নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

বাস্তবতাকে প্রকাশ করি।

maraj chowdhury movin

আমার মনের কথা ও মানুষের মনের ভাব প্রকাশের মাধ্যম।

maraj chowdhury movin › বিস্তারিত পোস্টঃ

মুক্তিযুদ্ধের খেতাবহীন মেজর

১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:০৭


মেজর জলিল ! মুক্তিযুদ্ধের একমাত্র সেক্টর কমান্ডার যিনি কোন খেতাব পাননি !!

তাঁর অপরাধ ছিল, যুদ্ধ শেষে যখন ভারতীয় সেনাবাহিনী বাংলাদেশে পাকিস্তানিদের বিপুল অস্রভান্ডার লুট করছিল, তখন তিনি বাঁধা দিয়েছিলেন, যশোর বেনাপোল সীমান্তে রুখে দাঁড়িয়েছিলেন। এই অপরাধ‌ে? গ্রেফতারও হয়‌েছিলেন। হয়‌েছিলেন জীবন বাজ‌ি র‌‌েখে যুদ্ধ কর‌ে স্বাধীন করা ন‌িজ দ‌েশে প্রথম রাজবন্ধী।

ম‌েজর এম এ জল‌িল সামরিক বাহিনীতে চাকুরিরত অবস্থায় বি.এ পাশ করেন৷ ১৯৬৫ সালে তিনি কমিশনপ্রাপ্ত হন এবং ১২নং ট্যাঙ্ক ক্যাভালরি রেজিমেন্ট অফিসার হিসেবে তৎকালীন পাক-ভারত যুদ্ধে সক্রিয় অংশগ্রহণ করেন৷ ১৯৭০ সালে মেজর পদে উন্নীত হন৷১৯৭১ সালের ১০ ফেব্রুয়ারি ছুটি নিয়ে বরিশালে আসেন এবং মার্চে মুক্তিযুদ্ধে যোগ দেন। মুক্তিযুদ্ধে তিনি নবম সেক্টরের কমান্ডারের দায়িত্ব লাভ করেন৷

গোটা যুদ্ধে মুক্তিবাহিনীর সাফল্যের ভিত্তি ছিলো হিট অ্যান্ড রান পদ্ধত‌ি যা মেজর জলিলের উদ্ভাবন। গেরিলা যুদ্ধের সবচেয়ে কার্যকর পদ্ধতি এটি।

অাজ মহান মুক্ত‌িযুদ্ধ‌ের এই বীর সেনানীর ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকী। মহান অাল্লাহর কাছ‌ে তার রুহ‌ের মাগফ‌েরাত কামনা করছ‌ি ।

মন্তব্য ৭ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৭) মন্তব্য লিখুন

১| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ সন্ধ্যা ৭:২৪

হাবিব ইমরান বলেছেন: প্রিয়, সুখে থাকুন ওপারে।

২| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:০৪

বিদ্রোহী ভৃগু বলেছেন: যুগে যুগে দেশপ্রেমিকেরা অবহেলিতই থেকে গেছেন!!!
দু:খজনক।

উনার আত্মার জন্য শুভকামনা ও মুক্তির প্রার্থনা রইল।

৩| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:১১

নূর মোহাম্মদ নূরু বলেছেন: মুক্তিযুদ্ধে ৯নং সেক্টর কমান্ডার এবং জাসদের প্রতিষ্ঠাতা মেজর এম,এ জলিলের ৩০তম মৃত্যুবার্ষিকীতে গভীর শ্রদ্ধাঞ্জলি

৪| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৩৪

জগতারন বলেছেন:
এই মেজর জলিলই প্রথম বঙ্গবন্ধুর মাথা আউলাঝাউলা করিয়াছিল।

৫| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৪৫

আহমেদ জী এস বলেছেন: maraj chowdhury movin,





এক বীর মুক্তিযোদ্ধার মৃত্যুবার্ষিকীতে সশ্রদ্ধ সালাম।
তিনি আমার সেক্টরেরই কমান্ডার ছিলেন।

৬| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ৮:৫৫

জগতারন বলেছেন:
মেজর জলিল-এর আমল নামায় আমি একজন দুষ্কৃতিকারি হিসাবেই জানি ও চিনি।
ইনি সদ্য স্বাধীন দেশ এবং নবর্বাচিত রাষ্ট্র নায়কের বিরুদ্ধে প্রথম ষঢ়যন্ত্র কারী
সদ্য দেশ স্বাধীন হওয়ার পর মায়ের কোলে ফিরা আসা অসংখ্য মুক্তিযোদ্ধাদের এই মেজর জলিল ও তাহার সাঙ্গপাঙ্গরা কচু কাটা করিয়াছিল।
দেশ স্বাধীন হওয়ার পর বঙ্গবন্ধু শুন্য রাজকোষ হাতে নিয়া সীমাহীন সমস্যার মধ্যে চোখে যখন আন্ধার দেখিতেছিলেন তখন এই সমস্ত দুষ্কৃতিকারিরা দেশকে অস্থিশীল করিতে প্রয়াশ পাইয়াছিল।

প্রকৃতির অভিশাপ তাহাদের যথাযত বিচার করিয়াছে;
তাই তাহারা এখন (দুষ্কৃতিকারিরা) ইতিহাসের আতস্কুড়ে নিঃক্ষিপ্ত হইয়াছে।

৭| ১৯ শে নভেম্বর, ২০১৯ রাত ১১:০৮

রাজীব নুর বলেছেন: স্যলুট।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.