![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পাত্রীকে আংটি পরানোর কুসংষ্কার
আমাদের দেশে একটি ভয়ানক কুসংকার হচ্ছে মেয়েদের আংটি পড়ানো। ছেলে যদি মেয়েকে পছন্দ করে তাহলে মেয়ের হাতে আংটি পড়িয়ে দেয়। অনেক সময় ছেলের বাবা বা অন্য কোন অবিভাবক মেয়ের হাতে আংটি পড়িয়ে দেয়। অথচ বিয়ে পড়ানোর আগে ছেলের পিতার জন্য প্রস্তাবিতা কন্যাকে দেখা হারাম।
এছাড়া আংটি পড়ানোকে অর্ধ বিবাহ মনে করা। যার কারনে আপন আত্মীয়ের মতই উভয় পক্ষের আসা যাওয়া ও আপ্যায়ন হতে থাকে এবং ছেলে মেয়ে স্বামী স্ত্রীর মত যোগাযোগ রাখে এবং মোবাইলে কখনো কখনো এমন হয় যে কোন কারনে ছেলে উক্ত মেয়েকে বিয়ে করার অমত পোষণ করে বিরত থাকে। তাই এমন মেয়েকে অন্যত্র বিয়ে দেওয়া দুষ্কর হয়ে পড়ে।
সুতরং আংটি পড়ানোর উল্লেক্ষিত প্রথা ইসলামী শরিয়ত মতে সম্পূর্ন নিষেধ ও হারাম।।
আল্লাহ্ তালা আমাদের সকলকে এমন কাজ হতে বিরত থাকার তোফিক দান করেন(আমিন)
""হযরত আবু হুরায়রা (রাঃ) বর্ননা করেন, রাসূল (সঃ) এরশাদ করেন, দুচোখের জিনা হল নজর করা,এবং কানের জিনা হল শুনা(খারাপ কিছু),আর জবানের জিনা হল না মাহারমদের সাথে কথা বলা। পায়ের জিনা হল খারাপ উদ্দেশ্য অর্জনের জন্য চলা। আর অন্তরের জিনা হল আকাংখা করা(খারাপ কিছু),আর লজ্জাস্থান সবগুলোকে সত্য বা মিথ্যার প্রমানকারী।
(মুসলিম শরীফ,মেশকাত শরীফ খঃ১ পৃঃ ২০)
উৎসঃ বইঃসুন্নাতি বিবাহ ও সামাজিক প্রেক্ষাপট,,লেখক মুফতি ওমর ফারুক,, মোহতামিম,ফয়জুল উলুম হামিউচ্ছুন্নাহ কওমী মাদরাসা,ধুল্গ্রাম, কালকিনি, মাদারীপুর।।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৬
মামুন তালুকদার বলেছেন: ঠিক বলেছেন,,,,
২| ২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:২২
কলাবাগান১ বলেছেন: গুহায় বসবাস করলে আপনাকে আর আমাদের সমাজের প্রচলিত প্রথাকে দেখতে হত না।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০৭
মামুন তালুকদার বলেছেন: বাগানের সাথে যুক্তি তর্ক করা যায় না,,,,,
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২০
নতুন বলেছেন: ছেলে মেয়ে স্বামী স্ত্রীর মত যোগাযোগ রাখে এবং মোবাইলে কখনো কখনো এমন হয় যে কোন কারনে ছেলে উক্ত মেয়েকে বিয়ে করার অমত পোষণ করে বিরত থাকে।
মোবাইল ব্যবহার নিষেধের দাবি জানাইতেছি। এটা একটা বেদাত.. এটার সমস্যা অনেক বেশি...।
©somewhere in net ltd.
১|
২০ শে ফেব্রুয়ারি, ২০১৬ সকাল ৯:১৬
বিজন রয় বলেছেন: সমাজে অনেক কুসংস্কার এখনো বিদ্যমান।