নির্বাচিত পোস্ট | লগইন | রেজিস্ট্রেশন করুন | রিফ্রেস

মিশু মিলন

মিশু মিলন

আমি বর্তমানে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগে লিখি। আমার সকল লেখা আমি এই দুটি ব্লগেই সংরক্ষণ করে রাখতে চাই। এই দুটি ব্লগের বাইরে অনলাইন পোর্টাল, লিটল ম্যাগাজিন এবং অন্য দু-একটি ব্লগে কিছু লেখা প্রকাশিত হলেও পরবর্তীতে কিছু কিছু লেখা আমি আবার সম্পাদনা করেছি। ফলে ইস্টিশন এবং সামহোয়্যার ইন ব্লগের লেখাই আমার চূড়ান্ত সম্পাদিত লেখা। এই দুটি ব্লগের বাইরে অন্যসব লেখা আমি প্রত্যাহার করছি। মিশু মিলন ঢাকা। ৯ এপ্রিল, ২০১৯।

মিশু মিলন › বিস্তারিত পোস্টঃ

একশো বছর ধরে কাঠের গুঁড়ি পূজা ! (ভিডিও)

১৭ ই মার্চ, ২০২৫ সন্ধ্যা ৬:৪৮




ঢাকা জেলার নবাবগঞ্জ উপজেলায় শান্ত প্রকৃতির ইছামতি নদীর পাড়ে এককালের সমৃদ্ধ গ্রাম কলাকোপা। একসময় জমিদার এবং ধনী বণিকদের বসতি ছিল এই গ্রামে। কালের আবর্তে কলাকোপা হারিয়েছে তার বনেদীয়ানা, কিন্তু আনাচে-কানাচে এখনও রয়ে গেছে সেই বনেদীয়ানার ছাপ আর নানারকম লোকগাঁথা।

প্রায় দুইশো বছর আগে কলাকোপা গ্রামে হরিহর ঘোষ নামে একজন বনেদী কাঠ ব্যবসায়ী ছিলেন। ১৩৩৫ সনে তিনি-ই মহামায়ার প্রতীক হিসেবে একটা কাঠের গুঁড়ি মন্দিরে প্রতিষ্ঠা করে পূজা করেন।

এই লোকগাঁথার সাহিত্য এবং সাংস্কৃতিক মূল্য আছে। তবে কুসংস্কার ছড়ানো আমার উদ্দেশ্য নয়। একবিংশ শতাব্দীর একজন বিজ্ঞানমনস্ক মানুষ হিসেবে আমি কেবল লোকগাঁথাটি তুলে ধরলাম। কেউ বিশ্বাস না করতে পারে, আবার কেউ তীর্থ দর্শনের তৃপ্তিও পেতে পারে। প্রত্যেকেরই সেই স্বাধীনতা রয়েছে।

লিংক
একশো বছর ধরে কাঠের গুঁড়ি পূজা !

মন্তব্য ৬ টি রেটিং +১/-০

মন্তব্য (৬) মন্তব্য লিখুন

১| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৮:১৫

শায়মা বলেছেন: লোকগাঁথা ভালো লাগলো। কাঠ ব্যাবসায়ীর কাছে ঐ কাঁঠের গুড়িটাই পূজনীয় ছিলো।

১৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩০

মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ।

২| ১৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ৯:১৯

নাহল তরকারি বলেছেন: আমার আবার প্রাচীন সভ্যতার প্রতি বিশেষ আকর্ষন আছে।

১৭ ই মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩০

মিশু মিলন বলেছেন: ধন্যবাদ।

৩| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ সকাল ১০:৪৯

রাজীব নুর বলেছেন: ভালো পোষ্ট।

৪| ১৯ শে মার্চ, ২০২৫ রাত ১১:৩৬

মিশু মিলন বলেছেন: অনেক ধন্যবাদ।

আপনার মন্তব্য লিখুনঃ

মন্তব্য করতে লগ ইন করুন

আলোচিত ব্লগ


full version

©somewhere in net ltd.