![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
কলব বা অন্তর কঠিন হওয়ার কিছু কারনঃ
১. নামাজের জামাতে হাজির
হওয়ার ব্যাপারে অবহেলা ও
গাফেলতি করা এবং মসজিদে
সকাল সকাল না যাওয়া বরং
দেরি করা।
২. কোরআনকে পরিত্যাগ করা
অর্থাৎ বিনয়-নম্রতা আর কলব বা অন্তর কঠিন হওয়ার কিছু কারনঃ
১. নামাজের জামাতে হাজির
হওয়ার ব্যাপারে অবহেলা ও
গাফেলতি করা এবং মসজিদে
সকাল সকাল না যাওয়া বরং
দেরি করা।
২. কোরআনকে পরিত্যাগ করা
অর্থাৎ বিনয়-নম্রতা আর
মনোযোগ এবং চিন্তা-
গবেষণা সহকারে কোরআন
তেলাওয়াত না করা।
৩. হারাম রুজি যেমন- সুদ, ঘুষ,
মাল্টিপারপাস, ইন্স্যুরেন্স
এবং বেচাকেনাসহ বিভিন্ন
লেনদেনে প্রতারণা ও
জালিয়াতিসহ অন্যান্য
হারাম পদ্ধতিতে রুজি-
রোজগার করার কারণে।
৪. অহঙ্কার, বড়াই,
প্রতিশোধপরায়ণতা, মানুষের
দোষ-ত্রুটি বা অপরাধকে মাফ
না করা, মানুষকে অবহেলা
করে নিকৃষ্ট মনে করা,
মানুষকে নিয়ে ঠাট্টা-বিদ্রূপ
করা।
৫. দুনিয়ার প্রতি আসক্ত হয়ে
ঝুঁকে পড়া, দুনিয়া দ্বারা
প্রতারিত হওয়া এবং মৃত্যুকে,
কবরকে এমনকি আখেরাতকে
ভুলে যাওয়া।
৬. যে কোনো বেগানা নারীর
দিকে তাকানো হারাম; যা
অন্তরকে কঠোর করে দেয়।
৭. দাড়ি গজায়নি এমন সুন্দর
ছেলের দিকে অযথা তাকানো
হারাম; তাই সেটাও অন্তর
কঠোর করে দেয়ার অন্যতম
কারণ।
৮. আমি নিজে প্রতিদিন কী
কী খারাপ কাজ করলাম?
নিজের সমালোচনা নিজে না
করা, বরং মানুষের
সমালোচনা করা।
৯. অনেক দিন দুনিয়ায় থাকব,
অনেক কিছুর মালিক হব- এমন
ভুল ধারণা মনের ভেতর থাকা।
১০. আল্লাহর জিকির বেশি
বেশি না করে বরং বেশি
বেশি কথা বলা, বেশি বেশি
হাসিতামাশা এবং মশকারি
বা মজা করা।
১১. বেশি খাওয়া-দাওয়া করা।
১২. বেশি ঘুমানো।
১৩. মানুষের ওপর জুলুম করা।
১৪. শরিয়তের কোনো আদেশ-
নিষেধ লঙ্ঘন হওয়ার কারণ
ব্যতীত অন্য কোনো কারণে
রাগ করা।
১৫. ইসলামের দাওয়াত দেওয়ার
উদ্দেশ্য ব্যতীত কাফেরের
দেশ ভ্রমণে বের হওয়া।
১৬. মিথ্যা, গিবত (পরচর্চা)
এবং একজনের কথা অন্যের
কাছে গিয়ে বলার মাধ্যমে
উভয়ের মধ্যে ফ্যাসাদ সৃষ্টি
করা।
১৭. খারাপ মানুষের সঙ্গে
ওঠাবসা ও চলাফেরা করা।
১৮. অন্য মুসলিমকে মনে মনে
অথবা প্রকাশ্যে হিংসা করা।
১৯. একজন মুসলিমের উন্নতি
সহ্য করতে না পারা, বরং তার
ধ্বংস কামনা করা।
২০. অন্য মুসলিম ভাইয়ের সঙ্গে
শত্রুতা করা, ঘৃণা করা এবং
তাকে অপছন্দ করা।
২১. আপনার নিজের বা মুসলিম
ভাইয়ের কোনো লাভ বা
ফায়দা ব্যতীত নিজের ও
অপরের সময় নষ্ট করা।
২২. ইসলামী জ্ঞান শিক্ষা না
করা এবং ইসলামী শিক্ষা
থেকে নিজকে দূরে সরিয়ে
রাখা।
২৩. জাদুকর, গণক, জোতিষী,
তন্ত্রমন্ত্রকারীর কাছে
যাওয়া।
২৪. মাদক, নেশাজাতীয় দ্রব্য,
বিড়ি-সিগারেট, হুঁকা,
লতাওয়ালা হুঁকাসহ যাবতীয়
তামাক ও তামাকজাত এবং
ক্ষতিকর দ্রব্য পান করা।
২৫. সকাল-সন্ধ্যার জিকরগুলো
পাঠ না করা।
২৬. গান শোনা, হিন্দিসহ
যাবতীয় অশালীন, চরিত্রহীন
হারাম ফিল্ম দেখা, খারাপ
চটি পত্রিকা বা ম্যাগাজিন
পাঠ করা।
২৭. আল্লাহর কাছে সর্বদা
গুরুত্ব সহকারে দোয়া না করা।
লিখেছেন : আবুল কাসেম
মুহাম্মাদ মাসুম বিল্লাহ
সৌজন্যে : দৈনিক আলোকিত
বাংলাদেশ
©somewhere in net ltd.
১|
১৭ ই আগস্ট, ২০১৫ বিকাল ৪:৫১
টেক সমাধান বলেছেন: আহারে...