নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

স্বপ্ন যদি স্বপ্ন না হয়ে বাস্তব হতো, তবে কতইনা ভাল হতো।

মুহাম্মদ মাইনূল হাসান রাফি

মাইনূল হাসান রাফি

মাইনূল হাসান রাফি › বিস্তারিত পোস্টঃ

হিমু নই তবু হিমু

০৭ ই মে, ২০১৪ দুপুর ২:১০



সকাল বেলার হালকা আলোর ছোঁয়ায়

ঘুম ভাংল নাহিয়ানের। আজ

সকালটা যেন নতুন আবেশে সকল

সৌন্দর্যে ঘেরা। প্রকৃতি যেন

সেজে আছে নতুন রূপে। কেমন যেন

আজ

সে নিজেকে আজ হিমু হিমু অনুভব

করছে। হয়তো রাতে হুমায়ূন আহমদের



হিমুর হাতে কয়েকটি নীল পদ্ম “

পড়েছে বলে। হিমু না হলেও আজ

কিছুটা মিল আছে তাঁর দাঁড়ি।

অনেকদিন সেফ করা হয়নি। নিরাও

গতকাল বকেছে ওকে। গত দিন

ধরে নাহিয়ান

কে দাঁড়ি কাটতে বলছে মেয়েটা।

কিন্তু কে শুনে কার কথা।নাহিয়ান

গ্রামের ছেলে,তবে খুব মেধাবী। আজ

২৩-১-২০১২ তারিখ।

নিরা এবং নাহিয়ানের রিলেশনের

এক বছর। নিরা এসএসসি এবং আর

নাহিয়ান ইন্টারমিডিয়েট

পরিক্ষা দিবে এবার। নিরার কাজিন

নিহার মাধ্যমে দুজনের রিলেশন।

নিহা ও নাহিয়ান ক্লাসমিট।

নাহিয়ান যেদিন প্রথম নিহারর

কাছে একটা নোট নিতে বাসায়

এসেছিল সেদিন সিড়িতে নিরার

সাথে দেখা। যদিও বা নাহিয়ান

নিরাকে চিনতনা তখন। ওদের পরিচয়

নাহিয়ানের বান্ধবী নিহার

বার্থডে পার্টিতে।

আসতে আসতে রিলেশন হয় দুজনের।

সামনে উভয়ের ফাইনাল পরীক্ষা ।

কিন্তু নাহিয়ানের কোন চিন্তাই

নে।

মেসে থাকে তাই স্বাধীন

ভাবে রাতে হিমু দের মত

ঘুরে বেড়াই।

হিমু বললে ভুল হবে, কারণ হিমু

হলেতো নিরাকে নিজের পদ্ম ফুল

দিতবা। হিমু যে কাউকে পদ্ম ফুল

দেইনা।১১ টার দিকে সেফ

করা বাসায় এসে গোসল

করতে গেলে নিরার কল আসে।

পরে কল

ব্যাক করলে নিহা রিসিভ

করে এবং বলে ৫ টাই Sunmar

দেখা করতে । বিকাল চারটাই

নাহিয়ান বের হয় দেখা করার

উদ্দেশ্যে নিরার সাথে। আজ তাদের

জীবনের স্বরণীয় দিন। পথেই নিরার

জন্য কতগুলো ক্যাটবেরি চকলেট নিল।

মেয়েটি বাচ্চার মত চকলেট

পেলে নেচে উঠে। এইতো সেদিন

চকলেট দেয়ার পর হঠাৎ কিস

করে বসে নাহিয়ান কে। নিরা ওর

জন্য

একটা টি শার্ট কিনে।

নিরাকে নাহিয়ান সানমার

থেকে কিনে দিবে। কিন্তু

পথে চকলেট

কিিনার পর নিরার

কথা ভাবতে ভাবতে রাস্তা পার

হতে গেলে অন্য মনষ্ক থাকার দরুুন

এক্সিডেন্ট করে নাহিয়ান । আজ ও

স্বৃতি হারিয়ে পেলেছে,

চিন্তে পারছেনা কাউকে ।

এমনকি নিরাকেও। কেউ

দিতে পারলনা পরীক্ষা।এখন নিরার

বাবা জানে মেয়ের ভালবাসার

কথা।

তাই নাহিয়ানের

স্বৃতি ফিরে আনতে মেয়েকে বাধা দেননি তিনি।

ছোট্র কিশোরী নিরা অপ্রান

চেষ্টা করছে নাহিয়ানের

স্বৃতি ফিরাতে

।।

লেখক: মাইনুল হাসান রাফি,

জীবনের প্রথম লেখা কাল্পনিক

ভালবাসার গল্প।

মন্তব্য ৪ টি রেটিং +০/-০

মন্তব্য (৪) মন্তব্য লিখুন

১| ০৯ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৯

একজন ঘূণপোকা বলেছেন:
ব্লগে স্বাগতম

২| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ১২:১৬

মাইনূল হাসান রাফি বলেছেন: thankssssss

৩| ১০ ই মে, ২০১৪ রাত ৮:৪৭

আমি তুমি আমরা বলেছেন: গল্পের শেষটা ট্র্যাজিক হয়ে গেল :(

সামুর আঙ্গিনায় স্বাগতম। লিখে যান দুহাতে কিবোর্ড চেপে :)

৪| ২২ শে মে, ২০১৪ রাত ৮:৫৭

মাইনূল হাসান রাফি বলেছেন: ok.....

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.