![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
বাড়ী আখাউড়া। আখাউড়া রেলওয়ে হাইস্কুল থেকে পাস করে সোজা ঢাকায় চলে আসি। কিছুদিন সিটি কলেজে ছিলাম। ছিলাম জগন্নাথেও। তারপর টোকিওতে কাটিয়েছি সাড়ে ছয়টি বছর। দেশে ফিরে এসে চাকুরি আর সংসার নিয়ে আছি। দুটো ছেলে, মাহি আর রাহি। একজনের সাড়ে ছয় আর আরেকজনে সদ্য চার পেরিয়েছে। ওদের নামদুটো জুড়ে দিয়েই আমার নিকের জন্ম। বেশিরভাগ সময়কাটে সন্তানের সান্নিধ্য। ঘরকুনো মানুষ আমি। লেখালেখিতে হাতেখড়ি এই সা ইন বল্গে এসেই। কেউ বন্ধুত্বের হাত বাড়িয়ে দিল ফিরিয়ে দেয়ার মত উদ্ধত্য আমার নেই। সবারই বন্ধু হতে চাই।
ব্লগে প্রায়শ:ই দেখা যায় ধর্ম কিংবা সমাজের অনুশাসনের বিরুদ্ধে সোচ্চার হতে। স্বাধীনতার নামে পার্টি, অবাধ মেলামেশা, মদ্যপান আর অন্যান্য সব আনন্দ ফুর্তির পক্ষে সাফাই গাইতে।
তাদের নিকট এই নির্যাচিত শিশু শ্রমিকরা কি ধরনের সহানুভূতি আশা করতে পারে। আমরা কি পারিনা আনন্দ ফুর্তিতে গা ভাসিয়ে না দিয়ে এদের পাশে দাড়াতে?
৬০০ শিশু শ্রমিক নিয়ে এ গবেষণা প্রতিবেদন তৈরি করা হয়। গবেষণায় আর্থিক সহায়তা দেয় বাংলাদেশ পরিবার পরিকল্পনা সমিতি ও ইউরোপীয় ইউনিয়ন।
৭৯ ভাগ শিশু শ্রমিক প্রাথমিক শিক্ষা শেষ হওয়ার আগেই ঝরে পড়ে। বিভিন্ন অপ্রাতিষ্ঠানিক খাতে কর্মরত এসব শিশু শ্রমিক দৈনিক ১০ ঘণ্টার ওপরে কাজ করে মাসে আয় করে মাত্র ১ হাজার ৪০০ টাকা থেকে পাঁচ হাজার টাকা।
অথচ আমরা বেতন আশাকরি ৫০ হাজার টাকার উপরে। প্রেম করা আর ফাস্ট ফুড খাওয়া আমাদের মটো হয়।
৮০ ভাগ শিশুর কর্মক্ষেত্রে কোনো ওভারটাইমের সুযোগ নেই। ২২ ভাগ শিশু শ্রমিক বর্তমানে ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিত আছে। একই সঙ্গে ৩৫ ভাগ শিশু শ্রমিকের জন্য তাদের কর্মক্ষেত্রে কোনো ধরনের খাবার কিংবা সুপেয় পানির ব্যবস্থা থাকে না।
গবেষণা প্রতিবেদনে শিশু শ্রমিকদের বয়স ন্যূনতম ১২ বছর, শিশুদের ঝুঁকিপূর্ণ কাজে নিয়োজিতদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা এবং শিশুশ্রমের মূল কারণ দারিদ্র্য দূরসহ বিভিন্ন সুপারিশ করা হয়।
শীর্ষ নিউজ/এসআর
- See more at: Click This Link
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৪৩
মাহিরাহি বলেছেন: আমরা পূর্ণ উদ্যমে এমন একটা সমাজ ব্যবস্থা গড়তে সচেষ্ট হয়েছি, যেখানে ভোগ বিলাশটাই মূখ্য। তাই নির্যাচিত শিশু শ্রমিকদের পাশে দাড়াতে কেউই তার স্বার্থ ত্যাগ করবে বলে মনে হয় না।
২| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:৫৫
সোজোন বাদিয়া বলেছেন: অবাক হওয়ার কিছু নেই। আবার কী আশা করেন এই দেশে?
৩| ১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১০:২০
মাহিরাহি বলেছেন: ধন্যবাদ
৪| ২১ শে এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১২:৫৫
বেদের ছেলে মফিজ মিয়া বলেছেন: গরমে খাসিতে পরিণত হলো রাজারবাগের তিন কুকুর !
প্রচন্ড গরমে এবার খাসিতে পরিণত হলো একই পরিবারের তিনটি কুকুর। রাজধানীর রাজারবাগে মির্জা আব্বাসের বাড়ির সামনে এই বিস্ময়কর ঘটনাটি ঘটেছে। উৎসুক জনতার ভীড় সামলাতে খাসি তিনটিকে পুলিশি হেফাজতে রাখা হয়েছে।
জানা যায়, দীর্ঘদিন যাবৎ কুকুর তিনটি ওই এলাকায়ই বসবাস করছিলো। এরমধ্যে ছিলো একজন ছিলো মহিলা কুকুর। আর দুজন ছিলো তার দুই সন্তান, পুরুষ কুকুর। প্রতিদিনকার মত আজ সকালেও তারা রোদ পোহাতে এলাকার একটি কনফেকশনারী দোকানের সামনে গিয়ে বসে। বিশ্রাম নিতে নিতে একসময় তারা ঘুমিয়ে যায়। ঘুমের মধ্যেই তাদের দেহের আবরণ বদলাতে শুরু করে। কিছুক্ষণের মধ্যেই বদলে যায় পুরো দৃশ্য। রোদের উত্তাপে খাসিতে পরিণত হয় কুকুর তিনটি !
খাসির হবার পর পুলিশের হেফাজতে তিন কুকুর
এসময় ভয় পেয়ে আশেপাশের লোকজন চিৎকার চেচামেচি শুরু করলে খাসি তিনটির ঘুম ভেঙ্গে যায়। এবং একে অপরকে অবাক হয়ে দেখতে থাকে।
শেষখবর পাওয়া পর্যন্ত বিবিসি, সিএনএন ও রয়টার্স থেকে তিনজন সাংবাদিকসহ অক্সফোর্ড বিশ্ববিদ্যালয়ের একদল গবেষক ইতিমধ্যেই বাংলাদেশের উদ্দেশ্যে রওনা দিয়েছেন খাসি তিনটিকে নেড়েচেড়ে দেখার জন্য। - প্রথম আলু
©somewhere in net ltd.
১|
১০ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩৫
চাঁদগাজী বলেছেন:
গবেষণার শেষ নেই, সেমিনারের শেষ নেই, বকবক কম করে, কি ব্যবস্হা নিচ্ছেন, সেটা বলেন!