১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩১

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আমি কবিতা বুঝিনা, লিখতেও পারিনা। মাথা আজেবাজে ঘটনায় ভর্তি!
পাঁচ বছর আগে কিভাবে এইটা লিখেছি, আল্লাহ জানেন। ফেসবুক মনে করিয়ে দিলো দেখেই না আপনি মুগ্ধ হবার সুযোগ পেলেন। হাহা.....

আসলে তখন আমার ধারণা ছিল না, ব্লগিং কি? আমি ভাবতাম ব্লগিং মানেই নাস্তিকতা।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৩৫

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: কবি মানেই বিরাট গুনী, আমার অত গুণ নেই। এটা অনেক আগে কিভাবে লিখেছিলাম, আমার মনে নেই!

আমি মিথ্যায় পারদর্শী, বানিয়ে বানিয়ে মিথ্যা লিখি।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৫

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হ্যা, আমারই।
এই জায়গাটা সুন্দর। রাস্তার পাশে, পাশে সারিসারি গাছ- কলাগাছ, মেহগনিগাছ, কড়ইগাছ! মাঠের অনেকটা দেখা যায়, পাশেই একটা মক্তব। বাচ্চারা সুর করে কোরআন পড়ে, বাচ্চারা স্কুলে হেটে যায়, স্কুল থেকে হেটে বাড়ি ফেরে, পরনে সুতি কাপড়ের হাফপ্যান্ট, দলানো দু'একটা বোতামহীন শার্ট, হাতে বই, মাথা নাড়িয়ে নাড়িয়ে গল্প করে। দেখতে ভালো লাগে!

রাতে বা সন্ধ্যায় জায়গাটা খালি পাওয়া যায় না। আসর বসে, গাজার। আমি সকাল-দুপুরের পরিবেশ লিখেছি।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৪৬

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনারা সবাই আমাকে লজ্জায় ফেলে দিলেন!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ১:৫৬

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হ্যা, এখান থেকে তুলে ধান ক্ষেতে লাগানো হয়।
বিরাট পরিশ্রমের কাজ। একবার চেষ্টা করেছিলাম, ধান লাগাবো। কোমড় লেগে যায়, রোদে পিঠ পুড়ে যায়, ধৈর্য্য থাকে না!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০০

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ঠিক তা না, চেষ্টা করবো।
আমার মনে হয়, ব্লগে সহনশীলতা কম। তাই মন্তব্য করি না। আর অত পরিচিতি দিয়ে কি হবে? আনন্দ লাগে, লিখি। আনন্দ যেদিন থেকে পাবো না, বন্ধ করে দিবো।

আর টাকাও ইনকাম করতে হবে, এখনো এজন্য প্রস্তুতি নিচ্ছি না।

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:০৭

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: হাইস্কুলে পড়ি। স্কুলে যাইনা, সারাদিন ছবি আকি, গল্পের বই পড়ি। ৮ম শ্রেনিতে পড়ি তখন শরৎচন্দ্র রচনা পড়া শেষ! বাংলাদেশ, ভারতের খেলা মিস করি না। টেন্ডুলকার, সৌরভ যতক্ষণ মাঠে আছে, টয়লেটেও যেতাম না।

আব্বা একদিন খুব রেগে গেলেন। বইখাতা জ্বালিয়ে দিলেন, পড়াশোনা বন্ধ। কিছুদিন ক্ষেতে কাজ করেছি, ভালো পারছিলাম না। তাই আবার পড়াশোনায় ফিরে এসেছি। ভূল করেছি, বিরাট ভূল!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ দুপুর ২:১৮

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আপনারা ঢোলে বাড়ি দিচ্ছেন। ভাবছি আপনাদের কমেন্টগুলো মা কে দেখাবো।জানি, আম্মা বলবে বড় চাকরি করেও লেখালেখি করা যায়।
আমার BCS বা BJSC এর জন্য পড়ার ধৈর্য্য নেই।

দেখা যাক কি হয়।
এখনো চাকরি করার দূর্ভাগ্য হয়নি। আমি মাস্টার হতে চাই, বিশ্ববিদ্যালয়ের মাস্টার!
দোয়া করবেন!

১৭ ই নভেম্বর, ২০১৯ বিকাল ৪:২৮

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: আনন্দ লাগছে আবার কষ্ট লাগছে। আপনারা এত প্রশংসা করেন, মনে হয় দেরি করে ব্লগে এসেছি!

১৮ ই নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ৯:২৩

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ।

২৩ শে নভেম্বর, ২০১৯ সকাল ১১:৫২

মেহরাব হাসান খান বলেছেন: ধন্যবাদ জনাব!
কাব্য প্রতিভা আমার নেই। এটা অনেক আগে লিখেছিলাম।
বিশ্ববিদ্যালয়ের শিক্ষক হবার ইচ্ছে, মনে হচ্ছে বিদেশি ডিগ্রি ছাড়া হবে না। অত সাধ্য নেই।
আমার জন্য দোয়া করবেন।