![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
পৃথিবীতে যা কিছু মহান, অর্ধেক তার করিয়াছে নারী, অর্ধেক তার নর। নারী-পুরুষ আজ আর একে অন্যের প্রতিযোগী নয়, বরং একে অন্যের কাঁধে কাঁধ মিলিয়ে সমাজকে নিয়ে যাচ্ছে সামনের দিকে এগিয়ে। আর তখনি আবার প্রশ্ন উঠছে কোন কোন বিষয়ে কে কার চেয়ে এগিয়ে।
অনেকগুলো ব্যাপারে পুরুষরা নারীর চেয়ে এগিয়ে থাকলেও এমন ৮ টি বিষয় রয়েছে যাতে পুরুষরা নারীর চেয়ে পিছিয়ে। চলুন দেখা যাক ৮ টি বিষয় কি কিঃ
১. গড়ে বেশিদিন বাঁচেন - নারীরা পুরুষদের তুলনায় দীর্ঘজীবী হন। এর সবচেয়ে বড় কারণ হৃদরোগ প্রতিরোধে তাদের অসামান্য ক্ষমতা। নারীদের হৃদরোগ হয় সাধারণত ৭০ থেকে ৮০ বছরে, যেখানে বেশিরভাগ পুরুষ ৫০ থেকে ৬০ বছর বয়সের মধ্যেই হৃদরোগে আক্রান্ত হন।
২. সহ্যক্ষমতা বেশি - বেশ কিছু গবেষণায় প্রমাণিত যে পুরুষের চেয়ে নারীর সহ্যশক্তি অনেক বেশি। প্রসববেদনা সহ্য করা যার অন্যতম প্রমাণ।
৩. জটিল পরিস্থিতিতে মানিয়ে নেয়ার ক্ষমতা – গবেষণায় দেখা গেছে, যে কোনো জটিল পরিস্থিতি সামাল দেয়ার ক্ষমতা পুরুষের চেয়ে নারীর অনেক বেশি। নারীদের মস্তিষ্কে অক্সিটোসিন বেশি উৎপন্ন হয়, যে হরমোন আমাদের শান্ত রাখতে সাহায্য করে।
৪. স্মৃতিশক্তি খুব ভালো - ব্রিটেনের একটি বিশ্ববিদ্যালয়ের গবেষণা থেকে জানা গেছে, নারীদের স্মৃতিশক্তি পুরুষদের চেয়ে অনেকগুণ বেশি। বয়স বাড়ার সাথে সাথে পুরুষদের স্মৃচিশক্তি কমলেও, নারীদের তেমন একটা কমে না।
৫. স্মার্ট - ইন্টেলিজেন্স এক্সপার্ট বা বিশেষজ্ঞদের মতে, ইউরোপ, যুক্তরাষ্ট্র, কানাডা আর নিউজিল্যান্ডে বুদ্ধিমত্তা পরীক্ষায় নারীরা পুরুষদের হারিয়ে দিয়েছেন। নারীদের মস্তিষ্কের দ্রুত বিকাশ হয় বলেও জানিয়েছেন বিজ্ঞানীরা।
৬. পড়াশোনায় সফল - জর্জিয়া ও কলম্বিয়া বিশ্ববিদ্যালয়ের এক গবেষণায় দেখা গেছে, নারীরা বিজ্ঞান খুব ভালো বোঝে। আর বিশ্ববিদ্যালয়ের মাঝ পথে পড়ালেখা ছেড়ে দেওয়ার ক্ষেত্রে পুরুষের তালিকাটাই দীর্ঘ।
৭. রাস্তা চেনায় পারদর্শী - বিজ্ঞানীরা বলছেন, নারীরা সংকেত, চিহ্ন এবং নির্দেশনা মনে রাখায় পারদর্শী। তাই তাদের পথ হারানোর ভয় যেমন থাকে না, তেমনি হারানো জিনিস খুঁজে পেতেও তাদের বেশি সময় লাগে না।
৮. হিসেবি - হিসাব-নিকাশের ক্ষেত্রে পুরুষদের চেয়ে নারীরা অনেক এগিয়ে। তারা হিসাব রাখার ক্ষেত্রে, অর্থ বুঝে খরচ করার ব্যাপারে পুরুষদের চেয়ে অনেকটাই পারদর্শী।
আপনাআপনি মিলিয়ে দেখুন আর বিশ্বাস করুন ইগোর চেয়ে সত্য সর্বদা উৎকৃষ্ট। নারীকে তার প্রাপ্য সম্মান দেওয়া আমাদের একান্ত জরুরী।
২| ০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:৪৫
মহা সমন্বয় বলেছেন: @ মাগুরগিয়াসাইবারফোর্স ---- খিক... এইডা কি শুনাইলেন ভাই্..
©somewhere in net ltd.
১|
০৯ ই জুন, ২০১৬ রাত ৩:১৮
মাগুরগিয়াসাইবারফোর্স বলেছেন: একবার এক মুরগী ডিম পেরেছে বাংলাদেশ এবং ভারতের বর্ডারের মাঝখানে মানে ডিমের অর্ধেক অংশ ভারতে আর অর্ধেক অংশ বাংলাদেশের সীমানায়।
এদিকে দোনো দেশ ঐ ডিমের মালিকানা পেতে মরিয়া, কেউ কাউকে ছাড় দিতে রাজি না, ঐ ডিমের মালিকানা পাওয়াটা দুনো দেশের জন্য প্রেস্টিজ ইস্যু হয়ে দাঁড়িয়েছে।
বর্ডারে বিডিআর এবং বিএসএফ মুখোমুখি, চরম উত্তেজনাকর পরিস্থিতি, যে কোন মুহূর্তে যুদ্ধ লেগে যেতে পারে।
কিন্তু শেষ পর্যন্ত দুই দেশের সরকারের উচ্চপর্যায়ের হস্তক্ষেপে একটা সমাধানে পৌঁছতে সমর্থ হয়।
সমাধান হলঃ
সৈন্যরা পালাক্রমে একে অন্যের দেশে ১ মাস অবস্থান করবে এবং সে দেশের মহিলাদের সাথে সেক্স করতে থাকবে। নির্ধারিত সময়ের পর যারা মানে যে দেশের সৈন্যরা সবচেয়ে বেশী মহিলাদের গর্ভবতী করতে পারবে ঐ মুরগীর ডিমের মালিকানা তাদের হয়ে যাবে।
সুতরাং শর্ত মোতাবেক বাংলাদেশের সৈন্যরা ভারতে ঢুকে পড়ে এবং ১ মাস অবস্থান করে ভারতের প্রায় সব যুবতী মেয়েদের সাথে সেক্স করে দেশে ফিরে আসে।
হ্যাঁ এখন ভারতীয় সৈন্যদের পালা, তারা সবাই বাংলাদেশের সীমান্তে একত্রিত হয়েছে।
কিন্তু এরই মধ্যে বাংলাদেশ সরকার ভারতের সরকারের হাতে মুরগী ডিমটি হস্তান্তর করে বলল “নিন এই ডিমের মালিকানা এখন আপনাদের, আমরা হার মানলাম”
এটা শুনে ভারত সরকার তো পুরাই টাস্কিত!! এত কোটি গর্ভবতী মহিলাকে নিয়ে এখন কি করবে তারা? (মাথায় বারির ইমো হবে)