নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

আমার একটাই দোষ; আমি মানুষ!!!

মাত্রাতিরিক্ত রকমের জ্ঞেয়ানী জনেরা আমার ব্লগের উটকো অতিথি বলে বিবেচিত হবে।

এম. এ. খসরু নোমান

© লেখকের অনুমতি ব্যতীত এই ব্লগের কোন লেখা সম্পূর্ণ বা আংশিকরূপে কোথাও প্রকাশ করা যাবে না। মোবাইল: ০১৭১১০০১১২৪ Email: [email protected]

এম. এ. খসরু নোমান › বিস্তারিত পোস্টঃ

B-)থানায় জিডি করতে যেয়ে কে কে বিপদে পড়েন নাই হাত তোলেন?B-)

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:০৫





আমার মনে হয় সেই সংখ্যা খুব একটা বেশি হবে না যারা থানায় জিডি করতে যেয়ে হয়রান, পেরেশান না হয়ে থানা থেকে ফিরে এসেছেন। জিডি হইসে কি না হইসে সেইটা তো পরের কথা। আবার আমাদের মধ্যে এমন মানুষও আছেন যারা থানা পুলিশের কথা শুনলেই হাতে পায়ে পানি চইল্লা আসে, গলা শুকায় যায়। তাই বিপদে পড়লেও থানায় জিডি করতে যাওয়ার চেয়ে গল্লির চিপায় বইসা বিড়ি খাওয়াই উত্তম মনে করে।



আমাদের সমাজে এমন কিছু মানুষের উপস্থিতি রয়েছে যারা বড় বড় সমস্যা, অপরাধ বা ঘটনা গুলোকে গলির চায়ের দোকান পর্যন্তই সীমাবদ্ধ রেখে থাকে। শুধুমাত্র সেই সব মানুষ গুলোর অজ্ঞতা এবং অনিহার কারনে এমন অনেক সমস্যা, অপরাধ বা ঘটনা আছে যেগুলো আইন শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর নিকট অবশ্যই পৌঁছানো উচিৎ ছিল কিন্তু পৌছায় নাই। এই সমস্যা, অপরাধ বা ঘটনা গুলোকে তুচ্ছ ব্যপার ভাবে সমাজের ভিতরে চেপে রাখার কারনে একদিন যখন বেক ফায়ারের মত ঘটনা ঘটে তখন সকল দায় গিয়ে বর্তায় পুলিশের উপর। সুতরাং কোন অপরাধ বা ঘটনাকে ছোট বা তুচ্ছ ভেবে বসে না থেকে যথাশিঘ্র সম্ভব পুলিশকে অথবা নিকটস্থ আইন-শৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীকে অবগত করুন এবং যে কোন অনাকাঙ্ক্ষিত ঘটনা প্রতিরোধে পুলিশকে সহায়তা করুন।



এখন আসুন আপনাদের জিডি ভীতি দূর করার চেষ্টা করি। এই পোষ্টে জিডি কি? কোথায় করতে হয়? কেন করতে হয়? কি ভাবে করতে হয়? এর একটি সংক্ষিপ্ত বর্ণনা নিম্নে দেয়া হল। আশা করি আপনাদের উপকারে আসবে।



জিডি কি?

জিডি শব্দটি জেনারেল ডায়েরীর সংক্ষিপ্ত রুপ। প্রতিটি থানায় এবং ফাঁড়িতে একটি ডায়েরীতে ২৪ ঘন্টার খবর রেকর্ড করা হয়। প্রতিদিন সকাল আটটায় ডায়েরী খুলে পরের দিন সকাল আটটায় বন্ধ করা হয়। অর্থাৎ কার্যত এটি কখনই বন্ধ হয় না।



এই ডায়েরীতে থানার বিভিন্ন কার্যক্রম যেমন আসামী কোর্টে চালান দেয়া, এলাকার বিভিন্ন তথ্য, থানার ঊর্ধ্বতন কর্মকর্তাদের আগমন ও প্রস্থানের তথ্য ইত্যাদি লিপিবদ্ধ থাকে।



সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্বঃ

সাধারণ মানুষের কাছে জিডির গুরুত্ব ভিন্ন। কোন থানায় মামলাযোগ্য নয় এমন ঘটনা ঘটলে মানুষ থানায় জিডি করে থাকেন। আবার কাউকে ভয় ভীতি দেখানো হলে বা অন্য কোন কারণে যদি তিনি নিরাপত্তার অভাব বোধ করেন, কিংবা কোন ধরনের অপরাধের আশঙ্কা করেন তাহলেও তিনি জিডি করতে পারেন। জিডি করার পর পুলিশ প্রয়োজনীয় পদক্ষেপ নিয়ে থাকে। প্রয়োজনবোধে তদন্ত করা, নিরাপত্তা দেয়া ছাড়াও জিডির বিষয়টি মামলাযোগ্য হলে পুলিশ মামলা করে থাকে। আইনগত সহায়তা পাওয়ার জন্য জিডি অনেক সময় গুরুত্বপূর্ণ হয়ে ওঠে। অনেক সময় আদালতেও জিডিকে সাক্ষ্য হিসেবে বিবেচনা করা হয়।



জিডি করাঃ

থানার ডিউটি অফিসার জিডি নথিভুক্ত করেন। এক্ষেত্রে তিনি একটি ডায়েরীতে জিডির নম্বরসহ বিভিন্ন তথ্য লিপিবদ্ধ করেন। জিডির দুটি কপি করা হয়। একটি থানায় সংরক্ষণ করা হয় এবং অন্যটিতে জিডির নম্বর লিখে প্রয়োজনীয় সাক্ষর ও সীলমোহর দেয়া হয়। এটি ভবিষ্যতের জন্য সংরক্ষণ করতে হয়। অভিযোগকারী নিজে জিডি লিখতে পারেন, আবার প্রয়োজনে থানার কর্মকর্তাও লিখে দিয়ে থাকেন।



প্রতিটি জিডির বিপরীতে একটি নম্বর দেয়া হয়, ফলে কোন অবৈধ প্রক্রিয়া মাধ্যমে কেউ আগের তারিখ দেখিয়ে জিডি করতে পারেন না।



অনলাইন জিডিঃ

আবার পুলিশের তাৎক্ষণিক সাড়া দেবার প্রয়োজন নেই এমন ক্ষেত্রে যেমন পাসপোর্ট হারানো, বাখাটে বা মাদক সেবীদের সম্পর্কে তথ্য প্রদান বা এজাতীয় ক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করা যেতে পারেন বা সরাসরি পুলিশ সদরদপ্তরে ফ্যাক্স বা ই-মেইল করতে পারেন। এ পদ্ধতিতে দেশের বাইরে থেকেও জিডি করা সম্ভব। এক্ষেত্রে অনলাইনে জিডি করার পর ই-মেইল বা মোবাইল ফোনের মাধ্যমে জিডি নম্বরটি জিডিকারীকে পাঠিয়ে দেয়া হয়।



ই-মেইল: [email protected].

ফ্যাক্স: +৮৮০-২-৯৫৫৮৮১৮



অনলাইনে জিডি করার জন্য www.police.gov.bd সাইটে গিয়ে ‘Citizens help request’ –এ ক্লিক করতে হবে।



হারানো বিষয়ের জিডিঃ

মোবাইল ফোনের সিম, পরীক্ষার সার্টিফিকেট, জমির দলিল প্রভৃতি হারিয়ে গেলে ঐ সব কাগজপত্র পুনরায় তুলতে গেলে সংশ্লিষ্ট কর্তৃপক্ষ হারানো সংবাদের জিডি চেয়ে থাকে, তাই ঐসব ক্ষেত্রে হারানো সংবাদের জিডি করে সেই জিডি নম্বরসহ কর্তৃপক্ষরে কাছে আবেদন করতে হয়।





সার্টিফিকেট হারানোর একটি জিডির নমুনা দেখুন।



বরাবর

ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তা

...................... থানা

ডিএমপি, ঢাকা।



বিষয়: এসএসসি সার্টিফিকেট হারানো সংবাদ ডায়েরীভুক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা গ্রহণের আবেদন।



মহোদয়,

আমি নিম্ন সাক্ষরকারী আপনার থানায় উপস্থিত হয়ে লিখিতভাবে জানাচ্ছি যে, আমার এসএসসি পরীক্ষার সার্টিফিকেট আজ সকাল আনুমানিক ১১ টার সময় ঢাকা কলেজের পাশের রাস্তার একটি ফটোকপি করার দোকান থেকে হারিয়ে গেছে।



এমতাবস্থায় হারানোর বিষয়টি ডায়েরীভুক্ত করে প্রয়োজনীয় ব্যবস্থা নেবার জন্য অনুরোধ জানাচ্ছি।



সার্টিফিকেটের বিবরণ:

পরীক্ষার নাম...শিক্ষাবর্ষ...রেজিষ্ট্রেশন নং... রোল নং...



বিনীত নিবেদক

...............................

ঠিকানাঃ ..................

মোবাইলঃ ০১...............



।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>।>



Citizens Help request (CHR) বা ‘ও পুলিশ, বন্ধু আমার (বন্ধু পুলিশ)’ প্রকল্পের মাধ্যমে জনসাধারণ জরুরী নয় বা তাৎক্ষনিক সাড়ার প্রয়োজন নেই, এমন সব বিষয়ে সাধারণ ডায়েরী বা জিডি করার অনুরোধসহ আইন সহায়তা লাভ করতে পারবেন। জরুরী নয় বা তাৎক্ষনিক সাড়ার প্রয়োজন নেই, এমন সব বিষয়ে প্রবাসীগণও পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকাস্থ প্রবাসী কল্যাণ ডেস্ক-এর সাথে যোগাযোগের জন্য এ ওয়েবসাইট ব্যবহার করতে পারবেন। উপরন্তু প্রবাসীগণ বাংলাদেশ পুলিশের প্রবাসী সহায়তা সেল-এর সাথে যোগাযোগের জন্য উপরে বর্ণিত ই-মেইল অথবা ফেক্স যে কোন একটি মাধ্যম ব্যবহার করতে পারবেন।



জরুরী নয়, এমন কিছু বিষয়ের উদাহরণ হচ্ছেঃ

১/ পাসপোর্ট, পরিচয়পত্র, ব্যাংকের চেকবই, সার্টিফিকেট বা অন্য যে কোন গুরুত্বপূর্ণ দলিল হারানো।

২/ বখাটে, মাদক সেবী বা অপরাধীদের আড্ডাস্থল বা অন্য কোন অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কে তথ্য (তাৎক্ষনিক সাড়ার প্রয়োজন হলে মোবাইল বা অন্য কোন মাধ্যমে সরাসরি ডিউটি অফিসার বা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে কথা বলতে হবে)।

৩/ ছিনতাইয়ের শিকার ব্যক্তি, যখন নিরাপদ অবস্থানে বা তার আবাসস্থলে আছেন (ছিনতাইকারী গ্রেফতার বা মালামাল উদ্ধারের আশায় জরুরী বা তাৎক্ষনিক পুলিশী সাড়ার প্রয়োজন হলে ডিউটি অফিসার বা থানা ভারপ্রাপ্ত কর্মকর্তার সাথে সরাসরি ফোনে কথা বলতে হবে।

৪/ জনসাধারণের শান্তি-শৃঙ্খলা বিঘ্নিত হওয়ার আশংকা আছে এমন কোন অবৈধ সমাবেশ সম্পর্কে আগাম তথ্য।

৫/ গৃহ পারিবারিক, নিয়োগ দারোয়ান, কেয়ারটেকার, নৈশপ্রহরী নিয়োগ (বা পলায়ন) সম্পর্কে তথ্য।

৬/ নতুন বা পুরোনো ভাড়াটিয়া সম্পর্কে তথ্য।



প্রাথমিকভাবে পাইলট হিসেবে নিম্নবর্নিত থানা/ইউনিটসমূহ থেকে বা ‘বন্ধু পুলিশ’ বা ‘ CHR’-এর সেবা দেয়া হবে।



>> ঢাকা মহানগর-এলাকার সকল থানা

>> (কেবল প্রবাসীদের জন্য) প্রবাসী সহায়তা সেল, পুলিশ হেডকোয়ার্টার্স, বাংলাদেশ পুলিশ, ঢাকা।

>> নারী নির্যাতন প্রতিরোধ সেল, PHQ

>> মানব পাচার প্রতিরোধ সেল, PHQ



জনসাধারণের ভাল সাড়া পাওয়া গেলে এবং কোনরূপ পদ্ধতিগত জটিলতা দেখা না গেলে পর্যায়ক্রমে তা অধিক সংখ্যাক থানায় বিস্তৃত করা হবে পুলিশ বাহিনীর পক্ষ থেকে আশ্বস্ত করা হয়েছে।



আমার পোষ্টটি আপনাদের ভালো লাগলে ফেসবুকের এই পেজে একটি লাইক দিবেন। এই মর্মে আপনাদের অবগত করা যাচ্ছে যে, ফেসবুক লাইকের আবেদন কোন ব্যক্তিগত বা আর্থিক লাভের জন্য করা হয় নাই। নিতান্তই আমার পোষ্টের প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশের ইচ্ছে যদি কারো থাকে তবে তিনি একটি ফেসবুক লাইক দেয়ার মাধ্যমে জানাতে পারেন। আপনাদের সবাইকে ধন্যবাদ।



(বিদ্রঃ লাইক দেয়া না দেয়া আপনার একান্ত ব্যক্তিগত ব্যাপার; এই ব্যাপারে কোনরূপ কটু মন্তব্য না করার জন্য লেখক আপনাদের অনুরোধ জানাচ্ছেন।)



সূত্র

মন্তব্য ৮১ টি রেটিং +৩৭/-০

মন্তব্য (৮১) মন্তব্য লিখুন

১| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:১১

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: আমি কয়েকদিন আগে বনানী থানায় জিডি করলাম একটি বিষয়ে , খাতায় মন্তব্যে খুব ভালো লিখে আসতে হলো , পুলিশ অফিসার প্রাইভেট কাষ্টমার সার্ভিসের মতো ভালো ব্যবহার করলেন ।

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:০৯

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: খাতায় মন্তব্যে খুব ভালো লিখে আসতে হলো।
>> আপনি নিশ্চয়ই পুলিশের নিকট ভালো সেবা পেয়েছেন তাই কৃতজ্ঞতা প্রকাশের জন্যই হয়ত মন্তব্য হিসেবে (খুব ভালো) সত্য কথাটাই লিখেছেন। আপনার মত আমদের সকলেরই উচিৎ পুলিশের প্রতি একরোখা দৃষ্টিভঙ্গি থেকে বেড়িয়ে এসে বাংলাদেশ পুলিশের নতুন অবস্থান সম্পর্কে ধারনা নেয়া। জনগনের সেবা করাই বাংলাদেশ পুলিশের লক্ষ। তাই আসুন যেকোন আইনগত সমস্যায় পুলিশের সহায়তা গ্রহন করি।

পুলিশের প্রতি উৎসাহ ব্যঞ্জক মন্ত্যবের জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:১২

বিদ্রোহী সত্ত্বা বলেছেন: +++++++++

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:০৯

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৩| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:১৩

বিপ্লব কান্তি বলেছেন: আপনি কি পুলিশ সার্ভিসের লোক নাকি ? পার্সোনাল প্রশ্ন হয়ে গেল তবু ও আপনার লেখার ইতিহাস দেখে মনে হলো আইন জানা লোক

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:১১

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপাতত আমাকে একজন সাধারন ব্লগার হিসেবেই আপনাদের মাঝে গ্রহন করুন।

আপনার জানার আগ্রহকে সন্মান জানাচ্ছি।

৪| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:১৭

ফারিআজ বলেছেন: ভালো পোষ্ট +++

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:১২

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৫| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:২১

ছাইচাপা আগ্নেয়গিরি বলেছেন:
আমি রমনা থানায় গিয়ে অমায়িক ব্যবহার পেয়েছি ! শুধু বলেছিলাম, আমি অমুক জায়গার শিক্ষক; একটা জিডি করতে এসেছি ! :)

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:১৬

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আশা করি শুধু রমনা থানায়-ই নয় বাংলাদেশের যে কোন থানায় পুলিশ আপনাকে সর্বাত্মক সেবা দেয়ার চেষ্টায় নিয়োজিত রয়েছে। পুলিশকে নতুন ভাবে জানার যে আগ্রহ আপনাদের মাঝে লক্ষ্য করা যাচ্ছে তাতে করে বাংলাদেশ পুলিশের প্রতিটি সদস্য অনুপ্রাণিত হবে বলে আমি আশা ও বিশ্বাস করি।

৬| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:২৫

গাজী খায়রুল হাসান বলেছেন: শিখে রাখলাম।কখনো কাজে লাগলে অবশ্যই কাজে লাগাবো।

ধন্যবাদ আপনাকে তথ্যগুলো শেয়ার করবার জন্য।

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:১৮

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: অবশ্যই কাজে লাগাবেন।

কাজে লাগলে জানাতে ভুলবেন না যেন।

৭| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:২৭

_শাহরিয়ার_ বলেছেন: অনেক আগে একবার জিডি করেছিলাম । কোন সমস্যা হয় নাই । অনেক ভাল ব্যবহার করেছিল। এখনও মনে আছে তারা নিজে থেকেই বসতে বলেছিল। বলতে পারেন অনেক ভয় নিয়ে থানায় গিয়ে বেশ ভাল অভিজ্ঞতা নিয়ে ফিরেছি ।

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:২৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: পুলিশ জনগনের বন্ধু।

আপনি নিশ্চয়ই এই কথাটির প্রমান পেয়ে গেছেন। সুতরাং আপনার বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজন, পাড়া-প্রতিবেশি সহ সবাইকে আপনার অভিজ্ঞতার কথা বুঝিয়ে বলুন এবং তাদের পুলিশ ভীতি দূর করুন।

সমাজের শান্তি শৃঙ্খলা রক্ষা করত আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে সবাইকে অনুরোধ করুন।

৮| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:২৮

মোমের মানুষ বলেছেন: ১০০ টি + পাওয়ার যোগ্য একটি পোষ্ট। প্রিয়তে রাখলাম

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:২৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনাকে ধন্যবাদ।

৯| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৮:২৯

ফাস্ট অ্যান্ড ফিউরিয়াস বলেছেন: ++++++++++++++++++++++++++++ কাজের পোস্ট

১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:২৫

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: কাজে লাগান।
আপনাকে ধন্যবাদ।

১০| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ৯:৫৬

আশীষ কুমার বলেছেন: বেবাক কামের পোস্ট।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৪০

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: কামের পোষ্ট কামে লাগাইবেন। তবে আপনাদের সকলের কাছে অনুরোধ ভাল কামে লাগাইয়েন, অযথা ব্যবহার বা অসৎ উদ্দেশ্যে ব্যবহার করা থেকে বিরত থাকুন।

আমরা থানায় যখন কোন জিডি করতে যাই, হয় আমরা নিজে লিখে নিয়ে যাই বা কোন অফিসারের সাহায্য নিয়ে লিখি কিংবা অফিসার নিজে লিখে দেন। লেখা শেষ হলে প্রয়োজন বোধে ওসি কিংবা সেকেন্ড ওফিসার সেই জিডির বিষয়বস্তু ভেরিফাই করেন। ফেরিফাই করার পর জিডি রিসিভ করিয়ে আমরা চলে আসি। এরপর কি হয় তার খবর আমরা কেউ কি রাখি?

আমরা চলে আসার পর সেই জিডিটি সংশ্লিষ্ট থানার সাধারন ডাইরিতে হাতে লিখে লিপিবদ্ধ করা হয়। জিডি লিপিবদ্ধ করার আগে সেই জিডি তদন্ত করার জন্য একজন সাব-ইন্সপেক্টারকে দায়িত্ব দেয়া হয়। তিনি তদন্ত করে পরবর্তী ব্যবস্থা গ্রহনের জন্য সুপারিশ করে থাকেন।

১১| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:০০

চাঁপাডাঙার চান্দু বলেছেন: আল্লাহর রহমতে দুইবার জিডি করতে গিয়াও পুলিশের ছত্রিশ ঘা থাইকা বাইচা আসছি =p~

একবার সাথে দলীয় ব্যাকিং ছিল, আরেকবার মহিলা অফিসার ছিলেন। আফায় আমারে খুব ভালা পাইছিল ;)

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৪১

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: বিষয়বস্তু কি ছিল?

১২| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১০:৫৫

লুকার বলেছেন: জিডি করতে কি টাকা লাগে? নির্দিষ্ট ভাষা আছে? কাগজ হারানোর জিডি করলে পুলিশ কি পদক্ষেপ নেয়? সার্টিফিকেট বা পাসপোর্ট ডুপ্লিকেট তোলার জন্য জিডি কেন লাগে, যেখানে বোর্ডে বা পাসপোর্ট অফিসে প্রার্থী নিজেই বলতে পারেন যে হারিয়ে গেছে! প্রার্থী বললে বিশ্বাসযোগ্য হবে না অথচ জিডি করলে হবে, এটা কেমন কথা?

আরেকটা কথা, জিডি যদি স্থানীয় থানার ২৪ ঘন্টার ডায়রী হয় তবে সেই ডায়রী থেকে আমরা স্থানীয় খুটিনাটি ইতিহাস পেতে পারি। এগুলো লেখার লোক কি প্রশিক্ষিত? এগুলো কোথায় সংরক্ষণ করা হয়? ব্রিটিশ আমলের বিভিন্ন থানার জিডি গুলো কই পাওয়া যাবে?

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৫১

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: জিডি করতে কি টাকা লাগে?
>> না।

নির্দিষ্ট ভাষা আছে?
>> হ্যা। জিডি করতে গেলে আপনাকে প্রথমে জিডি এবং অভিযোগ (মামলা) এর মধ্যে পার্থক্য বুঝতে হবে। তাই আপনি যে কোন বিষয়ের উপর জিডি করার সময় খেয়াল রাখতে হবে যে আপনার জিডির ভাষা যেন মামলার ভাষার মত না হয়।

>> কাগজ হারানোর জিডি করলে পুলিশ কি পদক্ষেপ নেয়?
আশেপাশে যদি কোথাও হারিয়ে থাকে তবে পুলিশ জিজ্ঞাসাবাদ করার মাধ্যমে উদ্ধারের চেষ্টা করে থাকে।

>> সার্টিফিকেট বা পাসপোর্ট ডুপ্লিকেট তোলার জন্য জিডি কেন লাগে?
প্রথমত, আপনি চেষ্টা করেছেন হারানো জিনিষ খুজে পেতে। দ্বিতীয়ত, যথাযথ আইনি প্রক্রিয়ার মাধ্যমে নতুন তুলে নেয়া।

>> যেখানে বোর্ডে বা পাসপোর্ট অফিসে প্রার্থী নিজেই বলতে পারেন যে হারিয়ে গেছে!
প্রতিদিন যদি হারায় আর প্রতিদিন যদি তুলেন তবে তখন কি হবে?

>> প্রার্থী বললে বিশ্বাসযোগ্য হবে না অথচ জিডি করলে হবে, এটা কেমন কথা?
হারানো জিনিষ/ সার্টিফিকেট তোলার ক্ষেত্রে জিডি হচ্ছে একটি আইনি প্রক্রিয়া, তাই আইন যথাযথ ভাবে মেনে চলার চেষ্টা করুন এবং আপনার আশেপাশের সবাইকে আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হতে সহায়তা করুন।

১৩| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:১৯

নােয়ফ চৌধুরী বলেছেন: ভালো লাগা জানিয়ে গেলাম+্।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৫২

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনার মন্তব্য পড়ে আমারও ভালো লাগল।

১৪| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:৩৩

প্রিন্স অফ ব-দ্বীপ বলেছেন: আমাকে জাস্ট জিডির কপিটি রিসিভ করার জন্য জুম্মার নামাযের শেষ পর্যন্ত বসিয়ে রাখা হয়েছিল।এর আগে তাদের কাছে কাগজ ছিল না, সেই কাগজ জোগার, লেখা, লেখা ফটোকপি করা এইসব করতে অনেক ঝক্কি পোহাতে হয়েছিল কারন আমি একটা রিমোট প্লেসের থানায় জিডি করতে গিয়েছিলাম, এর পাশে কোন দোকান ছিল না। এরপর ফিরে এসে দেখি ১২:৩৫ বাজে, তারা আমার জিডি রিসিভ না করে নামায পড়তে গেল, নামায শেষে এসে অমায়িক হাসি দিয়ে জিডির কপি রিসিভ করলো।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১:৫৩

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: রিমোট প্লেসের থানা গুলোর আধুনিকায়ন চলছে, আশা করি অতি শ্রিগ্র আপনারা এর ফলাফল পেতে শুর করবেন।

সবাইকে ধন্যবাদ।

১৫| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৪

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: আমি আর আমার আব্বা ৭-৮মাস আগে গিয়েছিলাম মিরপুর থানায়, আমার আব্বার মোবাইলে চাঁদা চেয়ে কয়েকটা ফোন এসেছিল, তাই একটা জিডি করে এসেছিলাম। সেকেন্ড অফিসার অনেক ভাল ব্যবহার করল, নিজের ফোন নাম্বার দিয়ে বলল এরপর যখনই চাদাবাজদের ফোন আসবে সাথে সাথে যেন তাকে ফোন দেই। 8-| 8-|

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৪৭

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: চাঁদা চাওয়া, হত্যার হুমকি দেয়া ইত্যাদি গুরুত্বপূর্ণ বিষয়ে যত দ্রুত সম্ভব থানায় যেয়ে আপনার জিডি দাখিল করবেন।

আপনি সেবা নিতে গেছেন এবং সেকেন্ড অফিসার তার দায়িত্ব পালন করেছেন। সমাজের সকল মানুষের সুরক্ষার দায়িত্ব যাদের হাতে অর্পিত তারা সমাজের সুরক্ষার খাতিরে ক্ষেত্র বিশেষে কারো কারো প্রতি কঠোর হতে বাধ্য হন। তার মানে এই নয় যে পুলিশ খারাপ ব্যবহার করছে। আপনাকে আমাকে বুঝতে হবে যে, পুলিশ তার দায়িত্ব পালন করতে যেয়ে সাময়িক ভাবে কঠোর অবস্থানে যেতে বাধ্য হয়েছে। যেহেতু পুলিশ সমাজের সাথে মিলে মিশে কাজ করে তাই খুব সহজে পুলিশকে বিতর্কিত করে দেয়া যায় এবং আমাদের সাংবাদিক ভাইয়েরা এই কাজটি খুব ভাল ভাবে করে থাকেন। তাই আপনাদের সকলের কাছে আমার অনুরোধ, পুলিশকে তার দায়িত্ব পালনে সহায়তা করুন।

১৬| ১৮ ই জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৬

ফয়সাল তূর্য বলেছেন: আর আজব ব্যাপার হচ্ছে জিডি করে আসার পর আর কোন ফোন আসেনি চাদাবাজদের, কখনোই না! হলি কাউ! :D :D :D

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৫৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: জিডি করার পর চাঁদাবাজের আর কোন ফোন না আসার ব্যপারটা আপনি কিভাবে নিয়েছেন তা আপনার মন্তব্যে আমি ঠিক পরিষ্কার ভাবে বুঝতে পারলাম না।

তবে যতটুকু বুঝলাম তা হচ্ছে জিডি করাতে আপনার কাজ হয়েছে, চাঁদাবাজ আপনাদের আর বিরক্ত করে নাই। তাই আপনার এখন উচিৎ আপনার আশে পাশের সবাইকে উৎসাহিত করা যেন তারাও যে কোন সমস্যায় পুলিশের সহায়তা গ্রহন করার ব্যপারে আগ্রহী হয়।

১৭| ১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:১৯

লুবনা ইয়াসমিন বলেছেন: আপানার লেখাটি যার পর নাই ভাল লাগল। তাই প্রিয়তে রাখলাম। আমি আইনের লোক হয়েও অনেক কিছু জানি না।

আমি যেই বাসায় থাকি অর্থাৎ যেই বিল্ডিং এ থাকি তার সামনের বিল্ডিং এর থেকে প্রায়ই রাত্রে ফেন্সিডিলের বোতল ফেলা হয়। বছর দুয়েক থেকে এই ঘটনা চলছে। আগে কাঁচের বোতল ফেলা হতো আর এক এখন প্লাষ্টিকের বোতল ফেলা হয় । আমি আমাদের বিল্ডিং এর দারোয়ানকে বলেছি যা ফেলবে একটা র্কাটুনে জমা করে রাখবে। আমদের বাসার সামনের বিল্ডিং টা ৬ তলা সব মিলিয়ে ১০টা ফ্লাট (দুই ইউনিট) নীচের তলায় গ্যরেজ। স্বাভাবিক ভাবেই যেই পাশ থেকে ফেলা হচ্ছে সেই পাশটাই ধরতে হবে। বাকী পাশটা বাদ যাবে। বিল্ডিং এর কমিটির প্রধানকে গিয়ে আমি নিজে বলে এসেছি এই ব্যপারে।

আমাদের বিল্ডং এর পুরুষগন সকালে কাজে বেরিয়ে যান ফেরেন রাতে। স্বাভাবিক ভাবেই তাঁরা অনেক টায়ার্ড থাকেন। আর এইসব বিষয় নিয়ে ভাবার সময় পান না। আর যেই পরিবেশ আমি জ়িডি করতে গেলে রোষের মুখে পড়ার সম্ভবনা আছে। কেউ পড়ের জন্য নিজে ঝামেলা পোহাতে চায় না।তাই আমি নিজে আদাবর থানায় গিয়ে কমপ্লেইন করেছি বিষয়টি নিয়ে। কোনো ব্যবস্থা হয় নাই। আমাদের পক্ষে সম্ভব না হাতে নাতে কাউকে ধরার। সেই সময় কারোরই নাই। ফেলার পরে শব্দ শুনে বুঝতে পারি যে এখন ফেলা হলো । কোন্ বাসা থেকে পড়ল এটা বোঝা সম্ভব না।
আর এখন তো সমাজে এমন অবস্থা তুচ্ছ ঘটনাকে কেন্দ্র করে অনেক বড় বড় ঘটনা ঘটে যায়।

সাইডের আর একটি বাসা থেকে গত তিন চার বছর থেকে যখনই দারোয়ান পানি তুলে পানি ১ ঘণ্টার উপড় পড়ে যায়। বাড়ির মালিক থাকে না। দারোয়ান পানি ছেড়ে অন্য কাজে চলে যায়। আমি গিয়ে কয়েক দিন বলেছি যে হিসাব করে মোবাইলে এর্লাম দিয়ে কাজ করতে কিন্তু তাদের এই ব্যপারে কোন চিন্তাই নাই। আমার বিরক্তির বিষয় এইজন্য যে আমার বারান্দার সামনে তাদের পাইপ। এক ঘণ্টার উপর পানি পড়ছে দেখাটা সহ্য করতে পারি না। মাঝে মাঝে শুধু ছবি তুলে রাখি।

এইগুলো কি জি ডি করার মত বিষয়।

আমি এই সব পছন্দ করিনা বা প্রতিবাদ করি বলে মোটেও জনপ্রিয় নই।

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:৫২

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: যেই বিল্ডিং এ থাকি তার সামনের বিল্ডিং এর থেকে প্রায়ই রাত্রে ফেন্সিডিলের বোতল ফেলা হয়।
>> আপনি আজকেই আপনার নিকটস্থ থানাকে লিখিত ভাবে ব্যপারটি জানান। আপনার থানার ওসি বা সেকেন্ড অফিসারকে বিশেষ ভাবে অনুরোধ করুন এই ব্যপারে কার্যকর পদক্ষেপ নিতে। প্রয়োজনে তাকে আমাদের ফেসবুক পেজের প্রচারনা সম্পর্কে জানিয়ে আমাদের উদ্দেশ্য তার নিকট তুলে ধরুন। আপনি জিডি করার পর থানার ওসি বা সেকেন্ড অফিসারকে বলবেন নিরাপত্তা জনিত কারনে যদি আপনার নাম কোথাও না নেয়া হয় তবে আপনার জন্য তা মঙ্গলজনক বলে বিবেচিত হবে। আপনার এরূপ আবেদনের ভিত্তিতে দায়িত্ব প্রাপ্ত কর্মকর্তা আপনার জিডির আইও (ইনভেস্টিগেশন অফিসার) কে যথোপযুক্ত নির্দেশনা দিয়ে দিবেন বলে আশা করি।

সাইডের আর একটি বাসা থেকে গত তিন চার বছর থেকে যখনই দারোয়ান পানি তুলে পানি ১ ঘণ্টার উপড় পড়ে যায়।
>> প্রথমেই ব্যপারটি সম্পর্কে ঐ বাড়ির মালিককে অবগত করার চেষ্টা করুন। যদি তা সম্ভব না হয় তবে আপনারা কয়েকজন বাসিন্দা মিলে ঐ দারোয়ান কে ডেকে পানি এবং বিদ্যুৎ এর অপচায় সম্পর্কে বুঝিয়ে বলুন। আমরা জানি এবং মানি, বর্তমান প্রেক্ষাপটে আমাদের সমাজে শুধু আপনি নন আপনার মত আরো অসংখ্য বিবেকবান মানুষ রয়েছেন যাদের সহযোগিতার কারনে দায়িত্ব পালনের ক্ষেত্রে পুলিশের কাজ আগের চেয়ে আরো সহজ হয়ে গেছে। কারন আপনাদের মত বিচক্ষণ - বিবেকবান মানুষগুলো সমাজের ছোট ছোট অসঙ্গতি গুলোকে নিয়ন্ত্রণ করার মধ্যমে পুলিশকে সহায়তা করছেন বলেই পুলিশ বড় বড় সমস্যা গুলোকে চিহ্নিত করে দ্রুত সমাধানের পথে এগুতে পারছে। এর জন্যই সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় বিশেষ অগ্রগতি লক্ষ করা যাচ্ছে।

তাই আপনাদের সবার কাছে অনুরোধ, আইনের প্রতি শ্রদ্ধাশীল হয়ে সমাজের শান্তি-শৃঙ্খলা রক্ষায় পুলিশকে সহায়তা করুন।

আপনাকে ধন্যবাদ।

১৮| ১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:৫৭

মুহিব বলেছেন: আমার তেমন ঝামেলা হয় নাই। বাড্ডা থানায় ছাপান ফর্ম ছিল যা থানার সামনের চা দোকানে বিক্রি করে। সেখান থেকে ফর্ম নিয়ে ফিলাপ করে ১০০/- ঘুষ দিয়ে চলে এসেছি।

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:২৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: সেখান থেকে ফর্ম নিয়ে ফিলাপ করে ১০০/- ঘুষ দিয়ে চলে এসেছি।

>> দয়া করে থানায় যেয়ে ঘুষ দেয়া থেকে বিরত থাকুন। জিডি করা আপনার নাগরিক অধিকার, জিডি দায়ের করতে কোন টাকা পয়সা লাগে না।

১৯| ১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:০৫

জাহিদুল হাসান বলেছেন: আমি নিজেও গুলশান থানায়( পিংক সিটির উল্টাদিকে) ১ বার গিয়ে বেশ আন্তরিক সেবা পেয়েছিলাম। আর কোন থানায় যাবার দরকার পড়ে নাই। তাই জানিনা।

১৯ শে জুন, ২০১২ সকাল ১১:২৬

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: ভালো সেবা পেয়েছেন শুনে খুব খুশি হলাম। ভবিষ্যতে যে কোন সমস্যায় পুলিশের দ্বারস্থ হতে নিশ্চয়ই কখনোই দ্বিধাবোধ করবেন না?

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২০| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:০৯

দ্যা বারব্যারিয়ান বলেছেন: কয়েকদিন আগে খিলক্ষেত থানায় একটা জিডি করলাম। জীবনে প্রথম কোন থানায় ঢুকলাম। কিন্তু তারা খুবই ভালো ব্যবহার করল। একজন কাগজ জোগাড় করে দিল, কি কি লিখতে হবে বলে দিল। আমি লিখে দিলে সাইন সিল দিয়ে জিডি নাম্বার দিল। পরে খুশি হয়ে ২০০ টাকা দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা নিজেরা কিছু চায় নাই।

কিন্তু সমস্যা হলো অন্যখানে। জিডি নাকি এখন তদন্ত করতে হয়। একজন দায়িত্বপ্রাপ্ত অফিসার কয়েকদিন পরে ফোন করে দেখা করে বিস্তারিত জানতে চাইল, এবং রিপোর্টের জন্য টাকা চাইল। আমি চা খাওয়ার জন্য ১০০ টাকা অফার করেছিলা, কিন্তু সেটা নেয়নি। স্পষ্টতই তার চাহিদা ছিল অনেক বেশি। কিন্তু বারবার ফোন করার পরেও আমি কিছু দেইনি। ভালোটা আর শেষ পর্যন্ত ভালো রইল না। আমার সমস্যাটা এমনিতেই সমাধান হয়ে গিয়েছিল, তাই কি রিপোর্ট শেষ পর্যন্ত দিয়েছে তা নিয়ে আর মাথা ঘামাইনি।

উপলব্ধিঃ পুলিশের সার্ভিস শেষ পর্যন্ত কোন না কোন ভাবে ভোগান্তিতে গিয়ে পৌঁছায়। তাদের থেকে দূরে থাকাই উত্তম।

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:২৯

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: পরে খুশি হয়ে ২০০ টাকা দিয়েছিলাম, কিন্তু তারা নিজেরা কিছু চায় নাই।
>> ভবিষ্যতে এমন কিছু করা থেকে বিরত থাকুন। আপনি হয়ত খুশি হয়ে কাউকে কিছু দিচ্ছেন কিন্তু আপনার পাশে যিনি বসা সে হয়ত ভাবছে তাকেও সেবা পেতে হলে ২০০ টাকা দিতে হবে। সেক্ষেত্রে ঐ ব্যক্তি যদি আর্থিক ভাবে আপনার মত সচ্ছল না হয়ে থাকেন তবে তিনি ভেবে নিবেন যে পুলিশের সেবা তার পক্ষে পাওয়া সম্ভব নয়। অথবা আপনার এই ২০০ টাকা দেয়ার ঘটনা যদি কোন সাংবাদিক এই ভাবে প্রচার করে "থানায় জিডি করতে পুলিশ ২০০ টাকা ঘুষ নেয়" তখন কিন্তু এই আপনিই পুলিশকে খারাপ বলবেন; ঠিক এখন যেমন বলেছেন। গালি যে কয়টা দিবেন তা না হয় বাদ-ই দিলাম।

জিডি নাকি এখন তদন্ত করতে হয়।
>>> আপনার জিডির বিষয়বস্তু কি ছিল তা উল্লেখ করলে ভাল হত। কারন বিষয় বস্তুর উপর নির্ভর করে তদন্ত করতে হবে কি না।

রিপোর্টের জন্য টাকা চাইল। আমি চা খাওয়ার জন্য ১০০ টাকা অফার করেছিলাম, কিন্তু সেটা নেয়নি।
>>> প্রথমে আপনি অপরাধ করলেন ঘুষ দিয়ে; আর এখন পুলিশকে অপরাধী বলছেন ঘুষ চাইল বলে। যে অফিসার জিডি তদন্ত করে রিপোর্ট দেয়ার জন্য ঘুষ দাবি করেছে তার বিরুদ্ধে ওসি অথবা সেকেন্ড অফিসারের নিকট মৌখিক ভাবে সুনিদৃষ্ট অভিযোগ দিন। তবে অভিযোগ দেয়ার আগে ভেবে দেখুন শুরুটা কি আপনি-ই করেছিলেন?

উপলব্ধিঃ পুলিশের সার্ভিস শেষ পর্যন্ত কোন না কোন ভাবে ভোগান্তিতে গিয়ে পৌঁছায়। তাদের থেকে দূরে থাকাই উত্তম।
>>> পরামর্শঃ প্রথমে নিজেকে বদলাবার চেষ্টা করুন, যদি দেখেন আপনি ৯০% সফল হয়েছেন তখন পরিবারের সদস্যদের বদলাবার চেষ্টা করুন, যদি দেখেন ৭০% সফল হয়েছেন তখন সমাজকে বদলাবার চেষ্টা করুন, যদি দেখেন ৫০% সফল হয়েছেন তখন-ই আপনি পুলিশের সেবা সম্পর্কে ভালো ধারনা পোষণ করতে পারবেন। কারন হয়ত আপনি-ই একজন পুলিশ বা আপনার পরিবারের কেউ একজন অথবা আপনার সমাজের কেউ এই বাহিনীতে রয়েছে। সুতরাং গাছের ডগা কাটার মত বোকামি করার চেয়ে গোড়ায় পানি দিয়ে ফলের আশা করাই মনে হয় উত্তম পন্থা।

তাই পুলিশের কাছ থকে দূরে থাকার নসিহত দেয়ার চেয়ে, সেবা দেয়ার মত উত্তম পরিবেশ তৈরি করতে পুলিশকে সহায়তা করলে বরং দেশ ও জাতির প্রতি কৃতজ্ঞতা প্রকাশ করা হবে।

আপনাকে ধন্যবাদ।

২১| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ৮:১৯

নুপুর বলেছেন: আমার চাচা এস এম আবাসনের একটি প্লটের জন্য মাসিক কিস্তি পরিশোধ করছিলেন। জমির দামের অর্ধেক পরিমান টাকা শোধ হবার পর তিনটি কিস্তি বাকি পড়ে যায়, এখন তাদের কাছে সম্পূর্ণ টাকা নিয়ে যাবার পর তারা বলছে আমাদের প্লট ক্যানসেল হয়ে গিয়েছে। ফোন করলে বারবার ফোন কেটে দেয়া হচ্ছে, একজন কর্মকর্তা খুবি বাজে বিহেভ করছেন-এক্ষেত্রে কি করণীয়?

১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৫৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: উপযুক্ত কাগজপত্র এবং প্রমানাদি সহ আপনার চাচা যে এলাকায় প্লট কিনেছেন সেই এলাকার নিকটস্থ থানায় সরাসরি ওসি সাহেব অথবা সেকেন্ড অফিসারের সাথে যোগাযোগ করুন এবং তাদের সাথে পরামর্শ করুন। যদি অভিযোগ দিতে বলে তবে সেক্ষেত্রে একজন ভালো আইনজীবীর সাথে পরামর্শ করে নিতে পারেন; সেক্ষেত্রে মামলা শুরু থেকে-ই গুছিয়ে নিতে পারবেন। যদি তাদের কথা আপনাদের মনপুত না হয় তবে ঐ থানা যে জোনের আওতায় পড়েছে সেই জোনের এসি সাহেবের সাথে যোগাযোগ করে তার সরাসরি সহায়তা চাইতে পারেন।

কিছু প্রশ্নঃ
১/ ঐ আবাসন কোম্পানি কি রেডি প্লট বিক্রি করছে?
২/ চুক্তি পত্রে কিস্তি অনাদায়ে প্লট বাতিলের কোন চুক্তি রয়েছে কি?
৩/ প্লট বাতিলের পূর্বে আপনাদের সাথে ঐ কোম্পানি কোন যোগাযোগ করেছিল কি?
৪/ প্রকল্পের কাজ কি পর্যায়ে রয়েছে? (মানে কত % কাজ হয়েছে)
৫/ ঐ কোম্পানি এই পর্যন্ত কত জন গ্রাহককে প্লট বরাদ্দ দিয়েছে?
৬/ প্রকল্প এলাকায় সরকারি খাস সম্পত্তি আছে কি? থেকে থাকলে আনুমানিক তার পরিমাণ কত হবে?

আশা করি পুলিশ আপনাদের এই ব্যপারে সর্বাত্মক সহায়তা করবে। পরবর্তী আপডেট জানিয়ে কমেন্ট করতে ভুলবেন না যেন। আর যে কোন পুলিশ সদস্যের নিকট থেকে অশোভন ব্যবহার বা অসহযোগিতা মূলক আচরন পেলে তার নাম ও পদবি টুকে রাখুন এবং তার উদ্ধতন কর্মকর্তাকে তার ব্যবহার সম্পর্কে মৌখিক এবং লিখিত ভাবে অবগত করুন।

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

২২| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৩২

এস.কে.ফয়সাল আলম বলেছেন: আমি একবার করেছিলাম ভার্সিটির ছাত্র বলাতে খুবই ভাল ব্যবহার করে দ্রুত জিডি'র কাজ সম্পন্ন করেছিল।

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:০৯

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: পুলিশ আপনাকে দ্রুত সেবা নিশ্চিত করেছে শুনে খুব ভালো লাগলো। আমি নিশ্চিত আপনার মন্তব্য পড়ে আরো অনেকে পুলিশের সেবা গ্রহনে আগ্রহী হবে। পুলিশের কাছে সব সেবা গ্রহীতাই সমান, তবে আপনি ছাত্র পরিচয় দেয়াতে পুলিশ আপনার সময়কে গুরুত্ব দিয়েছে বলতে পারেন। তাছাড়া কাল হয়ত আপনিই হতে পারেন বাংলাদেশ পুলিশের একজন গর্বিত সদস্য; তাই আপনার সামনে পুলিশের সেবা দানের একটি দৃষ্টান্ত তুলে ধরে আপনাকে অনুপ্রানিত করা পুলিশের কাজের-ই একটি অংশ।

আপনাকে ধন্যবাদ।

২৩| ১৯ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:৪৮

সুখী পাগলা বলেছেন: জিডি করতে গেলে পুলিশ এখন আগের চেয়ে অনেক ভাল ব্যাবহার করে , নতুন জেনারেশন পুলিশ বাহিনিতে আসছে তো তাই :#) :#) :#)


কিন্তু পাসপোর্ট এর ব্যাপারে উনারা কল কইরা টেকা চায় X(( X(( X(( X(( কমপ্লেইন করা হইসিল পরে হাসাহাসি করছে /:) /:)

পরে ৫০০ টাকা দিয়া পুলিশ ভেরিফিকেসন কোন হইছে :-&

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১২:২০

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: নতুন জেনারেশন পুলিশ বাহিনিতে আসছে তো তাই।
>>> আপনার ধারনা একদম ঠিক।

পাসপোর্ট এর ব্যাপারে উনারা কল কইরা টেকা চায়।
>>> পাসপোর্ট একটি অতিব গুরুত্বপূর্ণ ডকুমেন্ট; তাই পুলিশকে বলুন আপনার সঠিক ভেরিফিকেশনের মাধ্যমে রিপোর্ট দিতে। যদি টাকা চায় তবে তাকে বলুন "ভাই আপনি টাকা নিয়ে এমন একজন ব্যক্তির ভেরিফিকেশন পজেটিভ করে দিলেন, পরে দেখলেন ঐ ব্যক্তি আপনার-ই পরিবারের কোন সদস্য বা কোন আত্মীয়ের খুনি; এবং সে টাকার বিনিময়ে আপনার করা ভেরিফিকেশনের কারনে পাসপোর্ট পেয়ে আইনকে ফাঁকি দিয়ে বিদেশে চলে গেছে তখন নিজেকে কিভাবে ক্ষমা করবেন?"

সঠিক ভেরিফিকেশন করান এবং পুলিশকে সঠিক তথ্য দিয়ে সমাজের আইন শৃঙ্খলা নিয়ন্ত্রনে সহায়তা করুন।

২৪| ২০ শে জুন, ২০১২ ভোর ৪:৫৪

তূর্য্য বলেছেন: প্রিয়তে রাখলাম, পরে কখনো কাজে লাগবে।

ধন্যবাদ।

২০ শে জুন, ২০১২ রাত ১০:৪৩

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: মন্তব্য করার জন্য ধন্যবাদ।
কাজে লাগলে জানাতে ভুলবেন না যেন।

২৫| ২৪ শে জুন, ২০১২ সকাল ১০:০৯

ময়ূখ বলেছেন: পাসপোর্ট ভেরিফিকেশন এর জন্য ২০০০ টাকা চাইসিলো উত্তরা থানা...পরে আমি তার কমান্ডিং অফিসার এর কাছে গিয়ে বলার পরে কিছুই হয় নাই...আমাকে বলা হলো যে, আমরা এত কষ্ট করে আপনাদের জন্য কাজ করি, কিছু তো দিতেই পারেন..!! কি আর করার, যা করতে চাই নাই, তাই করতে হইলো...মামা ডি.জি.এফ.আই তে ছিল ঐ সময়, ২০০৭ এ...তারে নিয়া গেলাম একটু পরে থানা তে...গিয়ে উনি চড় মারলেন ঐ সাব-ইন্সপেক্টর কে, যদিও কাজ টা ঠিক হয় নাই...১০ মিনিট এর মাথায় ক্লিয়ারেন্স রেডি..!!

মামাকে আমি সাপোর্ট করি নাই তার কাজের জন্য পরে আবার চিন্তা করে দেখলাম আমি টাইম মতো পাসপোর্ট না পেলে অনেক ঝামেলা তে পরে যেতাম ঐ সময়...আর বড় কথা..ইমিগ্রেশন পার করার টাইমে দেখলাম তাদের অবস্থা...আমাকে বললো, আপনার বাড়ী চট্টগ্রামে...আপনি যে ঐখানে মার্ডার করে পালায় যাচ্ছেন না এই টা কিভাবে বুঝব...!! ঐখানের ক্লিয়ারেন্স কোথায়...ঐ ইতর লোকটা কি জানে না যে এই রকম কোন ক্লিয়ারেন্স নাই..!! থাকলে আমি অবশ্যই আনতাম কারণ আমি তার মতো ইতর না..আমি আমার মামা ছিলো দেখেই উত্তর দিতে পারসিলাম যে, আপনার চাকরি নিয়ে টান দিলে তখন দেখবো এত কথা কোথায় যায় আপনার...চিন্তা করে দেখেন, একজন মানুষ দেশের বাইরে যাচ্ছে সবাইকে ফেলে, তার মন খারাপ...তখন পুলিশ করতেসে এইসব তামাশা...!!

মনে হয় আপনি পুলিশ বাহিনীর মেম্বার...দুঃখিত...

০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:০৮

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনাকে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ঘুস দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন বলে।

আপনার মামা ডি.জি.এফ.আই তে ছিল বলে তিনি গিয়ে চড় মারলেন ঐ সাব-ইন্সপেক্টর কে, যদিও কাজ টা ঠিক হয় নাই!!!
>>> ব্যপারটা কি আইন সম্মত বা যুক্তিযুক্ত? মোটেও না।
আপনার মামা তার অবস্থানে থেকে ঐ সাব-ইন্সপেক্টর শাস্তি নিশ্চিত করতে পারতেন। কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে যে, তিনি ঐ সাব-ইন্সপেক্টরের গায়ে হাত তোলার মাধ্যমে সরাসরি তার ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, যা আমাদের কারোই কাম্য নয়।

মামাকে আমি সাপোর্ট করি নাই তার কাজের জন্য পরে আবার চিন্তা করে দেখলাম আমি টাইম মতো পাসপোর্ট না পেলে অনেক ঝামেলা তে পরে যেতাম ঐ সময়।
>>> ভাই আপনি ডেকে এনে ঘুস দাবীকারীকে চড় খাওয়ালেন আর এখন কিনা বলছেন আপনি সাপোর্ট করেন নাই! যাই হোক ভাই, আমাদের মাঝেই আপনার মত আরো অনেকে রয়েছেন যারা হয়ত অনিচ্ছা স্বত্বেও ক্ষমতার দাপটে অনেক অনৈতিক কাজকে নৈতিক করে নিয়ে যায় আবার অনেক সময় ক্রম তালিকায় অনেক পিছনে অবস্থান হলেও শুধু মাত্র ক্ষমতার দাপটে তাদের কাজ আগে করে দিতে হয়। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন এর ফলে সমস্যায় পরে কারা? হয় সাধারন মানুষ, যার নাই কোন ক্ষমতার দাপট অথবা সেই সেবা দানকারী ব্যক্তি যে ক্ষমতাধরদের অধনস্ত হিসেবে কাজ করে।

আপনার বাড়ী চট্টগ্রামে, আপনি যে ঐখানে মার্ডার করে পালায় যাচ্ছেন না এই টা কিভাবে বুঝব?
>>> ভাই, আপনি মনে হয় প্রথম বার ইমিগ্রেশন পুলিশের মুখোমুখি হয়েছিলেন তা আপনার কথায় বুঝা যাচ্ছে। যাই হোক এইটা কোন ব্যপার না, আপনাকে বুঝতে হবে যে সেই পুলিশ সদস্য তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছিলেন।

একজন মানুষ দেশের বাইরে যাচ্ছে সবাইকে ফেলে, তার মন খারাপ, তখন পুলিশ করতেসে এইসব তামাশা!
>>> ইমিগ্রেশন পুলিশের উদার মনোভাব, সহনশীলতা, সহমর্মিতা এবং সমব্যথিতার কারনে আপনার কোন আত্মীয় বা কাছের মানুষের খুনি যদি বিদেশে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় তখনও কি আপনি এই কথাই বলবেন?

মনে হয় আপনি পুলিশ বাহিনীর মেম্বার, দুঃখিত।
>>> আপনার ধারনা সম্পূর্ণরূপে ভুল; সুতরাং আপনার দুঃখ প্রকাশের কোন প্রয়োজন নাই। একান্তই যদি দুঃখ প্রকাশ করতেই চান তবে ফেসবুকের এই পেজে লাইক দেয়ার মাধ্যমে আপনার দুঃখ প্রকাশ করতে পারেন।

আজকেই এই ডিজিটাল যুগেও পুলিশকে কাজ করতে হয় সেই এনালগ পদ্ধতিতে কারন রিসোর্সের অভাব। ক্ষমতার দাপট ওয়ালাদের সেবা নিশ্চিত করতে গিয়ে সাধারন জনগন নামক বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে সুবিধা বঞ্চিতদের খাতায় অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য করা হয়। সাংবাদিক সহ বিবিধ গণমাধ্যমের নৈতিক - অনৈতিক সব রকম চাপ সহ্য করে পুলিশকে তার দৈনন্দিন কাজ করতে হয়। *** ছত্র-ছায়ায় পালিত বিভিন্ন খুনি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ইত্যাদির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম।

আশা করি আমার কথা গুলো একটু সময় নিয়ে ভেবে দেখবেন।

২৬| ২৫ শে জুন, ২০১২ রাত ১১:০৭

দ্যা বারব্যারিয়ান বলেছেন: আপনার কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত। নিজেকে বদলানোই ভালো। আর তখনই সমাজে পুলিশের কোন দরকার হবে না।

আপনাদের সার্ভিসের জন্যই "পুলিশ" শব্দটাই এখন গালিতে পরিনত হয়েছে।

০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:১৭

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনার কথার সাথে সম্পূর্ণ একমত। নিজেকে বদলানোই ভালো। আর তখনই সমাজে পুলিশের কোন দরকার হবে না।
>>> সাধারন মানুষের আইনের প্রতি বৃদ্ধাগুলি প্রদর্শনের প্রবণতার কারনেই আইনশৃঙ্খলা রক্ষাকারী বাহিনীর প্রয়োজন পড়ে এবং এই রকম একটি বাহিনীর প্রয়োজনীয়তা মানুষ তার সমাজ সভ্যতার একদম শুরু থেকেই অনুভব করে আসছে। সুতরাং সমস্যার শুরুটা আমাদের সমাজ থেকেই শুরু তাই আসুন আগে এইটা ঠিক করি।

আপনাদের সার্ভিসের জন্যই "পুলিশ" শব্দটাই এখন গালিতে পরিনত হয়েছে।
>>> ভাই; কিছুই বুঝলাম না!!! :|| :|| :||

২৭| ০১ লা জুলাই, ২০১২ দুপুর ১২:৩৮

ঠানডুমিঞা বলেছেন: আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ........
যাইহোক আপনাকে এরআগে অনেক কঠিন কঠিন কথা বলেছিলাম.......। আপনাকে আমি চোর পুলিশের গুনাগুন কারি ভেবেছিলাম......। আমার অজ্ঞতা ক্ষমাসুন্দর দৃস্টিতে দেখবেন.।

আজ আমি সত্যিই আশাবাদি যে অনেক অনেক ভালো পুলিশও আছে.....।

পুলিশদের কস্টগুলো কেউ দেখেনা.....। নিচুপদে যারা জব করেন তাদের যে কি দুরাবস্থা তা না দেখলেই নয়.......।(ট্রাফিক ব্যারাক মিরপুর ১৪ এবং রাজারবাগ পুলিশলাইন এ আমি দেখেছি তাদের অনেক কাছ থেকেই.... সরকার বা জনগণ কেউই এইদিকে নজর দেয় না.....)

যাইহোক আপনার এই পোস্ট এর জন্যে ধন্যবাদ......


০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: যাইহোক আপনাকে এরআগে অনেক কঠিন কঠিন কথা বলেছিলাম.......। আপনাকে আমি চোর পুলিশের গুনাগুন কারি ভেবেছিলাম......। আমার অজ্ঞতা ক্ষমাসুন্দর দৃস্টিতে দেখবেন.।
>>> ভাই; আপনি যে অনুধাবন করতে পেরেছেন কৃতজ্ঞতা স্বীকারের জন্য এটুকুই যথেষ্ট, ক্ষমা চাওয়ার কোন প্রয়োজন নাই। বরং যদি পারেন তবে ফেসবুকের এই পেজে লাইক দেয়ার মাধ্যমে আপনার সহমর্মিতা জানাতে পারেন।

আজ আমি সত্যিই আশাবাদি যে অনেক অনেক ভালো পুলিশও আছে.....।
>>> শুধু আশাবাদী হলেই চলবে না, পুলিশকে নূতন ভাবে সমাজের সাধারন মানুষের কাছে তুলে ধরার জন্য চেষ্টা চালিয়ে যেতে হবে। ভালো কাজের জন্য তাদের অনুপ্রেরণা দিতে হবে; সেই সাথে খারাপ কাজের জন্য দোষী পুলিশ সদস্যদের প্রশাসনিক শাস্তি নিশ্চিত করতে হবে। তবে সবচেয়ে ভালো উপায় হচ্ছে ঐসকল সদস্যদের সামাজিক ভাবে কাউন্সিলিং এর সঠিক পথে ফিরিয়ে আনা। যদি তবুও তারা সঠিক পথে ফিরে না আসে তবে ঐসকল সদস্যের প্রশাসনিক শাস্তি নিশ্চিত করার সাথে সাথে সামাজিক ভাবেও তিরস্কার করতে হবে।

পুলিশদের কস্টগুলো কেউ দেখেনা.....। নিচুপদে যারা জব করেন তাদের যে কি দুরাবস্থা তা না দেখলেই নয়.......।(ট্রাফিক ব্যারাক মিরপুর ১৪ এবং রাজারবাগ পুলিশলাইন এ আমি দেখেছি তাদের অনেক কাছ থেকেই.... সরকার বা জনগণ কেউই এইদিকে নজর দেয় না।
>>> আপনার এই কথা গুলোর সাথে আমি ১০০% একমত এবং আমার মনে হয় সাধারন মানুষ যারা সত্যিকার অর্থে কিছু জানতে আগ্রহী তারা পুলিশ ভাইদের সম্পর্কে সঠিক তথ্য-উপাত্ত জানার মাধ্যমে তাদের দৃষ্টিভঙ্গিতে পরিবর্তন আনবেন।

আপনার মূল্যবান মন্তব্যের মাধ্যমে পুলিশ ভাইদের পাশে এসে দাঁড়িয়েছেন বলে আপনাকে অনেক অনেক ধন্যবাদ।

২৮| ০১ লা জুলাই, ২০১২ বিকাল ৫:২৯

আমি তুমি আমরা বলেছেন: কাজের পোস্ট। প্লাস দিলাম।

০৩ রা জুলাই, ২০১২ রাত ১০:৪৬

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: পোষ্টের পাশাপাশি এই ফেসবুক পেজেও লাইক দিন।

আপনাকে ধন্যবাদ।

২৯| ১৩ ই জুলাই, ২০১২ ভোর ৫:৫০

চেইন স্মোকার ১৩ বলেছেন: আমার অভিজ্ঞতা মারাত্তক ভাল। খিলক্ষেত থানায় জিডি করার সময় আমাকে চা-সিগারেট ও খাইয়েছিলো :)

১৩ ই জুলাই, ২০১২ দুপুর ১:২৬

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: ভালোই খাতির পাইসেন মনে হচ্ছে!!! :)
এইবার এক কাজ করেন; আপনার কিছু বন্ধু-বান্ধব, আত্মীয়-স্বজনদের নিয়ে দুই দিন পর পর থানায় যান বিভিন্ন উছিলায় জিডি করতে। তাতে করে আপনার দৈনন্দিন চা-সিগারেটের পয়সা বেঁচে যাবে। ;)

পরামর্শ পছন্দ হইলে এই পেজে একটা লাইক দিয়েন।

৩০| ০৮ ই আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১৩

ময়ূখ বলেছেন: ভাই...আমারে বলেন খুন করি নাই এইরকম ক্লিয়ারেন্স কোথায় দেয়া হ্য়...তাও আবার জেলা ভিত্তিক :দ ...আমার কাছে কাগজ চাইসিল...আমারে বলেন কোথায় এইটা দেয়া হয়...ক্লিয়ারেন্স দেয়া হয় পাসপোর্ট করার টাইমে...

১১ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ৩:২৩

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: কেমনে কি? কিছুই বুঝলাম না!!!

একটু বুঝাইয়া বলার কষ্ট করলে খুব ভালো হত। মানে কোথায়, কি, কেন এই ক্লিয়ারেন্স প্রয়োজন?

কমেন্ট করার জন্য ধন্যবাদ।

৩১| ১১ ই আগস্ট, ২০১২ দুপুর ২:২৯

ময়ূখ বলেছেন: ভাই...আমার ২৫ নং কমেন্ট টা পড়েন...দেন আপনার রিপ্লাই টা পড়েন...তারপরে কিছু বলতে চাইলে বলেন...

১৪ ই আগস্ট, ২০১২ রাত ১১:০৭

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনাকে প্রথমেই ধন্যবাদ জানাচ্ছি ঘুস দিতে অস্বীকৃতি জানিয়েছেন বলে।

আপনার মামা ডি.জি.এফ.আই তে ছিল বলে তিনি গিয়ে চড় মারলেন ঐ সাব-ইন্সপেক্টর কে, যদিও কাজ টা ঠিক হয় নাই!!!
>>> ব্যপারটা কি আইন সম্মত বা যুক্তিযুক্ত? মোটেও না।
আপনার মামা তার অবস্থানে থেকে ঐ সাব-ইন্সপেক্টর শাস্তি নিশ্চিত করতে পারতেন। কিন্তু আপনার কথায় মনে হচ্ছে যে, তিনি ঐ সাব-ইন্সপেক্টরের গায়ে হাত তোলার মাধ্যমে সরাসরি তার ক্ষমতার অপপ্রয়োগ করে উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত স্থাপন করেছেন, যা আমাদের কারোই কাম্য নয়।

মামাকে আমি সাপোর্ট করি নাই তার কাজের জন্য পরে আবার চিন্তা করে দেখলাম আমি টাইম মতো পাসপোর্ট না পেলে অনেক ঝামেলা তে পরে যেতাম ঐ সময়।
>>> ভাই আপনি ডেকে এনে ঘুস দাবীকারীকে চড় খাওয়ালেন আর এখন কিনা বলছেন আপনি সাপোর্ট করেন নাই! যাই হোক ভাই, আমাদের মাঝেই আপনার মত আরো অনেকে রয়েছেন যারা হয়ত অনিচ্ছা স্বত্বেও ক্ষমতার দাপটে অনেক অনৈতিক কাজকে নৈতিক করে নিয়ে যায় আবার অনেক সময় ক্রম তালিকায় অনেক পিছনে অবস্থান হলেও শুধু মাত্র ক্ষমতার দাপটে তাদের কাজ আগে করে দিতে হয়। কিন্তু একবার ভেবে দেখুন এর ফলে সমস্যায় পরে কারা? হয় সাধারন মানুষ, যার নাই কোন ক্ষমতার দাপট অথবা সেই সেবা দানকারী ব্যক্তি যে ক্ষমতাধরদের অধনস্ত হিসেবে কাজ করে।

আপনার বাড়ী চট্টগ্রামে, আপনি যে ঐখানে মার্ডার করে পালায় যাচ্ছেন না এই টা কিভাবে বুঝব?
>>> ভাই, আপনি মনে হয় প্রথম বার ইমিগ্রেশন পুলিশের মুখোমুখি হয়েছিলেন তা আপনার কথায় বুঝা যাচ্ছে। যাই হোক এইটা কোন ব্যপার না, আপনাকে বুঝতে হবে যে সেই পুলিশ সদস্য তার উপর অর্পিত দায়িত্ব পালন করছিলেন।

একজন মানুষ দেশের বাইরে যাচ্ছে সবাইকে ফেলে, তার মন খারাপ, তখন পুলিশ করতেসে এইসব তামাশা!
>>> ইমিগ্রেশন পুলিশের উদার মনোভাব, সহনশীলতা, সহমর্মিতা এবং সমব্যথিতার কারনে আপনার কোন আত্মীয় বা কাছের মানুষের খুনি যদি বিদেশে পালিয়ে যেতে সক্ষম হয় তখনও কি আপনি এই কথাই বলবেন?

মনে হয় আপনি পুলিশ বাহিনীর মেম্বার, দুঃখিত।
>>> আপনার ধারনা সম্পূর্ণরূপে ভুল; সুতরাং আপনার দুঃখ প্রকাশের কোন প্রয়োজন নাই। একান্তই যদি দুঃখ প্রকাশ করতেই চান তবে ফেসবুকের এই পেজে লাইক দেয়ার মাধ্যমে আপনার দুঃখ প্রকাশ করতে পারেন।

আজকেই এই ডিজিটাল যুগেও পুলিশকে কাজ করতে হয় সেই এনালগ পদ্ধতিতে কারন রিসোর্সের অভাব। ক্ষমতার দাপট ওয়ালাদের সেবা নিশ্চিত করতে গিয়ে সাধারন জনগন নামক বিশাল একটি জনগোষ্ঠীকে সুবিধা বঞ্চিতদের খাতায় অন্তর্ভুক্ত করতে বাধ্য করা হয়। সাংবাদিক সহ বিবিধ গণমাধ্যমের নৈতিক - অনৈতিক সব রকম চাপ সহ্য করে পুলিশকে তার দৈনন্দিন কাজ করতে হয়। *** ছত্র-ছায়ায় পালিত বিভিন্ন খুনি, সন্ত্রাসী, চাঁদাবাজ ইত্যাদির কথা না হয় বাদ-ই দিলাম।

আশা করি আমার কথা গুলো একটু সময় নিয়ে ভেবে দেখবেন।

এতকিছু বললাম তারপরেও আপনার কাছে মনে হল কিছুই বলি নাই, তো এখন আমি আর আপনাকে কি বলে সান্ত্বনা দিতে পারি, সেইটা আগে বলেন??? ;)

৩২| ২০ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:০৯

ময়ূখ বলেছেন: বুঝলাম..তাল গাছ আপনার...সমস্যা নাই...মাইর খাইলে পুলিশ ঠিক থাকে...যুগে যুগে খেয়ে যাবে :D

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৪৯

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আপনার এই কমেন্ট-ই বলে দিচ্ছে তাল গাছটি কার। সুতরাং আর কথা না বাড়ানোই মনে হয় ভালো হবে।

চিন্তাধারা পাল্টানোর চেষ্টা করুন; তবে পাল্টাতেই হবে তা কিন্তু বলিনি কিন্তু চেষ্টা করতে দোষ কি বলেন। আর যাই হোক তাল গাছের মালিকানা আমি দাবি করব না এই ব্যপারে নিশ্চিত থাকেন।

আপনাকে ধন্যবাদ। ;)

৩৩| ২০ শে আগস্ট, ২০১২ সকাল ১০:১৩

তামিম ইবনে আমান বলেছেন: নগদ প্রিয়তে । এখন খামু ;)

৩০ শে আগস্ট, ২০১২ বিকাল ৫:৫০

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: B-) B-) B-)

ধন্যবাদ।

৩৪| ১৪ ই সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ১২:০২

ৈজয় বলেছেন: চমৎকার পোস্ট। পুলিশ বাহিনীর সেবা নিতে উৎসাহী হলাম।

২৪ শে সেপ্টেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৪৭

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: যেকোন ধরনের সমস্যা বা বিপদে পুলিশের সহায়তা গ্রহন করুন এবং সেই সাথে অন্যের বিপদের সময় অন্তত সামাজিক দায় বদ্ধতার খাতিরে পুলিশের চোখ এবং কান হিসেবে কাজ করার মাধ্যমে পুলিশকে সর্বাত্নক সহায়তা করার চেষ্টা করুন।

আপনাকে ধন্যবাদ।

৩৫| ১০ ই ডিসেম্বর, ২০১২ রাত ৯:৩০

মামদোভুত বলেছেন: ভাল লাগলো।

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩১

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩৬| ০১ লা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৭:৫৪

মাগুর বলেছেন: আপনার পোস্টটি অনেক ভালো লাগলো। কমেন্ট গুলোও পড়ে শেষ করলাম। আমি খিলক্ষেতে থাকি। গত মাসের ১০ তারিখ সকালে বনানী গেছিলাম। দুপুরে বাসায় এসে দেখি আমার জাতীয় পরিচয়পত্রটি হারিয়ে গেছে। আইডি কার্ডটা আমার প্যান্টের পকেটে ছিলো। এজন্য কোন থানায় জিডি করবো? খিলক্ষেত না বনানী? জিডির সাথে কি আইডি কার্ডের ফটোকপি দিতে হবে? আমার কাছে কোন ফটোকপি নাই। একটু জানাবেন কি?

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩০

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: পোষ্ট ভালো লেগেছে জেনে খুশি হলাম, এর উপর আবার কমেন্টগুলোও পড়েছেন।

যাই হোক আসল কথায় আসি; আপনার আইডি কার্ড হারিয়ে গেছে গত মাসের ১০ তারিখে এই মর্মে আপনি যে থানা এলাকায় বসবাস করেন সেই থানায় যেয়ে একটি জিডি করুন এবং পরবর্তীতে নির্বাচন কমিশনের সাথে যোগাযোগ করুন নূতন আইকার্ড পাওয়ার জন্য।

তবে একটি কথা না বললেই নয়, তা হল; "সাধারনত ঘটনা যেই থানা এলাকায় সঙ্ঘঠিত হয় সেই থানাতেই জিডি বা অভিযোগ করতে হয়, সেক্ষেত্রে যদি ঘটনার প্রেক্ষিতে কোন রকম কনফিউশন থাকে তবে ঘটনা শুরু যে এলাকায় অথবা শেষ যে এলাকায় হবে এই দুইটার যে কোন একটাতে অভিযোগ বা জিডি করা যাবে।

তবে এর ব্যতিক্রমও আছে; যেমন ধরেনঃ বিশ্বজিত হত্যার ঘটনা শুরু হয়েছে কোতোয়ালী থানা এলাকা থেকে, মানে বিশ্বজিতকে ধাওয়া করা হয়েছে যে স্থান থেকে তা হচ্ছে কোতয়ালী থানার অন্তরগত এলাক। কিন্তু সে দৌড়ে চলে আসে ভিক্টোরিয়া পার্কের কাছে একটি ভবনে যা কিনা সূত্রাপুর থানা এলাকা। অবশেষে দেখবেন সে দৌড়ে পালিয়ে যাচ্ছে জজ কোর্টের দিকে যা কিনা কোতোয়ালী থানা এলাকা। এখানে ঘটনা হচ্ছে, বিশ্বজিত কে সেই হত্যাকারীরা ঐ দোতলা ভবনে যখন ছুরি, চাকু, চাপাতি, রড ইত্যাদি দিয়ে আঘাত করছিল তখন সেখানে ছিল মিডিয়ার ক্যামেরা। আর এই কারনেই তাৎক্ষনিক ঘটনা দেখে মনে হচ্ছিল এর দায় পুরোটা সূত্রাপুর থানার এবং এর জন্য সেই থানার ওসিকে বদলি করা হল।
কিন্তু একবার ভেবে দেখুন এই কাজটি কতটা যৌক্তিক হয়েছে? সবাই বলছে ঘটনাস্থলে পুলিশ ছিল, আরে ভাই কোন থানার পুলিশ ছিল তা জানেন। কোতোয়ালী জোনের ডিসি সয়ং ঘটনার সময় উপস্থিত ছিলেন সেখানে এবং তার সাথে ছিল এক প্লাটুন ফোর্স। ঝামেলা এড়াতে তিনি সেই উচ্ছৃঙ্খল মিছিলটিকে সূত্রাপুর থানা এলাকা (ওয়ারী জোন) এর দিকে সরিয়ে দেন। উচিৎ ছিল তার বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নেয়া, কিন্তু তার পদ অনেক বড় বিশাল ক্ষমতা তার আর এই কারনেই একজন ভালো মনের মানুষ, একজন মাটির মানুষ, যার ব্যপারে যতই বলি মনে হয় কমই বলা হবে সেই মানুষটি হল সূত্রাপুর থানার ওসি নজরুল ইসলাম; তাকে সরিয়ে দিয়ে দেখানো হল কিভাবে শাক দিয়ে মাছ ঢাকতে হয়।


আর আমরা যারা এই ব্যপারে জানি না তারাও না বুঝে বাহ বাহ করলাম সেই মন্ত্রী সাহেবের।

যাক; আশা করি আপনার প্রশ্নের উত্তর পেয়েছেন। আর অতিরিক্ত জ্ঞেয়ান প্রদানের হেতু আমি একান্ত দুঃখিত। দয়া করে ক্ষমা সুন্দর দৃষ্টিতে দেখবেন।

৩৭| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ সন্ধ্যা ৬:৪৩

বিদ্রোহী২০০৩ বলেছেন: আপনার পেজে লাইক দিলাম। ভাল পেজ। আমার পেজ আছে ৩০০০+ ফ্যান। প্রমোট করে দিব। :)

০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৮:৩২

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: অনেক অনেক ধন্যবাদ আপনাকে। লাইক দিয়েছেন জেনে খুশি হলাম।

৩৮| ০২ রা জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ৯:০৮

মনে নাই বলেছেন: আমার বাসায় চুরি হওয়াতে কাফরুল থানায় জিডি করতে গিয়েছিলাম, চুরি যাওয়া অন্যান্য জিনিসের মধ্যে অফিসের মোবাইলও ছিল।
জিডি করতে কোন ঝামেলা হয়নি, ব্যবহার ছিল নিউট্রাল, পুলিশও ঘুষ চায়নি, আমিও দেইনি। কেবল লেখাগুলো একটু চেইন্জ করতে হয়েছিল। পুলিশের কথামত 'এই মূহুর্তে মামলা করতে চাইনা' লাইনটি যোগ করতে হয়েছিল।

আমার কয়েকজন ফ্রেন্ড পুলিশে যোগ দিয়েছে, মানুষ হিসেবে ওরা অসাধারন, ওরা খারাপ কিছু করবে সেটা ভাবতেই পারিনা, অবশ্য স্বাধীনভাবে কাজ করার পরিবেশ না থাকায় ওদেরকে আফসোস করতে দেখি।

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:১৮

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: প্রথমত আপনাকে ধন্যবাদ জানাচ্ছি; বর্তমান পুলিশ বাহিনীর সদস্যদের সম্পর্কে আপনার বাস্তব অভিজ্ঞতা আমাদের সাথে শেয়ার করার জন্য। আসলেই অনেক কিছু বদলে গেছে কিন্তু কেন জানি আমাদের খুব কষ্ট হয় সেগুলো অকপটে স্বীকার করতে!!! যাকিছু খারাপ ছিল, আজ তা ভালো হলেও আমরা মনের মধ্যে আজও সেই ধর্মীয় গোড়ামীর মত বাজে ধারনাটাই মনের ভিতর পুষে রাখি। আসলে মজা লাগে অন্যের নিন্দা করতে এইটা হইল আসল কথা, আমাদের চরিত্র হয়ে গেছে কয়লার মতন। তাই সব সময় নিজের চারিত্রিক গুনাবলী সমূহ অন্যের মধ্যে খুজে বেড়াই।

আর স্বাধীন ভাবে কাজ করার কথা বলছেন; চাকরী থাকবে তো???...

আর এই জন্যই, আপনার কথার সাথে ১০০% একাত্মতা প্রকাশ করছি।

আপনাকে অসংখ্য ধন্যবাদ।

৩৯| ২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ দুপুর ১২:৩৭

শার্লক বলেছেন: আমি একবার গুলশান থানায় জিডি করতে গিয়েছিলাম কোন সমস্যা হয়নি, ৫/৬ মিনিটেই কাজ হয়ে গিয়েছিল। আমি ভেবেছিলাম সময় বেশি লাগতে পারে। কাজের ফাকে ফাকে কথাবার্তা চলছিল কোথায় চাকরী করি এসব আর কি, একজন বললো আপনাকে চেনা চেনা লাগছে এবার তো আমি ভয় পেয়ে গেলাম। আমি বললাম গুলশানেই তো অফিস হয়তো এখানেই দেখেছেন। :)

২২ শে জানুয়ারি, ২০১৩ রাত ১০:০৪

এম. এ. খসরু নোমান বলেছেন: আগে অনেকের কাছে শুনেছি থানায় একটি জিডি করার জন্য নাকি বাড়ি থেকে দুপুরে ভাত খেয়ে তারপর রওনা দিতে হত, কারন কখন না কখন ফিরতে হয়।

আর এখন যখন আপনাদের কাছ থেকে এইসব কথা জানতে পারি তখন অবশ্যই গর্ব করে বলতে ইচ্ছে করে; আমাদের বাংলাদেশ পুলিশ বাহিনী বিগত যে কোন সময়ের তুলনায় এখন অনেক আধুনিক হয়েছে। আমার মনে হয় এইটা শুধু আমার কথা নয়, আপনারা যারা বিগত সময়ে পুলিশের সহায়তা চাইতে গিয়ে বিব্রত হয়েছেন এবং এখন যারা পুলিশের নিকট হতে চাহিদা মত এবং মান সম্মত সেবা পাচ্ছেন তারা সকলেই ইনশাল্লাহ আমার সাথে একমত প্রকাশ করবেন। :)

আর আপনার সাথে কথোপকথনের যে অংশটুকু আপনি হয়ত অপ্রয়োজনীয় বা অপ্রাসঙ্গিক মনে করছেন আসলে তা হচ্ছে রুটিন পুলিশ ওয়ার্ক। এছাড়া আপনি যে কোন কারনে থানায় গেলে আপনার কুশল জানতে চাওয়া টাও কিন্তু পুলিশের কর্তব্যের মধ্যে পড়ে।

মন্তব্য করার জন্য আপনাকে ধন্যবাদ।

৪০| ১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ১:৫৫

ইরফান আহমেদ বর্ষণ বলেছেন: ++++++++++

৪১| ১৭ ই জুন, ২০১৩ দুপুর ২:২৬

ক্যাচালবাজ বলেছেন: কাজের লেখা!

৪২| ১০ ই জুলাই, ২০১৪ দুপুর ১:৫৬

অতৃপ্ত অনুভূতি ! বলেছেন: পুলিশ মানে একেকেজন সুপার হিরো। সবাই যদি নিজের বিবেক খাটিয়ে ভালো কাজ করতো তাহলে অনেক ভালো হতো। আজ যতোটুকুই শান্তিতে মানুষ থাকতে পারছে তার পেছনে পুলিশ এর ভূমিকা অনেক। দেশে যদি একটাও পুলিশ না থাকতো ভাবতে পারেন কি হতো আমাদের!!?? কেউ কাউকে মানতোনা, যার যা ইচ্ছা অন্যায় করে বেড়াতো।
আমার মতে, আমরা সাধারণ পাবলিকেরাই অন্যায় করি। আমরা যদি অন্যায় করা থেকে বিরত থাকি তো দেশে এমনিই শান্তি বিরাজ করবে। পুলিশের পাশাপাশি আমাদের ও নিজেদের ভেতরের নৈতিকতার পরিবর্তন আনা উচিৎ।

৪৩| ২০ শে জানুয়ারি, ২০১৬ দুপুর ২:৫৪

মধুমিতা বলেছেন: অনেক আগের পোস্ট। তবে অনেক ইনফরমেশন পাওয়া গেল। প্রবাসীরা কিভাবে জিডি করবে তা যদি একটু জানাতেন।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.