![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জীবনে সহজেই কোন কিছু পাবার আশা করাটা বোকামী। অনেক ঘাত প্রতিঘাত পার হয়েই আসতে হয় কাংক্ষিত লক্ষে। এই পথ এত সোজা নয়। অনেক ভুল ভ্রান্তি আছে সেই পথ চলায়। হয়তো আরো অনেক কঠিন হবে সামনের পথ টুকু। তারপর ও হার মেনে নেয়ার পক্ষে আমি নই। জয়ী যে আমাকে হতেই হবে।
অনেকদিন থেকে এই ব্যাপারে লিখবো লিখবো করে ভেবে রেখেছিলাম। আজকে সময় পেলাম । তাই লিখতে বসে গেলাম।
যারা সব সময়ই বাস এ যাতায়াত করেন তারা সবাই জানেন বাস এর অবস্থা বা পরিবেশ কেমন থাকে। আর যারা কম চড়েন তারাও হয়ত জেনে থাকবেন। আজকে যে বিষয় নিয়ে কথা বলব তা হল বাস এর মহিলা সিট নিয়ে।
আপনারা খেয়াল করে নিশ্চয়ই দেখেছেন যে সামনের ডানদিকের সাড়ির ৯ টি সিট থাকে মহিলা, শিশু আর প্রতিবন্ধিদের জন্য বরাদ্ধ। এটা সিটিং বাস এই বেশি লেখা থাকে । লোকাল বাস এ এটার তেমন বালাই নেই । সাধারণত আমরা যারা বাস এ চড়ি তাদের এ ব্যাপারে অজানা থাকার কিছু নাই।
অনেক সময় দেখা যায়, এই সিট গুলো নিয়ে ক্যাচাল। প্রাই দেখতে পাই বাস এর অনেক সিট খালি থাকা সত্তেও কিছু সংখ্যক লোক আছেন যারা ৯ টি সিট এর একটিতে বসবেন। আর তা একদম ই কমন একটা ব্যপার হয়ে দাড়িয়েছে। এটা তারা কি ইচ্ছা কৃত ভাবে করেন নাকি অনিচ্ছা কৃত সেটা অবশ্য জানি না।
তবে তাদের যখন বলা হয় যে এটা মহিলাদের সিট, আপনি উঠে জান। তখন তাদের চাহনিটা হয় দেখার মতন । এদিক ওদিক তখন তারা তাকাতে থাকেন । আমি বেশির ভাগ সময়ই এই দৃশ্য দেখেছি । ভাব দেখে মনে হয় যেন তারা নতুন উঠেছেন বাস এ । এতদিন marsediz অথবা pajero তে চড়েছেন ।
আবার সেই সময় যদি কোন মেয়ে বাস এ ঊঠে তখন তাদেরকে সেই সিট ছাড়তে বলা হলে তারা কোন কিছু বুঝতে পারছে না এমন ভাব দেখায় । সত্যি আজব এক ব্যাপার । তখন যে তারা অপমানিত হন এই বোধটুকুও হয়ত তারা উপলব্ধি করতে পারেন না । এমনও হয়েছে যে মেয়েদের সিট এ বসার কারণে অনেকের গাল মন্দ পর্যন্ত ও শুনতে হয় ।
মাঝে মাঝে এ নিয়ে চলে সমানে ঝগড়া । অনেকের একটা কমন দাবি ও আছে । যখন তারা ঊঠে যান তখন তারা সবার উদেশ্যে মাঝে মাঝে বলেন যে মেয়েদের সিট এ ছেলেরা বসলে সমস্যা কিন্তু ছেলেদের সিট এ মেয়েরা বসলে কোন সমসস্যা নাই!! এটা মানতে পারলাম না । তখন ই শুরু হয় ক্যাচাল। সারা বাস এ তখন নানা রকম উক্তি বের করতে থাকে সবাই মুখ দিয়ে।
অনেকে আবার এই সময় বলে, যে বসেছে সে মনে হয় প্রতিবন্ধি অথবা শিশু । আবার দেখা যায় বাস এ যদি মহিলা সংখ্যা বেশি হয় তখন মহিলাদের সিট এ জায়গা হয় না । তখন তারা মাঝে মাঝে দাঁড়িয়ে থাকেন। ঠিক এই সময় এ যদি কোন পুরুষ ওই মেয়েটাকে / মহিলাকে বসতে দেয় তাহলে সবার মুখ চাওয়া চাওয়ি শুরু হয়ে যায় !!!
মেয়ে / মহিলাটাকে কেন বসতে দেয়া হল তখন এই নিয়ে মাঝে মাঝে অন্যদের কথা শুনতে হয়।
কবে যে এইসব ব্যাপার গুলো আমরা পুরোপুরি ঠিক করতে পারব ??
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৬
বড় বিলাই বলেছেন: এই ক্যাচালের মনে হয় শেষ নাই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: কি জানি
৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৯
বড় বিলাই বলেছেন: এই ক্যাচালের মনে হয় শেষ নাই।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৮
মাহবু১৫৪ বলেছেন: কি জানি
৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৪
রাশমী বলেছেন: বাংলাদেশের পাবলিক বাস গুলো হল একেকটা মুরির টিন।এর মাঝে ক্যাচাল যেন চিরস্থায়ী।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৬
মাহবু১৫৪ বলেছেন: আসলেই
৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৪৯
হেডস্যার বলেছেন: নিয়মানুযায়ি মহিলারা উঠেই আগে তাদের জন্য নির্ধারিত আসনে বসবেন। সেগুলো পূরন হয়ে যাবার পর অন্য সিটে বসবেন।
এতে ক্যাচাল কমবে।
আর অন্য সিট খালি থাকা সত্বেও কোন পুরুষ লোক মহিলাদের আসনে বসে থাকলে বাসের সবার দ্বায়িত্ব হলঃ তারে ধইরা থাবড়াইতে থাবড়াইতে বাস থেইকা নামাইয়া দেয়া।
ক্যাচাল ফিনিশ।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন: তারপর ও ক্যাচাল কমে না ।
৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫১
মিনু বলেছেন: সবচেয়ে বিরক্তিকর হলো, কোর্ট প্যান্ট টাই পড়া ভদ্রলোকের মতো মূর্খগুলো যখন প্রতিবাদ করে বলে, মহিলা সিট আবার কি? মহিলারা সমান অধিকার দাবী করে আবার আলাদা করে মহিলা সিট চায়? --- ফালতু।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হ ম ম । আবার বয়ষ্ক চাচা রাও এমন সব কথা বলেন মাঝে মাঝে ।
৭| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৫৮
বিপ্লবী স্বপ্ন বলেছেন: প্রাই দেখতে পাই বাস এর অনেক সিট খালি থাকা সত্তেও কিছু সংখ্যক লোক আছেন যারা ৯ টি সিট এর একটিতে বসবেন
সত্যি কথাটা বলছেন...
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০০
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ধন্যবাদ
৮| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৩
ভালু দা বলেছেন: :#>
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
৯| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:০৬
আমি অবাক!! বলেছেন: আমি নিজেও মহিলা সিট রাখার পক্ষে। তবে,
আমার পূর্বের মন্তব্য কারী যে বললেন ফালতু এইটা মানে নিতে পারলাম না। অন্যান্য দেশে কিন্তু এই ব্যাবস্থা নাই। সেখানে সবাই সমান (আমি যতটুকু দেখাছি)। সাবই দাড়িয়ে বা বসে যাচ্ছে পুরুষ/মহিলা কোনো সিট নাই।
তবে আমাদের সমাজের বর্তমান অবস্থার কাথা চিন্তা করলে এই ব্যাবস্থা ঠিক আছে। কিন্তু যদি সমান আধিকারের প্রশ্ন তুলি তবে কিন্তু ভিন্ন মত পোষন করতে বাধ্য!
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:১৪
মাহবু১৫৪ বলেছেন: এখানে উনি কোর্ট প্যান্ট টাই পড়া ভদ্রলোকদের কথা বলেছেন । ফালতু কথাটা এ জন্য এসেছে ।
ভাই, বিদেশ এর কথা বলে কিছু হবে না । ওখানে অনেক উন্নত । কিন্তু আমরা এখনও উন্নত হতে পারি নাই কারণ আমরা হীন মানসিকতা নিয়া বসবাস করছি এই সমাজে । কেউ কারো ভাল দেখতে পারি না । এটা হচ্ছে অবিরাম ।
এটা আপনি মানেন অথবা না মানেন ।
১০| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:২৪
এম মেহেদী হসান(বুলবুল) বলেছেন: এই কারনেইতো আমি বাসে উঠি না।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২২
মাহবু১৫৪ বলেছেন: হ ম ম
১১| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৪৭
রেজাউল হক কৌশিক বলেছেন: সিটিং বাসে সংরক্ষিত আসন রাখার প্রচলন করা হয় বছর খানিক আগে। এর আগেও নারীরা বাসে যাতায়াত করত।
তখন নারীদের (মহিলা বলি নাই কারণ এ শব্দটি নিয়ে অনেকের আপত্তি আছে) অনেক সময় হয়ত দাঁড়িয়ে থাকতে হয়েছে। কিন্তু আমার দেখামতে বেশিরভাগ সময় দেখতাম কোন মহিলা উঠলে পুরুষরা সিট ছেড়ে নারীদের সম্মান দেখিয়ে বসতে দিত (সবক্ষেত্রে এরকম নাও হতে পারে)। কিন্তু যখন থেকে এই সংরক্ষিত সিট রাখা শুরু হল তখন নারী ও পুরুষ যেন প্রতিযোগী হয়ে উঠল। প্রথম ৯টা সংরক্ষিত আসন পূরণ হয়ে যাওয়ার পরে কোন নারী বাসে উঠলে অন্য কোন আসন খালি না পেলে স্বাভাবিকভাবে তাকে দাঁড়িয়ে থাকতে হয়। কেউ সিট ছেড়ে দিয়ে বসতে দেয়া তো দূরের কথা দাড়িয়ে থাকা নারীকে নিয়ে কথা বলে যেমন সংরক্ষিত আসন তো শেষ এখন দাড়িয়ে থাক। আবার অনেক ক্ষেত্রে এমনও দেখেছি একজন ইয়ং নারী/তরুনী যে বাসে দাঁড়িয়ে জার্নি করা তার জন্য কোন বিষয় নয় কিন্তু সংরক্ষিত আসনের ধোঁয়া তুলে তার থেকে বয়সে অনেক বড় একজন মুরব্বি/বৃদ্ধকে সিট থেকে উঠিয়ে দিয়ে নিজে বসে।
এভাবে আর কতদিন! সমাজে কি পরিবর্তন আসবে না?
সমাজ তো নারী পুরুষ সবার। শুধুমাত্র নারী বা পুরুষ নিয়ে সমাজ ভালভাবে চলতে পারে না। সবকিছু আইনের মাধ্যমে চলে না। সমাজ ভালভাবে চলতে হলে সুন্দর মনের মানুষ দরকার। দরকার একে অপরকে সহযোগিতা।
বাসে সিট নিয়ে পুরুষের সাথে নারীদের বাড়াবাড়ি। নারীর সাথে পুরুষের বাড়াবাড়ি পর্ব শেষ হবে কবে?
এই নোংরা প্রতিযোগিতা না করে সমাজের জন্য, মানুষের জন্য কিছু করার চিন্তা করলে সবার জন্য মঙ্গল হতে পারে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: সহমত
১২| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১:৫৫
|জনারন্যে নিসংঙগ পথিক| বলেছেন:
বহুকাল আগে কালুরঘাট বাস সার্ভিস নামে ব্রিটিশ আমলের কিছু মুখবোঁচা বাস চলত, চট্টগ্রাম নিউমার্কেট থেকে কালুরঘাট পর্যন্ত, শরীরে মান্ধাতা আমলের , মননে অনেক আধুনিক ছিলো সেই বাসগুলো, কারণ নিয়মঃ
বামদিকের অর্ধেক- মহিলারা।
ডানদিকের অর্ধেক- পুরুষরা।
বৃদ্ধরা - যেকোন জায়গায়। কোন বৃদ্ধকে কখনো দাঁড়িয়ে যেতে হয়নি।
বেশী ক্যাঁচাল হলে সোজা এই নিয়ম এপ্লাই দিতে হবে।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:২৯
মাহবু১৫৪ বলেছেন: ঠিক । কিন্তু জনসংখ্যা যে হারে বাড়ছে তাতে করে দাঁড়িয়ে যাওয়া টা কমন হয়ে গিয়েছে ।
১৩| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:০৫
রূপক চৌধুরী বলেছেন: বেশিরভাগ সময় আমি আমার 'পাজোড়া' (ব্যক্তিগত) দিয়েই চলার চেষ্টা করি। কারণ বাসে অনেক অসুবিধা হয়। তবে ক্ষেত্রবিশেষে উপায় না থাকলে বাসে ঊঠতেই হয়। কী আর করবো বলেন? আমার 'পাজোড়া' (ব্যক্তিগত) দিয়ে খুব বেশি দূরে একটানে যাওয়া সম্ভব হয় না। অনেকদিনের পুরনো তো।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৩
মাহবু১৫৪ বলেছেন:
১৪| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ২:৪৮
লাবিব ইত্তিহাদুল বলেছেন: আমার এমন ১টা কাহিণী আছে। আরেকদিন শুনামু নি।
আইজকা রাইতের মত ঘুমামু নাও। টাটা।
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ সকাল ১১:৩৫
মাহবু১৫৪ বলেছেন: অপেক্ষায় রইলাম
১৫| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ১২:৩৯
রিয়াল ফেরদৌস বলেছেন: মাহবুব ভাই আপনাকে অনেক ধন্যবাদ সুন্দর লেখার জন্য।
আমার মনে হয় মেয়েদের কাছ থেকে আপনি অনেক হেল্প পাইছেন? ইউনি লাইফে কোন দিন দেখিনি কোন ছেলে কোন মেয়েদের বাসে উঠেছেন এমন কি ছেলেটা সব বাস মিস করলেও কোন মেয়ে তাদের বাসে উঠতে দেন নাই এমনকি অনেকে পরীক্ষা দিতে পারে নাই বাস না পাওয়ার কারনে, অথচ ঐ মেয়েরাই আবার বাস মিস করলে ছেলেদের বাসে উঠেছে, স্যারদের বাসে উঠেছে এবং সবাই তাদেরকে সমাদর করে সিট দিয়েছে।
পাবলিক বাসের কথায় আসি, কোন সুস্থ ব্যক্তিকে আমি প্রতিবন্ধি ছিটে বসতে দেখি না্ই কখনো, অনেকে ভুল করে বসতে পারে অবশ্য তার জন্য তাদেরকে যা শুনতে হয় এর থেকে হেটে বাসায় যাওয়া অনেক ভালো।অনেক সময় আমি দেখেছি বসা তো অনেক দুর ঐ সিটের পাশে পর্যন্ত দাড়াতে দেওয়া হয় না।
ঐ ৯টা সিট সুধুমাত্র মহিলাদের না প্রতিবন্ধি এবং শিশুদেরও কিন্তু কোনদিন কোন প্রতিবন্ধি বা শিশুদের বসতে দেখিনি। কোন প্রতিবন্ধি কখনো যেয়ে বলবে না আমি প্রতিবন্ধি আমাকে বসতে দিন।
বাসের মধ্যে সবাই কম বেশি মেয়েদেরকে রেসপেক্ট করে কিন্তু কোন মেয়েকি কোন বৃদ্ধ পুরুষকে উঠে সিট দিয়েছেন কিনা আমি কখনো দেখি নাই।
আগে যখন ৯সিটের আইন ছিলো না তখন অনেকেই মেয়েদেরকে ছিট দিতো অথচ এখন দেয় না কারন মেয়েদের ঐ অপরুপ ব্যবহারে সবাই মুগ্ধ।
একটা বাস্তব অভিঙ্গতা শেয়ার করলাম, একদিন তেজগা থেকে নিউমার্কেট যাওয়ার জন্য অনেকক্ষন দাড়িয়ে থেকে একটা ভিড় বাসে (বাসটার নাম মনে নাই) কোনরকম হ্যান্ডেল ধরছি, পেছনে আর একটা মেয়ে ভিড়ের মধ্যে উঠেছে এবং চিল্লাচিল্লি করছে পড়ে গেলাম পড়ে গেলাম বলে কারন সে ধরার হ্যান্ডেলও পাই নাই, তো প্রথমে সিঙ্গেল সিটে এক একভদ্রলোক তাকে ঐ ছিটে বসতে দিলেন। এখন একটু পর দেখি ঐ ভদ্রমহিলা সবাইকে জোরে জোরে বলছেন আর ভাই সরে দাড়ান সরে দাড়ান ভালো মতো বসতে পারছিনা, যেখানে কিনা দাড়ানোর কোন জাইগা নেই।
এই হলো স্বার্থপর (সবাই না) মহিলা যার জন্য আমাদের দেশের এই অবস্থা এবং এদের পেছনেই আমরা সব সময় গান গাই।
১৬| ২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ দুপুর ২:০৪
এম. হাবীব বলেছেন: বাসের মধ্যে সবাই কম বেশি মেয়েদেরকে রেসপেক্ট করে কিন্তু কোন মেয়েকি কোন বৃদ্ধ পুরুষকে উঠে সিট দিয়েছেন কিনা আমি কখনো দেখি নাই।
আমিও না ....... রিয়াল ভাইয়ের কথায় বাস্তবের মিল আছে
©somewhere in net ltd.
১|
২৬ শে অক্টোবর, ২০১০ রাত ১২:৩৫
নতুনছেলে বলেছেন: