![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পরিশ্রম, দূরদর্শিতা, মেধা, সুদূর প্রসারী পরিকল্পনা, ইতিবাচক মনোভাব, কখনো কখনো ভাগ্য আর কখনো এড়িয়ে যাওয়া বা আপোষ করা কিছু সততা; আমাদের দেশের মানুষকে নিজে যায় স্বাচ্ছন্দের জীবন যাপনে। সকলের জানা এই গোপন তথ্যে এক বৃহৎ জনগোষ্ঠী সুখের জীবনে বাস করে বাংলাদেশে। এড়িয়ে যাওয়া আপোষ করা সেই সততা লোকচক্ষুর আড়ালে সড়ে যেতে যেতে একদিন জীবন থেকেই হারিয়ে যায়। সময়ের আবর্তে নতুন এক প্রজন্ম আসে। সততা আর সত্যের ছোঁয়া না পাওয়া 'নেতিবাচক' এক প্রজন্ম।
আর শুরু থেকেই নেতিবাচক দৃষ্টিতে সবকিছু দেখা কিছু মানুষ পরে থাকে অনেক পেছনে। এদের কারো কারো শিক্ষার সামান্য আলো লাগলেও নেতিবাচক দৃষ্টির কারণে সেই শিক্ষা কোনোদিন সমাজে আলো ছড়ায়নি, নিজের জীবনেও না। মঙ্গলের সম্ভাবনা জীবনে কিছু থাকলেও নেতিবাচক দৃষ্টিভঙ্গি আর পথ-প্রদর্শকের সঙ্কটে জীবন কাটে অন্ধকারে। মন আর জীবনের এক কালো অধ্যায়ে বাসা বাধে একজন ভুল'নায়ক। সেই ভুল'নায়কের তর্জনী ইশারা করে পরজন্মের পানে। এই জীবনে তাদের'ও কোনো শিক্ষা নেই, নেই সততা বা সত্য। আর এই প্রজন্মের শেখা হয় না কিছুই।
তারপর শুরু হয় তান্ডব; খুন, ডাকাতি, ধর্ষণ, চুরি, রাহাজানি আর সন্ত্রাসবাদ।
মানুষ হত্যা কোনো ধর্মেই স্বীকৃত হতেই পারে না। নেতিবাচকের মিথ্যা প্রচারের নির্মম শিকার আমরা আজ। আমাদের জীবন অনিরাপদ বানিয়ে, আমাদের দিয়েই যারা আমাদেরকে হত্যা করছে তারা ধর্মের প্রচারক নয়। তারা ধর্ম ব্যবহারকারী, অপব্যবহারকারী।
আজকে যারা গুলশানের ঐ ক্যাফেতে ঢুকে অযথা মানুষ যবহ করলো, এরা কোটি বৎসর আগে নিফিলিমের কাঁধে ভড় করে আসা ঈশ্বরের অভিশপ্ত সৃষ্টি, বিতাড়িত।
©somewhere in net ltd.
১|
০৩ রা জুলাই, ২০১৬ ভোর ৬:০৪
গাজী বুরহান বলেছেন: রাইট