নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

কিছু কথা যা ছিল বলা,,,,,,

সোহাগ আহমেদ মায়া

সোহাগ আহমেদ মায়া › বিস্তারিত পোস্টঃ

জীবনের ৫ টি চরম সত্য।।

০৭ ই এপ্রিল, ২০২২ সন্ধ্যা ৬:১৬


এই পাঁচ সত্য জেনে রাখুন
আপনি এই মুহূর্তে যেখানে আছেন, সেখানেই সুখী হতে শিখুন
আপনি এই মুহূর্তে যেখানে আছেন, সেখানেই সুখী হতে শিখুনছবি: পেক্সেলস ডটকম

ঠিক এই শিরোনামেই লেখাটি ছাপিয়েছে বিজনেস গ্রোথ মেন্টর ও গ্রোথ মাইন্ডসেট ডট টিপস। সেখান থেকেই জেনে নেওয়া যাক কী সেই সত্যগুলো।
আপনি এই মুহূর্তে যেখানে আছেন, সেখানেই সুখী হতে শিখুন। সেখানে যদি সুখ খুঁজে না পান, তাহলে বিশ্বের কোথাও পাবেন না। একটা নতুন সম্পর্ক, নতুন চাকরি, নতুন গাড়ি বা নতুন জায়গা—কোনো কিছুই আপনাকে সুখী করতে পারে না। গবেষণার মূল বিষয়টি হলো, আপনি যেখানে আছেন (বর্তমান), সেখানেই যদি সুখী না হন, তাহলে কোথাও গিয়ে আপনি সুখ খুঁজে পাবেন না। কেননা, যখন আপনি নতুন কোথাও পৌঁছাবেন, তখন সেটি বর্তমান হয়ে যাবে। আর তখন মনে হবে সুখটা সামনেই অন্য কোথাও (নিকট ভবিষ্যতে) আছে। এই দর্শনের মূল ব্যাপারটি হলো, বর্তমানে বাস করতে শেখা। কেননা, মানুষ প্রায়ই অতীত নিয়ে আক্ষেপ করে অথবা নস্টালজিয়ায় ভোগে। আর ভবিষ্যতের জন্য কাজ করে। এই দুইয়ের মধ্যে হারিয়ে যায় বর্তমান। এখানে বর্তমানকে সবচেয়ে বেশি গুরুত্ব দেওয়া হয়েছে।




আপনি যদি একা খুশি থাকেন, কেবল তখনই আপনাকে অন্যের সঙ্গ আরও সুখী করে তুলবে। আপনার যদি নিজের সঙ্গে স্বাস্থ্যকর সম্পর্ক না থাকে, তাহলে আপনি অন্যের সঙ্গেও একটা টেকসই, সুখী সম্পর্ক গড়তে পারবেন না। মনে রাখবেন, সম্পর্কের ক্ষেত্রে অন্যের ওপর নির্ভরতা কোনো সমাধান নয়।

জীবনে ঝুঁকি না নেওয়া খুবই ঝুঁকিপূর্ণ। আপনি যদি জীবনে সফল হতে চান, তাহলে আপনাকে ব্যর্থ হওয়ার ঝুঁকি নিতে হবে। যদি গ্রহণযোগ্যতা চান, তাহলে প্রত্যাখ্যানের ঝুঁকি নিতে হবে। ঝুঁকি না নিলে জীবনের অনেক স্বাদই নেওয়া হবে না। ঝুঁকিহীন জীবনকে ‘লবণহীন’ বা ‘স্বাদহীন ম্যাড়মেড়ে’ জীবনের সঙ্গে তুলনা করা হয়েছে।



বেস্ট লাইফ ডটকমের গবেষণা অনুযায়ী, যাঁরা বিজয়ী হন, তাঁদের ভেতর ‘আগে বাড়ো’ প্রবণতা লক্ষণীয়। এটা হতে পারে কোনো কিছু মাঝপথে ছেড়ে দেওয়া। কেননা, তাঁরা বোঝেন এটা ছেড়ে দিলে তাঁরা সেই সময় আর প্রচেষ্টা আরও সম্ভাবনাময় কিছুতে দিতে পারবে। তাতে আরও ভালো ফল আসবে। এটা যেমন কাজের ক্ষেত্রে সত্যি, সম্পর্কের ক্ষেত্রেও। ‘আগে বাড়ো’ মানে ‘ছেড়ে দেওয়া’ নয়; বরং নিজের যোগ্যতা অনুসারে লক্ষ্যের দিকে বা ভালো সময়ের দিকে ধাবিত হওয়া।

নিজে থেকে অন্যের জীবন ঠিক করতে ঝাঁপিয়ে পড়বেন না। এতে কেবল আপনাদের সম্পর্কে দূরত্ব বাড়বে। আগে বুঝে নিন, আপনি যাঁর জীবনের ‘ক্ষত’ সারিয়ে তোলার ব্যাপারে আগ্রহী আর আত্মবিশ্বাসী, তিনি আপনাকে তাঁর জীবনে সেভাবে আশা করছেন কি না। সত্যি এটাই যে তিনি না চাইলে কেউ আগ বাড়িয়ে কারও ক্ষত সারিয়ে তুলতে পারেন না।

মন্তব্য ৩ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৩) মন্তব্য লিখুন

১| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ১২:৪৪

নূর আলম হিরণ বলেছেন: সঠিক কারন ও সমাধানই বলা আছে আর্টিকেলে। শেয়ার করার জন্য ধন্যবাদ।

০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ রাত ৯:২০

সোহাগ আহমেদ মায়া বলেছেন: আপনাকেও ধন্যবাদ

২| ০৮ ই এপ্রিল, ২০২২ বিকাল ৩:০৫

রাজীব নুর বলেছেন: ফলাফল শূন্য।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.