দেখানোর জন্য একটা নিউজ এর লিঙ্ক দিলাম।
Click This Link
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৩৯
মহসিনা খাতুন বলেছেন: আপনি একটি গোঁড়া মুসলিম সাইট দিলেন। তবে এই বিষয়টা বাংলাদেশের সব পত্রিকায় কম বেশি দিয়েছে। একবার দেখুন তারা এটাকে কিভাবে বর্ননা করেছে। কেউ কিন্তু বলেনি হিন্দু সংগঠন করেছে। সকলেই বলেছে ছিন্তাইবাজ দের কাজ। আমিও অনেক রেফারেন্স দিতে পারি।
১৪| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:২৭
নাজ_সাদাত বলেছেন: রামিজের ডিপফ্রিজ ভাই ভারতের পেক্ষাপটে লিখলে সাম্প্রদায়িক শক্তি হিসাবে হিন্দুত্ববাদকেই চিহ্নিত করতে হবে। এখানে ওরাই মানবতাবিরোধী অপকর্ম করে। কিন্তু উনি মিথ্যাচার করছেন ক্যানিং থেকে নিয়ে খিদিরপুরের পুলিশ খুন সবটাই উনি মুসলিমদের ঘাড়ে চাপিয়ে দিয়ে হিন্দুত্ববাদীদের ধোঁয়া তুলসী পাতা করে দিচ্ছেন। প্রতিবাদ সেখানেই।
১৫| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৩
নাজ_সাদাত বলেছেন: একজন হিন্দুত্ববাদীর কাছ থেকে আমি সুফিজম শিখতে যাব কেন? আপনার কাছ থেকে আমি পুজাআরচা শিখতে পারি । সুফিজম শিখব তাঁদের কাছে যারা এটার ব্যাবহারিক প্রয়োগ করছেন।
১৬| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:১৭
রামিজের ডিপফ্রিজ বলেছেন: @নাজ_সাদাত ভাই: মাফ করবেন, ওপরের কমেন্টগুলো আগে পড়ে দেখিনি। তবে আপনাকে একটা কথা বলি, রাজনীতির সঙ্গে ধর্ম মেশানোটা ঠিক নয়। আমি জানি না আপনি ববি হাকিমের সংস্পর্শে কখনও এসেছেন কি না; ববি হাকিম দুর্গাপুজো করেন- এটা সত্যি কিন্তু একই সঙ্গে সত্যি হল- মানুষ হিসেবে ববি হাকিমকে যতটুকু দেখেছি (ইউনিতে পড়ার জন্য চেতলা এলাকায় ঘর ভাড়া নিয়ে থাকি) তাতে আমি একথা নিশ্চিতভাবে বলতে পারি- ববি হাকিমের মত সহানুভূতিশীল,সহৃদয় মানুষ তথা রাজনীতিবিদ বিরল। আমি কোন পার্টি করি না, ঐ এলাকার ভোটারও নই; কিন্তু ববি হাকিমকে কেউ "হিন্দুত্ববাদী" বা "আর এস এস" বাদী বললে মানতে পারব না।
১৭| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:২৮
আহসান২২ বলেছেন: tui tor mayer buker dudh kheye thakle original prochoy ai.
Tor fb sobgula scrnshot amr kache ace.
Tor ager propic durga murtir chobi. Ossikar korte parbi?
Tora asos kolkata theke.
Tui hoili borno hindu tor ekhane muslim nam.
Wait kor tora sob donso hobi.
১৮| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৪৯
এম.ডি জামান বলেছেন: আপনার লেখা সততার অনেক অভাব আছে। আপনি নিজে যা বিশ্বাস করেছেন তা লিখেছেন কিন্তু বাস্তবতার সাথে মিল নাই।
১৯| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৮:১৩
নাজ_সাদাত বলেছেন: রামিজের ডিপফ্রিজ ভাই আমি রাজনীতির সঙ্গে ধর্ম মিশিয়ে দেওয়ার বিপক্ষে কিন্তু এই হিন্দুত্ববাদিনী রাজনীতি আর ধর্ম মিশিয়ে ভারতীয় মুসলিম সমাজকে হেয় করতে চেয়েছেন। উনি ওনার এই লেখার মধ্যে লিখেছেন - "গত এক বছরে হাফ ডজন মুসলিম পত্রিকা, মুখ্যমন্ত্রীর যত্রতত্র হিজাবী বেশে নিজেকে উপস্থাপন কলকাতার বুকে শরিয়তি স্টাইলে অনার কিলিং, পুলিশকে দিনে দুপুরে সর্বসমক্ষে হত্যা, একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ান এবং মহিলা ধর্ষণ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে পরিচালনা করছে কারা!"ফলে আমাকে ওনার লেখার পরিপেক্ষিতে ওনাকে মনে করিয়ে দিতে হল উনি যাকে মুসলিম হিসাবে তুলে ধরে মুসলিম সমাজকে হেয় করতে চাইলেন তিনি অনেক আগে হিন্দু ধর্মে ধর্মান্তরিত হয়েছেন। ফলে এই ঘটনার দায় মুসলিমদের উপর চাপিয়ে দেওয়া যায় না।
২০| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ৯:২৮
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: নাজ_সাদাত@ ১)আপনি যে লিংক টা দিয়েছেন সেটা তীব্র মৌলবাদী এক গোষ্ঠির লিংক ।
২)আপনি ভালো করেই জানেন ,আর এস এস এখানে পাত্তা পায় না ।আমরা পাত্তা দিই না ।আর দেবও না ।
৩)"হিন্দুদের কেউ একটা চড় মারলে তা প্রথম পাতায় আসে, কিন্তু হাজার মুসলিম খুন হলেও তা নিয়ে সংবাদ করতে এদের বাধে কারন তারাও হিন্দু।" আপনার চিকিত্সা প্রয়োজন ।
৪)আর শুনুন বজরং দল এর মতো ভুলভাল দল কে আমরা পশ্চিম বঙ্গের মাটি থেকে অনেক দিন আগেই উপরে ফেলেছি ।কিন্তু আপনার মতো লোক এর জন্য সিমি ,ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন ,এদের উপ্পারাতে পারছি না ।যার প্রমান ,কয়েকদিন আগে ঘটে যাওয়া হায়দ্রাবাদে বিস্ফোরণ ।নিজের ধর্ম না দেখে যেকোনো ধর্মের ছাগু দের বিরুদ্ধে রুখে দাড়ান ।এই পোস্টে লেখিকা জামাত কে নিয়ে লিখেছেন ।লেখিকা কে পূর্ণ সমর্থন ।আপনি বজরং কে নিয়ে লিখুন ।আপনা কেউ পূর্ণ সমর্থন দেওয়া হবে ।
২১| ০৯ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:৫২
নাজ_সাদাত বলেছেন: সিদ্ধার্থ. বাবু আপনাদের এই চালাকি আর চলবে না। মুখে প্রগতিশীল আর বগলে চুরি এটা সবাই বুঝে গেছে। এই মুহূর্তে ভারতের প্রধান বিরোধী দল হল খুনি হিন্দুত্ববাদী বিজেপি। এটা হল আর এস এস রাজনৈতিক শাখা। এর পর বলছেন কি করে আর এস এস পাত্তা পায় না। পাগলে ও এমন সত্যের অপলাপ করে না। আসাম এ ঘটে চলা গণহত্যা যজ্ঞের খবর কোন সংবাদপত্রের প্রথম পাতায় দেখাতে পারবেন? একটু দেখান দেখি।
এই হিন্দুত্ববাদিনী জামাত এর বিরুদ্ধে লেখার ছলে আসলেই ভারতীয় মুসলিম সমাজকে আক্রমণের লক্ষ্য করেছে কিন্তু সেটা আপনার চোখে পড়লনা কারন হিন্দুত্ববাদী ঠুলি চোখে থাকলে সব কিছুতেই আপনি মুসলিম যোগ খুজে পাবেন। আর পেয়েছেন ও তা।
"গত এক বছরে হাফ ডজন মুসলিম পত্রিকা, মুখ্যমন্ত্রীর যত্রতত্র হিজাবী বেশে নিজেকে উপস্থাপন কলকাতার বুকে শরিয়তি স্টাইলে অনার কিলিং, পুলিশকে দিনে দুপুরে সর্বসমক্ষে হত্যা, একাধিকবার দক্ষিণ ২৪ পরগনায় হিন্দুদের ঘরবাড়ি লুটপাট, পোড়ান এবং মহিলা ধর্ষণ স্পষ্ট ইঙ্গিত দিচ্ছে যে পশ্চিমবঙ্গের রাজনীতিকে পরিচালনা করছে কারা!" এ কথা গুল জামাতকে উদ্দেশ্য করে কি করে হয় বোঝান দেখি?
সিমি ,ইন্ডিয়ান মুজাহিদিন নিয়ে বলছেন বেশ বেশ কিন্তু ভারতের মানবতাবিরোধী অপরাধের তালিকায় শীর্ষে আছে কারা? সেটা বলছেন না কেন? লজ্জা লাগছে বুঝি। আপনাদের লজ্জা কিছু আছে তা হলে। ভারতীয় মুসলিমদের কাছ থেকে শিখে নিন কেমন করে উগ্র ধর্মান্ধতাকে নির্মূল করতে হয়। দেখবেন গুটি কয় সিট ছাড়া মুসলিম ধর্ম নির্ভর কোন দলকে তারা ভোট দেননা। আর আপনারা বলুন বিজেপির সিট কত? পশ্চিমবঙ্গের কথায় যদি আসি তা হলে দেখবেন হিন্দুত্ববাদী তপন সিকদার ভোটে জেতে কিন্তু মুসলিমবাদী সিদ্দিকুল্লার জামানত জব্দ হয় ৯০% মুসলিম প্রধান সিটে।
দাঁড়ান হায়দ্রাবাদ নিয়ে এখন ও শেষ কথা বলার সময় আসে নি। মনে আছে ইসরাত জাহান এর কথা? যাকে আপনারা মোদীকে হত্যা করতে এসেছে অজুহাতে খুন করেছিলেন। কিন্তু পরে সেটা দেখা গেল ফেক এনকাউন্টার।
মুসলিমদের উপর অত্যাচারের বিপক্ষে কিছু বললে তাকে আপনারা মৌলবাদী বলেন নিজেদের অপরাধ ঢাকতে। তা এই লিঙ্ক টা দিলাম
indianexpress নিউজ পেপার টা কি সেই গোত্রের কিনা জানাবেন।
Click This Link
২২| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১:১০
গেস্টাপো বলেছেন: নাজ_সাদাত ভাইকে ধন্যবাদ তার সুন্দর যুক্তিপূর্ণ কথাগুলো তুলে ধরার জন্য।আমি পশ্চিম বাংলার একটা পেজ দেখেছিলাম যেখানে মুসলিমদের বিরুদ্ধে বলা হয়েছিলো কিছুদিন আগে।তখনি বুঝেছিলাম পশ্চিম বাংলায় ২৭% মুসলিম এর অবস্থা
যাক আর পোস্ট লেখক কীটটাকে নিয়ে আলী ভাই একটা সুন্দর পোস্ট দিয়েছিলো।উনি একজন স্পট হিন্দু যেটা উনি স্বীকার করে নিয়েছেন সেই পোস্ট এ তার প্রমান দেওয়া আছে।এদের মত নোংরা জীবকে ধরে পেটানো উচিৎ মিথ্যাবাদী হিন্দু
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪১
মহসিনা খাতুন বলেছেন: মি বলেছি আমি হিন্দু সম্প্রদায়ের নই.। সেটা দেখতে পেলে না। সে তো জাকির নায়েক ও বলে সে হিন্দু। তাহলে সে কি আর এস এস ? তার কথার রেফারেন্স লাগবে ?
২৩| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৫
নাজ_সাদাত বলেছেন: কই হে হিন্দুত্ববাদীরা চুপ কেন?
গেস্টাপো ভাই এরা আসলেই নরকের কিট। আমি চাইলে প্রতিদিন এমন অসংখ্য পোস্ট করতে পারি হিন্দুদের নোংরামির বিপক্ষে। কিন্তু আমার রুচিতে বাধে পরের নিয়ে বেশি কথা বলার ক্ষেত্রে। তাই করি না। তা শুধু আপনার জন্য একটা লিঙ্ক দিচ্ছি দেখুন হিন্দু সমাজে মহিলাদের অবস্থা। এটা আনান্দবাজার এ আজ বেরিয়েছে।
http://www.anandabazar.com/10rabipro1.html
২৪| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:০৯
গেস্টাপো বলেছেন: @নাজ_সাদাত
ভাই এরা কিন্তু খুব ইউনাইটেড এবং সংখ্যায়ও অনেক বেশী।এই সব রামদের ইসলাম বিদ্বেষ রন্দ্রে রন্দ্রে আছে।চিন্তা করতে খারাপ লাগে একটা চরম সংখ্যালঘু জাতির প্রতি এদের কি রকম বিদ্বেষ থাকতে পারে যাদের চাকরিতে হার ১% এরও কম।এদের কাছ থেকে আলাদা না হলে আমাদেরও এরা দাস বানিয়ে রাখতো।এটা এদের রক্তের স্বভাব।এই জন্য ব্রিটিশরা এদের ২০০ বছর
যাক ভাই অনলাইনে কিন্তু এদের কার্যক্রমের উপরে নজর রাখা জরুরী।নামে মেনামে এরা বেজন্মার মত মুসলিম নাম ব্যাবহার করে।ফেসবুক এ যোগাযোগ রাখা সহজ।সেখানে আপনার মত কাউকে আমার ফ্রেন্ড লিস্ট এ পেলে ধন্য হব ফেসবুক
আর মহাসিনা দেবী ডীডী ফেসবুক এর জনক তো একজন স্লেচ।লজ্জা করে না আপনার ফেসবুক ব্যাবহার করতে
২৫| ১০ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১০:১১
গেস্টাপো বলেছেন: হেই
মু হা ষই না দে বী ডীডি
কুথায় আপনি
মনে কিন্তু একটা ঘা দিলেন আপ্নে
আমি কিন্তু এর প্রতিশোধ লেখার মাধ্যমেই আপ্নাগো দিমুই কইয়া দিলাম
২৬| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫০
নাজ_সাদাত বলেছেন: গেস্টাপো ভাই, মহসিনা একজন সাম্প্রদায়িক পুরুষ মানুষ। মহিলা সেজে এই সব অপকর্ম করছে। এর সম্পর্কে যা জানলাম তাতে করে একে ও মানবতাবিরোধী অপকর্মের দায়ে অভিযুক্ত করা যায় যদি ন্যায় বিচার থাকে। সামুর কিন্তু ন্যায় বিচার নেই, তাই এই সব দাঙ্গাবাজরা এখানে ব্লগিং করতে পারছে। এদের অবজ্ঞা করাই ভাল বলে মনে করি।
২৭| ১১ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৪:৩২
গেস্টাপো বলেছেন: নাজ_সাদাত ভাই আমি কিন্তু মনে করি অন্যায়কারীকে প্রশ্রয় দেওয়া ঠিক না।এ ধরনের সাম্প্রয়ায়িক কীটদের আমরা অবজ্ঞা করলে ভবিষ্যতে এরা ভয়ংকর রূপ নিয়ে আমাদের আক্রমণ করবে।আজ লেখার মাধ্যমে করছে কাল সরাসরি করবে।এদের লেখার জবাব আমাদের লেখার মাধ্যমেই দিতে হবে।এক বছর পরে বিএনপি সরকার ক্ষমতায় আসলে সামু সহ সব ব্লগ টাইট হয়ে যাবে।উপরের সিধান্ত নামক নির্লজ্জটাকেও দেখলাম।তার লেখাগুলো পড়লে তাকে কত উধার মাইন্ড এর মনে হয়।তাই যত পারুন এদের বিরুদ্ধে প্রমানগুলোর স্কিনশট রেখে দিবেন।ভবিষ্যৎ এ কাজে দেবে।আমাদের দুর্বলতা,আমাদের সরলতার সুযোগ নিয়ে তারা এ গুলো করছে।নির্লজ্জভাবে হিন্দু পুরুষগুলো মহিলা আইডিতে আসছে।আজ আমরা যদি তাদের ধর্মকে নিয়ে এ রকম কুৎসা রটাতাম তাহলে এরা গলায় দড়ি দিয়ে আত্মহত্যা করতো।আমি এদের অনেক সহ্য করেছি।কিছুদিন পরে আমি কাউন্টার অ্যাটাক এ যাবো।ভার্চুয়াল হামলাটা এদের স্টাইলেই করবো।
মুহাচীন ওয়েট অ্যান্ড রেডি টু সেভ ইয়োর ধর্ম
১৪ ই মার্চ, ২০১৩ সকাল ১০:৪৩
মহসিনা খাতুন বলেছেন: তাহাই কর.। আমি ধন্য হই
২৮| ১৬ ই মার্চ, ২০১৩ রাত ১২:৪৭
নাজ_সাদাত বলেছেন: এই মহাসিনা আমার একটা কথার ও যুক্তিপূর্ণ জবাব দিতে পারল না। আসলে পারবে কি করে এরা হল দাঙ্গাবাজ আর এস এসের চ্যালা। এদের কাছে যুক্তি নাই আছে অস্ত্র খুনখারাবি করার জন্য। এ বলে রানা নাকি মুসলিমদের পদবী। আমি আজ পর্যন্ত একজন ও রানা মুসলিম খুজে পাইনি। মিথ্যার বেসাতি নিয়ে বসে আছে। আমি ধর্ম নিয়ে লেখা লিখিতে বিশেষ আগ্রহী নই তাই লিখিনা। নচেৎ হিন্দু ধর্মকে ধুয়ে দেওয়া আমার কাছে বড় কোন বিষয় নয়। তাছাড়া কোন ধর্মকে ছোট করা ইসলামের অবমাননা করা হয়। হিন্দু ধর্ম অবশ্য এই সব নৈতিকতার ধার ধারেনা। ফলে ওরা নোংরামির চূড়ান্ত সীমায় পৌঁছে যায় @ গেস্টাপো
©somewhere in net ltd.
১|
০৮ ই মার্চ, ২০১৩ বিকাল ৩:৫৬
সিদ্ধার্থ. বলেছেন: ভালো লিখেছেন ।কিন্তু আমাদের যুব সমাজ এগুলো নিয়ে ভাবে না ।মিডিয়া তে খবর "চাপা" হচ্ছে ,এটাও ঠিক ।আমাদের মিডিয়ার মেরুদন্ড বলে কিছু আছে বলে তো মনে হয় না ।