![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
জেগে আছি, জেগে থাকি স্বপ্নকে বেঁচে রাখার মহতী আশায়
রপ্তানি আয়ের সিংহভাগ আসে গার্মেন্টস সেক্টর থেকে। সাম্প্রতিক সময়ে এই সেক্টরে অস্থিরতা বাংলাদেশের অর্থনীতিকে হুমকির মধ্যে ফেলে দিয়েছে। একের পর এক দুর্ঘটনা বহির্বিশ্বে গার্মেন্টস সেক্টরকে প্রশ্নের মুখে দাড় করিয়েছে। তার মধ্যে গার্মেন্টস শ্রমিকদের নূন্যতম মজুরী ঘোষনা নিয়ে সরকারের অস্পষ্টতা এ সেক্টরকে আরো সহিংস করে তুলবে তা বলার অপেক্ষা রাখেনা।
মে মাসের প্রথম দিকে সরকার নূন্যতম মজুরী বোর্ড গঠনের ঘোষনা দিয়েছে তা ১ মে ২০১৩ থেকে কার্যকর হবে। এ ক্ষেত্রে সরকার বাংলাদেশ শ্রম আইন ২০০৬ এর ১৩৮ ও ১৩৯ ধারা উল্লেখ করেছে। যেদিন সরকার এ বোর্ড গঠনের ঘোষনা দিয়েছে তার পরদিন কালেরকন্ঠ পত্রিকায় প্রকাশ, সরকার ১মে ২০১৩ ইং তারিখ থেকে নতুন নূন্যতম মজূরী বাস্তবায়ন করতে চায়।
এবার আসি শ্রম আইনের ১৩৮ ধারায় কি উল্লেখ আছে। এতে বলা হয়েছে, সরকার প্রতি ৩ বছর অন্তর মালিক পক্ষ, শ্রমিক পক্ষ ও নিরপেক্ষ নিয়ে নূন্যতম মজুরী বোর্ড গঠন করবে। ২০১০ সালের পর এ বছরেই তা গঠন করা উচিত এবং আইনে তা বলা আছে। ১৩৯ ধারা মতে এ বোর্ডের মেয়াদ হবে ৬ মাস। প্রয়োজনে সুপারিশক্রমে এ মেয়াদ বাড়াতে পারে। আইন অনুযায়ী ১ মে থেকে এ বোর্ড কার্যকর হলে এর মেয়াদ শেষ হবে ৩১ অক্টোবর। মজুরী বোর্ডের সুপারিশ অনুযায়ী নূন্যতম মজুরী সরকারী প্রজ্ঞাপনের মাধ্যমে জারী করলেই তা কার্যকর হবে, এর পূর্বে নয়। তাহলে পত্রিকান্তরে প্রকাশ, ১মে থেকে নূন্যতম মজুরী বাস্তবায়ন করা হবে। আমার প্রশ্ন, ১মে থেকে মজুরী বোর্ড না মজুরী কার্যকর হবে? এক্ষেত্রে কিছুটা বিভ্রান্তি সৃষ্টি হলনা? আর এ বিভ্রান্তি গার্মেন্টস সেক্টরে অস্থিতিশীলতা বাড়াবে বৈ কমবেনা। তাই এ বিষয়ে সরকারের সুস্পষ্ট ঘোষণা আশা করছি।
০৬ ই জুন, ২০১৩ রাত ১০:৩৬
হায়দার সুমন বলেছেন: জীবনের চেয়ে ভোটের মুল্য অনেক বেশী, কি আজব এই দেশ!
২| ০৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:০৮
গিয়াস উদ্দিন লিটন বলেছেন: সুন্দর লিখেছেন ।
০৮ ই জুন, ২০১৩ রাত ১১:০২
হায়দার সুমন বলেছেন: ধন্যবাদ...।
৩| ১৭ ই ডিসেম্বর, ২০১৩ বিকাল ৩:৩৯
আরিফ আহমেদ বলেছেন: টক লট ব্যবসায়ীদের জন্য সাইট লট হাট ভিজিট করার আমন্ত্রন রইল
©somewhere in net ltd.
১|
০৫ ই জুন, ২০১৩ রাত ২:৩৬
খাটাস বলেছেন: ভাই যে কোন দল ক্ষমতায় থাকলে তারা নিজেরা দুর্নীতি করে যতই সম্পদ গড়ে তুলুক, তা দলের পেছনে ঢালাউভাবে কেউ দেয় না। যারা দেশের সবচেয়ে বেশি রপ্তানি আয় এনে দেয়, তারা ই বড় বড় দল গুলো কে দল চালানোর অর্থ দেয় নিজের সুবিধার জন্য। তাই যে কোন দল ক্ষমতায় থাকা অবস্থায় ত্রিশ লাখ গার্মেন্টস শ্রমিকের সস্তা জীবনের জন্য নিজেদের অর্থ দাতাদের অসন্তুষ্ট করে না। আর ত্রিশ লাখ ভোটের কথা যদি বলি, যারা মাসে তিন বা সারে তিন হাজার টাকার জন্য নিজেদের জীবনের মায়া বিক্রি করতে বাধ্য হয়, তাদের কাছে ভোট কেনা তো মামুলি ব্যাপার। দুই নারী হয়ে ও মায়ের ( দেশের ) দালাল রা যত দিন না মরবে, কোন কিছুই পরিবর্তন হবে না।