![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
ফার্স্ট ইয়ার ফাইনালের পর দু-সপ্তাহের ছুটি। ভাবছি, কোথায় বেড়াতে যাওয়া যায়। সবুজ বললো, চলে আয় শেরপুর। খালাতো বোনের বিয়ে। গ্রামের বিয়ে দেখে যা। আমিও রাজী। কমিউনিটি সেন্টারের বাইরে আসল বিয়েবাড়িতে বিয়ে দেখার সুযোগ তো হয় না। আর সবুজের বাসাতেও আগে কখনো যাওয়া হয়নি।
সবুজের সাথে বন্ধুত্ব মেডিক্যালে ভর্তি হওয়ার পর। হোস্টেলে থাকতো। পরীক্ষা শেষ হওয়ার পরই ও বাড়ি চলে গেল। আমি গেলাম বিয়ের অনুষ্ঠানের দুদিন আগে। শেরপুর সদরে সবুজদের বাড়ি হলেও ওর খালার বাড়ি সদর থেকে দূরে শ্রীবর্দির এক গ্রামে। একরাত সবুজের বাড়ি থেকে সকালে দুজন গেলাম ওর খালার বাড়ি। সবুজের বাবা-মা যাবেন বিয়ের দিন।
গ্রামের বিয়ে। ভেবেছিলাম, মেয়ে আমাদের বয়সীই হবে। এখানে তো আগেভাগেই বিয়ে হয়ে যায়। গিয়ে দেখি, ওর খালাতো বোন সুমি আরো ছোট। বয়স মোটে পনের। কেবল ক্লাস নাইনে পড়ে। অবাক হলাম। সবুজ বললো, গ্রাম এলাকা, তার উপর সুমি সুন্দরী হওয়ায় ছেলেরা বিরক্ত করতো। স্কুলে যাওয়া-আসার পথে শিস, বাজে মন্তব্য, হাতে চিঠি গুজে দেয়া, ফুল ছোড়া, ওড়নায় টান তো আছেই, অন্যদিকে বিভিন্ন জায়গা থেকে সুমির জন্য ভালো ভালো প্রস্তাবও আসছিল অনেক। সুমির বাবা-মা মেয়ের ভবিষ্যত চিন্তায় এবং কিছুটা অতিষ্ঠ হয়েই বিয়ে ঠিক করে ফেলেন পাশের গ্রামের অবস্থাপন্ন ঘরের এক ছেলের সাথে।
সুমিদের পরিবারও এখানকার হিসেবে বেশ সচ্ছল। টিনের বাড়ি, বেশ বড়। এই এলাকাতে ইলেকট্রিসিটি না থাকলেও ওদের বাড়িতে বড় হ্যাজাক বাতি আছে। ব্যাটারীতে চলা টু-ইন-ওয়ান আছে। বিয়ের আয়োজনও ভালই। দুদিন আগে থেকেই বাড়ি বিয়ের সাজে তৈরী। সবুজ ছাড়াও সুমির আরো কাজিনরা এসেছে। ওরা মিলেই বাড়ি সাজিয়েছে। লাল-নীল-বেগুনী কাগজ কেটে বানানো ফুল, কাঠ-বাঁশ দিয়ে ছোট একটা গেট, গান বাজানোর জন্য ক্যাসেট-প্লেয়ার, মাইক -সবকিছুর বন্দোবস্তই করা হয়েছে। বাড়ির সামনের বড় উঠোনেই খাওয়ার ব্যবস্থা হবে। সামিয়ানা টানানোর বাঁশ-খুটিও গাঁথা। রান্নার জন্য বড় কয়েকটা ডেকচি এক পাশে রাখা।
সুমির খালা-ফুফু-চাচারাও কেউ কেউ চলে এসেছেন। সবুজ সবার সাথে আমার পরিচয় করিয়ে দিল। সবার মধ্যেই উৎসবের আনন্দ। অল্প সময়ের মধ্যেই অপরিচিতের সংকোচ কাটিয়ে আমিও সবার সঙ্গে সহজ হয়ে উঠলাম। সুমিও দেখি নিজের বিয়ে নিয়ে বেশ আনন্দিত। লাজ-রাঙা মুখ নিয়ে বাড়িময় ঘুরে বেড়াচ্ছে। প্রতিবেশী মহিলারা যাচ্ছে-আসছে, ওর দিকে তাকিয়ে চোখের ইশারায় অথবা গায়ে খোঁচা দিয়ে কিছু একটা ইঙ্গিত দিচ্ছে, কানে কানে কি যেন বলছে, সুমির ফর্সা গাল গোলাপী হয়ে যাচ্ছে। সবার আনন্দ দেখে আমারও খুব ভাল লাগছে। ঢাকায় কমিউনিটি সেন্টারে বিয়ে খেতে গিয়ে কখনো এরকম ভাল লাগেনা।
রাতে আমাদের থাকার জন্য উঠোনে তাবুমতো খাটানো হলো। কারো থাকার ব্যবস্থা হলো প্রতিবেশী লোকজনের বাসায়। আমি শহুরে মেহমান বলে এক প্রতিবেশীর বাসায় থাকার ব্যবস্থা করা হলো। তবে আমি সবুজের সাথে তাবুতেই থাকব ঠিক করলাম। কিন্তু ওদিন কি আর ঘুম আছে কারো? হৈ-চৈ, আড্ডা আর তাস পিটিয়ে রাত তিনটার দিকে শুতে গেলাম ,তা-ও বড়দের দাবড়ানিতে। সকালে উঠেই আবার বাজার-সদাইসহ নানা কাজ আছে।
হঠাৎ বিকট চিৎকারে ঘুম ভেঙ্গে গেল। বাড়ির ভেতরে মহিলাদের হৈ-চৈ,কান্নার শব্দ। ছুটাছুটির আওয়াজ। ভেতরে গিয়ে দেখি, সুমি দু’হাত দিয়ে মুখ ঢেকে কাটা মুরগীর মতো তড়পাচ্ছে মেঝেতে, চিৎকার করছে-পুড়ে যাচ্ছে মা,জ্বলে যাচ্ছে,আমাকে বাঁচাও। সুমি ওর মায়ের সাথে ঘুমিয়েছিল একঘরে। প্রায় ভোরের দিকে ,সবাই যখন গভীর ঘুমে, জানালার ফাঁক দিয়ে সুমির মুখে এসিড ছুঁড়ে মেরেছে পাশের গ্রামের এক ছেলে। সুমির চিৎকারে ঘুম ভেঙ্গে মা ঐ ছেলেসহ দুজনের চেহারা দেখতে পান জানালার পাশে। সবাই জেগে ওঠায় ওরা পালিয়ে যায়। সবুজ পরে আমাকে বলেছে, বখাটে ঐ ছেলেটা সুমিকে বিয়ে করার জন্য উঠে-পড়ে লেগেছিল। সুমির বাবা-মা রাজী না হওয়ায় হুমকি দিয়েছিল ,সে দেখে নেবে কিভাবে সুমির বিয়ে দেয়া হয়। স্কুলে যাওয়ার পথে সুমিকে বেশ আজেবাজে কথাও বলেছে। কিন্তু বাড়িতে এত লোকজন থাকা সত্ত্বেও ছেলেটা এত সাহস করবে এটা কেউ চিন্তা করেনি।
সবুজ দ্রুত টিউবওয়েল থেকে বালতি ভর্তি পানি এনে সুমির মুখে ঢালতে লাগল। ঐ দিনই সুমিকে ঢাকায় নিয়ে আসা হলো। ভর্তি করা হলো ঢাকা মেডিক্যালের বার্ণ ইউনিটে।
হাসপাতালে ভর্তি থাকা অবস্থায় আমি একবারই দেখতে গিয়েছিলাম সুমিকে। এসিডে শুধু মুখমন্ডলই বিকৃত হয়নি ওর, ডান হাত আর বুকের অনেকটা অংশ ঝলসে গিয়ে বীভৎস দেখাচ্ছে। ভাবী বধূর লাজরাঙা,সজীব চেহারাটা তখনও আমার চোখে ভাসছিল। বিষাক্ত তরলের গ্রাসে সেই চেহারা এখন অবিশ্বাস্যরকম কদাকার। দ্বিতীয়বার আর ঐ চেহারা দেখতে যাওয়ার সাহস করতে পারিনি। সবুজের কাছে খোঁজ নিয়েছি। মাসখানেক পর সুমিকে বাসায় নিয়ে যাওয়া হয়।
পরের কথা:
সুমির বিয়ে তো ভেঙ্গে গিয়েছিলই, যার সাথে সুমির বিয়ে ঠিক হয়েছিল, সে-ও কখনো ওকে দেখতে আসেনি। বাড়ি ফিরে যাওয়ার সপ্তাহ দুয়েক পর সুমি গলায় ফাঁস দিয়ে আত্মহত্যা করে। ঐ নরপশুদের বিরুদ্ধে মামলা হলেও উপযুক্ত স্বাক্ষ্য প্রমাণের অভাবে ছাড়া পেয়ে যায় সবাই।
এখন কোন বিয়ের অনুষ্ঠানে চমৎকার সাজ-পোশাক আর অলংকারে সজ্জিত কনের মুখের দিকে তাকালে হঠাৎ-ই ঐ বীভৎস মুখটা ভেসে ওঠে চোখে। আমি কনের সামনে থেকে দ্রুত সরে আসি।
........
(এটি 'মৌচাকে ঢিল' ঈদ সংখ্যায় ছাপা হওয়া গল্পের ইউনিকোড কনভার্সন)
..........................................................................
'মৌচাকে ঢিল' ফাল্গুনী ভালবাসা সংখ্যায় ছাপা হওয়া গল্পের ইউনিকোড কনভার্সন লিংক -
'সেই তিন শব্দ'
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৫
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: সেই দোয়া-ই করি।
২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫৯
মামুনহ্যাপী বলেছেন: এসিড দিয়েই পোড়ানোর দাবী করছি।বিকল্প কিছুই এদের অপরাধের শাস্তি হয় না। এমনকি মূত্যদন্ড ও না।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৫
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: যে-ই শাস্তিটুকু আইনে আছে, তারও তো প্রয়োগ দেখি না তেমন।
৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:০৪
সিটিজি৪বিডি বলেছেন: শাস্তি হওয়া উচিত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৩০
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: হয় না বেশীরভাগ সময়ই। একটা সময়ে প্রায় নিয়মিত-ই এসিডদগ্ধদের নিয়ে নিউজ করতে গিয়ে দেখেছি, শেষ পর্যন্ত আর শাস্তি হয় না। সাংবাদিকরাও কয়েকবার ফলো-আপের পর অন্য ঘটনার চাপে ঐ নিউজ ছেড়ে দেন। কোন কোন ক্ষেত্রে স্থানীয়ভাবে এসিড নিক্ষেপকারীর সাথে আপোস হয়ে যায় অসহায়দের। লেগে থাকলেও একটা সময়ে আইনের ফাঁকে পার পেয়ে অনেকে।
৪| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:২০
টংকেশ্বরী বলেছেন: এসিড দিয়েই পোড়ানোর দাবী করছি।বিকল্প কিছুই এদের অপরাধের শাস্তি হয় না। এমনকি মূত্যদন্ড ও না। সহমত।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:০৪
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: সর্বসাধারণের সামনে মৃত্যুদন্ড কি একটি বিকল্প হতে পারে?
৫| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪০
সুরভিছায়া বলেছেন: কেন মন খারাপ করা পোষ্টদেন?আমরা কোথায় সভ্য হলাম ?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৬
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: চারদিকের ঘটনা আমাদের মন খারাপ করিয়ে দেয় যে।
মন খারাপ করানোর জন্য দুঃখিত।
আসলেই সবাই সভ্য বলে নিজেদের দাবী করতে পারি না।
৬| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:৪৩
সুরভিছায়া বলেছেন: আমরা যে বড়াই করি সভ্য হয়েছি,তাহলে কি পারে কোন মানুষ একটা মানুষকে আত্মহত্যার দিকে ঠেলে দিতে।অসহায় মনে হয় নিজেকে।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:০৪
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: সব জেনে শুনেও আমরা অসহায়ের মতোই জীবন কাটিয়ে যাই। নিয়তি!
৭| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:১৪
নিরক্ষর বলেছেন: আপনার এই গল্পটি মৌচাকে ঢিল এ সকালেই পড়লাম। আপনি চিকিৎসক না হয়ে মনে হয় লেখক হলেই বেশি ভাল করতেন ।
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৫৬
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: আরে কি বলেন!!! লজ্জা পাইতেছি!!! দুই-তিনটি বাক্য লিখিবার চেষ্টা করিতেছি মাত্র।
ধন্যবাদ।
৮| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:১১
চাঙ্কু বলেছেন: ডাক্তার সাব @ ভালানি ?
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫১
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: এই তো চলে যাচ্ছে দিনকাল। গরমে কাহিল। আপনে ভালা?
৯| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৫৯
একজন ব্লগার বলেছেন: এইটা ছোট্ট গল্প??????
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৪
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: দুঃখিত। আমি জানি, মাত্র ৭-৮ শ শব্দে কোন ছোট গল্প হয় না। কিন্তু লেখার লিমিট ঐটুকু ছিল বলে আর বড় করতে পারি নাই। ছোট গল্প কেন, এইটুকু পুঁচকি লেখাকে কোন গল্পই বলা চলে না। এজন্য বিষম পরিমাণে দুঃখিত। ভবিষ্যতে আপনার জন্য এর চেয়ে বড় 'ছোট গল্প' লেখার ইচ্ছা রইল।
১০| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৭
একজন ব্লগার বলেছেন: হা হা হা। আপনার রসবোধ ভাল্লাগছে! কিপিঠাপ!
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:৩৪
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধইন্যবাদ। আমার দুঃখের আর লইজ্জার রস আপনার ভাল লাগছে দেখিয়া আমি ভিড়মিত!
১১| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৭
একজন ব্লগার বলেছেন: হা হা হা। আপনার রসবোধ ভাল্লাগছে! কিপিঠাপ!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:২৯
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ডবল ভাল লাগছে!!
১২| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:১৮
একজন ব্লগার বলেছেন: ভাবতাসি ২/৩ হাজার শব্দের ভেতর আমি একটি অনুগল্প পোস্টাইবো!
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৪৬
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: এইটা তো পরমাণু-গল্প হইবে। অণু হইতে হইলে আর একটু বড় হইতে হইবে।
১৩| ১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১১:২৮
জুবাইর রেযা বলেছেন: এসিড দিয়েই পোড়ানোর দাবী করছি।বিকল্প কিছুই এদের অপরাধের শাস্তি হয় না।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৫৫
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: সরকার এইরকম শাস্তি দিবে বলে তো মনে হয় না।
১৪| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩২
একরামুল হক শামীম বলেছেন: গল্পটা ভালো লেগেছে।
১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১:২৩
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধন্যবাদ। ভালো থাকুন।
১৫| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১২:৩৭
নুরুন্নবী হাছিব বলেছেন: হুমমম...গল্পটা সুন্দর...
১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৪:২৭
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধন্যবাদ।
১৬| ১৬ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সকাল ৭:১২
ধীবর বলেছেন: এই গল্পের সাথে বাস্তবের পুরোপুরি মিল আছে। আমার এক বন্ধু বলল, এই সব আইন ফাইন এর লাইনে গিয়া লাভ নাই। যারা এসিড মারে, আর যারা এসিড বিক্রি করে (সন্ত্রাসিদের কাছে), হেগো ফিনিস কইরা দিলেই উপযুক্ত বিচার হইবো।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৫:০০
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ক্রসফায়ার??
১৭| ১৭ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ রাত ১০:৪৪
নিহন বলেছেন: গল্প জাক্কাচ লেগেছে ।
২০ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৬:৪৭
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধইন্যবাদ।
১৮| ২৭ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:০২
ভাঙ্গা পেন্সিল বলেছেন: গল্প না সত্যি?? অবশ্য তাতে কিছু যায় আসে না, এরকম ঘটনা আশেপাশে অহরহ ঘতছে...আমরাই শুধু নির্বিকার!!
০২ রা অক্টোবর, ২০০৮ সন্ধ্যা ৭:৩৫
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: গল্প। কিন্তু কোথাও না কোথাও এরকমটি ঘটেছে, আমি হয়তো সেখানে সশরীরে ছিলাম না। ঠিক বলেছেন , এরকম ঘটনা অহরহ ঘটছে। যখন রিপোর্টিং করতাম, তখন প্রায় নিয়মিতই এসিড, নারী নির্যাতন এইসব নিয়ে হিউম্যান স্টোরি করতে হতো। সেই অভিজ্ঞতা থেকেই লেখা।
১৯| ২৮ শে সেপ্টেম্বর, ২০০৮ দুপুর ১২:৩৩
আজনবী বলেছেন: ঘটনার জন্য দুঃখ পেলাম। লেখা সুন্দর হয়েছে।
০২ রা অক্টোবর, ২০০৮ রাত ৯:১৬
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধন্যবাদ।
২০| ০৫ ই মে, ২০১২ দুপুর ১:৪৪
লেজকাটা বান্দর বলেছেন: খুব টাচিং গল্প। দারুণ লিখেছেন স্যার।
১১ ই মে, ২০১২ সকাল ১১:৫৪
মুনতাসীর মারুফ বলেছেন: ধন্যবাদ।
©somewhere in net ltd.
১|
১৫ ই সেপ্টেম্বর, ২০০৮ বিকাল ৩:৫২
শফিকুল বলেছেন: এরকম শয়তান লোকেরা কখনো শান্তি পাবে না।