![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
গতিই জীবন, স্থিতিই মৃত্যু
কয়েকটি খেলা ও খেলায় বলা ছড়ার কথা লিখছি। দেখুন তো খেলাগুলোর কথা কারো মনে পরে কিনা.........
১
ওপেনদি বায়োস্কোপ
লাইনটানা টেলিস্কোপ,
চুলটানা বিবিয়ানা
সাহেববাবুর বৈঠকখানা,
সাহেব বলেছে যেতে
পান সুপারী খেতে,
পানের আগায় মরিচ বাটা
স্প্রিং এ চাবি কাটা,
যার নাম রেণু বালা
গলায় দিলাম মুক্তার মালা!!
২
ইপ্টিপিন সিফটিপিন
খুকু খায় ভিটামিন
ভিটামিনে পোকা
ডাক্তার সাহেব বোকা।
৩
ওয়ান টু থ্রি
পাইলাম একটা বিড়ি
বিড়িতে নাই আগুন
পাইলাম একটা বাগুন(বেগুন)
বেগুনে নাই বিচি
পাইলাম একটা কেঁচি
কেঁচিতে নাই ধার
পাইলাম একটা হাঁর
হাঁরে নাই লকেট
পাইলাম একটা পকেট
পকেটে নাই টাকা
কেমনে যামু ঢাকা
ঢাকায় নাই গাড়ি
কেমনে যামু বাড়ী
বাড়িতে নাই ভাত
দিলাম একটা পা*
পা* নাই গন্ধ
হাই স্কুল বন্ধ
হাই স্কুলে যামু না
বেতের বাড়ি খামুনা
ব্যাত গ্যাছে ভাইঙ্গা
স্যারে দেসে কাইন্দা... ওয়া ওয়া !!
৪
পাতা পাতা
একজন চোর হয়। বাকিরা বিভিন্ন গাছ ধরে দাঁড়িয়ে থাকে। গাছগুলো ওদের বেস। চোর একটা পাতার নাম বলার পর বাকিদের তা আনতে যেতে হবে শ্বাস ধরে রেখে ছি... বলে ও আবার ফিরতে হবে বেস এ। যদি কেউ শ্বাস ছেড়ে দেয় এবং বেস এ ফেরার আগে চোরের হাতে ধরা পরে যায় তবে সে চোর হবে।
"পাতা পাতা
কি পাতা?
আনো যাইয়া অমুক পাতা।"
৫
ফুলটোক্কা
একজনের চোখে হাত দিয়ে আটকে রাখা হয় যাতে সে দেখতে না পারে। এরপর অন্যজন একের পর এক বন্ধুকে ডাকে মাথায় টোকা দিয়ে যাওয়ার জন্য। যার চোখ বন্ধ থাকে তাকে বলতে হয় কে তাকে টোকা দিয়েছে...
"ডাক ডাক ডাক কুছকো
আয়রে আমার ময়না
আয়রে আমার টিয়া"
৬
মাংস চুরি
এটা হাডুডু খেলার মতই তবে দুই পক্ষের মাঝে একটা ইটের টুকরা মাংস বানিয়ে রাখা হয়। একদল মাংস পাহাড়া দেয় আর অন্যদল থেকে একজন শ্বাস ধরে রেখে ছি... বলতে বলতে মাংস নিতে আসে। যদি সে মাংস নিতে গিয়ে পাহাড়াদার দলের কারো গা ছুয়ে দেয় এবং নিজেদের সীমানায় ফিরে আসে তবে পাহারাদার দলের সে আউট। আর সাথে যদি মাংস নিয়া আসতে পারে তবে এক পয়েন্ট পাবে তারা আর পরের রাউন্ডে তারা হবে পাহারাদার।যদি মাংস চোর কে পাহারাদার রা তাদের সীমানায় যাওয়ার আগে আটকে ফেলে তবে সে আউট। এভাবে চলবে খেলা।
৭
ইকরি মিকরি
কয়েকজন একসাথে বসে তাদের হাত সামনে বিছিয়ে রাখে। একজন সেই হাতের উপর হাত মুঠ করে একের পর এক হাতে নিয়ে যায় এবং ছড়া বলে
"ইকরি মিকরি চামের দ্বারা
ঘুঘু গ্যাছে পাইকপাড়া
পাইকপাড়া দিয়া করব কি
হাতের মধ্যে......" ......... তারপর যার হাতে সেস হবে তার হাতে কি আছ এইটা নিয়া খেলা শেষ হবে। পুরোটা মনে নেই
তবে শেষে আরেকটা ছড়া বলতে হয়
"কান টানা মৌলবি,
খালে খালে দৌড়াবি..."
৮
"আকাশ থেকে নেমে এল ছোট্ট একটি প্লেন
সেই প্লেনে বসা ছিল ছোট্ট একটি মেম
সেই মেমকে জিজ্ঞেস করলাম হোয়াট ইজ ইওর নেম?
সে মেমটি উত্তর দিলো, মাই নেম ইজ
সুস্মিতা সেন।" [বন্ধু সায়রা সাদবিন ডরিন]
৯
বরফ পানি
বরফ পানি, ছি... বুড়ি, ছোঁয়াছুঁয়ি খেলার কথা সবারই মনে থাকার কথা। একজন চোর সবাইকে বরফ বানাতে থাকে,মানে ছুঁয়ে দিলে সে জায়গায় দাঁড়িয়ে যায় বরফের মতো। যদি বরফ না হওয়া কেউ এসে তাকে ছুঁয়ে দেয় তবে সে পানি হয়ে মুক্ত হয়ে যাবে। যদি চোর সবাইকেই বরফ বানিয়ে দেয়, তবে সবার আগে যাকে বরফ বানানো হয়েছে সে ই চোর হবে।
১০
ঘুঘু সই
আমাদের এখানে এভাবে...
ঘুঘু সই
বাসা কই,
শিমুল গাছে,
শিমুল গাছ কই?
সুতারে নিছে।
সুতার কই?
পিড়ি সাঁচে।
পিড়ি দিয়া করবা কি?
বউ বসামু।
বউ কই?
জল আনতে গেছে।
জল কই?
ডাহুকে খাইছে।
এ বুড়ি তুমি তোমার নাতিপুতি নিয়া সরও........
সোনার ঘাটে পরবা না রুপার ঘাটে
(বাচ্চাটা জবাব দেয় সোনা/রুপার ঘাট)
বড় তালগাছটা নড়েচড়ে
ছোট তালগাছটা হাপুত কইরা পরে!!!
...... ছোট বাচ্চাদের কোলে নিয়া আদরের ছলে খেলা হয়। সাধারনতঃ মা,খালা,বোন রা এই এভাবে ছড়া বলে বাচ্চাদের আদর করতেন। যদিও এরকম অনেক আছে। আনকমনটাই দিলাম
১১
টুনটুনি গো পাখি
নাচো গো দেখি
না বাবা নাচবো না
পরে গেলে বাঁচবো না
লিলি লিলি কোনখানে
পদ্ম ফুলের মাঝখানে
পদ্ম ফুলের বিয়ে
শাপলা শালুক দিয়ে... [ধন্যবাদ ব্লগার খাজুইরা আলাপ]
১২
"আমরা নুড়ি পাথর দিয়ে খেলতাম আর ছড়া ছিল
"ফুলন ফুলন ফুলন
একেতে দুলন
তেলন
ঝামন..."
আর একটা, হাত মেঝেতে সবাই পেতে ছড়া বলতাম
"থালি মাজন থালি মাজন
থালি হল চিত্রে
চিত্রে মাজন চিত্রে মাজন
চিত্রে হলো কলস"... [ধন্যবাদ ব্লগার গ্রাম্যবালিকা]
১৩
আমরা খেলেছি
ইকরি মিকরিঃ
ইকির মিকির চাম চিকির অথবা,
ইকরি মিকরি চাম চিকরি
চামে কাটা মজুমদার,
ধেয়ে এল দামোদর।
দামোদরের হাঁড়ি কুড়ি,
দুয়ারে বসে চাল কাড়ি।
চাল কাড়তে হল বেলা,
ভাত খাবি আয় দুপুর বেলা।
ভাতে পড়ল মাছি
কোদাল দিয়ে চাঁছি।
কোদাল হল ভোঁতা
খা শিয়ালের মাথা।
তারপর
এলাটিং বেলাটিং সই লো
কিসের খবর হইল
রাজা একটি বালিকা চাইল
কোন বালিকা চাইল ?
[নাম বলে] ------- বালিকা চাইল
নিয়ে যাও নিয়ে যাও নিয়ে যাও।
কিম্বা
পেন পেন পেন
পাইলট পেন
সিঁড়ি দিয়ে নেমে এলো
সুচিত্রা সেন।" [ধন্যবাদ ব্লগার জোগ্যান]
১৪
কানে কানে ফিসফিস
এত একজন রাজা থাকে আর থাকে ২টা দল।একটা দলের একজন রাজার কাছে গিয়ে চুপিচুপি অপর দলের একজনের নাম বলে আসে।যদি অপর দল থেকে ঠিক ঐজনই রাজার কাছে এই দলের নাম বলতে আসে তাহলে সে কারাগারে আটকা পড়ে।তখন সেই দল থেকে অপর একজন এসে এই দলের একজনের নাম বলে যায়।কিন্তু যদি এই দল যার নাম বলেছে সে না গিয়ে অন্য একজন যায় তাহলে এই দলের একজনের নাম বলে যাওয়ার সুযোগ পায়।যদি অপরদলের কেও আটকা পড়ে এবং একজন গিয়ে এই দলের যেই জনের নাম বলে গিয়েছে সেই রাজার কাছে নাম বলতে যায় তাহলে সে আটকা পড়ে এবং অপর দলের আটক থাকা খেলোয়াড মুক্তি পেয়ে যায়।এভাবে শেষ পর্যন্ত যেই দলের একজন ছাড়া বাকি সবাই কারাগারে আটকা পড়ে সেই দল পরাজিত হয়।বুদ্ধি দিয়ে খেলাটা খেলতে হয় বলে খেলাটা বেশ উত্তেজনাকর।রাজাকে সবসময় নিরপেক্ষ থাকতে হয়...[ধন্যবাদ ব্লগার নিরপেক্ষ মানুষ]
১৫
লুকোচুরি/ হাইড অ্যান্ড সিক
একজন চোর হয় এবং বাকিরা লুকিয়ে থাকে। চোর ১থেকে ১০ বা ৫০ বা ১০০ পর্যন্ত গুনে আর বাকিরা যে যেখানে পারে লুকিয়ে থাকে। চোরের তাদেরকে খুঁজে বের করতে হয়। যদি সবাইকে চোর খুঁজে পায় তবে ১ম জন চোর হবে। আর যদি সবাইকে খুঁজে পাওয়ার আগে চোর কে কেউ হাত দিয়ে ছুঁয়ে দিতে পারে ধরা না পরে তবে চোর আবার চোর হবে। এভাবেই চলে।
এই পর্যন্তই।মনে পরলে পরে আরও দিব। ধন্যবাদ ।
ছবিঃ RTV News এর সাইট থেকে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১০
আপেক্ষিক বলেছেন: হুমম
২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৬
মোঃ জয়নাল আবেদীন বলেছেন: ধন্যবাদ সুন্দর একটি পোষ্ট উপহার দেয়ার জন্য । শুভ কামনা রইল !
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১১
আপেক্ষিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ পড়ার জন্য
৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: চিন্তার কারণ নেই, আমরা আছি তো হারিয়ে যেতে দেব না। আমি গ্রাম্য ভাষা চর্চা করি। আপনি খেলবেন। ওরা এমনিতেই যোগ দেবে।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২০
আপেক্ষিক বলেছেন: তা যা বলেছেন
৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১২
দূর্যোধন বলেছেন: ওয়াওওওও ! অনেকগুলা লাইন ভুইলা গেছিলাম ! মনে করাইয়া দেয়ার জন্য অনেএএএএএক থ্যাংক্স !
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
আপেক্ষিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৩
রোড সাইড হিরো বলেছেন: ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য অসংখ্য ধন্যবাদ।
আরো খেলতাম, এলংটি লংটন, শ্রী-বুড়ি, বরফ পানি প্রভৃতিসহ আরো কত...
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৫
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ। আরও কিছু খেলা মনে করিয়ে দিলেন। লেখাটা গুছিয়ে আরও খেলার কথা লিখব ভাবছি ।
৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৫
তানিয়া হাসান খান বলেছেন: মনে পড়ে গেল অনেক কিছু,,,,,,,,,,,,,,,, ধন্যবাদ ভাইয়া।
প্রিয়তে রাখছি
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৬
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপু
৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২২
শোশমিতা বলেছেন: অনেক সুন্দর পোস্ট!
মনে পড়ে গেল হারিয়ে যাওয়া দূরন্ত শৈশবের স্মৃতি......
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৬
আপেক্ষিক বলেছেন:
৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৪
মাসুম আহমদ ১৪ বলেছেন: ভুলে যাওয়া জিনিস মনে পড়ে গেল
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:২৭
আপেক্ষিক বলেছেন:
৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৫
কান্টি টুটুল বলেছেন:
নিলাম প্রিয়তে
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৫৬
আপেক্ষিক বলেছেন: নিন
১০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৬
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: আমরা নুড়ি পাথর দিয়ে খেলতাম আর ছড়া ছিল
"ফুলন ফুলন ফুলন
একেতে দুলন
তেলন
ঝামন..."
আর একটা, হাত মেঝেতে সবাই পেতে ছড়া বলতাম
"থালি মাজন থালি মাজন
থালি হল চিত্রে
চিত্রে মাজন চিত্রে মাজন
চিত্রে হলো কলস"
ইস, সেই দিনগুলো মনে করিয়ে দিলেন। ধন্যবাদ
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৩
আপেক্ষিক বলেছেন: থালি মাজনের বরিশালের ভারসন্টার ব্যাপারে আমি শুনেছি কিন্তু কেউ এ পুরোপুরি বলতে পারে নাই। ধন্যবাদ আপনাকে
১১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৩৮
ধ্বণি বলেছেন: গোল্লাছুট, দাড়ি্য়া বান্ধা, টাস খেলা/চারা দিয়ে, ডাংগুলী, বোম্বাট...........আর ও কত্ত কি..... টারজান টারজান খেলা...ওহ্....
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৬
আপেক্ষিক বলেছেন: নস্টালজিক হলাম টারজান টারজান খেলার কথা মনে পরে। ধন্যবাদ
১২| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৪৪
আকাশদেখি বলেছেন: কত কিছু যে মনে পড়ল....
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৭
আপেক্ষিক বলেছেন:
১৩| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৫
মুশাসি বলেছেন: নস্টালজিক বানায় দিলেন ভাই।
"পাতা পাতা'' খেলছিলাম একেবারে ল্যাদা ল্যাদা বাচ্চা কালে। মাংশ চুরি খেলছিলাম ইস্কুলের শারিরীক শিক্ষা পিরিওডে। আহ! কি দিন ছিলো সেগুলা।
মুশাসির ডাবল পি (প্লাসসহ প্রিয়তে) লন++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৯
আপেক্ষিক বলেছেন: নিলাম। ধন্যবাদ আপনাকে
১৪| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:২৬
Jummon Mahmud বলেছেন: সেই ছোটবেলার কথা মনে পড়ল!!!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৪
আপেক্ষিক বলেছেন:
১৫| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪০
রইসউদ্দিন গায়েন বলেছেন: বাঃ,এই তো চাই! ছোটবেলার মধুর স্মৃতিময় দিনগুলি আবার যেন ফিরে পেলাম এক মুহুর্তে! সেই হারানো দিনগুলির 'খেলা আর খেলার ছড়া' মনে করিয়ে দেওয়ার জন্য ধন্যবাদ!
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:১৬
আপেক্ষিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
১৬| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪২
চৌধুরী সাজু বলেছেন: পুরাই নস্টালজিক।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২০
আপেক্ষিক বলেছেন:
১৭| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৩
এ.আর.খুশি বলেছেন: আমার একটা খেলার কথা মনে আছে পুরো ছড়াটা মনে নাই তবে নানাবাড়ি ছোট বেলায় অনেক খেলেছি:
"গোল্লা গোল্লা চৈ চৈ, এক মন ধান দিলে আশি মন খৈ" বলে দে দৌড়।
নানাবাড়ি প্রায়সময়ই অন্ধকারে বসে নানা নানী আমাদের গল্প বলতেন দুই বোনের গল্প, হাসেঁর গল্প কিন্তু বড় হয়ে সে গল্পগুলো কোথাও খুজে পাইনি। শুধুমাত্র দক্ষিণারঞ্জনের ঠাকুর মার ঝুলি ছাড়া। পারলে এগুলো নিয়ে একটু লিখেন।
খুব ভালো লাগছে ছোট বেলাকে মনে করিয়ে দেয়ার জন্য। ধন্যবাদ, পরের পোষ্টের অপেক্ষা রইলাম।
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৪
আপেক্ষিক বলেছেন: আপনার অনুরোধ মাথায় রাখলাম। ধন্যবাদ
১৮| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১০:৪৮
নুর ফ্য়জুর রেজা বলেছেন: পোস্টের জন্য অনেক ধন্যবাদ।++++
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৫
আপেক্ষিক বলেছেন:
১৯| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৫
কলম.বিডি বলেছেন: ৩ নং এ দুই লাইন মিস
ঢাকায় নাই গাড়ি
কেমনে যামু বাড়ী
/*
বাড়িতে নাই ভাত
দিলাম একটা পা*
*/
পা* নাই গন্ধ
হাই স্কুল বন্ধ
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২৯
আপেক্ষিক বলেছেন: লিখতে ভুলে গেছি । ধন্যবাদ আপনাকে বলার জন্য
২০| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:২০
যুবায়ের বলেছেন: আমি বেশ কয়েক্তা খেলা খেলছিলাম বাল্লবেলায়
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৩০
আপেক্ষিক বলেছেন:
২১| ৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৪৭
ভিয়েনাস বলেছেন: মনে পড়ে গেল কিশোর বেলার অনেক কিছু
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ১১:৫৩
আপেক্ষিক বলেছেন:
২২| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০৭
মর্মর বলেছেন: দারুন.......আমরা ৫ নং খেলাটাকে বলতাম দুধ ভাত ।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১২:১২
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৩| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:১৫
নক্ষত্রের নীল বলেছেন: দুর্দান্ত !!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১০
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ
২৪| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:১৪
খাজুইরা আলাপ বলেছেন: আরেকটা ছিলঃ
টুনটুনি গো পাখি
নাচো গো দেখি
না বাবা নাচবো না
পরে গেলে পাচবো না
লিলি লিলি কোনখানে
পদ্ম ফুলের মাঝখানে
পদ্ম ফুলের বিয়ে
শাপলা শালুক দিয়ে
কিছু ভুল থাকতে পারে তবে মনে হয় নেই...... এ্যাড করে দেন
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:১৮
আপেক্ষিক বলেছেন: অ্যাড করে দিলাম। ধন্যবাদ
২৫| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১২:৪৫
স্পাইসিস্পাই001 বলেছেন: ছেলেবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন ভাই...
ভালো লাগলো.....ধন্যবাদ
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০৯
আপেক্ষিক বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ
২৬| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:০২
গ্রাম্যবালিকা বলেছেন: অনেক খুশি, আমার কমেন্ট পোষ্টে যোগ করেছেন!!!
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ১:১০
আপেক্ষিক বলেছেন:
২৭| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ দুপুর ২:৪১
জোগ্যান বলেছেন: আমরা খেলেছি
ইকরি মিকরি ঃ
ইকির মিকির চাম চিকির অথবা,
ইকরি মিকরি চাম চিকরি
চামে কাটা মজুমদার,
ধেয়ে এল দামোদর।
দামোদরের হাঁড়ি কুড়ি,
দুয়ারে বসে চাল কাড়ি।
চাল কাড়তে হল বেলা,
ভাত খাবি আয় দুপুর বেলা।
ভাতে পড়ল মাছি
কোদাল দিয়ে চাঁছি।
কোদাল হল ভোঁতা
খা শিয়ালের মাথা।
তারপর
এলাটিং বেলাটিং সই লো
কিসের খবর হইল
রাজা একটি বালিকা চাইল
কোন বালিকা চাইল ?
[নাম বলে] ------- বালিকা চাইল
নিয়ে যাও নিয়ে যাও নিয়ে যাও।
কিম্বা
পেন পেন পেন
পাইলট পেন
সিঁড়ি দিয়ে নেমে এলো
সুচিত্রা সেন।
০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৪:৩৫
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ আপনাকে। অ্যাড করে দিলাম
২৮| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০১
শায়মা বলেছেন: বাহ ভাইয়া!!!!!!!!!!!
অনেক ভালো লাগা!!!!!!!!!
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪৩
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যযোগ
২৯| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:১৮
নিরপেক্ষ মানুষ বলেছেন: ছোটবেলার কথা মনে করিয়ে দিলেন।৫ নং টা এই ঈদেও খেলেছি।আরেকটা খেলেছি কানে কানে ফিসফিস।এত একজন রাজা থাকে আর থাকে ২টা দল।একটা দলের একজন রাজার কাছে গিয়ে চুপিচুপি অপর দলের একজনের নাম বলে আসে।যদি অপর দল থেকে ঠিক ঐজনই রাজার কাছে এই দলের নাম বলতে আসে তাহলে সে কারাগারে আটকা পড়ে।তখন সেই দল থেকে অপর একজন এসে এই দলের একজনের নাম বলে যায়।কিন্তু যদি এই দল যার নাম বলেছে সে না গিয়ে অন্য একজন যায় তাহলে এই দলের একজনের নাম বলে যাওয়ার সুযোগ পায়।যদি অপরদলের কেও আটকা পড়ে এবং একজন গিয়ে এই দলের যেই জনের নাম বলে গিয়েছে সেই রাজার কাছে নাম বলতে যায় তাহলে সে আটকা পড়ে এবং অপর দলের আটক থাকা খেলোয়াড মুক্তি পেয়ে যায়।এভাবে শেষ পর্যন্ত যেই দলের একজন ছাড়া বাকি সবাই কারাগারে আটকা পড়ে সেই দল পরাজিত হয়।বুদ্ধি দিয়ে খেলাটা খেলতে হয় বলে খেলাটা বেশ উত্তেজনাকর।রাজাকে সবসময় নিরপেক্ষ থাকতে হয়
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫১
আপেক্ষিক বলেছেন: হ্যা অনেক খেলেছিলাম
৩০| ০১ লা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১১:০৮
জোগ্যান বলেছেন: আরও মনে পড়ল
আগডুম বাগডুম খেলা।
আগডুম বাগডুম ঘোড়াডুম সাজে
ঢাল মেগর ঘাঘর বাজে
বাজতে বাজতে চলল ঢুলি
ঢুলি গেল সেই কমলাফুলি
কমলাফুলির টিয়েটা
সুজ্জি মামার বিয়েটা
আয় লবঙ্গ হাটে যাই
ঝালের নাড়ু কিনে খাই
ঝালের নাড়ু পোকা
জামাই শালা বোকা
০২ রা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ২:৪১
আপেক্ষিক বলেছেন: এইটা ছড়ার বইয়ে পড়েছি। খেলা হয় নাই
৩১| ০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ১:৩০
নিভৃত নিঃশব্দ বলেছেন: নস্টালজিক হয়ে গেলাম।
০৪ ঠা ডিসেম্বর, ২০১২ বিকাল ৫:২৬
আপেক্ষিক বলেছেন:
৩২| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১১:২৭
শুঁটকি মাছ বলেছেন: asolei hariye jasse!othocho ai khela-gulor sathei shoishob ekakar hoye chilo.
২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০০
আপেক্ষিক বলেছেন: ঠিক বলেছেন
৩৩| ২৫ শে ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৮:৫৪
দি সুফি বলেছেন: ছি বুড়ি ছাইয়া,
বাবুলের মাইয়া!
বাবুল কান্দে,
কাচা কলা খাইয়া!
টেক্ টেক্ টেক্ টেক্ টেক্ টেক্
৩৪| ২৬ শে ডিসেম্বর, ২০১২ সকাল ১০:৫৭
আপেক্ষিক বলেছেন: টেক টেক টেক
৩৫| ১৪ ই জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:৩৫
মর্গের লাশ বলেছেন: জটিল রে দোস্ত। জটিল রে দোস্ত। এই খেলাটার নাম ও অ্যাড কইরা দে
৩৬| ১৬ ই জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৩৩
আপেক্ষিক বলেছেন: ওইটা বড়কালের খেলা
৩৭| ১০ ই জুলাই, ২০১৩ সকাল ১০:৫৫
বটের ফল বলেছেন: একগুচ্ছ প্লাস।
++++++++
১১ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৫২
আপেক্ষিক বলেছেন: ধন্যবাদ। দেরীতে উত্তর দেওয়ার জন্য দুঃখিত ভাই
৩৮| ১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৫:৪০
নিজাম বলেছেন: ভাই, বহুত কমেন্ট পাইছেন। আমি আর কি কমু। ভাল না নইলে তো এত মন্তব্য কেউ পায় না।
১৮ ই সেপ্টেম্বর, ২০১৩ রাত ৮:৩৯
আপেক্ষিক বলেছেন:
৩৯| ২০ শে নভেম্বর, ২০১৮ সকাল ১০:১৮
টারজান০০০০৭ বলেছেন: অসাধারণ। একটা বই বা সংকলন বাহির করা গেলে কি চমৎকারই না হইতো !!
©somewhere in net ltd.
১|
৩০ শে নভেম্বর, ২০১২ রাত ৮:০৩
মোহাম্মাদ আব্দুলহাক বলেছেন: অজান্তে অনেক কিছূ হারিয়ে যাচ্ছে। কেউ খেয়াল করে না।