![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সংস্কৃতিক আগ্রাসনের নিকৃষ্টতম নজীর
হলো পহেলা বৈশাখের সংস্কৃতি
বাঙ্গালী মুসলমানদের উপর সংস্কৃতিক
আগ্রাসনের নিকৃষ্টতম নজীর হলো পহেলা
বৈশাখের সংস্কৃতি । বর্ষবরণের নামে
পালিত পহেলা বৈশাখের সকল আয়োজনের
উৎপত্তি হলো মন্দির । পুজোর অবিকল
অনুকরণ হয় তথাকথিত বাঙ্গলা বর্ষবরণ
অনুষ্ঠানে ।
আমি বাঙ্গলা ভাষাভাষী
হওয়ায় যেমন বাঙ্গালী, ইসলামের
অনুসারী হিসেবে মুসলিমও । বাঙ্গালিত্ব
টেকানোর সাথে কোন বিজাতীয় কালচার
অনুকরণের কোন সম্পর্ক না থাকলেও
মুসলমানিত্ব রক্ষার জন্য ভিন্নধর্মের
ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের অনুকরণ না করা
অপরিহার্য।
নিন্মে বাঙ্গলা বর্ষবরণের
নামে পহেলা বৈশাখের সংস্কৃতি
বর্জনের ৮টি কারণ উল্লেখ করা হলো।
প্রথম কারণ হলো তথাকথিত বাঙ্গালী
চেতনার নামে প্রচারিত পহেলা
বৈশাখের সংস্কৃতির আগাগোড়া হিন্দু
ধর্মের আচার অনুষ্ঠানের নকল বা অনুকরণ।
যেমন আশ্বিনে রান্না করে কার্তিকে
খাওয়ার আদলে চৈত্রের শেষ দিনের
রান্না পহেলা বৈশাখে পান্তা করে
খাওয়া, বিভিন্ন হিংস্র জীব-জন্তুর পুজার
আদলে সেগুলোর কার্টুন ও মুর্তি নির্মান
করে রেলি বের করা ও আমোদ-ফুর্তি
করা, সিঁদুরের আদলে লালটিপ ধারণ
করা, হিন্দু রমনীদের পুজার আদলে সাদা
সাড়ি পরে বের হওয়া, পুজার অন্যতম
আইটেম ঢোল-তবলা বাজানো ইত্যাদি ।
অথচ রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন- যে ব্যক্তি কোন
ধর্মের মানুষের (ধর্মীয় আচারের) অনুকরণ
বা স্বাদৃশ্য গ্রহণ করবে, সে তাদের
অন্তর্ভুক্ত হবে ।
দ্বিতীয় কারণ হলো উল্কি অঙ্কন । নাসাঈর
বর্ণনা মতে রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু
আলাইহি ওয়াসাল্লাম বলেছেন- উল্কি
অঙ্কনকারিনী ও যার গায়ে অঙ্কন করা হয়-
উভয়ের প্রতি আল্লাহর লা ' নত বর্ষণ হয়।
তাছাড়া এতে আল্লাহর সৃষ্টির পরিবর্তন
করা হয়, যা কুরআনের নির্দেশনা মতে
হারাম।
চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতেও
উল্কি অঙ্কন ত্বকের জন্য মারাত্মক
ক্ষতিকর। আর ইচ্ছাকৃত স্বাস্থহানী করাও
ইসলামে নিষিদ্ধ ।
তৃতীয় কারণ হলো গান-বাদ্য । গান ও ঢোল
তবলা ছাড়া পহেলা বৈশাখ হয় না । আর
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন- গান মানুষের
অন্তরে মোনাফেকি সৃষ্টি করে । তিনি
আরো বলেছেন-আল্লাহ আমাকে প্রেরণ
করেছেন বাদ্যযন্ত্র ভেঙ্গে ফেলার জন্য ।
তাছাড়া পুজোর অন্যতন উপাদান হলো
গান ও ঢোল তবলা বাজানো।
চতুর্থ কারণ হলো নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতা
চর্চা। শালীন মেয়েরাও পহেলা
বৈশাখের নামে অর্ধনগ্ন হয়ে বের হয়।
গরমের দিনে তথাকথিত পহেলা
বৈশাখের সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে
শরিরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অত্যন্ত
নোংরাভাবে প্রকাশিত হয়। তাছাড়াও
নারী পুরুষ ঢলাঢলির মাধ্যমে ব্যভিচারের
সবচে বড় ক্ষেত্র তৈরি হয় পহেলা
বৈশাখের সংস্কৃতিতে । পান্তা-ঈলিশের
সাথে ঈদানিং যোগ হয়েছে , যুবতী
মেয়েদের হাতে খেয়ে মনের নোংরা
চাহিদা মেটানো । উল্কি অঙ্কনের
ক্ষেত্রেও বিপরীত লিঙ্গের হাত ব্যবহার
করা হয়।, যা প্রকাশ্য অশ্লীলতা ও
নির্লজ্জতা ।
পঞ্চম কারণ হলো পহেলা বৈশাখকে ঈদের
মতো মর্যাদা দিয়ে জাতীয়ভাবে নতুন
পোষাক ও আকর্ষণীয় খাবার গ্রহণের
কালচার সৃষ্টি করা । মুসলমানের জাতীয়
জীবনে দু ' টি উৎসব দেওয়া
হয়েছে ইসলামে। হিন্দুদের বারো মাসে
১৩ পুজার আদলে কোন মুসলমানের জন্য
পহেলা বৈশাখকে আরেকটি বাৎসরিক
উৎসবের দিন ধার্য করা জায়েজ নেই ।
বিভিন্ন প্রচার মাধ্যমের অতি তোড়জোড়
দেখে মনে হয়, তারা এটাকে এদেশের
মানুষের প্রধাণ উৎসব হিসেবে দাঁড়
করানোর চেষ্টা করে যাচ্ছে এবং আজকাল
প্রকাশ্যে ঘোষণাও করছে।
ষষ্ট কারণ হলো মঙ্গল
শোভাযাত্রা পহেলা বৈশাখের অন্যতম
উপাদান । বাংলাদেশে বাঙলা নববর্ষ
পালন করা নিয়ে “মঙ্গল
শোভযাত্রা ” মুষ্টিমেয় কিছু
নাস্তিক, বামপন্থী , ধর্মনিরপেক্ষবাদী,
বস্তুবাদী শ্রেনীর কিছু লোকের
আবিস্কার “মঙ্গল শোভাযাত্রা”কে বলা
হচ্ছে হাজার বছরের সংস্কৃতি ।
এখন ঢাকার
চারুকলায় যে মঙ্গল শোভাযাত্রা হয়, এটার
বয়েস মাত্র ২৪ বছর । ১৯৮৯ সাল থেকে এর
শুরু । চারুকলায় নববর্ষ পালনের নামে
রাস্তাঘাটে নারী পুরুষের নর্তন-কুর্দন আর
চুমাচুমিকে বলা হচ্ছে আমাদের
কালচার! আর মঙ্গল শোভাযাত্রা সরাসরি
হিন্দুদের ধর্মীয় কাজের অন্যতম । কোন
মুসলমানের জন্য অন্যকোন ধর্মের ধর্মীয়
কাজে অংশগ্রহণ বা তার অনুকরণ জায়েজ
নেই ।
সপ্তম কারণ হলো জীবন থেকে একটি বছর
খসে পড়ার মহামুল্যবান ক্ষণে
আত্মজিজ্ঞাসা না করে ফুর্তি করে
প্রকারান্তরে পরকালকে ভুলে বসা।
আল্লাহকে না ডেকে মুশরিকদের মতো
হাস্যকরভাবে বৈশাখকে ডাকতে থাকা ।
যার ফলে প্রতিবছরই বৈশাখ আগমন করে
কাল বৈশাখের ঝড় নিয়ে।
অষ্টম কারণ হলো বাংলাভাষী হিন্দুদের
জন্য বৈশাখের প্রথম দিনটি একটি মৌলিক
ধর্মীয় উৎসবের দিন । বাংলা অফিসিয়াল
ক্যালেন্ডারের সাথে পঞ্চিকার হিসাব
কিতাবের গন্ডগোলে বাংলাদেশে এটা
এখন চলে গেছে ২ বৈশাখে । পুরোনো
ঢাকায় ও পশ্চিম বাংলায় পঞ্চিকা দেখে
এভাবেই পালন করা হয়। এর আগের দিন
তারা পালন করে চৈত্র সংক্রান্তি।
“পহেলা বৈশাখ” হলো ঘট পূজার দিন । অথচ
রাসুলুল্লাহ সাল্লাল্লাহু আলাইহি
ওয়াসাল্লাম বলেছেন- যে ব্যক্তি কোন
ধর্মের ধর্মীয় আচারের অনুকরণ বা স্বাদৃশ্য
গ্রহণ করবে, সে তাদের অন্তর্ভুক্ত হবে।
মূলত: হিন্দুরা গনেশ পুজার সময় “মঙ্গল
শোভাযাত্রা”র আয়োজন করে। আবার বড়
কোনো কাজ যেমন মন্দির নির্মান বা
বিগ্রহ স্থাপনের সময় দেবতার অনুগ্রহ
লাভের আশায় মঙ্গল শোভাযাত্রার
আয়োজন করে থাকে । নববর্ষ পালনের
নামে “মঙ্গল শোভাযাত্রা”য় যেভাবে
বিভিন্ন জান্তবের মুখোশ পরে আনন্দ উৎসব
ও লাফালাফি করা হয়, এটা বাংলার
সংস্কৃতি নয়। এসবকে বলা হচ্ছে বাঙ্গালী
সংস্কৃতি! এই যদি হয় বাঙ্গালী
সংস্কৃতি , তাহলে বাঙ্গালী মানেই কি
হিন্দু! ঈমান ও ধর্ম নিয়ে যদি বাঁচতে
হলে এ সব শিরকি অনুষ্ঠান থেকে দূরে
থাকতেই হবে।
এসব নিকৃষ্টতম হিন্দুয়ানী সংস্কৃতিক
আগ্রাসনের বিরুদ্ধে আমাদের প্রতিবাদ
করতেই হবে।
আল্লাহ তা' আলা
আমাদেরকে সঠিক চিন্তা ও কাজের
তাউফীক দান করুন।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৫৯
মামুন তালুকদার বলেছেন: পূর্ব পুরুষ হিন্দু ছিল এটা
আপনার না জানা অজ্ঞতা সে
দিকে যাব না বর্তমানে
বৈশাখে যা হয় সেই সম্পর্কে
অনেক কিছু লিখলাম সে দিকে আলোকপাত
করুন,,,,এ সম্পর্কে খারাপ দিক অনেক
আছে,,,,আপনে কি ভাল দিক
দেখেছেন,??,,,নগ্নতা যদি হয় আপনার কাছে
ভাল দিক তাহলে ভেবে নিব আপনি
মানসিক রোগী,,,,???
২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:২৮
মামুন তালুকদার বলেছেন: পূর্ব পুরুষ হিন্দু ছিল এটা আপনার না জানা অজ্ঞতা সে দিকে যাব না বর্তমানে বৈশাখে যা হয় সেই সম্পর্কে অনেক কিছু লিখলাম সে দিকে আলোকপাত করুন,,,,এ সম্পর্কে খারাপ দিক অনেক আছে,,,,আপনে কি ভাল দিক দেখেছেন,??,,,নগ্নতা যদি হয় আপনার কাছে ভাল দিক তাহলে ভেবে নিব আপনি মানসিক রোগী,,,,???
৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৩১
শাহ আজিজ বলেছেন: তালুকদারের ব্যাটা , পহেলা বৈশাখের দিন একখানা মাইক দিয়া শাহবাগের মোড়ে খাড়া করাইয়া দিমু তোমারে ঠিক উপরের নসিহত বয়ান করতে। লগে টাইগারের ক্যান আর কম্বল । এখন বল তোমার বায়ে পিজি ডাইনে বারডেম , সিট বুকিং থুক্কু আই সি ইউ বুকিং কোনটাতে দিমু? না শের এ বাংলায় ভাঙ্গাচুরায় পাঠামু ?? কনফার্ম কইরো কিন্তু । চিন্তা কইরো না ওই ঘামে ভেজা অর্ধ নগ্নরাই তোমারে কোলে জড়াইয়া লইয়া যাব । এই সময় গুতা গুতি যা পাইবা এইটা তোমার বোনাস , এতদিন শানি নজরে দেখছ এবার ধইরা দেখবা।
ফি আমানিল্লাহ !!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৫
মামুন তালুকদার বলেছেন: চিন্তা
কইরো না ওই ঘামে ভেজা অর্ধ নগ্নরাই
তোমারে কোলে জড়াইয়া লইয়া যাব । এক কথার সাথে আপনি একমত তার জন্য ধন্যবাদ।।আপনি সিনিয়র জ্ঞানী লোক আপনার কাছে আমার প্রশ্ন,,, ঠান্ডা মাথায় বালিশে মাথা রেখে তার পর চিন্তা করে বলুন,,,,দল মত এবং ধর্ম নির্বিশেষ বলুন এযুগে পহেলা নামে যা হয় তার কোন দিক ভাল,,,,,, ??? যুবক যুবতী এবাবে বের হলে ধর্ষণের দিক ধাবিত হবে না শান্ত নিরিবিলি পরিবেশের দিকে দেশ ধাবিত হবে...
৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:৪৬
আলী বলেছেন: চটিলেখক নিজেই মানসিকভাবে ভারসাম্যহীন সে কভাবে মামুন তালুকদারকে মানসিকরোগী বলে বুঝলাম না
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৬
মামুন তালুকদার বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ সঠিক বুজ বুজার জন্য,,,
৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
এ আর ১৫ বলেছেন: মুসলমানের ধর্মিয় উৎসব ২ বার আমি মুসলমান হিসাবে তা মানবো । আমি কি বাঙ্গালী নই আমার কি বাঙ্গালী পরিচয় নেই ? নাকি আপনি বোলতে চান আমি মুসলমান হলে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ?? কোরান কি বলেছে আমি বাঙ্গালী হতে পারবো না ? মুসলমান ধর্মের যদি ২টা উৎসব থাকতে পারে তাহোলে বাঙ্গালী জাতিয়তাবাদের কেন কোন উৎসব থাকতে পারবে না যদি ধর্মের সাথে কনফ্লিট না হয়। আমরা কি বিজয় দিবস, স্বাধীনতা দিবস, ভাষা দিবস, শ্রমিক দিবস পালন করতে পারবো না ??
মুসলমানদের মধ্যে ধর্মীয় ভাবে দুটি ঈদ উৎসব হিসাবে দেওয়া হয়েছে। মুসলমান হলে কি বাঙ্গালী বা অন্য জাতিয়তার লোক হওয়া যাবে না। কেউ কি বলেছে ১লা বৈশাখ বা স্বাধীনতা দিবস বিজয় দিবস মে দিবস, ভাষা দিবস ধর্মীয় কালচার ??? যেহেতু এখানে ইবাদত বা আরাধনা বা প্রার্থণা ইনভল্ব নয় তাহোলে ধর্মের সাথে কনফ্লিট কোথায় এই সবের?? কালচারাল ড্রেসিং বা সাজার ভিতর ইবাদত বা অন্য ধর্মকে পালন করার কোন সম্পর্ক কি আছে ? কেউ যদি বজ্রাসনে বা মাথা মাটি ঠেকিয়ে উপুর বসে থাকে তাহোলে কি তাকে নামাজ পড়া বলা যাবে অথবা কেউ যদি পদ্মাসনে বসে থাকে তাহোলে কি ওটাকে পুজা করা বলা যাবে । আপনার কথা শুনে তো তাই মনে হয় । এখানে কি সুরা বা মন্ত্র পড়া হয় ?? তাহোলে অন্য ধর্মকে অনুসরন করা কোথায় হচ্ছে ?? কোন হিন্দু যদি মাথায় হিজাব পরে আসে তাহোলে কি সে মুসলমান হয়ে যাবে ?
আপনার কথা শুনলে তো মনে হয় আরবের লোকেরা আর মুসলমান নাই সব হিন্দু হয়ে গেছে !!! আজান নামাজের অবিচ্ছেদ্য অংশ সেই ভাবে উলু ধ্বনি পুজার অবিচ্ছেদ্য অংশ। অনেকে আনন্দের উদ্দেশ্যে উলু ধ্বনি করে । তাহোলে উলু ধ্বনি করাটা অবশ্যই হারাম কারন এটা পুজার অংশ বা হিন্দুদের ইবাদতের অংশ। তাহোলে আরবের লোকেরা বিভিন্ন কারনে হিন্দুদের উলু ধ্বনি দেয় কালচারাল ঐতিয্য হিসাবে এর মধ্যে কোন আরাধনা নাই বা ইবাদতের কোন উদ্দেশ্য নাই তাহোলে আপনার বক্তব্য অনুযায়ি তারা অন্য ধর্মের রিচুয়াল অনুসরন করছে সেটা কি ঠিক ?? যদি ও এর মধ্যে কোন ইবাদতের অভিপ্রায় নাই । বজ্রাসনে বসে থাকলে সেটা কে যেমন নামাজ বলে না তেমনি পদ্মাসনে বসে থাকলে সেটাকে পুজা বলে না কিন্তু আপনি তাই বুঝাতে চান । আমাদের কাছে আরবের লোকদের উলুধ্বনি দেওয়া কোন ইবাদত উদ্দেশ্যে নয় শুধু কালচারাল উদ্দেশ্যে সুতরাং সেটা পুজা নয়।
ইসলাম ধর্মে ঐ সব কাট মোল্লা তত্ব অলরেডি পচিয়ে ফেলেছে। এই সমস্থ তত্ব মানুষকে অন্য মানুষকে ঘৃনা করতে শিক্ষায় এবং এই ধরনের লোকদের জংগি তালেবান হওয়ার সম্ভবনা থাকে সবচেয়ে বেশি
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৫
মামুন তালুকদার বলেছেন: আপনার অনেক মূল্যবান কথা পড়ে ভাল লাগল,,,,
দল মত ধর্ম সব বাদ দিয়ে ও যদি বৈশাখ নিয়ে ভাবুন তাহলে আপনি কয়টি ভাল দিক ও কয়টি খারাপ দিক পাবেন???
ভাল দিক সম্পর্কে বলুন তার পর আমি আবার খারাপ দিক সম্পর্কে বলব,, ,,,,,, অথবা আপনি এটার খারাপ দিক সম্পর্কে বলুন,,,আপনি বাঙালী হন সমস্যা কি??? মুসলমান হন সেটা আরো ভাল,,,, আমি বলছি বর্তমান নিয়ে সে ক্ষেত্রে আপনি দ্বীমত করলেন একটু চিন্তা করুন আপনার আমার বোনকে নিয়ে যারা থাকবে ঘরে,,, তারা যদি সেজে যায় রাস্তায় যুবক কেন তাদের যৌন হয়রানি করবেনা...??? যৌন হয়রানীর জন্য তাহলে আপনি দায়ী,,,,,,আমি এটা সাপর্ট করলে আমি দায়ী,,,সমাজ দেশ নিয়ে ভাবুন।।।
৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২০
এ আর ১৫ বলেছেন: আমি একটা ভিডিও পোষ্ট করছি -- দেখান কোন ইবাদত হচ্ছে কিনা, মেয়েরা অশ্লিল পোষাক পরেছে কিনা কোন ধরনের বেল্লালা পনা হচ্ছে কিনা ( এমন কি হিজাব পরা মহিলা ও আছে শোভা যাত্রায় ) বৈশাখি শোভা যাত্রা । এই শোভা যাত্রার নাম বৈশাখি শোভা যাত্রা কোন দেবদেবির উদ্দেশ্যে নয়।
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৪১
মামুন তালুকদার বলেছেন: যেখানে একটা ভাল হতে গিয়ে ১০ টা খারাপ হয় সেখানে আপনি কোন্টি মেনে নিবেন???
ঈমানের মজবুতি থাকলে সেই মহিলা কিভাবে আবার বৈশাখ পালন করে আমার বোধগম্য হয় না,,,, আমি মুসলমান আমার দ্বারা এটা সম্ভব না ভাই,,,,যার যার ভাল বুঝ সে ভাল বুঝে আপনার টা আপনি ভেবে দেখুন,,,,অনেক অনেক ধন্যবাদ।।।
৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৫১
এ আর ১৫ বলেছেন: ঈমানের মজবুতি থাকলে সেই মহিলা কিভাবে আবার বৈশাখ পালন করে আমার বোধগম্য হয় না-------- ইসলামে কোথায় বলা হয়েছে বৈশাখী পালনের বিপক্ষে যদি ধর্মের সাথে কনফ্লিক্ট না করে । আমি তো আগের মন্তব্য দেখালাম সেটা । আরবের মুসলমান রা উলু ধ্বনি দেয় --- তাহোলে কি তারা হিন্দু ?? যাদের ঈমান দুর্বল বৈশাখী পালন করলে ঈমানের হানি হয় তাদের জন্য মোজবুদ ঈমানদাররা কেন সাফার কোরবে ?? ঈমান অনেক শক্তিশালী তাই বৈশাখী পালন করে কারন তারা ঈমান হারায় না কিন্তু যাদের ঈমান দুর্বল তারা ঈমান রক্ষার্তে দুরে থাকে !!!
: যেখানে একটা ভাল হতে গিয়ে ১০ টা খারাপ হয় সেখানে আপনি কোন্টি মেনে নিবেন??? ------- উল্টা বার্তা দিলেন --- যেখানে ১০০ ভালোর মধ্য ১ টা খারাপ হয় তখন দুর্বল ঈমান সম্পন্ন মানুষের জন্য ঐ ১ টাই বড় ইসু ।
৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:০৩
এ আর ১৫ বলেছেন:
চতুর্থ কারণ হলো নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতা চর্চা। শালীন মেয়েরাও পহেলা
বৈশাখের নামে অর্ধনগ্ন হয়ে বের হয়------- ঠিক বোলেছেন বাংলাদেশের মেয়েরা বিকিনি সট্স টপলেস ইত্যাদি পরে বৈশাখী পালন করতে বাহির হয় ঠিক উপরের ছবিটির মত .।
গরমের দিনে তথাকথিত পহেলা বৈশাখের সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে
শরিরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অত্যন্ত নোংরাভাবে প্রকাশিত হয়। ------- গরমের দিনে অন্য দিনে ও এমন হোতে পারে । তার মানে শীতের দিনে জায়েজ কারন ঘামে শাড়ি ভিজে না !!!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৩৩
মামুন তালুকদার বলেছেন: শিয়াল যদি মুরগীর স্বাধীনতা চায় তাহলে বুঝে নিতে হবে যে তার মতলব কি,,,,,পুরুষ যদি মেয়ে লোকের বৈশাখের নামে স্বাধীনতা চায় চাহলে বুঝতে হবে সে কি চায়,,,,,জ্ঞানী যারা অল্পতেই বুঝে
৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:২৮
এ আর ১৫ বলেছেন: নিচের লিংকে গিয়ে দেখুন বৈশাখীর অর্ধ নগ্ন বিকিনি জাতিয় পোষাক পরা বঙ্গ ললনা । গরমে ঘেমে গেলে সব কিছু বোঝা যাবে !!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
মামুন তালুকদার বলেছেন: দুধ দিয়ে আপনি ঘোল বানাইলে আমি কি করব।।।আমি তো মাখন বানাতে চাই।।আমার দেখার দরকার নাই।।আমি চাই মেয়েরা ঘরে থেকে ভাল থাকুক। , ,,,, পোশাক পরে বিকিনি সাজার দরকার নাই,,,,,মুক্তা গোপন স্থানে রাখা ভাল রাস্তায় নয়,,,,,,, মেয়েরা দামি জিনিস গোপনে মানে ঘরে থাকুক।।।
১০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ২:৫০
নতুন বলেছেন: ,,নগ্নতা যদি হয় আপনার কাছে
ভাল দিক তাহলে ভেবে নিব আপনি
মানসিক রোগী,,,,???
পহেলা বৈশাখের শাড়ী যদি আপনার কাছে নগ্নতা মনে হয় তবে কিছুই বলার নাই।
তাহলে আপনার এই দেশে না থাকা ভালো... আফগান/সৌদিই আপনার জন্য উপযুক্ত স্হান...
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৩
মামুন তালুকদার বলেছেন: বারো হাত শাড়ি পড়ে যাদি সাড়ে তিন হাত দেহ ভালভাবে ডাকা না যায় তাহলে সেই শাড়ি মূল্য কি?? জবাব দিন???
১১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪৯
শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: আল্লাহ তা' আলা
আমাদেরকে সঠিক চিন্তা ও কাজের
তাউফীক দান করুন।
আমিন।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৩
মামুন তালুকদার বলেছেন: আমিন।।
১২| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
এ আর ১৫ বলেছেন: বারো হাত শাড়ি পড়ে যাদি সাড়ে তিন হাত দেহ ভালভাবে ডাকা না যায় তাহলে সেই শাড়ি মূল্য কি?? জবাব দিন???......................
Whole year our women wear shari then what's problem for you people. It isn't not like that only boishakhi festival they arear shari. Shari shalowar kamij etc are decent dress whole year women wearing this then what's wrong in boishak.
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০২
মামুন তালুকদার বলেছেন: Shari is petfect for all women those who love his own Husband,,,,,Because Women is like ornament only her husband,,,,,You are not husband for all women in "phahela Baishak" So oil your own machine.....I like shari when it's will put on my Wife....But now i am singell....And you???
১৩| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৮
এ আর ১৫ বলেছেন: ,, পোশাক পরে বিকিনি সাজার দরকার নাই,,......
That doesn't make any sense!!!!!
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
মামুন তালুকদার বলেছেন: I think that you are senseless because you do not try to understand which is right or wrong,,,, Plowshares May your life will be full fill with real love....
১৪| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৫
এ আর ১৫ বলেছেন: মেয়েরা দামি জিনিস গোপনে মানে ঘরে থাকুক।।।..........
So you get lost !!! You can't prove your claiming... boishak is anti Islamic as well as women wear naked dress in Boisakhi festival. Now your real face of Tetul hujur lover coming out. Women no need education will stay home etc .
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৬
মামুন তালুকদার বলেছেন: I pray hope that every muslims women will be happy when they are understand right thing....
Bishakii cultural is very harmful for islam and anti islam....
১৫| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১২
এ আর ১৫ বলেছেন: New tetul fotua.....,You are not husband for all women in "phahela Baishak" So oil your own machine.....I like shari when it's wi..... Are you alright man ?? Whole year infront of every one women appearing with shari shalowar kamij .... Then why they have to be their husband as well as lot of unmarried women wearing these dressing then why they will be the wife of all men ?? Are you alright ? ? ? ?
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৭
মামুন তালুকদার বলেছেন: The invornment of shari is perfect for only own house...when they are wearing shari in out door then young person look at her,,,,So it's not right in Islam...
Are you muslim or Not???Cool and understand....
১৬| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৫
এ আর ১৫ বলেছেন: Bishakii cultural is very harmful for islam and anti islam.... my god it is harmful for both Islam and anti Islam. .. So it is harmful for Astik and Nastik . But we can see lots of Astik Nastik are participating and nothing harmful for them.
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৪৭
মামুন তালুকদার বলেছেন: Those who are participate in Bailhak They are not means abot it's right side....Bailhak is not only harmful but also it's provide many bad effect...
১৭| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:০৩
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: বারো হাত শাড়ি পড়ে যাদি সাড়ে তিন হাত দেহ ভালভাবে ডাকা না যায় তাহলে সেই শাড়ি মূল্য কি?? জবাব দিন???
শাড়ীতে যে অস্বালীন ভাবে তাকে অসুস্হ বলতে হয়...
আপনি শাড়ী পরা নারী দেখেছেন? নাকি আপনার গুরুরা বলেছে তাই বলছেন? বাংলাদেশর নারীদের শাড়ী যদি অস্বালীন হয়ে থাকে তবে আপনি প্রতিদিন হাজার হাজার অস্বালীন নারীর মাঝে কি ভাবে বাস করছেন ভাই??
আপনার তো আফগাস্তানে হিজরত করা উচিত/...
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:২০
মামুন তালুকদার বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ভাই,,,শাড়ি পরা পাতলা পোশাক পড়া যাবে পর্দার মধ্যে ঘরে যদি কোন স্ত্রীর স্বামী এটা পছন্দ করে এবং পড়তে বলে। পক্ষান্তরে যুবতী শাড়ি পড়ল বা পাতলা পোশাক পরল বৈশাখে। এটা যুবকদের আরো যৌন আকাং্খা বাড়ানোর মাধ্যম নাকি অন্য কিছু।।।উওর দিন???
১৮| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৭:৩২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: শ্রদ্ধেয় ভাই,,,শাড়ি পরা পাতলা পোশাক পড়া যাবে পর্দার মধ্যে ঘরে যদি কোন স্ত্রীর স্বামী এটা পছন্দ করে এবং পড়তে বলে। পক্ষান্তরে যুবতী শাড়ি পড়ল বা পাতলা পোশাক পরল বৈশাখে। এটা যুবকদের আরো যৌন আকাং্খা বাড়ানোর মাধ্যম নাকি অন্য কিছু।।।উওর দিন???
আচ্ছা মিস্টির দোকানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বা ব্যাংকের পাশ দিয়ে যাবার সময় কি মিস্টি বা টাকা ছিনিয়ে নিতে ইচ্ছা করে???
আপনি কখনো মিস্টির দোকানে দিয়ে টাকা না দিয়ে মিস্টিতে হাত দেবেন???? ব্যাংকে গিয়ে ভোল্টে হাত দেবেন???
দেবেন না কারন আপনি যৌক্তিক চিন্তাকরেন তাই বোঝেন ঐ মিস্টি আপনার না..ঐ টাকা আপনার না...
তেমনি শাড়ী পড়া নারী দেখলেই যৌনাকাংখা আপনার জাগা ঠিক না...
আপনার বালিকা বন্ধু/স্ত্রীর প্রতিই আপনার যৌন কামনা থাকা উচিত....
একটা জিনিস বুঝিনা সেইটা হইলো নারী দেখলেই আপনাদের প্রথমেই যৌন আকাংখা আসে কেন?
আপনি অবিবাহিত অথবা আপনার নারীর সাথে সম্পক` নাই এবং মনে হয় নারীর সাথে আপনার কথা বাতা`ও মনে হয় কম হয়।
নারীদের মানুষ ভাবুন... নারীরা আপনার মা, খালা,ফুফু,দাদী, এবং সহকমী`, প্রতিবেশি, সহপাঠী অনেক নারী আছে... সবাই কে শাড়ী পড়া দেখলেই আপনার যৌন আকাংখ্যা বেড়ে যায়?????
শিক্ষার অনেক বড় অভাব আছে আপনাদের মাঝে.... নারীদের মানুষ ভাবতে শিখুন...
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৮:৫৪
মামুন তালুকদার বলেছেন: আচ্ছা মিস্টির দোকানের পাশ দিয়ে
যাওয়ার সময় বা ব্যাংকের পাশ দিয়ে
যাবার সময় কি মিস্টি বা টাকা ছিনিয়ে
নিতে ইচ্ছা করে???
==হা,,হা, হাসালেন কারন ব্যক্তি বাচক জিনিসের সাথে বস্তু বাচক জিনিস টেনে।।
মা,,মায়ের স্থানে,,, ফুফু ফুফুর স্থানে,,,এদের দেখলে সম্মান বাড়ে,,, তেলের সাথে পানি মিশাতে চাইলে সেটা হবে কি করে,,, কিন্তু বৈশাখ উপলক্ষে যারা বিভিন্ন জায়গা থেকে বটমুলে আসবে তাদের কপালে লেখা থাকবে যে কি সম্পর্ক।।।
আপনি বলছেন নারীদের মানুষ ভাবতে শিখুন,,,, খুব ভাল কথা কিন্তু ভাবনা ভিন্ন। যেমন আপনার ভাবনা রাস্তায় নামিয়ে পর পুরুষকে দেখিয়ে যুবক ফালতু ছেলেদের সাথে চোখে চোখাচুখি করিয়ে মানুষ ভাবা। যেমন মাটির হাড়ি খোলা রাস্তার পাশে বসে বিক্রি করা।।।।আমি নারীদের এমন মানুষ ভাবী যারা ঘরে সুখে শান্তিতে বাসবাস করবে কোন ঝামেলা মুলক কাজ থেকে দূরে থেকে।।।আমি নারীদের মানুষ ভাবী এমন যেমন তারা হীরার চেয়ে দামী।।।মাটির হাড়ির মত তো আর হিরা রাস্তাঘাটে খোলা বাজারে থাকে না।।।তাহলে ভেবে দেখুন আপনার নারীদের মানুষ ভাবা আর আমার ভাবার তফাত কত??
১৯| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ৯:১৫
নতুন বলেছেন: আমি নারীদের এমন মানুষ ভাবী যারা ঘরে সুখে শান্তিতে বাসবাস করবে কোন ঝামেলা মুলক কাজ থেকে দূরে থেকে।।।আমি নারীদের মানুষ ভাবী এমন যেমন তারা হীরার চেয়ে দামী।।।মাটির হাড়ির মত তো আর হিরা রাস্তাঘাটে খোলা বাজারে থাকে না।।।তাহলে ভেবে দেখুন আপনার নারীদের মানুষ ভাবা আর আমার ভাবার তফাত কত??
আপনি ভাবেন নারীকে আঘাত করা যায়। আমি ভাবি নারীকে কখনোই আঘাত করা যায়না। ( স্বামী স্ত্রীকে আঘাত করতে পারে... কিন্তু স্ত্রী স্বামীকে কখনোই আঘাত করতে পারেনা)
আপনি ভাবেন নারীকে ঘরের বাইরে বেররুতে নিষেধ করা যায়। কিন্তু নারীও মানুষ... তারও চার দেয়ালে বন্ধি থাকতে ইচ্ছা করেনা।
আপনি ভাবেন নারী বাইরে কোন রেস্তোরায় বসে খাবার ও খেতে পারবেনা। কারন তাকে চেহারা নেকাব দিয়ে ঢেকে রাখতে হবে...
আপনি ভাবেন নারীকে আপাদো মস্তক কাপড়ে মুড়ে রাখতে হবে.... তাদের এলিয়েন বানাতে হবে....
আপনি নারীদের এমন ভাবে রাখতে বলেন যাতে অন্য মানুষ তাদের অস্তিত্ব টের না পায়...
আমি নারীদের মানুষ ভাবি... তারা আমার মতন মানুষ... আমি যেমন বাইরে বসে ফুসকা খেতে পারি... নারী তেমনি ফুসকা খেতে পারে.... তারা নারীও মানুষ..
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৪২
মামুন তালুকদার বলেছেন: আপনার মত মানুষের কারনে সমাজে আজ এই অবস্থা কারন আপনারা চান রাস্তায় বের করতে,,,,, পরে তাদের করেন বিভিন্ন কটুক্তি এবং আপনাদের কথায় রাজি না হলে জোর করে ধর্ষন,,, নতুবা এসিড নিক্ষেপ।।।
আমার এই পোষ্ট মত যদি নারী ঘরে থাকত তাহলে আপনাদের শিক্ষা হত।।।
২০| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:২৪
শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: নতুন, আপনার ভাবনাই যদি জীবন বিধান হতো তাহলে কোরআন হাদিসের প্রয়োজন ছিল কি? কোরআন হাদিস জানুন এবং মেনে চলার চেষ্টা করুন। নবী মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন- আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি যতদিন এ দুটোকে আঁকড়ে থাকবে ততদিন পথভ্রষ্ট হবে না। একটি হচ্ছে আল্লাহর কিতাব আল কোরআন এবং অন্যটি রাসুলের সুন্নাহ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:০৮
মামুন তালুকদার বলেছেন: খুব ভাল লাগল মূল্যবান দুটি কথার জন্য,
২১| ১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৩১
প্রামানিক বলেছেন: চিকিৎসা বিজ্ঞানীদের মতেও
উল্কি অঙ্কন ত্বকের জন্য মারাত্মক
ক্ষতিকর। আর ইচ্ছাকৃত স্বাস্থহানী করাও
ইসলামে নিষিদ্ধ ।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:১৫
মামুন তালুকদার বলেছেন: আমার পোষ্টের দুটি মূল্যবান লাইন তুলে ধরার জন্য ধন্যবাদ,,,
খুশি হতাম পক্ষে বা বিপক্ষে কিছু লিখলে,,,,
২২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ২:৩৭
হাসান কালবৈশাখী বলেছেন:
কোরান হাদিসে এমন কোন আদেশ নেই যে নববর্ষ পালন নিষেধ।
কট্টর ইসলামি দেশেও নববর্ষ পালিত হয়। যেমন ইরানে নওরোজ। ব্যাপক ... ধুমধাম ... নৃত্য...বাদ্য। এসব নিয়ে কেউ প্রশ্ন তুলেনা, কারন এসব এসব ধর্মীয় পার্বন না, কালচারাল প্রথা।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:২৯
মামুন তালুকদার বলেছেন: বুজতে ভূল থাকলে ভাই সমস্যা হয়,,,ধরুন আপনাকে কেউ বলল,,,ব্যাটা তুই খুব ভাল।।।এর মানে কি?? আপনি খারাপ না,, খারাপ এখানে উল্লেখের প্রয়োজন পড়ে না।।।
কুরআন হাদীসে পর্দায় থাকতে বলা হয়েছে।।
তাহলে বৈশাখে রমনীরা সেজে বের হবে হলে এটার বিপরীত হয় ন।।।
দুটি উৎস সম্পর্কে আমার পোষ্ট বলা আছে,,,,তাহলে যেটি নাই সেটি নিষেধ।।।
২৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ৯:৫৪
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: শালীন মেয়েরাও পহেলা
বৈশাখের নামে অর্ধনগ্ন হয়ে বের হয়।
গরমের দিনে তথাকথিত পহেলা
বৈশাখের সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে
শরিরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অত্যন্ত
নোংরাভাবে প্রকাশিত হয়
হাহাহাহাহাহাহাহাহাহাহা....হুজুর কি চউক্ষে জোড়া টুপি পিন্দা বইয়া থাকেন নি?!!
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৩৪
মামুন তালুকদার বলেছেন: বড় ভাই,,,এখানে হুজুর সম্পর্কে কিছু বলা হয় নাই,,,,,,,,
বর্তমান অবস্থার উপর ভিক্তি করে বৈশাক সম্পর্ক নিয়ে বাস্তব তথ্য তুলে ধরা হয়েছে।
২৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:০৯
যোগী বলেছেন: শালীন মেয়েরাও পহেলা
বৈশাখের নামে অর্ধনগ্ন হয়ে বের হয়।
গরমের দিনে তথাকথিত পহেলা
বৈশাখের সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে
শরিরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অত্যন্ত
নোংরাভাবে প্রকাশিত হয়
তুই কেন মেয়েদের ঘামে ভেজা শরীরের দিকে তাকাস? তোর চোখতো সব সময় মেয়েদের ঘামে ভেজা শরীর খুঁজে বেড়ায়। তোকে মেয়েদের শরীরের দিকে তাকানোর পারমিশন কোন ধর্মে দিছে?
তোর জন্য মেয়েরা কোথায় নিরাপদ? মাদ্রাসায়?
তুই তো মাদ্রাসার ছেলে শিশু, মেয়ে শিশু উভয়কেই ধর্ষন করিস। সেই পারমিশনও কী ইসলাম তোকে দিছে?
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৪:৫৯
মামুন তালুকদার বলেছেন: পুরুষ তো কর্মের জন্য রাস্তা ঘাটে বের হবেই বের হলে চোখের সামনে তো তারা পড়বেই কিন্তু ললনাগো সাজিয়ে ঘরের বাহিরে আনতে কোন ধর্মে বলেছে?
মাদ্রাসার ছাত্ররা ধর্ষন করেছে এটা রূপ কথার কোন গল্প হতে পারে বাস্তব না করে তো টাইট প্যান পড়া কলেজের ছাত্ররা এ সম্পর্কে আপনার দেখি অনেক কম প্রতিদিন পত্রিকা পড়ে খোজ নিন।।।
২৫| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:১০
হাফিজ বিন শামসী বলেছেন: কি নারী, কি পুরুষ। মার্জিত পোশাক পরিধান করা সবার জন্য মংগল।যে পরে তার জন্য যেমন মংগল।অন্যদের জন্যও মংগল।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১৬
মামুন তালুকদার বলেছেন: ১০০% সঠিক কিন্তু কিছু লোক তারা বোজে না যে শালিন মার্জিত পোশাক কি....
২৬| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১০:৫৬
মাঘের নীল আকাশ বলেছেন: পহেলা বৈশাখের বিদআতী কর্মকান্ড প্রতক্ষ্য করিয়া হজুর তাহার উত্থিত শিশ্নে হাত বুলাইতে বুলাইতে বলিল...'আস্তাগফিরুল্লাহ...নাউজুবিল্লাহ...' পোড়া শরীর কী আর হিন্দু-মুসলিম-শরীয়াহ-বৈশাখ বোঝে...!!!
হাহাহাহাহাহাহাহা...নিজগুনে মাফ কইরেন হুজুর!
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:২৮
মামুন তালুকদার বলেছেন: পোষ্টটি হুজুরদের নিয়ে না সেটা আপনার বোধ গম্য এখনো হয়নি।।
উত্থিত
শিশ্নে হাত বুলাইনা বুলাইনা এগুলো নিশ্চয় আপনার পূর্ব অভিজ্ঞতার আলোকে বলেছেন এজন্য সত্য বলার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ,,,
""এ বৈশাখের উতলা ললনা দেখে মাঘের নীল আকাশের পোড়া শরীর মনের মানা মানে না""তাই তাই বৈশাখের ললনাদের দিকে বাজপাখির মত চেয়ে থাকে,,,,,হা,,হা,,হা।।।
২৭| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:১১
অন্তু নীল বলেছেন: ধর্মান্ধ পাগলের প্রলাপ।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৭
মামুন তালুকদার বলেছেন: (a+b)2=a2 +2ab+b2
যদি কোন নাবুজ বলে এই সূত্র দিয়ে আমি অংক করব না,,,, তাহলে যেই অংকে যেই সূত্র দরকার সেই অংক সে সমাধান করবে কি করে??? যারা ধর্ম মানে তাদের সূত্র থাকে, , আর সারা ধর্মহীন তারা মাঝিবীহিন নৌকার মত,,,, যা মন চায় তাই করে।।।।সঠিক পথে আসুন।।।
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:৩৯
মামুন তালুকদার বলেছেন: (a+b)2=a2 +2ab+b2
যদি কোন নাবুজ বলে এই সূত্র দিয়ে আমি অংক করব না,,,, তাহলে যেই অংকে যেই সূত্র দরকার সেই অংক সে সমাধান করবে কি করে??? যারা ধর্ম মানে তাদের সূত্র থাকে, , আর সারা ধর্মহীন তারা মাঝিবীহিন নৌকার মত,,,, যা মন চায় তাই করে।।।।সঠিক পথে আসুন।।।
২৮| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৩৮
নতুন বলেছেন: শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: নতুন, আপনার ভাবনাই যদি জীবন বিধান হতো তাহলে কোরআন হাদিসের প্রয়োজন ছিল কি? কোরআন হাদিস জানুন এবং মেনে চলার চেষ্টা করুন। নবী মুহাম্মদ (সঃ) বলেছেন- আমি তোমাদের জন্য দুটি জিনিস রেখে যাচ্ছি যতদিন এ দুটোকে আঁকড়ে থাকবে ততদিন পথভ্রষ্ট হবে না। একটি হচ্ছে আল্লাহর কিতাব আল কোরআন এবং অন্যটি রাসুলের সুন্নাহ।
দুনিয়াতে ৭ বিলিওন মানুষ থাকে.... তাদের ২১% মুসলমান...
তাই শুধুই এক ধমের বিশ্বাসে পৃথিবি চলেনা। বাইরের দুনিয়াতে চোখ খুলে দেখুন..তবে বুঝতে পারবেন...
আপনার দোষ দেই না কারন আপনারা পরিবেশ এবং অভিঙ্গতায় শিখেছেন যে এটাই এক মাত্র পথ...
কিন্তু ১০ বছরের প্রবাস জীবনে বিভিন্ন দেশ ঘুরে, বিশ্বের প্রায় সকল জাতীর মানুষের সাথে কাজ করে দৃস্টি ভঙ্গি পাল্টেছে...
২৯| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সকাল ১১:৫৬
রূপক বিধৌত সাধু বলেছেন: বিজাতীয় সংস্কৃতি? এটা অাবার কী? ইসলাম ধর্মের উদ্ভব তো অারব দেশে; তাহলে ইসলামী উৎসব কী করে স্বজাতীয় উৎসব হয়? অাপনার পূর্ব পুরুষ হিন্দু ছিলো না? ওরা কি অারব দেশ থিকা অাইছিলো?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:১২
মামুন তালুকদার বলেছেন: কচুর মত কচু হলে অল্প জালে সিজে,,
জ্ঞানীর মত জ্ঞান থাকলে সে অল্প কথায় বুঝে।।।।
আরব দেশে তারা মুসলমান আমরা ও মুসলমান আমাদের নিয়ম কানুন এক তাই তার দুটি উৎসব পালন করে আমরা কারন মুসলমান মুসলমান ভাই ভাই,,,একই সুতায় গাথা।।
পূর্ব পুরুষ থেকেই আমরা মুসলমান।।।
৩০| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:০২
এ আর ১৫ বলেছেন: শাড়ী সেলোয়ার কামিজ নাকি অশ্লিল পোষাক --- তাহোলে সারা বৎসর মহিলারা এই পোষাকে ঘর থেকে বাহির হয় একই ভাবে ১লা বৈশাখে , ঈদে(মুসলমান রা ), পুজাতে এবং সব পর্বনে প্রতিদিনের কর্ম ক্ষেত্রে । তাহোলে মহিলারা ১লা বৈশাখে যেমন শাড়ী সেলোয়ার কামিজ নামক অশ্লিল কাপড় পরে তেমন ঈদের সময় ও সেই অশ্লিল পোষাক পরে তাহোলে হাজার বৎসর ধরে আমাদের মহিলারা শাড়ী সেলোয়ার কামিজ নামক অশ্লিল পোষাক পরে আসছে ।
আমাদের দেশের হুজুর রা যে পায়জামা পান্জাবী পরে সেটা মুলত এই দেশীয় কালচার মুসলমানদের সৃষ্ট কালচার নহে বরং হিন্দুদের সৃষ্ট এবং আমরা যে লুঙ্গি পরি সেটাও হিন্দু কালচার থেকে এসেছে । পশ্চিম বঙ্গের মুসলমানরা ধুতি পরে সেটা ও হিন্দুদের কালচার । এখন পায়জামা পান্জাবী লুঙ্গি পরার কারনে এই সমস্ত তথা কথিত বক ধার্মিকদের তো ঈমান চুত হওয়ার কথা ।
বল্গার নতুন লিখেছেন ---
আচ্ছা মিস্টির দোকানের পাশ দিয়ে যাওয়ার সময় বা ব্যাংকের পাশ দিয়ে যাবার সময় কি মিস্টি বা টাকা ছিনিয়ে নিতে ইচ্ছা করে??? আপনি কখনো মিস্টির দোকানে দিয়ে টাকা না দিয়ে মিস্টিতে হাত দেবেন???? ব্যাংকে গিয়ে ভোল্টে হাত দেবেন???
উত্তরে উনি বোলেছেন ----------
হা,,হা, হাসালেন কারন ব্যক্তি বাচক জিনিসের সাথে বস্তু বাচক জিনিস টেনে।।---------- কথাটা কি তাই ?? আসল জিনিসটা কেন বোধগোম্য হোল না ? ব্যক্তিবাচক বা বস্তুবাচক যাই হোক মুল জিনিসটা হোল নিজের ইচ্ছা শক্তি দিয়ে মনকে নিয়ন্ত্রণ , মিস্টি দেখলে খেতে ইচ্ছা কোরলো কিন্তু সে ইচ্ছা কে নিজের ইচ্ছা শক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করা হোল । একজন পুরুষ একজন নারী দেখলে তার যৌন ইচ্ছা জাগবে কিন্তু সেই মুনষটার তো নিজের ইচ্ছা শক্তি আছে নিজেকে নিয়ন্ত্রণ করা । পুরুষের যদি ধ্বজা ভঙ্গ রোগ থাকে তাহোলে তার নিজের চিকিৎসা করা দরকার। পুরুষদের নিজের নিয়ন্ত্রণ বাড়ানোর কথা আল্লাহ সুরা নুরের ৩০ তম আয়াতে বোলেছেন ---মুমিনদেরকে বলুন, তারা যেন তাদের দৃষ্টি নত রাখে এবং তাদের যৌনাঙ্গর হেফাযত করে। এতে তাদের জন্য খুব পবিত্রতা আছে। নিশ্চয় তারা যা করে আল্লাহ তা অবহিত আছেন। ----- তার মানে পুরুষে নিজের মানুষিকতা বা সনজম শক্তি ডেভোলাপ করতে হবে । বিদেশে যারা থাকে তাদের সামনে দিয়ে খোলা মেলা পোষাকে এমনকি বিকিনি পরে মহিলারা হেটে গেলেও কেউ তাদের দিকে তাকায় না বরং এই পরিস্থিতিতে বোরকা হিজাব পরে কেউ এলে সবাই তাদের দিকে সবাই তাকায় ।
যারা শাড়ী সেলোয়ার কামিজ পরা মেয়ে দেখলে নিয়ন্ত্রণ করতে পারে না তাহোলে সেটা তাদের দোষ কিন্তু আমাদের দেশের মাক্সিমাম পুরুষের সেই মাইন্ড কন্ট্রোল আছে শাড়ী সেলোয়ার কামিজ পরা মেয়েদের দেখার পর যেই যৌন অনুভুতির হয় তা নিজের ইচ্ছা শক্তি দিয়ে নিয়ন্ত্রণ করার । সুতরাং শাড়ী সেলোয়ার কামিজকে যারা অশ্লিল পোষাক তাদের নেই কোন সনজম শক্তি বা মন নিয়ন্ত্রণ ক্ষমতা । আমাদের সামন দিয়ে বিকিনি পরা মহিলা হেটে গেলেও তার দিকে তাকাই না কিন্তু যারা মার্জিত পোষাক শাড়ী সেলোয়ার কামিজ পরা মেয়ে দেখলে ধর্ষনের ইচ্ছা জাগে তাদের মানষিক চিকিৎসা প্রয়োজন ।
৩১| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫২
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আপনার মত মানুষের কারনে সমাজে আজ এই অবস্থা কারন আপনারা চান রাস্তায় বের করতে,,,,, পরে তাদের করেন বিভিন্ন কটুক্তি এবং আপনাদের কথায় রাজি না হলে জোর করে ধর্ষন,,, নতুবা এসিড নিক্ষেপ।।।
আমার এই পোষ্ট মত যদি নারী ঘরে থাকত তাহলে আপনাদের শিক্ষা হত।।।
ভাই দুনিয়া আপনার মতন মানুষের ভাবনায় চলে না। এবং দনিয়া এগিয়ে যাচ্ছে... গুহায় ফিরে যাচ্ছে না।
আপনার কি হিসাব আছে আরব দেশে কি পরিমান ধষ`ন হয়?
ঐখানে ধষ`নের বিচার চাইতে নারীরা সাহস পায় না কারন অনেক সময় প্রমানের অভাবে নারীরই উল্টা বিচার হয়...
আশার কথা হইলো আপনার মতন মানুষের সংখ্যা বত`মানে কমে আসছে কারন শিক্ষার প্রসার হচ্ছে.... মানুষ নারীকে গুহাতে লুকাতে চায়না।
আপনিও আপনার ভুল বুঝতে পারবেন হয়তো কোন এক দিন.....
৩২| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৩:৫৬
নতুন বলেছেন: লেখক বলেছেন: আচ্ছা মিস্টির দোকানের পাশ দিয়ে
যাওয়ার সময় বা ব্যাংকের পাশ দিয়ে
যাবার সময় কি মিস্টি বা টাকা ছিনিয়ে
নিতে ইচ্ছা করে???
==হা,,হা, হাসালেন কারন ব্যক্তি বাচক জিনিসের সাথে বস্তু বাচক জিনিস টেনে।।
এটা বোঝার জ্ঞান থাকলে তো নারীকে মানুষ ভাবতে শিখতেন.... গুহায় বন্দিকরে রাখার চিন্তা করতেনা।
একজন নারী সাধারন মানুষের মতন পানি পান করতে পারেনা। সেটা দেখরে আমার কস্ট হয়... আপনাদের মতে এটাই ঠিক...
নারীকে মানুষ ভাবতে শিখুন...তবে অনেক কিছুই সহজ হবে..
৩৩| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ বিকাল ৫:১২
যোগী বলেছেন:
লেখক বলেছেন: মাদ্রাসার ছাত্ররা ধর্ষন করেছে এটা রূপ কথার কোন গল্প হতে পারে বাস্তব না করে তো টাইট প্যান পড়া কলেজের ছাত্ররা এ সম্পর্কে আপনার দেখি অনেক কম প্রতিদিন পত্রিকা পড়ে খোজ নিন।।।
খা.পো. এখানে দেখ তোর আব্বা কারে ধর্ষন করেছে।
১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ সন্ধ্যা ৬:০৪
মামুন তালুকদার বলেছেন: ওটা ভাল হুজুর ছিল না,,, তোমার মত অশালীন ভাষাবীদ ছিল,,সঠিক লেখায় জোর যাদের নেই তারা পারে কটু ভাষা বলতে,,,,লিংকে ঢুকে দেখ কারা এগিয়ে
earlynews24.com/news/3542
www.24updatenews.com/bangla/mobile/article/11049/index.html
৩৪| ১৩ ই এপ্রিল, ২০১৬ রাত ১১:৪৩
শাহজালাল হাওলাদার বলেছেন: নতুন বলেছেন, ১০ বছরের প্রবাস জীবনে বিভিন্ন দেশ ঘুরে, বিশ্বের প্রায় সকল জাতীর মানুষের সাথে কাজ করে দৃস্টি ভঙ্গি পাল্টেছে
তাহলে আপনার কাছে দুটি প্রশ্ন রেখে যাই।
১। পৃথিবীতে মুসলমানের বৃদ্ধির হার কি বৃদ্ধি পাচ্ছে না হ্রাস পাচ্ছে?
২। বিশ্ব বিখ্যাত অনেক অমুসলিম ইসলাম ধর্ম গ্রহন করার প্রমান আছে, বিখ্যাত কোন মুসলিম ধর্মান্তরিত হয়েছে এমন প্রমান আপনার হাতে আছে কি?
১৪ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১:০৩
মামুন তালুকদার বলেছেন: চালিয়ে যান লেখা পাশে আছি সঠিক বুঝ সবার মধ্যে থাকে না ভাই তাই ওরা এমন করে,,,,ওদের জন্য বেশি বেশি দোয়া করতে হবে।।।
©somewhere in net ltd.
১|
১২ ই এপ্রিল, ২০১৬ দুপুর ১২:১৩
নতুন বলেছেন: আমি বাঙ্গলা ভাষাভাষী হওয়ায় যেমন বাঙ্গালী, ইসলামের অনুসারী হিসেবে মুসলিমও । বাঙ্গালিত্ব টেকানোর সাথে কোন বিজাতীয় কালচার অনুকরণের কোন সম্পর্ক না থাকলেও মুসলমানিত্ব রক্ষার জন্য ভিন্নধর্মের ধর্মীয় আচার-অনুষ্ঠানের অনুকরণ না করা অপরিহার্য।
আপনারও পূব` পুরুষ এক সময় হিন্দু ছিলো সেটা ভুলে গেছেন?
সমাজে এক রকমের প্রথা গড়ে উঠে সেটা সব সময় ধম` নিয়ে বিচার করা যায় না।
চতুর্থ কারণ হলো নির্লজ্জতা ও অশ্লীলতা চর্চা। শালীন মেয়েরাও পহেলা
বৈশাখের নামে অর্ধনগ্ন হয়ে বের হয়। গরমের দিনে তথাকথিত পহেলা বৈশাখের সাদা শাড়ি ঘামে ভিজে
শরিরে বিভিন্ন অঙ্গ-প্রত্যঙ্গ অত্যন্ত নোংরাভাবে প্রকাশিত হয়।
কতজন অর্ধনগ্ন নারী দেখেছেন রাস্তায় পহেলা বৈশাখে ?