![]() |
![]() |
নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস |
সস্তা মানের রাজনৈতিক চেতনা শিকেয়তোলে জঙ্গিবাদের বিরুদ্ধে দ্রুত রুখে না দাড়ালে বাঙলাদেশ -বেকার এবং অদক্ষ জনশক্তির দেশে পরিণত হবে। জঙ্গিলীলায়-জনমনে আতঙ্ক,ডিপার্টমেন্ট প্রশাসন প্রতিষ্টানে ব্যস্ততা ও অস্বস্তি সহ সারাদেশে ভীতিকর একটি পরিস্থিতিতি বিরাজ করছে।
চাকরি প্রত্যাশী যুব সমাজ এই চলমান সময়টিতে বেশি ক্ষতিগ্রস্ত হবে এমন আশঙ্কা দেখা দিয়েছে।
চলমান পরিস্তিতিতে দেশের বিভিন্ন প্রতিষ্ঠান চাকরির নিয়োগ বন্ধ রেখেছে।রাজশাহী পুলিশের একটি বার্তা পেজে দেখলাম জঙ্গিবাদ সমস্যা সমাধানে ব্যস্ত থাকায় নিয়োগ কার্যক্রম বন্ধ আছে।
কিন্তু বয়সতো আর থেমে থাকেনা-সময়/বয়স বর্ষাকালের চেঙ্গী নদের পানির মত বহমান।
পুলিশ আর্মি নেভীতে (সৈনিক পদ) অতিঅল্পবয়সী তরুণ তরুণীরা চাকরি করার সুযুগ পায়।এধরনের চাকরিতে ভর্ত্তীইচ্ছুক প্রার্থীদের বয়স হলো একনাম্বার ফ্যাক্টর।যৌবন দেখা দেওয়ার পর অল্প একটু মূহুর্তকে কাজে লাগিয়ে উল্লেখিত ডিপার্টমেন্টে চাকরি নিতে হয়।দেশের সর্বোচ্চ বিদ্যাপীঠ পাশ করার পর এধরনের পোস্টে চাকরি করার কোন সুযুগ নাই।তবে লেখাপড়ার সুবিধা সহ নিজেকে সুশিক্ষায় শিক্ষিত করার অনেক সুযুগ আছে।বাঙলাদেশ সেনাবাহিনীর পার্বত্য ক্যান্টনমেন্ট গুলোতে দেখেছি "প্রাতিষ্টানিক ভাবে হাইয়ার সেকেন্ডারি সার্টিফিকেট অর্জন করা প্রতিটি সৈনিকের জন্য বাধ্যতামূলক"এমন আদেশ জারি করা হয়েছে।এক কথায়-যদি ইচ্ছা থাকে বাঘেমোষে একঘাটের জল খাইয়া নিজেকে বিকশিত করার যথেষ্ট সুযুগ এখানে আছে।
মূল যায়গায় আসা যাক -দেশীয় জঙ্গিবাদ সমস্যা দেশে অস্বস্তিকর পরিবেশ সৃষ্টির পাশাপাশি দেশের যুবসমাজকে অভিশাপের মুখে ঠেলে দিচ্ছে।পরিস্তিতিতি মোকাবেলায় কদর্য রাজনৈতিক চেতনা এবং সরকার পুলিশ চর্চাকরণ বাদ দিয়ে সরকার এবং সরকারের আইনশৃঙ্খলা বাহিনীকে নৈতিক সমর্থ দিয়ে রুখে দাড়ালে,অবিলম্বে জঙ্গী সন্ত্রাসবাদের মূল উচ্ছেদ অভিযান সফলতার মুখ দেখবে।
©somewhere in net ltd.
১|
২৮ শে জুলাই, ২০১৬ ভোর ৪:৩১
বিলুনী বলেছেন: জঙ্গী সংগঠন নিজে নীজে পয়দা হয়না , যারা পয়দা করে ও পিছনে বসে কলকাঠি নারে তাদের নাম ধরে ধরে বললে দেশে আর জঙ্গী পয়দা হবেনা ।